Author: Dipa Sikder Jyoti

দীপা সিকদার জ্যোতি একজন পেশাদার লেখিকা এবং সাংবাদিক, যিনি Rangpur Daily-এর স্বাস্থ্য ও শিক্ষা বিভাগের জন্য নিবন্ধন ও প্রতিবেদন লিখেন। তিনি বিশেষভাবে স্বাস্থ্য ও শিক্ষাবিষয়ক বিষয়গুলোতে তথ্যসমৃদ্ধ, বিশ্বাসযোগ্য এবং পাঠকবান্ধব কনটেন্ট তৈরি করেন। দীপার লেখনীতে স্থানীয় ও জাতীয় সমসাময়িক বিষয় তুলে ধরা হয়, যা পাঠকদের জীবনে প্রাসঙ্গিক ও কার্যকর তথ্য পৌঁছে দেয়। তার মূল লক্ষ্য হলো সঠিক ও বিশ্বাসযোগ্য তথ্য উপস্থাপন করে সমাজের উন্নয়নে অবদান রাখা। পাঠকদের ভালোবাসা ও আশীর্বাদ তার লেখালেখির মূল প্রেরণা।

আমরা জানি যে দিনে মোট দুইবার ব্রাশ করা উচিত।রাতে ঘুমোতে যাওয়ার আগে এবং সকালে ঘুম থেকে ওঠার পরে।কিন্তু সকালে ঘুম থেকে উঠে ব্রাশ করলেও রাতে ঘুমোতে যাওয়ার আগে ব্রাশ করার ব্যাপারে আমরা অনেকেই সচেতন নই।আমরা রাতের ব্রাশ করার বিষয়টি উপেক্ষা করে থাকি।কিন্তু রাতে ব্রাশ করা খুবই গুরুত্বপূর্ণ। এর নানা উপকারী দিক রয়েছে।আজকে আমরা রাতে ব্রাশ করার গুরুত্ব নিয়ে জানব। আমাদের মুখে থাকা লালাগ্রন্থি থেকে যে লালা নিঃসৃত হয় সেটি ক্যালসিয়ামের সাথে মেশে।এতে করে মুখের এসিড হ্রাস পায়।দাঁত ক্ষয় হওয়া থেতে রক্ষা পায়।কিন্তু রাতে লালা কম ক্ষরণ হয়।এতে করে তখন এসিড বেড়ে যায়।রাতে ব্রাশ করলে মুখে থাকা লালা সহজে বেরিয়ে যেতে…

Read More

আমাদের খুবই স্পর্শকাতর অঙ্গ হলো আমাদের চোখ।চোখ দিয়ে আমরা চারপাশের সবকিছু দেখি।পৃথিবীর সৌন্দর্য উপভোগ করি।আজ চোখ নিয়ে বিস্তারিত জানা হবে। আমাদের চোখের লেয়ার তিনটি।বাইরের ফাইব্রাস লেয়ার,মাঝের ভাস্কুলার লেয়ার আরভেতরের দিকে রয়েছে নার্ভাস লেয়ার যাকে রেটিনা বলেও ডাকা হয়।বাইরের ফাইব্রাস লেয়ারের মধ্যে রয়েছে কর্ণিয়া এবং স্ক্লেরা।কর্ণিয়া স্বচ্ছ হলেও স্ক্লেরা অস্বচ্ছ।এই কর্ণিয়া ও স্ক্লেরার বাইরে যে আবরণ থাকে তার নাম কনজাংটিভা।মাঝখানের ভাস্কুলার লেয়ারের অন্তর্গত হলো করোয়েড,সিলিয়ারি বডি এবং আইরিস।আইরিসে থাকে আইরিস মাসল।আর এর একদম মাঝ বরাবর থাকে পিউপিল নামক ছিদ্র যা দিয়ে আলো চোখে প্রবেশ করে।আইরিস এবং পিউপিল সংকোচন প্রসারণের মাধ্যমে চোখে আলোর প্রবেশকে নিয়ন্ত্রণ করে। চোখে লেন্স থাকে।এই লেন্স মূলত একটি…

