মস্তিষ্কের কোষের নাম নিউরন।এটি মস্তিষ্কের কার্যকরী একক।এই নিউরনের দুই ধরনের প্রবর্ধন থাকে-*এক্সন*ডেনড্রাইট এক্সন ও ডেনড্রাইট-দুটোই নিউরনের প্রবর্ধন হলেও এদের মধ্যে বেশ কিছু পার্থক্য রয়েছে।সেই পার্থক্যগুলো সম্পর্কে আজকে আমরা জানব। *এক্সন সাধারণত একটাই থাকে।কিন্তু ডেনড্রাইট অনেকগুলো থাকে।*এক্সন চিকন ও সরু।ডেনড্রাইট মোটা ও খাটো।*এক্সনের কোনো শাখা থাকেনা।ডেনড্রাইটে শাখা থাকে।*এক্সনে নিসল দানা থাকেনা।ডেনড্রাইটে নিসল দানা থাকে।*কোষদেহ থেকে দূরে সংকেত নিয়ে যায়।*কোষদেহের দিকে সংকেত নিয়ে আসে। এক্সন ও ডেনড্রাইট দুটোই বিভিন্ন সংকেত আদান প্রদানের সাথে যুক্ত থাকে।এদের কাজের ফলে মস্তিষ্কের কাজ সম্পন্ন হয়। ©দীপা সিকদার জ্যোতি
Author: Dipa Sikder Jyoti
আমাদের বিভিন্ন শারীরিক কাজে যে হরমোনগুলো সহায়তা করে সেগুলো বিভিন্ন ধরনের হয়ে থাকে।এই বিভিন্ন ধরনের হরমোনের মধ্যে অন্যতম হলো স্টেরয়েড হরমোন।যেমন- এলডোস্টেরন,কর্টিসল,এসট্রোজেন ইত্যাদি।এই হরমোনগুলো কিভাবে কাজ করে আজ আমরা সে সম্পর্কে জানব। স্টেরয়েড হরমোন প্রথমে কোষের সাইটোপ্লাজমে প্রবেশ করে।তারপর নির্দিষ্ট রিসেপ্টর প্রোটিনের সাথে যুক্ত হয়।এতে করে হরমোন-রিসেপ্টর যৌগ গঠিত হয় যেটি নিউক্লিয়াসে প্রবেশ করে।এই যৌগ তারপর ডিএনএ এর বিভিন্ন স্থানে যুক্ত হয়।এতে করে ট্রান্সক্রিপশন হয় এবং এমআরএনএ তৈরী হয়।এই এমআরএনএ তারপর সাইটোপ্লাজমে যায়।সেখানে গেলে ট্রান্সলেশন হয় এবং নতুন প্রোটিন তৈরি হয়।এতে করে কোষের কাজ প্রভাবিত হয়। এভাবে স্টেরয়েড হরমোন তার কাজ সম্পাদন করে থাকে।আবার এই একই প্রক্রিয়ায় থাইরয়েড হরমোনও তার…
ডায়াবেটিস আমাদের খুব পরিচিত একটি রোগ।এই ডায়াবেটিস দুই ধরনের হতে পারে-ডায়াবেটিস মেলাইটাস ও ডায়াবেটিস ইনসিপিডাস।আজ আমরা জানব ডায়াবেটিস ইনসিপিডাস নিয়ে। এন্টিডাই ইউরেটিক নামক হরমোনের অভাবে বা বৃক্কের এন্টিডাই ইউরেটিক হরমোনের প্রতি সাড়াদানের ক্ষমতার অভাবে যখন অনেক পরিমাণে পাতলা মূত্র তৈরি হয় তখন সেটাকে বলা হয় ডায়াবেটিস ইনসিপিডাস।এতে মূত্রের পরিমাণ দিনে ১ লিটার এরও বেশি হতে পারে। ডায়াবেটিস ইনসিপিডাস দুই ধরনের-১.