Author: মেহেজাবীন শারমিন প্রিয়া

My name is Mahazabin Sharmin Priya, and I am an author who studied Mathematics at the National University. I have a deep passion for writing in various genres, including Islam, technology, and mathematics. With my knowledge and expertise, I strive to provide insightful and engaging content to readers in these areas.

কবিতাটি এক ধরনের অন্তরঙ্গ ও চিন্তাশীল পরিবেশ সৃষ্টি করে, যেখানে জীবনের নানা মুহূর্ত, সংগ্রাম ও শান্তির অনুভূতি ফুটে উঠেছে। এখানে নিঃশব্দ পথচলা, নিঃশব্দ ভাবনা, এবং স্মৃতির মাঝে ডুব দেওয়ার চিত্র তুলে ধরা হয়েছে। কোলাহলের মাঝে বিশ্রাম, ধুলোর মাঝে হাঁটা এবং রাতের নির্জনতা যেন জীবনের অতীত ও বর্তমানের প্রতিচ্ছবি। কবিতায় বাতাসের সাথে মনের ইচ্ছেগুলো মুক্ত করা, ঘড়ির সময়ের সীমাবদ্ধতাকে ভাঙতে চাওয়ার এক অভিনব প্রকাশ ঘটেছে। সব মিলিয়ে, এটি যেন এক আত্মঅনুসন্ধানী যাত্রা, যেখানে নিজেকে খুঁজে পাওয়ার প্রক্রিয়া এবং সময়ের সাথে মোকাবিলার ইঙ্গিত রয়েছে। নিয়তির টানে নিঃশব্দ পথচলা,বুঝে অনেক কিছুনা বোঝার ভান করা।অফুরন্ত সুখ-নদীরউচ্ছ্বাসিত পাল হওয়া।ধুলোয় মোড়ানো শহরেধুলোতেই হামাগুড়ি দেয়া।কোলাহল শেষে রাতের…

Read More

বিবাহ বন্ধনে আবদ্ধ হবার পরে স্বামী-স্ত্রী যেন দু’টি দেহে একই প্রাণ। সারাজীবন একসাথে অতিবাহিত করার আশায়ই আপনারা প্রণয়বন্দী হয়েছেন। লম্বা সময় ধরে একই ছাদের নিচে বাস করলে একটু আধটু খুনসুটি হয়েই থাকে। আপনি হয়তো এমন কাজ করে ফেলেছেন, যা আপনার স্বামীর পছন্দ হয় নি। মন থেকে মেনে না নিতে পারলে আপনার প্রতি তার ক্ষোভ জন্মাতে পারে। নিজের উপর কন্ট্রোল হারিয়ে সে আপনার উপর রেগে যেতে পারে। অথবা, হয়তো আপনার দোষই নেই তবুও কোনো কারণে আপনাকে ভুল বুঝে রেগে যেতে পারে। এজন্য আপনি নিম্নোক্ত টিপস কাজে লাগিয়ে আপনার স্বামীর রাগ প্রশমিত করতে পারেন। ১.আপনার স্বামীর রাগান্বিত অবস্থায় আপনি চুপ থাকবেন। যদিও…

Read More

হারাবো না জেনেওআমি হারিয়ে গিয়েছিচেনা পথের অচেনা প্রান্তরে!শালিকের চোখে অনুতাপেরদৃষ্টি দেখে আমি,ভুলে গেছি সমস্তঅভিমান মেশানো কথা। তুমি এসো! অভিমানের ফুলগুলোঝরে গেছে সেই কবে।রিক্ত হাতে আমি বৃষ্টি ছুঁয়েতোমাকে চেয়েছি। তুমি আসবে না? তুমি এসো! তোমায় ছাড়া আমারশহরের ভর করে নির্জনতা।ধুলোগুলো রাস্তায় আছড়ে পড়েওমুখ ফিরিয়ে চলে যায়বাতাসের সাথে সখ্য গড়ে।তুমি আসবে না? তুমি এসো! মন খারাপের প্রহরগুলোআধো আলোয় জেগে থেকেশুধু তোমায় খুঁজে ফিরে।তুমি আসবে না? তুমি এসো! শেষ বিকেলের নরম রোদসোনালি আভা ছড়িয়েমুগ্ধতার দৃষ্টি লেপেআমার মনের আঙ্গিনায়।তুমি দেখে যাও সেই মনোরম দৃশ্য।ভালোলাগার পরশে মন হয়ে উঠবে উৎফুল্ল।তুমি আসবে না? তোমাকে আসতেই হবে।আমার অপেক্ষার শক্তি তোমাকেটেনে আনবে আমার কাছে।তুমি কী তা উপেক্ষা করতে…

