মেয়েদের সহবাসে কিংবা সেক্সে রাজি করার কৌশল, পুরুষ এবং মহিলা উভয়ের একে অপরের ভালবাসার প্রেক্ষিতে তাদের আকর্ষণ থেকে যৌনমিলনের ইচ্ছা আসতে পারে তবে,পুরুষ সঙ্গী তার সঙ্গীনিকে সহবাসে রাজি করাতে প্রয়োজন হতে পারে। কেননা মেয়েরা লাজুক প্রকৃতির হয়ে থাকে তাদের বুক ফাটে তবু মুখ ফুটে না। তাড়া সহজে মুখ ফুটে আপনাকে যৌনমিলনের জন্য কিছু বলবে না।
যে দুজন ব্যক্তি সহবাস করে তাদের একে অপরের প্রতি শ্রদ্ধা,স্নেহ এবং সম্মতি থাকা দরকার। মেয়েদের সহবাসে কিংবা সেক্সে রাজি করার কৌশল, তাই পুরুষ সঙ্গীর উচিত প্রিয় সঙ্গীনির কাছে নিজেকে এমনভাবে উপস্থাপন করা যাতে মেয়েটি সহবাস বা মিলনে সম্মতি না নিয়ে থাকতে না পারে।
পুরুষরা সাধারণত সহবাস বা যৌনতায় আগ্রহী হন। মিলন বা মিলনের ক্ষেত্রেও নারী সমান অংশীদার। কিন্তু নারীরা সেই আগ্রহকে সুপ্ত রাখে। তাই পুরুষ সঙ্গীর উচিত সুপ্ত আগ্রহ জাগিয়ে স্ত্রীকে সহবাসে রাজি করা।
মেয়েদের সহবাসে কিংবা সেক্সে রাজি করার কৌশল, যদি মেয়েটি আপনার কলে সাড়া দেয় এবং সেক্স করতে রাজি হয় তবে প্রথমে তার উপর ঝাঁপিয়ে পড়বেন না। প্রথমে তাকে আস্তে আস্তে চুম্বন করুন এবং উষ্ণ শব্দ দিয়ে তাকে জাগিয়ে তুলুন এবং তারপরে সহবাস করুন।
মেয়েদের সহবাসে কিংবা সেক্সে রাজি করার কৌশল
মেয়েদের সহবাসে কিংবা সেক্সে রাজি করার কৌশল, পুরুষের উত্থিত লিঙ্গ নারীর যোনিপথে প্রবেশ করলে যৌনমিলন ঘটে। আর যৌনমিলন তখনই সফল হবে যখন পুরুষটি নারীকে সঙ্গম বা যৌন মিলনে লিপ্ত হওয়ার জন্য উত্তেজিত করবে। মেয়েদের সহবাসে কিংবা সেক্সে রাজি করার কৌশল, পুরুষদের অবশ্যই সহবাসের আগে মহিলাদের উত্তেজিত করে তুলতে হবে অন্যথায় মহিলারা অসন্তুষ্ট থাকবে।
নারী হোক বা পুরুষ, সেক্স বা যৌন উত্তেজনা কারো মধ্যেই সহজে তৈরি হয় না। উত্তেজনা বা যৌন আগ্রহ শুধুমাত্র কোন কিছুর উৎস বা মাধ্যমেই তৈরী হয়। কিন্তু পুরুষরা যৌনতার জন্য উত্তেজিত বোধ করে যত তাড়াতাড়ি নারীরা ততো তাড়াতাড়ি হয় না। তাদেরকে যৌনমিলনের জন্য তৈরী করে নিতে হয়।
মেয়েদের কোন জায়গায় স্পর্শ করে সহবাসে রাজী করাবেন
মেয়েদের কোন জায়গায় স্পর্শ করে সহবাসে রাজী করাবেন, আপনি যদি মেয়েদের যৌনমিলনে রাজী করার কৌশল অবলম্বন করে সহবাসে লিপ্ত হতে চান তবে আপনাকে অবশ্যই জানতে হবে কীভাবে মেয়েদের যৌনতার জন্য উত্তেজিত করতে হয়।
