বুকে যে শব্দ হয় সেটিকে বলা হয় হৃৎস্পন্দন।আমাদের হৃৎস্পন্দন হৃদপিন্ডের একটি নির্দিষ্ট স্থানে উৎপন্ন হয়।তারপর তা পুরো হৃদপিণ্ডে ছড়িয়ে যায়।এই ছড়িয়ে যাওয়ার পথটি সম্পর্কে আজ আমরা জানব। হৃদপিন্ডের SA Node নামক স্থানে হৃৎস্পন্দন বা কার্ডিয়াক ইমপালস তৈরী হয়।তৈরী হয়ে তা অলিন্দের সব মাসলে ছড়িয়ে পড়ে।তারপর ইন্টারনোডাল পাথওয়ের মাধ্যমে এই স্পন্দন AV node এ যায়।AV node থেকে AV bundle আর সেখান থেকে AV bundle এর শাখাগুলোয় যায়।তারপর সেখান থেকে যায় পার্কিঞ্জি তন্তুতে।এভাবে পরিশেষে নিলয়ের সব মাসলে হৃৎস্পন্দন ছড়িয়ে পড়ে।বাম নিলয়ের মাসলে ডিপোলারাইজেশন শুরু হয় যেটি শুরু হওয়ার পর ডানদিকে স্থানান্তরিত হয়।সেপ্টামের মাঝ দিয়ে এটি গিয়ে থাকে।অর্থাৎ, সেপ্টামের সক্রিয়তা হয় বাম থেকে…
Author: Dipa Sikder Jyoti
হঠাৎ ভয় পেলে বা উত্তেজিত হলে আমরা অনুভব করি আমাদের হৃদকম্পন বেড়ে গেছে।তখন যেন আমরা হৃদকম্পনের শব্দ শুনতে পাই।সাধারণত সবসময়ই এই শব্দ উৎপন্ন হতে থাকে।আজ আমরা আমাদের হৃদপিণ্ডের শব্দ সম্পর্কে জানব। আমাদের হৃদপিণ্ড চার ধরনের শব্দ উৎপন্ন করে থাকে।এগুলো হলো যথাক্রমে প্রথম,দ্বিতীয়,তৃতীয় ও চতুর্থ।প্রথম ও দ্বিতীয় শব্দ স্টেথোস্কোপের সাহায্যে শোনা গেলেও তৃতীয় ও চতুর্থ শব্দ শোনা যায়না।তবে চারটি শব্দই ফোনোকার্ডিওগ্রাম এর সাহায্যে রেকর্ড করা যায়। হৃদপিণ্ডের প্রথম শব্দটি হয় যখন বাইকাসপিড এবং ট্রাইকাসপিড ভালভ বন্ধ হয়ে যায়।এটি ০.১৫ সেকেন্ড স্থায়ী হয়।এই শব্দটি অনেকটা ‘লাব’ এর মত শোনায়।৫ম ইন্টারকোস্টাল স্পেসে এটি ভালো শোনা যায়। এওর্টিক এবং পালমোনারি ভালভ যখন বন্ধ হয়ে…
আমাদের হৃদপিণ্ডে যে মাসলগুলো থাকে সেগুলোকে বলা হয় কার্ডিয়াক মাসল।আর এই কার্ডিয়াক মাসলে থাকে কিছু বিশেষায়িত জাংশনাল টিস্যু।এই টিস্যুগুলোই কার্ডিয়াক ইমপালস শুরু করে এবং সংবহন করে।এই সংবহন অন্যান্য মাসলের চেয়ে নিয়মিত প্রকৃতির এবং দ্রুতগতির। জাংশনাল টিস্যু নামক বিশেষায়িত টিস্যুগুলো বিভিন্ন ধরনের হয়ে থাকে।যেমনঃ*SA node or, Sinoatrial node.*The anterior nodal pathways–Anterior-Middle-Posterior*AV node or, Atrioventricular node*AV bundle or the bundle of His*Right & left bundle branches*Purkinje fibers SA node আকারে ছোট,উপবৃত্তাকার।এটি লম্বায় ১৫ মিমি,প্রস্থে ৩ মিমি,পুরুত্বে ১ মিমি।এটি ডান অলিন্দে অবস্থিত।অলিন্দের মাসলের সাথে এর সরাসরি যোগাযোগ রয়েছে।এখান থেকে একশন পটেনশিয়াল সৃষ্টি হয় এবং SA node সেটি পরবর্তী অলিন্দের মাসলে ছড়িয়ে দেয়। SA…