Read More

আমাদের অদ্ভুদ একটি অনুভূতি হলো ‘মায়া’।সাধারণত মানুষ হয়ে একজনের প্রতি অন্যজনের মায়া আছে বলে মানুষ সৃষ্টির সেরা জীব।অন্যের প্রতি মায়া মমতা থাকা মানুষের বৈশিষ্ট্যকে উন্নত করে।কিন্তু এই মায়া যদি ভুল ব্যক্তি বা বন্তুর জন্য জন্মায় তাহলে কিন্তু তা ভয়ানক। আমাদের মনের উপর আমাদের হাত থাকেনা সাধারণত।খুব অকারণেই কাউকে ভালো থাকবে।আবার ভালো লাগার শত কারণ থাকলেও হয়তো কাউকে খুব খারাপ লাগবে।কি জটিল বিষয়,তাই না?তবে ভালোলাগার মানুষ যদি ভুল হয়,কোনো ভুল মানুষের উপর যদি মায়া জন্মায় তাহলে তাতে কষ্ট বৈ সুখের কিছু নেই।এই মায়া আবার তীব্র হয়ে গেলে তখন না আমরা সেই মানুষকে ভুলতে পারি,না তাকে মনের মত করে পেতে পারি।এ এক…

Read More

পানির বোতলের গায়ে থাকা মেয়াদউত্তীর্ণ তারিখটি কিসের? পানির বোতলের গায়ে থাকা মেয়াদউত্তীর্ণের তারিখ বা এক্সপায়ার ডেট আমরা অনেকেই লক্ষ্য করেছি।কিন্তু কখনো এ প্রশ্ন মাথায় আসেনি যে এই এক্সপায়ার ডেট আসলে কিসের?প্রকৃতপক্ষে আমরা সবাই ধরে নেই এক্সপায়ার ডেটটি বোতলের পানির।কিন্তু এই ধারণাটি সম্পূর্ণ ভুল। পানির বোতলের গায়ে থাকা মেয়াদউত্তীর্ণ তারিখটি কিসের পানির বোতলের গায়ে আমরা সচরাচর যে মেয়াদউত্তীর্ণের তারিখটি দেখতে পাই সেটা বোতলের পানির নয়,বরং স্বয়ং বোতলের।আসলে পানির কোনো নির্দিষ্ট মেয়াদ হয়না।নির্দিষ্ট মেয়াদ হয় প্লাস্টিকের বোতলের।ঐ নির্দিষ্ট তারিখের পর প্লাস্টিকের বোতল থেকে ক্ষতিকর রাসায়নিক পদার্থ নিঃসৃত হতে শুরু করে।তখন সেই ক্ষতিকর রাসায়নিক পদার্থ পানির সাথে মিশে পানিকে দূষিত করে ফেলে।সেই পানি…

Read More

আমরা খুশি থাকব কিনা তা বর্তমানে আমাদের উপর আর নেই।আমাদের খুশি এখন অন্যের নির্ভরতায় চলে গেছে।আমাদের সাথে ভালো কিছু ঘটলেই আমরা সেটাকে অন্যের সাথে তুলনা করা শুরু করে দেই।তাদের সাথে আমাদের চেয়ে ভালো কিছু ঘটে থাকলে আমাদের সাথে হওয়া ভালো জিনিসগুলোর মূল্য কমে যায় আমাদের কাছে।”কেন অমুকের মত হলোনা?,কেন তমুক বেশি ভালো করলো?” এই চিন্তাগুলোই সারাদিন আমাদের মাথায় ঘোরে।এবং এর ফলে আমরা সহজে সন্তুষ্ট হতে পারিনা। জীবনে সুখী হওয়ার অন্যতম প্রধান কৌশলটি হলো অল্প সন্তুষ্ট থাকতে শেখা।আমাদের চাহিদা যত বেশি হবে আমাদের সুখ তত কমতে হবে।অল্পেই হতাশ হয়ে পড়ব আমরা।বারবার মনে হবে আমার চাহিদা তো পূরণ হলোনা।যেটুকু পেয়েছি সেটুকুকেও তখন…