তবে আপনার জানা দরকার যে আপনি সহজেই একজন মেয়েকে জয় করতে পারেন। মেয়েদের সহবাসে কিংবা সেক্সে রাজি করার কৌশল, আপনাকে জানতে হবে,মেয়েদের শরীরের যৌন স্পর্শকাতর স্থানগুলো কোনগুলো? কেননা, এই স্পর্শকাতর স্থানগুলো স্পর্শ বা টাচ করে আপনি মেয়েদের শরীরে দ্রুত উত্তেজনা সৃষ্টি করতে পারেন।
মেয়েদের কোন জায়গায় স্পর্শ করলে মেয়েরা নিয়ন্ত্রণ হারিয়ে ফেলে ? তবে আর দেরি কেন,আসুন জেনে নেওয়া যাক মেয়েদের শরীরের কোন কোন স্পর্শকাতর স্থান রয়েছে যেগুলো স্পর্শ করলে তারা সহজেই যৌনমিলনে আপনাকে স্বাগত জানাবে এবং আপনি হয়ে উঠবেন তাদের একমাত্র কাঙ্খিত পুরুষ।
ঘাড়ের পিছনের দিকে
ঘাড়ের পিছনের দিকে, একটি মেয়ের শরীরের সবচেয়ে সেক্সুয়াল এলাকা টার্নিং পয়েন্ট হলো ঘাড়ের পিছনে। ঘাড়ের পেছনের অংশ স্পর্শ করলে মেয়েরা খুব দ্রুত শরীরে একটা উত্তেজনা অনুভব করবে। মেয়েদের সহবাসে কিংবা সেক্সে রাজি করার কৌশল, আপনি মহিলার আলতো করে ঘাড়ের চুল সরিয়ে চুম্বন এবং আলিঙ্গন করতে পারেন। অনেক পুরুষ এই জায়গাটি সম্পর্কে একেবারেই জানেন না এবং এটি এড়িয়ে যান।
পিঠ
নারীদের সৌন্দর্যের অন্যতম স্থান হলো পিঠ,বিশেষ করে নারীরা কোমরের নিচের অংশ স্পর্শ করাতে পছন্দ করেন। একটি সমীক্ষায় দেখা গেছে যে বেশিরভাগ মহিলাই পিঠের স্পর্শ পেতে আগ্রহী।
কান ও গলা
কান ও গলা, অনেকেই জানেন না যে মহিলাদেরও কানে এবং গলায় বেশি উত্তেজনা থাকে। মেয়েদের সহবাসে কিংবা সেক্সে রাজি করার কৌশল, আপনি আলতো করে কান চিমটি কাটতে পারেন এবং গলা স্পর্শ করতে পারেন এবং একজন মহিলাকে দ্রুত জাগিয়ে তুলতে চুম্বন করতে পারেন। দেখবেন একজন নারী কত দ্রুত উত্তেজিত হয়ে যায়।
উরু বা থাই
উরু বা থাই হলো মেয়েদের অন্যতম স্পর্শকাতর অঙ্গ। আপনি পিছন থেকে জড়িয়ে ধরে তাদের উরুতে হাত স্পর্শ করে একটু চাপ দিয়ে দেখবেন আপনার প্রতি তাদের অনুভূতি কি ।
হাত ও পায়ের তালু
হাত ও পায়ের তালু, যে হাত দিয়ে প্রতিদিন নারীদের স্পর্শ করেন কিন্তু আপনি জানেন না নারীর হাতের মধ্যে কতটা যৌন অনুভূতি বা যৌন উত্তেজনা লুকিয়ে আছে।মেয়েদের সহবাসে কিংবা সেক্সে রাজি করার কৌশল, তাকে উত্তেজিত করতে তার তালু দিয়ে অদ্ভুত মহিলার হাত এবং পা স্পর্শ করে শুরু করুন।
পেট ও নাভি
পেট ও নাভি, মেয়েদের মধ্যে সবচেয়ে বেশি যৌন উত্তেজক স্থান হল নাভি। নারীদের যৌন উত্তেজনা বাড়াতে চাইলে এই স্থানগুলোকে সাবধানে স্পর্শ করতে পারেন দেখবেন বিদ্যুতের গতিতে উত্তেজনা আসবে।
কিভাবে বুঝবেন আপনার গার্লফ্রেন্ড সেক্স করতে চায় কিনা?