আজ আমরা মানবদেহের এমন একটি রোগ সম্পর্কে জানব যে রোগটি প্লাজমা লিপোপ্রোটিন বা লিপিডের ঘনত্ব অস্বাভাবিক হওয়ার ফলে হয়ে থাকে।রোগটির নাম হলো ডিসলিপিডেমিয়া।রোগটির আরেকটি নাম হলো ডিসলিপোপ্রোটিনেমিয়া। ডিসলিপিডেমিয়া রোগটির শ্রেণীবিভাগ রয়েছে।যেমন-★প্রাইমারি হাইপারলিপিডেমিয়া★প্রাইমারি হাইপোলিপিডেমিয়া★সেকেন্ডারি হাইপারলিপিডেমিয়া★সেকেন্ডারি হাইপোলিপিডেমিয়া সেকেন্ডারি হাইপারলিপিডেমিয়া হওয়ার কারণগুলো হলো-*নিউট্রিশোনাল ফ্যাক্টর; যেমন- কোলেস্টেরল,অতিরিক্ত শর্করা গ্রহণ ইত্যাদি।*যকৃতের রোগ; যেমন- হেপাটাইটিস,জন্ডিস ইত্যাদি।*স্থূলত্ব,মদ্যপান,ডায়াবেটিস মেলাইটাস।*বৃক্কের রোগ*এন্ডোক্রাইন হরমোনঘটিত রোগ; যেমন-ক্যুশিং সিনড্রোম*ড্রাগ গ্রহণ; যেমন- স্টেরয়েড ডিসলিপিডেমিয়া এর কিছু গুরুত্ব রয়েছে।যেমন-এটি কিছু রোগ হতে সাহায্য করে।রোগগুলো হলোঃ*করোনারি আর্টারি ডিজিজ*সেরেব্রোভাস্কুলার ডিজিজ*পেরিফেরাল ভাস্কুলার ডিজিজ*ফ্যাটি লিভার ডিজিজ*অগ্ন্যাশয়ের রোগ এই রোগের ক্ষেত্রে কিছু ল্যাবরেটরি ইনভেসটিগেশন হলো-1.Lipid profile test2.Test for diabetes mellitus3.Renal function test & liver function test4.Thyroid function test5.Adreno cortical function…
আমাদের মস্তিষ্কে রক্ত সরবারহ করা অন্যতম একটি ধমনী হলো ভার্টিব্রাল ধমনী।ধমনীটি একটি বিশেষ গঠনের মাধ্যমে মস্তিষ্কে বিশুদ্ধ রক্ত দিয়ে থাকে।গুরুত্বপূর্ণ এই ধমনীটি নিয়ে আজ বিস্তারিত আলোকপাত হবে। ভার্টিব্রাল ধমনী সাবক্লাভিয়ান ধমনীর অংশ।এটির চারটি অংশ থাকে।১.প্রথম অংশ২.দ্বিতীয় অংশ৩.তৃতীয় অংশ৪.চতুর্থ অংশপনসের নিচের দিকে এসে এই ধমনী বেসিলার ধমনী গঠন করে। ভার্টিব্রাল ধমনীর কিছু শাখা প্রশাখা রয়েছে।সেগুলো হলো-*স্পাইনাল ধমনী*পোস্টেরিয়র ইনফেরিয়র সেরেবেলার ধমনী (এটি সেরেবেলাম কে রক্ত সরবরাহ করে)*মেনিনজিয়াল শাখা*মেডুলারি ধমনীস্পাইনাল ধমনী সামনে থাকে একটি এবং পিছনে থাকে দুইটি।এই ধমনীগুলো আমাদের স্পাইনাল কর্ডকে রক্ত সরবরাহ করে। বেসিলার ধমনীর কিছু শাখা রয়েছে।যেমন-*এন্টেরিয়র ইনফেরিয়র সেরেবেলার ধমনী*পোনটাইন ধমনী*সুপিরিয়র সেরেবেলার ধমনী*পোস্টেরিয়র সেরেবেলার ধমনী আমাদের মস্তিষ্ক খুব গুরুত্বপূর্ণ একটি…
