বেঙ্গালুরুতে ৪০ পয়সা বেশি নেওয়ায় হোটেলমালিকের বিরুদ্ধে মামলা

তবে ৪০ পয়সা বেশি নেওয়ার কারণ জানতে হোটেলটির ব্যবস্থাপকের কাছে যান তিনি । তবে মেলেনি সন্তোষজনক জবাব । আর শেষমেশ দ্বারস্থ হন বেঙ্গালুরুর ‘রুরাল অ্যান্ড আরবান ফার্স্ট অ্যাডিশনাল ডিসট্রিক্ট কনজুমার ডিসপুট রেডরেসাল কমিশনের’। তবে সেখানে ভোক্তা অধিকার আইনে মামলা করেন । আর নরসিমা মাথরে জানান, এভাবে হোটেলটি যদি প্রতি বিলে ৪০ থেকে ৫০ পয়সা করে বেশি নেয়, তাহলে সাধারণ ভোক্তাদের ঠকিয়ে তারা বছরে লাখ লাখ রুপি আয় করবে। এদিকে নরসিমার অভিযোগের পর গত শুক্রবার বিষয়টি আমলে নিয়ে শুনানি করেছে কমিশন । আর পরবর্তী শুনানির জন্য ২০ আগস্ট দিন ধার্য করা হয়েছে।

তবে কমিশনের নির্দেশনায় বলা হয়েছে, অভিযোগকারীকে কমিশনের দেওয়া নোটিশের ছবি নেওয়ার অনুমতি দেওয়া হয়েছে । আর এটি তিনি হোয়াটসঅ্যাপ বা খুদে বার্তার মাধ্যমে অভিযুক্তের কাছে পাঠাবেন । আর এর মাধ্যমে অভিযুক্তকে অভিযোগ জমা দেওয়ার বিষয়টি এবং এর রেজিস্ট্রেশন নম্বর ব্যক্তিগতভাবে জানাবেন তিনি । তবে এ ছাড়া কমিশনে হাজিরা দেওয়ার বিষয়টিও নোটিশের ছবি পাঠিয়ে জানাতে হবে।

আর দিকে এ বিষয়ে এক হোটেলমালিক টাইমস অব ইন্ডিয়াকে জানান, পয়সার হিসাব সামান্য কমবেশি করে বিল রুপির অঙ্কে দেওয়া হয়। তবে এর পেছনে সাধারণত লোক ঠকানোর কোনো উদ্দেশ্য থাকে না । আর এমন কৌশল বাকি সব হোটেলে অনুসরণ করা হয় কি না, তা জানাতে পারেননি তাঁরা । তবে বিষয়টি নিয়ে আপাতত কোনো মন্তব্য করতে রাজি হয়নি অভিযুক্ত হোটেল কর্তৃপক্ষ।

বিলে ৪০ পয়সা বেশি রেখেছেন হোটেলমালিক । তবে হিসাব মেলাতেই এমনটি করেছেন বলে দাবি করেছেন হোটেল মালিক । আর এতে চটেছেন এক ক্রেতা । তবে সরাসরি মামলা ঠুকে দিয়েছন । আর ঘটনাটি ঘটেছে ভারতের বেঙ্গালুরুতে । তবে খবর দ্য টাইমস অব ইন্ডিয়ার । তবে গত মার্চে বেঙ্গালুরুর ইনফ্যান্ট্রি রোডে ওই হোটেলে গিয়েছিলেন টি নরসিমা মাথরে নামের ওই ব্যক্তি । আর পেশায় তিনি একজন আইনজীবী । তবে হোটেলে তিনি খরচ করেন ২৬৪ রুপি ৬০ পয়সা । আর তাঁর বিল আসে ২৬৫ রুপি ।

তবে ৪০ পয়সা বেশি নেওয়ার কারণ জানতে হোটেলটির ব্যবস্থাপকের কাছে যান তিনি । তবে মেলেনি সন্তোষজনক জবাব । আর শেষমেশ দ্বারস্থ হন বেঙ্গালুরুর ‘রুরাল অ্যান্ড আরবান ফার্স্ট অ্যাডিশনাল ডিসট্রিক্ট কনজুমার ডিসপুট রেডরেসাল কমিশনের’। তবে সেখানে ভোক্তা অধিকার আইনে মামলা করেন । আর নরসিমা মাথরে জানান, এভাবে হোটেলটি যদি প্রতি বিলে ৪০ থেকে ৫০ পয়সা করে বেশি নেয়, তাহলে সাধারণ ভোক্তাদের ঠকিয়ে তারা বছরে লাখ লাখ রুপি আয় করবে। এদিকে নরসিমার অভিযোগের পর গত শুক্রবার বিষয়টি আমলে নিয়ে শুনানি করেছে কমিশন । আর পরবর্তী শুনানির জন্য ২০ আগস্ট দিন ধার্য করা হয়েছে।

তবে কমিশনের নির্দেশনায় বলা হয়েছে, অভিযোগকারীকে কমিশনের দেওয়া নোটিশের ছবি নেওয়ার অনুমতি দেওয়া হয়েছে । আর এটি তিনি হোয়াটসঅ্যাপ বা খুদে বার্তার মাধ্যমে অভিযুক্তের কাছে পাঠাবেন । আর এর মাধ্যমে অভিযুক্তকে অভিযোগ জমা দেওয়ার বিষয়টি এবং এর রেজিস্ট্রেশন নম্বর ব্যক্তিগতভাবে জানাবেন তিনি । তবে এ ছাড়া কমিশনে হাজিরা দেওয়ার বিষয়টিও নোটিশের ছবি পাঠিয়ে জানাতে হবে।

আর দিকে এ বিষয়ে এক হোটেলমালিক টাইমস অব ইন্ডিয়াকে জানান, পয়সার হিসাব সামান্য কমবেশি করে বিল রুপির অঙ্কে দেওয়া হয়। তবে এর পেছনে সাধারণত লোক ঠকানোর কোনো উদ্দেশ্য থাকে না । আর এমন কৌশল বাকি সব হোটেলে অনুসরণ করা হয় কি না, তা জানাতে পারেননি তাঁরা । তবে বিষয়টি নিয়ে আপাতত কোনো মন্তব্য করতে রাজি হয়নি অভিযুক্ত হোটেল কর্তৃপক্ষ।

Leave a Comment