Read More

সামাজিক যোগাযোগ মাধ্যমগুলো বর্তমানে এতটাই জনপ্রিয় হয়ে উঠেছে যে আমাদের আবেগ ও কাউকে বিচার করার মানদন্ডও সামাজিক যোগাযোগ মাধ্যম কেন্দ্রিক হয়ে গেছে।একজনের প্রোফাইল দেখেই সেটাকে বাস্তব জীবনের মানুষটার আয়না মনে করে ফেলি আমরা।কেউ মজার কিছু শেয়ার করলে ধরে নেই বাস্তবে সে অনেক মজার মানুষ এবং গুরুতর কিছু শেয়ার করলেই ধরে নেই মানুষটা কাঠখট্টা টাইপের।এই মনে করে নেয়া বা ধরে নেয়া আসলে বিরাট একটি ভুল।তবুও আমরা সামাজিক যোগাযোগ মাধ্যমগুলোতে এত বেশি ঝুঁকে পড়েছি যে তার ভিত্তিতেই আমরা মানুষের মাথার চুল থেকে পায়ের পাতা পর্যন্ত যাচাই করে ফেলি। আরেকটি সমস্যাও বর্তমানে প্রকট হয়ে উঠেছে।অনলাইন গ্রুপগুলোর আড্ডায় আমরা এত বেশি অভ্যস্ত হয়ে গেছি…

Read More

আমাদের খাদ্যতালিকার গুরুত্বপূর্ণ একটি উপাদান হলো কার্বোহাইড্রেট।সেই কার্বোহাইড্রেট নিয়েই আমাদের আজকের আয়োজন। কার্বোহাইড্রেট হলো অনেকগুলো হাইড্রোক্সিল গ্রুপবিশিষ্ট জৈব যৌগ যেখানে এলডিহাইড বা কিটোন গ্রুপ থাকে।কার্বোহাইড্রেটে কার্বনের সংখ্যা সর্বদাই ৩ বা ৩ এর চেয়ে বেশি হবে।কখনোই ৩ এর চেয়ে কম হবেনা।কার্বোহাইড্রেটকে চারটি শ্রেণীতে ভাগ করা যায়:১.মনোস্যাকারাইড২.ডাইস্যাকারাইড৩.অলিগোস্যাকারাইড৪.পলিস্যাকারাইড মনোস্যাকারাইড হলো কার্বোহাইড্রেটের সবচেয়ে সরল রূপ।সাধারণত তিনটি থেকে নয়টি কার্বনের সমন্বয়ে তৈরী হয় এটি।এর উদাহরণগুলো হলো- গ্লুকোজ, ফ্রুক্টোজ, গ্যালাক্টোজ, ম্যানোজ, রাইবোজ, রাইবুলোজ ইত্যাদি।এই মনোস্যাকারাইড গ্লাইকোসাইডিক বন্ধনে একে অপরের সাথে যুক্ত হয়ে তৈরী করে ডাইস্যাকারাইড।এর মধ্যে রয়েছে ম্যালটোজ, ল্যাকটোজ, সুক্রোজ ইত্যাদি।তিন থেকে দশটি মনোস্যাকারাইড একসাথে যুক্ত হয়ে তৈরী করে অলিগোস্যাকারাইড।এক্ষেত্রেও মনোস্যাকারাইডগুলো গ্লাইকোসাইডিক বন্ধন দ্বারা সংযুক্ত থাকে।ম্যালটোট্রায়োজ,…