আজ গ্লাইকোজইউরিয়া নিয়ে আলোচনা করব।এটি এমন একটি রোগ যে রোগে মূত্রে অক্সিজেন উপস্থিত থাকে।রোগটির তিনটি ধরণ আছে।১.রেনাল গ্লাইকোজইউরিয়া২.এলিমেন্টারি গ্লাইকোজইউরিয়া৩.ডায়াবেটিস মেলাইটাস এর কারণে গ্লাইকোজইউরিয়া রোগটি বিভিন্ন কারণে হয়ে থাকে।যেমনঃ-ডায়াবেটিস মেলাইটাস-গ্লুকাগোনোমা-গেসটেশোনাল ডায়াবেটিস মেলাইটাস-ফিওক্রোমোসাইটোমা-কুশিং সিনড্রোম-এক্রোমেগালি গ্লাইকোজইউরিয়া হলে অসমোটিক ডাইইউরেসিস হয় যার ফলে ইলেকট্রোলাইট লস হয়।এর ফলে ডিহাইড্রেশন হতে পারে। এই রোগটির ক্ষেত্রে মূলত বৃক্কের একটি অংশ গ্লোমেরুলার ফিলট্রেট কে পুনঃশোষণ করতে ব্যর্থ হয়।এর ফলে মূত্রের সাথে গ্লুকোজ মিশে যায়। রোগটি শনাক্ত করার জন্য যে পরীক্ষাগুলো করা হয়-*Fasting blood glucose*Oral glucose tolerance test*Plasma cortisol,growth hormone and glucagon*Urinary VMA (catabolic product of catecholamine) test যেকোনো রোগই শরীরের পক্ষে ক্ষতিকর।তাই রোগমুক্ত থাকতে আমাদের সচেতন থাকতে হবে।নিয়মতান্ত্রিক…
আমাদের সচরাচর শোনা একটি রোগ হলো ডায়াবেটিস।তবে এর দুটি ধরণ আছে।ডায়াবেটিস মেলাইটাস আর ডায়াবেটিস ইনসিপিডাস।আজ আমরা ডায়াবেটিস মেলাইটাস সম্পর্কে জানবো। ইনসুলিনের অভাবে যখন দীর্ঘস্থায়ীভাবে হাইপারগ্লাইসেমিয়া হয়ে থাকে তখন সে রোগটিকে বলা হয় ডায়াবেটিস মেলাইটাস।এর বিভিন্ন ধরণ আছে।যেমন-*টাইপ ১ ডায়াবেটিস মেলাইটাস। বিটা সেল ধ্বংসের কারণে এটি হয়ে থাকে।সাধারণত ৭০-৯০% বিটা সেল ধ্বংস হয়।*টাইপ ২ ডায়াবেটিস মেলাইটাস। ইনসুলিন ও বিটা সেলের কর্মদক্ষতার অভাবে এটি হয়ে থাকে।*সেকেন্ডারি ডায়াবেটিস মেলাইটাস। এর কারণ হলোঃ-এন্ডোক্রাইনোপ্যাথিস-অগ্ন্যাশয়ের রোগ-যকৃতের রোগ-ড্রাগ গ্রহণ।*গেসটেশোনাল ডায়াবেটিস মেলাইটাস। এটি সাধারণত গর্ভবতী মায়েদের হয়ে থাকে যারা আগে থেকে ডায়াবেটিস মেলাইটাসে আক্রান্ত নয়। ডায়াবেটিস মেলাইটাস হলে দুইধরনের জটিলতা দেখা দিতে পারে।১.স্বল্পস্থায়ী জটিলতা২.দীর্ঘস্থায়ী জটিলতাস্বল্পস্থায়ী জটিলতার মধ্যে রয়েছে-ডায়াবেটিক…