কিভাবে বুঝবেন আপনার গার্লফ্রেন্ড সেক্স করতে চায় কিনা? প্রেমের অনিবার্য পরিণতি হল শারীরিক মিলন। মনোবিজ্ঞানীদের মতে,প্রেমে শারীরিক চাহিদা খুবই গুরুত্বপূর্ণ ভূমিকা পালন করে।মেয়েদের সহবাসে কিংবা সেক্সে রাজি করার কৌশল আবার,আপনি যদি কিছু না জেনে আপনার প্রেমিকাকে যৌনমিলনের প্রস্তাব দেন,তাহলে প্রেমের গল্প সেখানেই শেষ হয়ে যেতে পারে। তাই আপনাকে বুঝতে হবে আপনার প্রেমিকা সেক্স করতে চান কি না?
তার কথাবার্তা পর্যবেক্ষণ করুন
১. গার্লফ্রেন্ডের কথাবার্তা খেয়াল করুন। তিনি যখন শারীরিক বা যৌন বিষয়ে বেশি কথা বলেন,তখন আপনি জানতে পারবেন যে আগ্রহ তৈরি হচ্ছে। কিন্তু এখন আপনি শুধুমাত্র প্রথম ধাপে আছেন। প্রথমে হয়ত ‘সেক্স’ শব্দটি উচ্চারণ করতে আপনার গার্লফ্রেন্ডের জড়তা ছিল কিন্তু এখন হয়তো নেই। মেয়েদের সহবাসে কিংবা সেক্সে রাজি করার কৌশল, সে খুব সহজেই আপনার সঙ্গে সেক্স বিষয়ে কথা বলছে। অনেকের মধ্যে থেকেও গোপনে আপনাকে সময় দিচ্ছে। হঠাৎ করেই যখন কোনো নায়ক-নায়িকা,খেলোয়াড় বা অন্য দুজনের যৌন সম্পর্কে জানতে চায় বা আগ্রহ দেখায়,তখন বুঝতে হবে তারও যৌনমিলনে আগ্রহ বাড়ছে।
২. ধরুন হঠাৎ একদিন সে আপনাকে তার মাসিক সম্পর্কে বলল। তাহলে আপনি বুঝতে পারবেন যে তিনি আপনাকে তার ব্যক্তিগত বিষয় সম্পর্কে বলতে চান। হাসবেন না বা ঘৃণা করবেন না। মেয়েদের সহবাসে কিংবা সেক্সে রাজি করার কৌশল, তাকে অপমান করার চেষ্টা করবেন না। কারণ পিরিয়ড একটি স্বাভাবিক ব্যাপার যা প্রতি মাসে মেয়েদের হয়। অনেকের জন্য এটা বেদনাদায়ক। তাই তাকে বিশ্বাস করুন। একদিন আপনি স্যানিটারি ন্যাপকিন কিনে দিয়ে কার প্রতি যত্নশীল হতে পারেন।
৩. আপনি লক্ষ্য করেছেন যে আপনার লাজুক বান্ধবী ইদানীং ফোনে আপনার সাথে ‘ডার্টি কথা বলছে’। ডার্টি বার্তা পাঠানো,নোংরা ছবি পাঠানোর অর্থ হল সে আপনার কাছে আরও কিছু চায়।মেয়েদের সহবাসে কিংবা সেক্সে রাজি করার কৌশল, তাৎক্ষণিক তাকে আবার সেক্সের প্রস্তাব দিবেন না, কারণ মেয়েদের মন বোঝা বড় কঠিন । তার কথার সাথে তাল মিলিয়ে চলুন আর একটু অপেক্ষা করুন।
তার আচরণ পর্যবেক্ষণ করুন
১. আপনার গার্লফ্রেন্ডের আচরণ ঘনিষ্ঠভাবে পর্যবেক্ষণ করুন। একসাথে পার্কে আড্ডা দেওয়ার সময় সে আপনাকে বারবার স্পর্শ করার চেষ্টা করবে। শরীরের বিভিন্ন অংশে বিভিন্ন পয়েন্ট আঘাত করবে। মারবে,চিমটি দেবে। করমর্দন করবে। বুক ইত্যাদি দেখানোর চেষ্টা করবে।