কেন্দ্রীয় ডায়াবেটিস ইনসিপিডাস২. নেফ্রোজেনিক ডায়াবেটিস ইনসিপিডাস এই রোগের লক্ষ্মণ হলো পলিইউরিয়া বা বৃহৎ পরিমাণে মূত্র তৈরী হওয়া।কেন্দ্রীয় ডায়াবেটিস ইনসিপিডাস এর চিকিৎসা হিসাবে এন্টি ডাই ইউরেটিক হরমোন প্রদান করা হয়।আর নেফ্রোজেনিক ডায়াবেটিস ইনসিপিডাস এর চিকিৎসা হিসাবে বৃক্কের রোগের চিকিৎসা করা হয়। ডায়াবেটিস…
ক্যালসিয়াম আমাদের শরীরের জন্য খুব গুরুত্বপূর্ণ একটি খনিজ পদার্থ।আমাদের শরীরে তিনটি রুপে থাকে এই ক্যালসিয়াম।সেগুলো হলো-১.ব্যাপিত আয়নিত রূপ (৫০%)২.ব্যাপিত অআয়নিত রূপ (৯%)৩.অব্যাপিত ক্যালসিয়াম যা প্রোটিনের সাথে যুক্ত হয় (৪১%)এর কার্যকরী রূপ হলো দুইটি ইলেক্ট্রন দান করা ক্যালসিয়াম আয়ন। আমাদের শরীরে ক্যালসিয়াম নানারকম গুরুত্বপূর্ণ কাজ সম্পাদন করে থাকে।যেমন-*দাঁত এবং হাড় গঠন করে*রক্ত জমাট বাঁধার কাজে অংশগ্রহণ করে*পেশি সংকোচনে সহায়তা করে*এনজাইমের কাজের জন্য সহযোগিতা করে*কোষের ভেতরে দ্বিতীয় বার্তাবাহক হিসাবে কাজ করে*মেমব্রেনের কাজের সাথে যুক্ত থাকে*গ্লান্ডুলার ক্ষরণে সহায়তা করে*হৃদপিণ্ডের ছন্দে সহায়তা করে*দুগ্ধ উৎপাদনে জড়িত থাকে*নিউরো সেডেটিভ কাজে যুক্ত থাকে*হরমোন ক্ষরণ করে*নিউরোট্রান্সমিটার ক্ষরণ করে*প্রোটিন সংশ্লেষ করে*নিউক্লিক এসিড সংশ্লেষ করে এরকম বিভিন্ন কাজের সাথে যুক্ত…
আমাদের মস্তিষ্কের কার্যকরী একক হচ্ছে নিউরন।এই নিউরন বিভিন্ন ধরনের হতে পারে।আজ আমরা নিউরনের ধরন নিয়ে জানব। পোলারিটির দিক দিয়ে বিবেচনা করতে গেলে নিউরন চার ধরনের হতে পারে-১.ইউনিপোলার২.বাইপোলার৩.মাল্টিপোলার৪.এক্সনিক কোষ ইউনিপোলারের ক্ষেত্রে দুইটি শাখা থাকে-*কেন্দ্রে*প্রান্তেএরূপ নিউরন হলো ডর্সাল রুট গ্যাংলিয়া বাইপোলারে দুই ধরনের বিবর্ধিত অংশ থাকতে পারে-*এক্সন*ডেনড্রাইটএর উদাহরণ হলো–নাকের মিউকোসার অলফ্যাক্টরি কোষ-রেটিনার বাইপোলার কোষ-ককলিয়ার গ্যাংলিয়ার ভেস্টিবুলার মাল্টিপোলার কোষে একটি এক্সন ও বাকি সব ডেনড্রাইট থাকে।আমাদের স্নায়ুতন্ত্রের বেশিরভাগ কোষই মাল্টিপোলার কোষ।এর উদাহরণ হলো সেরেবেলার কর্টেক্সের গ্রানুলার কোষ। আমাদের চোখের রেটিনার অস্বাভাবিক কোষে থাকে এক্সনিক কোষ। ©দীপা সিকদার জ্যোতি