আমাদের মস্তিষ্কের একটি অংশ হলো সেরেব্রাম।দেখা,শোনাসহ বিভিন্ন কাজে এই অংশ সাহায্য করে।আমাদের মস্তিষ্কের সবচেয়ে বড় অংশ এটি। অগ্রমস্তিষ্কের অন্তর্ভুক্ত সেরেব্রাম।এতে রয়েছে তিনটি প্রান্ত।*ফ্রন্টাল প্রান্ত*অক্সিপিটাল প্রান্ত*টেমপোরাল প্রান্ততিনটি সার্ফেস*সুপারোল্যাটেরাল সার্ফেস*মিডিয়াল সার্ফেস*ইনফেরিয়র সার্ফেসতিনটি বর্ডার*সুপারো মিডিয়াল*ইনফারো মিডিয়াল*ইনফারো ল্যাটেরাল মস্তিষ্কে কিছু উঁচু নিচু জায়গা থাকে।উঁচু জায়গাগুলোকে বলে জাইরাস আর নিচু জায়গাকে বলে সালকাস।সেরেব্রামের সালকাসের মধ্যে রয়েছে–সেন্ট্রাল সালকাস-ল্যাটেরাল সালকাস-প্যারাইটো অক্সিপিটাল সালকাস-ক্যালক্যারাইন সালকাস সেরেব্রামে মোট পাঁচ ধরনের কোষ থাকে।সেগুলো হলো-*পিরামিডাল কোষ*স্টেলেট কোষ*ফিউজিফর্ম কোষ*হরিজনটাল সেল অব কাজ্ল*সেলস অব মালটিনোটি পুরো সেরেব্রামটি দুই ভাগে বিভক্ত।এর ডান অংশ মানুষের বামদিক এবং বাম অংশ মানুষের ডান দিক নিয়ন্ত্রণ করে।তাই বামদিক বেশি কার্যকর হলে মানুষ ডানহাতি আর ডান দিক বেশি কার্যকর হলে…
মানুষ আর ফলের মধ্যে পার্থক্য আছে কি?আমরা হয়তো বলব আছে।কিন্তু আমরা নিজেরাই আবার মানুষ আর ফলকে এক করে ফেলি।অবাক লাগছে?পুরো লেখাটি পড়লে বিষয়টি পরিস্কার হবে। আমরা যখন ফল কিনি তখন বেশিরভাগ ক্ষেত্রে ফলটা বাইরে থেকে দেখেই বিবেচনা করতে পারি সেটা কাঁচা নাকি পাকা।অনেকসময় স্বাদের ব্যাপারটাও বাইরে থেকে দেখে বোঝা যায়।দাম সম্পর্কেও মোটামোটি একটা ধারণা এসে যায়।ফলের ক্ষেত্রে এ বিষয়টি মানা যায়।কিন্তু সমস্যা হলো মানুষের ক্ষেত্রেও আমরা এই একই নীতি অনুসরণ করি-বাইরে থেকে দেখেই যাচাই করে ফেলা।কেউ একজন কোনোসময় অল্প কথা বলে চলে গেলে আমরা ধরে নেই তার অহংকার বেশি।এটা বুঝিনা যে মানুষটার তাড়া থাকতে পারে।বন্ধু চুপচাপ থাকলে মনে করি গার্লফ্রেন্ডের…
আমাদের শরীরে প্রতিনিয়ত রক্তের চলাচল হচ্ছে।পা থেকে মাথা পর্যন্ত সবখানেই রক্তের যাতায়াত।আমরা জানি যে কোথাও কেটে গেলে রক্ত বের হওয়ার পর রক্ত জমাট বেঁধে যায়।এখন স্বাভাবিকভাবে আমাদের মনে প্রশ্ন আসতে পারে যে তাহলে শরীরের ভেতরে অবস্থানকালে আমাদের রক্ত জমাট বাঁধেনা কেন?আজকে আমরা এই প্রশ্নের উত্তর জানব। আমাদের রক্তের মধ্যেই কেটে গেলে রক্ত জমাট বাঁধার মত অনেক উপাদান আছে।