২. তিনি আপনাকে মাথা ব্যথার ভান করে আপনার মাথা টিপতে বলবেন। কোলে মাথা রাখতে চাইবেন। কাঁধে হেলান দিবেন। দুই হাতে আপনাকে জড়িয়ে ধরবে। মেয়েদের সহবাসে কিংবা সেক্সে রাজি করার কৌশল, আপনার শারীরিক গঠন সম্পর্কে মন্তব্য করবেন। অর্থ্যাৎ শারীরিকভাবে কাছাকাছি যাওয়ার চেষ্টা করুন।
৩. ধরা যাক আপনার সম্পর্ক চুম্বনে পৌঁছেছে। চুমাবন দেওয়ার সময় কোন বাধা দেয় না বা নিজের থেকে মুখ ফিরিয়ে নেয় না। আপনি তার শরীরের বিভিন্ন অংশ যেমন স্তন,নিতম্ব ইত্যাদি স্পর্শ করছেন কিন্তু তিনি প্রতিক্রিয়া করছেন না। তাহলে বুঝবেন তিনি আপনার জন্য অপেক্ষা করছেন।
সবশেষে সরাসরি জিজ্ঞেস করুন
১. উপরের বিষয়গুলো যদি আপনার সঙ্গে ঘটে থাকে তাহলে শারীরিক মিলনের প্রস্তাব দেওয়ার জন্য প্রস্তুত থাকুন ৷ তাকে সবশেষে সরাসরি জিজ্ঞাসা করুন যে সে আপনার সাথে সেক্স করতে ইচ্ছুক কিনা। মেয়েদের সহবাসে কিংবা সেক্সে রাজি করার কৌশল, বেশির ভাগ মেয়েই এভাবে সরাসরি বলা পছন্দ করবে না। হিতে বিপরীত হতে পারে। পরিবর্তে,তার পাশে বসুন এবং তার হাত ধরে বলুন,”আমরা কি খুব কাছাকাছি যেতে পারি না?” অথবা বলুন “আমাকে তোমার শরীরে জায়গা দিতে পার না”।
২. ধরা যাক আপনার গার্লফ্রেন্ড আপনার সাথে সেক্স করতে রাজি। এখনই তার সাথে দৌড়াবেন না। অথবা অশ্লীল কথা বলা শুরু করবেন না। এটি তাকে ভাবতে বাধ্য করবে যে আপনি একজন নোংরা। বান্ধবী রাজি হওয়ার পর,তার সাথে জায়গাটি নিয়ে আলোচনা করুন। মেয়েদের সহবাসে কিংবা সেক্সে রাজি করার কৌশল, আপনি এই স্বর্গীয় সুখ কোথায় পেতে চান তা স্থির করুন। এই ক্ষেত্রে,হোটেল বা পাবলিক রেসিডেন্স ব্যবহার করা উচিত নয়। কেননা, এসব জায়গায় গোপন ক্যামেরা থাকতে পারে।
৩. সবকিছু স্থির হওয়ার পরে,যৌনমিলনের সুরক্ষা নিয়ে আলোচনা করুন। কনডম ব্যবহার করবেন নাকি গর্ভনিরোধক পিল ব্যবহার করবেন তা একসাথে সিদ্ধান্ত নিন। মেয়েদের সহবাসে কিংবা সেক্সে রাজি করার কৌশল, এসব আলোচনা করার আরেকটি সুবিধা হলো,দুজনের মধ্যে শারীরিক ও মানসিক উত্তেজনা বেড়ে যায়। আরেকটি বিষয় মাথায় রাখবেন,যখন সেক্সের কথা আসে তখন শুধু আপনার নিজের চাহিদায় ব্যস্ত থাকবেন না,আপনার গার্লফ্রেন্ডের মতামতকেও গুরুত্ব দিবেন।