চলমান লকডাউনেও দেশে করোনা পরিস্থিতির কোনো উন্নতি নেই। বরং ক্রমবর্ধমান সংক্রমণ চলছেই। তাই লকডাউন করোনা পরিস্থিতির একমাত্র সমাধান না। এরসাথে প্রত্যেকের যথাযথ স্বাস্থ্যবিধি ও চলমান বিধিনিষেধ মেনে চলতে হবে। করোনা সংক্রমণের এই ঊর্ধমূখী মাত্রা প্রতিরোধে স্বাস্থ্য অধিদপ্তরের কোভিড ১৯ বিষয়ক জাতীয় কারিগরি পরামর্শক কমিটি নতুন আরো কিছু সুপারিশ প্রদান করেছে
সুপারিশ সমূহ নিম্নরূপ –
- পরিস্থিতির বিচারে কোয়ারেন্টাইন নিশ্চিত ও অক্সিজেন সরবরাহ সংকট এড়াতে সতর্ক থাকতে হবে।
- করোনা পরীক্ষার ফি কমানোর পাশাপাশি ভারতীয় ভ্যারিয়েন্টের ব্যাপারে সতর্ক থাকতে হবে।
- রাজধানীর পাশাপাশি জেলার হাসপাতালগুলোতে আইসিইউ ও সেন্ট্রাল অক্সিজেন সরবরাহ বাড়াতে হবে।
- সরকারের দেয়া লকডাউন পরবর্তী ‘এক্সিট প্ল্যান’ অবশ্যই বাস্তবায়ন করতে হবে।
- করোনার ভারতীয় ভেরিয়েন্টের প্রবেশ ঠেকাতে যেসব পরামর্শ দেয়া হয়েছে, তার মধ্যে রয়েছে- ভারত ফেরতদের ১৪ দিনের কোয়ারেন্টাইন বাধ্যতামূলক করা এবং সীমান্তে নজরদারি বাড়াতে হবে ।
- অন্যান্য উচ্চ সংক্রমণশীল দেশেগুলো থেকে লোকজন আসলে তাদের ১৪ দিনের কোয়ারেন্টাইন অবশ্য নিশ্চিতকরণ করতে হবে।
- করোনাকালীন স্বাস্থ্যবিধি মেনে চলতে জনগণকে উদ্বুদ্ধ করা অব্যাহত রাখতে হবে।