মানুষের কেন্দ্রীয় স্নায়ুতন্ত্রের একটি লম্বা অংশ হলো সুষুম্নাকাণ্ড যেটি ভার্টিব্রাল কলামের মধ্যে থাকে।পূর্ণবয়স্ক ব্যক্তিতে এটি ফোরামেন ম্যাগনাম থেকে প্রথম লাম্বার কশেরুকা পর্যন্ত এবং শিশুতে তৃতীয় লাম্বার কশেরুকা পর্যন্ত বিস্তৃত। এর দৈর্ঘ্য প্রায় ৪৫ সেন্টিমিটার। আমাদের সুষুম্নাকাণ্ড কে সুরক্ষা দেয় কশেরুকার কলাম,মেনিনজেস আর সেরেব্রোস্পাইনাল ফ্লুইড।সুষুম্নাকাণ্ডের কাজ হলো-১.বিভিন্ন ধরনের মোটর এবং সেন্সরি পথ বহন করা।২.বিভিন্ন তথ্যের সমন্বয় করা।৩.বিভিন্ন প্রতিবর্তী কাজের সাথে এটি জড়িত। সুষুম্নাকাণ্ডের বাইরের দিকে থাকে হোয়াইট ম্যাটার আর ভেতরে থাকে গ্রে ম্যাটার।হোয়াইট ম্যাটারে তিন ধরনের কলাম থাকে-১.সামনের কলাম২.পেছনের কলাম৩.পাশের কলাম গ্রে ম্যাটারে দুই ধরনের কলাম থাকে-১.সামনের কলাম২.পেছনের কলামক্ষেত্রবিশেষে পাশের কলামও থাকে। ©দীপা সিকদার জ্যোতি
ট্রাইজেমিনাল নার্ভ আমাদের ১২ জোড়া ক্রানিয়াল নার্ভের মধ্যে পঞ্চম নার্ভ।এর তিনটি শাখা রয়েছে- অপথ্যালমিক, ম্যাক্সিলারি এবং ম্যান্ডিবুলার।এর মধ্যে অপথ্যালমিক ও ম্যাক্সিলারি নার্ভ সেন্সরি ধরনের।আর ম্যান্ডিবুলার নার্ভ সেন্সরি,মোটর দুইধরনেরই।অর্থাৎ,মিশ্র নার্ভ।আজকে আমরা ম্যাক্সিলারি নার্ভ সম্পর্কে জানব। ম্যাক্সিলারি নার্ভ একটি সেন্সরি নার্ভ।এটি ট্রাইজেমিনাল নার্ভের স্ফীত অংশ থেকে ওঠে।তারপর ফোরামেন রোটান্ডাম দিয়ে টেরিগোপ্যালাটাইন ফসা তে যায়।এর পরে নার্ভটি যায় ম্যাক্সিলার ইনফ্রাঅরবিটাল গ্রুভের মধ্যে।সেখানে গিয়ে এর নাম হয় ইনফ্রাঅরবিটাল নার্ভ।তারপর ইনফ্রাঅরবিটাল ফোরামেন দিয়ে নার্ভটি আমাদের মুখকে সাপ্লাই দেয়।এক্ষেত্রে অবশ্য তিনটি শাখার সৃষ্টি করে নেয়।১.পালপিব্রাল শাখা; যা দিয়ে উপরের নেত্রপল্লব কে সাপ্লাই দেয়।২. ন্যাজাল শাখা; যা দিয়ে নাক কে সাপ্লাই দেয়।৩. ল্যাবিয়াল শাখা; যা দিয়ে ঠোঁট…