Read More

মানুষের কথা,যানবাহনের হর্ন,পশুপাখির ডাক- আরও কত রকমের শব্দ আমরা প্রতিনিয়ত শুনে চলি।আমরা যদি বিভিন্ন শব্দ না শুনতে পারতাম তাহলে আমাদের চলাচল,জীবনযাত্রায় নানারকম সমস্যার সম্মুখীন হতে হত।আর এই সমস্যা রুখতে বিরাট ভূমিকা পালন করে আমাদের কান।কানের মাধ্যমে আমরা বিভিন্নরকম শব্দ শুনতে পাই।অবশ্য শব্দানুভূতি গ্রহণ করার পাশাপাশি আমাদের ভারসাম্য রক্ষা করাও কানের অন্যতম বড় দায়িত্ব।আজ আমরা আমাদের কান সম্পর্কে জেনে নেব। মানব শরীরে দুইটি কান রয়েছে।প্রতিটি কানকে তিনটি করে অংশে বিভক্ত করা হয়েছে:*বহিকর্ণ*মধ্যকর্ণ*অন্তকর্ণবহিকর্ণকে আবার দুই ভাগে ভাগ করা যায়-১.অরিকল বা পিনা২.বাহ্যিক একাউস্টিক মিটাসআমাদের পিনায় বেশকিছু অংশ থাকে।যেমন-*হেলিক্স: কানের সবচেয়ে বাইরের দিকে যে ভাঁজ*এন্টিহেলিক্স: হেলিক্সের সামনের ভাঁজ*ট্র্যাগাস*এন্টিট্র্যাগাস*ট্রাইঅ্যাঙ্গুলার ফসা: উপরের হেলিক্স এবং নিচের হেলিক্সের…

Read More

আমরা এনিমিয়া রোগের কথা শুনেছি।এ রোগে শরীরে রক্ত কমে গিয়ে শরীর ফ্যাকাসে হয়ে যায়।কিন্তু এই রোগেরও বিভিন্ন শ্রেণীবিভাগ রয়েছে যা আমাদের অনেকেরই অজানা।আজ আমরা এনিমিয়ার আদ্যপান্ত জেনে নেব। এনিমিয়া একটি অবস্থা যেখানে হিমোগ্লোবিন বা লোহিত রক্তকণিকা বা উভয়ের পরিমাণগত কিংবা গুণগত অনুপস্থিতির কারণে ব্যক্তির ত্বক, মিউকাস মেমব্রেন ফ্যাকাসে বর্ণের হয়ে যায়।এনিমিয়ার বিভিন্ন শ্রেণীবিভাগ রয়েছে।প্রথমেই আসে মরফোলজিকাল বা অঙ্গসংস্থানগত শ্রেণীবিন্যাস।এর ভিত্তিতে তিন ধরনের এনিমিয়া সনাক্ত করা যায়:*মাইক্রোসাইটিক হাইপোক্রোমিক এনিমিয়া যার মধ্যে আছে আয়রনের অভাবজনিত এনিমিয়া, থ্যালাসেমিয়া, সাইডেরোব্লাস্টিক এনিমিয়া এবং ক্রোনিক এনিমিয়া।*নরমোসাইটিক নরমোক্রোমিক এনিমিয়া যার অন্তর্গত হলো এপ্লাস্টিক এনিমিয়া, হিমোলাইটিক এনিমিয়া।*ম্যাক্রোসাইটিক এনিমিয়া যার ভেতরে আছে মেগালোব্লাস্টিক এনিমিয়া, পারনিসিয়াস এনিমিয়া ও ফোলেটের অভাবজনিত…

Read More

আমরা খাবার গ্রহণ করার সময় তা যে অবস্থায় থাকে তা হলো খাবারের জটিল অবস্থা।একে পরিপাকে অংশগ্রহণ করতে হলে সরল অবস্থা প্রাপ্ত হতে হয়।জটিল খাবারকে সরল করতে সবার প্রথমে কাজ করে আমাদের দাঁত।জটিল খাবার গ্রহণ করার পরপরই আমরা তা চিবাই।এই চিবানোর কাজে আমাদের চারটি মাসলের সাহায্যের প্রয়োজন হয়।সেই চারটি মাসল হলো:১.ম্যাসেটর মাসল২.টেমপোরালিস মাসল৩.মিডিয়াল টেরিগয়েড মাসল৪.ল্যাটেরাল টেরিগয়েড মাসল ★ম্যাসেটর মাসল:এই মাসলের উৎপত্তি হয় জাইগোম্যাটিক আর্চ থেকে।ম্যান্ডিবুলার স্নায়ুর ম্যাসেটেরিক শাখা এই মাসলে স্নায়ু সংবহন দিয়ে থাকে।এই মাসলের কাজ হলো আমাদের ম্যান্ডিবল নামক অস্থিকে উপরের দিকে তুলে ধরা এবং দাঁতে দাঁত চেপে রাখতে সাহায্য করা।আরেকটি বিষয় জানিয়ে রাখা দরকার।তা হলো আমাদের ম্যান্ডিবলের পাঁচরকম মুভমেন্ট…

