পুরানকে সুযোগ দেওয়ার মাশুল দিল বাংলাদেশ

১৯তম ওভারের প্রথম বলে পুরান যখন আউট হলেন ওয়েস্ট ইন্ডিজ ৫ উইকেটে ১১৯। অর্থাৎ শেষ দুই ওভারে স্কোরটা যতটা সম্ভব বাড়িয়ে নেওয়ার ভিতটা পুরানের ব্যাটেই পেয়েছে ওয়েস্ট ইন্ডিজ।

ইংল্যান্ড ও দক্ষিণ আফ্রিকার বিপক্ষে রান পাননি নিকোলাস পুরান। ওয়েস্ট ইন্ডিজও সে দুটি ম্যাচে হেরেছে। টি–টোয়েন্টিতে পুরানের সামর্থ্য নিয়ে কোনো প্রশ্ন নেই। বাংলাদেশের বিপক্ষে পুরান সে সামর্থ্যই দেখালেন একটি ‘জীবন’ পেয়ে।

৪ ছক্কা ও ১ চারে ২২ বলে ৪০ রান করেন পুরান। ১৩তম ওভারে ওয়েস্ট ইন্ডিজের ৬২ রানে ৫ উইকেট পড়ার পর উইকেটে আসেন এই বাঁহাতি। রান তোলার চাপ এবং তা করার বিপদ টের পেয়েও পুরান এতটুকু ভড়কে যাননি।

মোস্তাফিজুর রহমানকে চার মেরে হাত খুলেছেন পরের ওভারেই। এরপর সাকিবের ওভারে টানা দুই ছক্কা। এক ওভার পর মেহেদী হাসানকেও দুটি ছক্কা মারেন পুরান।

১৯তম ওভারের প্রথম বলে পুরান যখন আউট হলেন ওয়েস্ট ইন্ডিজ ৫ উইকেটে ১১৯। অর্থাৎ শেষ দুই ওভারে স্কোরটা যতটা সম্ভব বাড়িয়ে নেওয়ার ভিতটা পুরানের ব্যাটেই পেয়েছে ওয়েস্ট ইন্ডিজ।

অথচ এই পুরানকেই ব্যক্তিগত ২ রানে ‘জীবন’ উপহার দিয়েছে বাংলাদেশ। সাকিবের করা ১৪তম ওভারে পুরানকে স্টাম্পিংয়ের সুযোগ নষ্ট করেন উইকেটকিপার লিটন দাস।

ম্যাচটা হেরে তার মাশুল দিতে হলো বাংলাদেশকে। অন্যদিকে পুরান ‘জীবন’ পেয়ে এমন এক ইনিংস খেললেন, যা লড়াকু সংগ্রহ এনে দেয় ওয়েস্ট ইন্ডিজকে। সুযোগের সদ্ব্যবহার করে ভালো সংগ্রহের ভিত গড়ায় তাঁকে ম্যাচসেরা বেছে নেন নির্বাচকেরা।

Leave a Comment