আমাদের ফেসিয়াল নার্ভের কাজের সমস্যার ফলে হওয়া একটি রোগ হলো বেল’স পালসি।এর রোগে আমাদের মুখ ও মুখভঙ্গি আক্রান্ত হয়।আজ এই অদ্ভুত রোগটি সম্পর্কে জানব। আমার বার জোড়া করোটিক স্নায়ুর মধ্যে ৭ম করোটিক স্নায়ু হলো ফেসিয়াল স্নায়ু।এই স্নায়ুটি আমাদের মুখের পেশিগুলোকে সাপ্লাই দিয়ে থাকে।কিন্তু বিভিন্ন সময়,বিভিন্ন কারণে আমাদের ফেসিয়াল স্নায়ুতে সমস্যা হতে পারে।ফেসিয়াল স্নায়ুর কাজে ব্যাঘাত ঘটতে পারে।এমনটা হলে বেল’স পালসি নামক রোগটি হতে পারে। বেল’স পালসি রোগের বৈশিষ্ট্য গুলো হলো-*চোখের পাতা নামানো যায়না।ফলে রোগী চোখের পলক ফেলতে পারেনা।*চোখ বন্ধ করা যায়না।*চোয়াল নাড়ানো যায় না।*হাসি সামঞ্জস্যপূর্ণ হয়না।হাসির সময় যেকোনো একপাশে মুখ বেঁকে যায়।*মুখ শুকিয়ে যায়। ফেসিয়াল স্নায়ু আমাদের অত্যন্ত গুরুত্বপূর্ণ একটি…
আমাদের হৃদপিণ্ডে যে পেশি থাকে সেই পেশির অনেকগুলো বৈশিষ্ট্যের মধ্যে অন্যতম একটি হলো দীর্ঘ রিফ্রাক্টরি পিরিয়ড।এই বৈশিষ্ট্য টি থাকার কিছু বিশেষ কারণ রয়েছে।সেগুলো আজ জেনে নেয়া যাক। হৃদপিণ্ডের রিফ্রাক্টরি পিরিয়ড দীর্ঘ হওয়ায় হৃদপিণ্ডের পেশিগুলো কখনো ক্লান্ত হয়না।দিনে রাতে ২৪ ঘন্টাই তাদেরকে কাজ করতে হয়।তাই পেশিগুলোর ক্লান্ত হয়ে কাজ কমে যাওয়ার কথা।কিন্তু এই পিরিয়ড দীর্ঘ হওয়ায় এমনটা সাধারণত হয়না। আমাদের হৃদপেশিগুলো সর্বক্ষণ কাজে নিয়োজিত থাকে।তাই এদের সঠিক কার্যক্ষমতার জন্য এদের সঠিক পুষ্টি ও অক্সিজেন এর প্রয়োজন।সেটি সম্ভব হয় দীর্ঘ রিফ্রাক্টরি পিরিয়ড এর জন্য।রিফ্রাক্টরি পিরিয়ড দীর্ঘ হওয়ার ফলে আমাদের হৃদপিণ্ডের পেশি পুষ্টি এবং অক্সিজেন সরবরাহ পাওয়ার জন্য যথেষ্ট সময় পায়।এতে করে তারা…
আমাদের বেঁচে থাকার জন্য দেহে অক্সিজেন প্রয়োজন।তবে এই অক্সিজেনের পাশাপাশি আমাদের শরীরে কার্বন ডাই অক্সাইড ও থাকে।মূলত আমরাই উৎপন্ন করি এই কার্বন ডাই অক্সাইড। সেই কার্বন ডাই-অক্সাইড এর পরিবহন সম্পর্কে আজ আমরা জানব। আমাদের শরীরে উৎপন্ন কার্বন ডাই-অক্সাইড তিনটি রূপে রক্তে পরিবাহিত হয়।১.দ্রবীভূত অবস্থায়২.বাইকার্বোনেট রূপে৩.কার্বামিনো যৌগ রূপে দ্রবীভূত অবস্থায় মাত্র ৭% কার্বনডাই-অক্সাইড রক্তে পরিবাহিত হয়।আর বাইকার্বোনেটরূপে ৭০% কার্বনডাই-অক্সাইড পরিবাহিত হয়।