Read More

নাওয়াস ইবনে সামআন (রাঃ) থেকে বর্ণিতঃ তিনি বলেন, রাসূলুল্লাহ সাল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়াসাল্লাম এক সকালে দাজ্জাল সম্পর্কে আলোচনা করলেন। তাতে তিনি একবার নিম্ন স্বরে এবং একবার উচ্চ স্বরে বাক ভঙ্গিমা অবলম্বন করলেন। শেষ পর্যন্ত আমরা (প্রভাবিত হয়ে) মনে মনে ভাবলাম যে, সে যেন সামনের এই খেজুর বাগানের মধ্যেই রয়েছে। তারপর আমরা যখন রাসূলুল্লাহ সাল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়াসাল্লাম-এর নিকট গেলাম, তখন তিনি আমাদের উদ্বিগ্নতা দেখে জিজ্ঞাসা করলেন, ‘‘তোমাদের কি হয়েছে?’’আমরা বললাম, ‘হে আল্লাহর রসূল! আপনি আজ সকালে দাজ্জাল সম্পর্কে আলোচনা করতে গিয়ে এমন নিম্ন ও উচ্চ কণ্ঠে বর্ণনা করলেন, যার ফলে আমরা ধারণা করে বসি যে, সে যেন খেজুর বাগানের মধ্যেই রয়েছে।’ তিনি…

Read More

যান্ত্রিক শহরের বিশ্রী কোলাহলধ্বনি নির্জনতাকে ভুলিয়ে দেয়। আরও ভুলিয়ে দেয় নিজেকে নিয়ে ভাবতে। অন্যকে নিয়ে অযথা ভেবে মূল্যবান সময়গুলোকে আমরা বন্যার স্রোতে ভাসিয়ে দিই। যেমন ভাসিয়ে দিতাম ছোটবেলায় কলাগাছের খোলস কেটে বানানো নৌকাকে। ছেলেবেলার সেই মজার স্মৃতিগুলো মাঝেমধ্যেই মনে এসে খানিকটা সুখের হাওয়া বইয়ে দেয়। বাচ্চাকালের সেই স্মৃতিগুলো মনে হলে আপনার ঠোঁটে মৃদ্যু হাসির রেখা ফোটে না? আমি জানি, নিশ্চয়ই ফোটে। হারিয়ে যেতে ইচ্ছে করে সেই স্বর্ণালি দিনগুলোতে। চলুন না হারিয়ে যাই! মন খারাপের দিনগুলোতে আপনার মন ভালো করার জন্য কারো সহায়তা নিবেন না। কোনো সঙ্গীর প্রয়োজনীয়তা অনুভব না করে নিজেই নিজের সঙ্গী হোন। এত কঠিন করে বললাম আপনারই ভালোর…

Read More

প্রথমে কুদৃষ্টি সম্পর্কে দু’টি ঘটনা জেনে নিই। এর পর আমরা এই বিষয়টির বৈজ্ঞানিক ব্যাখ্যা এবং প্রতিরোধের উপায় সম্পর্কে জানবো। ঘটনা-১:ফিংকাপরট নামক একুশ বছর বয়সী এক যুবক ছিল। সে আশ্চর্য ধরণের ক্ষমতার অধিকারী ছিল। তার চোখে এক বিশেষ গোপন রহস্য পাওয়া যায়। বিজ্ঞানীরা উহার তত্ত্ব উৎঘাটনে লিপ্ত হল। স্টিফেনের চোখ থেকে অদৃশ্য রশ্মি বিচ্ছুরিত হয়ে যার উপর প্রতিফলিত হতো তা খতম হয়ে যেত। স্টিফেন একটি বন্ধ দরজার উপর শুধুমাত্র কিছুক্ষণ তাকিয়ে রইল। এতেই দরজা টুকরা টুকরা হয়ে গেল। অনুরূপভাবে সে কোনে একটি খুঁটির দিকে কিছুক্ষণ তীক্ষ্ণ দৃষ্টিতে তাকিয়ে থাকায় উহাতে ফাটল ধরলো। সে আরও কিছুক্ষণ তাকিয়ে থাকলে উক্ত খুঁটি ভেঙ্গে পড়লো।[তথ্যসূত্র:…