Read More

আমাদের মুখে মোট তিন জোড়া বা ছয়টি লালাগ্রন্থি রয়েছে।সেগুলো হলো প্যারোটিড গ্রন্থি, সাবলিঙ্গুয়াল গ্রন্থি এবং সাবম্যান্ডিবুলার গ্রন্থি।এর মধ্যে সবচেয়ে বড় লালাগ্রন্থির নাম প্যারোটিড গ্রন্থি।আজ আমরা প্যারোটিড গ্রন্থি নিয়ে জানব। প্যারোটিড গ্রন্থি একটি বহিঃক্ষরা গ্রন্থি।কারণ এখানে নালি থাকে।এই নালির মাধ্যমে এই গ্রন্থি থেকে ক্ষরিত পদার্থ দূরবর্তী স্থানে গিয়ে কাজ করে।এছাড়াও প্যারোটিড গ্রন্থিকে সেরাস ধরনের গ্রন্থি এবং কমপাউন্ড টিউবুলো এলভিওলার গ্রন্থি বলা যায়।এটির আকার একটি বিপর্যস্ত পিরামিডের মত।প্যারোটিড গ্রন্থির ওজন ২৫ গ্রাম।দুই ধরনের ক্যাপসুলে গ্রন্থিটি আবৃত থাকে।*সত্য ক্যাপসুল*মিথ্যা ক্যাপসুল প্যারোটিড গ্রন্থিতে উপস্থিত অংশগুলো হলো-*শীর্ষ*মূল*তিনটি বর্ডার:-সামনের বর্ডার-পেছনের বর্ডার-মাঝের বর্ডার*তিনটি পৃষ্ঠ-সুপারফিশিয়াল-এন্টেরোমিডিয়াল-পোস্টেরোমিডিয়াল এপেক্স এর মধ্য দিয়ে অতিক্রম করে-*ফেসিয়াল স্নায়ুর সারভাইকাল শাখা*রেট্রোম্যান্ডিবুলার শিরার সামনের এবং পেছনের…

Read More

আমরা সবাই মেরুদন্ড চিনি।আর এই মেরুদন্ড হলো অনেকগুলো কশেরুকার সমন্বয়।অবস্থানভেদে আমাদের কশেরুকার নাম ভিন্ন ভিন্ন।যেমন: গ্রীবাদেশীয় কশেরুকা, বক্ষদেশীয় কশেরুকা, উদরদেশীয় কশেরুকা ইত্যাদি।গ্রীবাদেশে ৭টি কশেরুকা রয়েছে।এর মধ্যে প্রথমটির নাম হলো এটলাস।আজ আমরা এই এটলাস সম্পর্কে জানব। গ্রীক মাইথোলজিকাল দৈত্য ‘এটলাস’ এর নামানুসারে প্রথম গ্রীবাদেশীয় কশেরুকার নাম এটলাস।এটি একটি অস্বাভাবিক গ্রীবাদেশীয় কশেরুকা।কারণ-*অন্যান্য গ্রীবাদেশীয় কশেরুকার মত এতে দেহ নেই, স্পাইনাস প্রসেস নেই।*দেখতে রিং আকৃতির। এতে দুইটি বাঁক আছে।একটি সামনের বাঁক, আরেকটি পেছনের বাঁক।সামনের বাঁকে রয়েছে-*দুইটি সার্ফেস: সামনের ও পেছনের।*দুইটি বর্ডার: উপরের ও নিচের।সামনের সার্ফেসে থাকে সামনের টিউবার্কল।এই টিউবার্কলে যুক্ত হয় anterior longitudinal ligament.দুইপাশে যুক্ত হয় longus colli muscle.উপরের বর্ডারে যুক্ত হয় anterior atlanto…

Read More