এক্ষেত্রে দুইটি রূপ থাকে-*লোহিত রক্ত কণিকায় পটাশিয়াম বাই কার্বোনেট*প্লাজমায় সোডিয়াম বাই কার্বোনেট রূপে কার্বামিনো যৌগ গঠন করার জন্য কার্বন ডাই অক্সাইড হয় হিমোগ্লোবিন এর সাথে যুক্ত হয় নয়তো প্লাজমা প্রোটিনের সাথে যুক্ত হয়।হিমোগ্লোবিন এর সাথে যুক্ত হলে এর নাম হয় কার্বামিনো…
আমাদের হৃদপিন্ডের বাম নিলয় থেকে প্রতি মিনিটে যে পরিমাণ রক্ত বেরিয়ে যায় তাকে কার্ডিয়াক আউটপুট বলে।এর সাধারণ পরিমাণ ৫-৬ লিটার/মিনিট।এই পরিমাণের চেয়ে বৃদ্ধি বা হ্রাস আমাদের শরীরের জন্য ক্ষতিকর।তাই এই কার্ডিয়াক আউটপুট মাপার প্রযোজন পড়ে।আজকে আমরা কার্ডিয়াক আউটপুট মাপার পদ্ধতি সম্পর্কে জানব। কার্ডিয়াক আউটপুট মাপার দুই ধরনের পদ্ধতি আছে।১.পরীক্ষণীয় প্রাণীর ক্ষেত্রে২.মানুষের ক্ষেত্রে পরীক্ষণীয় প্রাণীর ক্ষেত্রে যে পদ্ধতি প্রয়োগ করা হয় তাকে বলে ইলেক্ট্রোম্যাগনেটিক ফ্লো মিটার।প্রাণীর উর্ধ্বগামী ধমনী বরাবর এটি স্থাপন করে তার কার্ডিয়াক আউটপুট মাপা হয়।এতে করে সঠিক মান পাওয়া যায়।নয়তো মানে ভুল হতে পারে। মানুষের ক্ষেত্রে যে পদ্ধতিগুলো প্রয়োগ করা হয় সেগুলো হলো-১.ডিরেক্ট ফিক মেথড২.ইন্ডিকেটর ডাইলুশন মেথড৩.ইকোকার্ডিওগ্রাফির সাথে ডপলার…
আমাদের মস্তিষ্ক এবং স্পাইনাল কর্ডের আবরণ হলো মেনিনজেস।এর তিনটি লেয়ার আছে-১.ডুরা ম্যাটার২.এরাকনয়েড ম্যাটার৩.পায়া ম্যাটারডুরা ম্যাটারকে প্যাকিমেনিক্স বলে এবং এরাকনয়েড ম্যাটার ও পায়া ম্যাটার কে লেপ্টোমেনিনজেস বলে। ডুরা ম্যাটারে আবার দুই ধরনের লেয়ার থাকে-*বাইরের পেরিওস্টাল লেয়ার*ভেতরের মেনিনজিয়াল লেয়ারআর মেনিনজিয়াল লেয়ারে চারটি ভাঁজ থাকে–ফক্স সেরেব্রি-টেনটোরিয়াম সেরেবেলি-ফক্স সেরেবেলি-ডায়াফ্রাম শিলা মেনিনজেসের রক্তসংবহন বেশ কিছু ধমনী দিয়ে হয়ে থাকে।যেমন-*ইন্টারনাল ক্যারোটিড ধমনীর অপথ্যালমিক শাখা*এক্সটার্নাল ক্যারোটিড ধমনী*ভার্টিব্রাল ধমনী মেনিনজেসের স্নায়ু সংবহন-*ট্রাইজেমিনাল স্নায়ুর অপথ্যালমিক শাখা*ম্যাক্সিলারি এবং ম্যান্ডিবুলার শাখা*ভ্যাগাস স্নায়ু এবং*প্রথম তিন জোড়া স্পাইনাল স্নায়ু। ©দীপা সিকদার জ্যোতি