Read More

১.-“ধুরো মামা! কিল্লায় যে মেহেজাবীন এর লগে হুদাই ঝামেলা করছিলাম। আর মাইয়াডাও ব্রেক আপ কইরা দিল! সেই ৫ বছর থাইকা মোর আর কোনো প্রেমই টিকতেছে না। এর পর কতগুলো মাইয়ার লগে প্রেম হইলো হিসেব ছাড়া। লাস্ট একবছরে ১৫+ প্রেম হইছে রে। একটাও টিকে নাই। আইজ আবার লিসা ব্রেক আপ করছে। মাথাটা কেমনে ঠিক থাকে তুই ক দেখি? ছেলেটার এহেন কথাবার্তায় যখন সবাই তার দিকে পাশ ফিরে তাকাচ্ছিল, তখনই বোধ হয় ছেলেটার একটু টনক নড়লো। সে ধপাস করে আমাদের সামনের সীটে আয়াজের মুখোমুখি হয়ে বসলো। গলা নামিয়ে এবার বেশ ভদ্র সুরে বলতে শুরু করলো, -এই যে এত প্রেম করলাম। মেহেজাবীনের মতো…

Read More

এই পৃথিবীটাই তো চিরকাল থেকে যাবার জায়গা নয়। কেউ আসবে তো কেউ চলে যাবে, আবার বিপরীতটাও ঘটবে__এটাই প্রাকৃতিক নিয়ম। প্রকৃতি পূর্ণতা পছন্দ করে, শূন্যতা নয়। কেউ চলে গেলে সেই শূন্য জায়গা অন্য কেউ না কেউ এসে পূরণ করবেই। চলে যাওয়া আর নতুন কেউ আসা,এই দু’য়ের মধ্যবর্তী সময়টাতে আত্মনিয়ন্ত্রণ করা খুব গুরুত্বপূর্ণ।আবেগের মাত্রার আধিক্যের কারণে আপনার জীবনে ঘটতে পারে কোনো অনাকাঙ্ক্ষিত ঘটনা। আবেগের বশে, সেটা আপনি নিজেই ঘটাতে পারেন যা একেবারেই অযৌক্তিক। কেননা এই সময়টাতে মানুষ বাস্তবতা বুঝতে চায় না। বাস্তবতার উপর আবেগটাকেই বেশি প্রাধান্য দিয়ে ফেলে। একটা সম্পর্ক থাকাকালীন তো দু’টো মানুষকে নিয়ে ভাবতে হতো। এবার আসুন না, নিজেকে নিয়ে…

Read More

শত্রুও কিভাবে অন্তরঙ্গ বন্ধুতে পরিণত হবে? “ও কি আমার সাথে ভাল ব্যবহার করে, যে আমি ওর সাথে ভাল ব্যবহার করব?”__আমরা অনেকেই রাগের বশে এসব কথা বলে ফেলি। কেউ আমাদের সাথে অন্যায় করলে আমাদের জিদ চেপে যায়। আমাদের ইগোতে আঘাত লাগে। আর আমরা সেটা সহ্য করতে পারিনা। তাতে কি হয়, বলুন তো? প্রথমত, ঐ মানুষটার সাথে কথা বলা বন্ধ হয়। তারপর আসে হিংসা,অহংকার,বিদ্বেষী মনোভাব আরও কত কি! এগুলোর প্রভাব আমাদের শরীরে পড়ে। নিজেদের মনের শান্তিও নষ্ট হয়। আমাদের আবেগ দ্বারা আমরা আসলে নিজেরাই ক্ষতিগ্রস্ত হচ্ছি। আপনার প্রশ্ন হতে পারে, তবে আমার কি করা উচিত?আসুন আপনাকে একটা সুকৌশল শিখিয়ে দিই। যেটা এপ্লাই…

Read More