নাক নিয়ে নাক গলিয়েছেন?

প্রতিদিন নাক দিয়ে কতরকম গন্ধই না নেই!শ্বাস প্রশ্বাসেও নাক গুরুত্বপূর্ণ ভূমিকা রাখছে প্রতিনিয়ত।দেহের এই কর্মঠ অংশটি সম্পর্কে আজ বিস্তারিত জেনে নেয়া যাক।

নাকের যে বাইরের দিকের অংশটি আমরা দেখতে পাই তার ছয়টি ভাগ আছে-
1.Tip
2.Root
3.Dorsum
4.Nostrils
5.Nasal septum
6.Alae of the nose
তরুণাস্থি থাকার কারণে tip নরম এবং হাড় থাকার কারণে root শক্ত হয়ে থাকে।
নাকের দুই ছিদ্রের মধ্যে আমরা একটা বিভেদক দেখতে পাই যা দুটি নাসিকাছিদ্রকে পৃথক করে রেখেছে।একে বলা হয় nasal septum. এর আবার তিনটি অংশ আছে-
i.Bony part
ii.Cartilaginous part
iii.Cuticular part

নাকের রক্ত সংবহন বৈচিত্র্যময়। কারণ এর এক এক অংশ এক এক রক্তনালী দিয়ে রক্তের সংবহন পেয়ে থাকে।যেমন:
*Anterosuperior part is supplied by anterior & posterior ethmoidal artery.
*Anteroinferior part is supplied by septal branch of superior labial artery.
*Posterosuperior part is supplied by sphenopalatine artery.
*Posteroinferior part is supplied by greater palatine artery.
এই সবগুলো ধমনী Anteroinferior অঞ্চলে এসে জালিকা তৈরী করে।একে বলা হয় Little area.এই এলাকাটি নাক দিয়ে রক্ত পড়ার একটি সাধারণ জায়গা।সাধারণত এখান থেকেই নাক দিয়ে রক্ত পড়ে।আর নাক দিয়ে রক্ত পড়ার ঘটনাকে বলা হয় epitaxis.

নাকের যে ত্রিকোণাকার মত অংশ আমরা বাইরে থেকে দেখি সেটি নাকের পার্শ্ব দেয়াল।এটি তৈরী হয় যা যা দিয়ে তা হলো-
1.Nasal bone
2.Frontal process of maxillae
3.Lacrimal bone
4.Labyrinth & chonchae of ethmoid
5.Inferior nasal conchae
6.Perpendicular plate of palatine bone
7.Medial pterygoid process
8.Superior nasal cartilage
9.Inferior nasal conchae
10.Alar cartilage

©দীপা সিকদার জ্যোতি

Leave a Comment