এসবের কার্যক্রমে কেটে কোথাও কেটে গিয়ে রক্তপাত হলে রক্ত দ্রুত জমাট বেঁধে রক্তপাত বন্ধ হয়।রক্ত জমাট বাঁধানোর মত উপাদান যেমন আমাদের রক্তে আছে, তেমন রক্তকে জমাট বাঁধা থেকে মুক্ত রাখার উপাদানও আমাদের রক্তেই আছে।এই উপাদানগুলোকে বলা হয় এন্টিকোয়াগুলেন্টস বা রক্ত জমাট প্রতিরোধের উপাদান।এগুলো…
বলা হয়ে থাকে মানুষ করতে পারেনা এমন কিছু দুনিয়ায় নেই।তবে আমরা কি সবসময় এটি বিশ্বাস করি?করিনা হয়তো।এর ফলো আমরা হতাশায় ভুগি।হাল ছেড়ে দেই খুব সহজে। মানুষ সৃষ্টির সেরা জীব।তার মধ্যে এমন কিছু আছে যা তাকে অন্যান্য প্রাণী থেকে আলাদা করেছে।তাকে করেছে সেরার সেরা।সেটি হলো তার মস্তিষ্ক।তার চিন্তা চেতনা।তার বিবেক বুদ্ধি।প্রত্যেক মানুষই এই বৈশিষ্ট্যগুলো নিয়ে জন্মগ্রহণ করে।তবে এগুলো শুধু নিজের মধ্যে থাকাটাই যথেষ্ট নয়।জীবনে চলার পথে এগুলোকে কাজে লাগানো অত্যন্ত জরুরী।আর তারচেয়েও বেশি জরুরী নিজের প্রতি বিশ্বাস রাখা।মানুষকে সৃষ্টিকর্তা এমন কিছু ক্ষমতা দিয়েছেন যেগুলো সঠিকভাবে কাজে লাগিয়ে মানুষ অনেক অসম্ভবকেই সম্ভব করতে পারে।এর জন্য তাকে বিশ্বাস করতে হবে যে সে পারবে।সামান্য…
বিভিন্ন ঘটনায় আমাদের রক্তপাত হয়।ক্ষত খুব গুরুতর না হলে কিছুক্ষণ পরে নিজে থেকেই রক্তপাত বন্ধ হয়।অর্থাৎ রক্ত জমাট বেঁধে রক্তপাত থামে।আমাদের শরীরে এটি নিজে থেকেই হয়।বাহ্যিক কোনো ব্যবস্থার প্রয়োজন হয়না।কিভাবে এটি হচ্ছে তা নিয়ে আমরা কখনো ভেবে দেখেছি কি?যারা জানিনা তারা আজকেই জেনে নেব কিভাবে এটি হচ্ছে। আমাদের রক্ত জমাট বাঁধার জন্য অনেকগুলো ফ্যাক্টর বা উৎপাদক রয়েছে।সাধারণত তেরটি ফ্যাক্টরকে মূল হিসেবে ধরা হয়।সেগুলো হলো-১.ফাইব্রিনোজেন২.প্রোথ্রোম্বিন৩.টিস্যু থ্রম্বোপ্লাস্টিন৪.ক্যালসিয়াম৫.ল্যাবাইল ফ্যাক্টর৬.(এটির অস্তিত্ব নেই)৭.স্ট্যাবল ফ্যাক্টর৮.এন্টিহিমোফিলিক ফ্যাক্টর৯.ক্রিসমাস ফ্যাক্টর১০.স্টুয়ার্ট ফ্যাক্টর১১.এন্টিহিমোফিলিক ফ্যাক্টর সি১২.হ্যাগম্যান ফ্যাক্টর১৩.ফাইব্রিন স্ট্যাবিলাইজিং ফ্যাক্টর তবে এই ১৩ টি ফ্যাক্টরের মধ্যে চারটি ফ্যাক্টর রক্ত জমাট বাঁধায় মূল ভূমিকা পালন করে-*ফাইব্রিনোজেন*প্রোথ্রোম্বিন*টিস্যু ফ্যাক্টর*ক্যালসিয়াম এরা মূলত তিনটি ধাপে রক্তকে জমাট বাঁধায়।ধাপগুলো…