ছেলেরা জানে না সেক্স এর যে জীনিসগুলো সেগুলো নিচে দেওয়া হল। ছেলেরা জানে না সেক্স এর যে জীনিসগুলো তার মধ্যে অনেককিছু আজ নতুনভাবে জানতে পারবেন।
ছেলেরা জানে না সেক্স
ছেলেরা জানে না সেক্স এটা ভুয়া কথা। ছেলেরা জানে না সেক্স এর এমন কিছু নাই। জানে সব জানে কিন্ত উত্তেজিত হলে মানে না। তাই তো সেক্স করেও সেক্স পর্টনারকে সুখ দিতে পারে না। ছেলেরা জানে না সেক্স এর কি গোপন কিছু। সেটা বুঝতে হবে। ছেলেরা জানে না সেক্স এর গোপন রহস্য। কেন সে করে? কাকে করে? করলে কেন তারা দুজনে সুখ পায় না। ছেলেরা জানে না সেক্স মহৎ সেই লক্ষ।
অবিবাহিত ছেলেরা জানে না সেক্স
অবিবাহিত ছেলেরা জানে না সেক্স এর সেই মহুর্তক্ষণ। অবিবাহিত ছেলেরা মনে করে সে তার লিঙ্গ দিয়ে তার সঙ্গিনীকে সুখ দিতে পারবে কিনা? কিন্ত সে জানে না লিঙ্গ সাইজ এর উপর সঙ্গিনীকে সুখ নির্ভর করে না। সঙ্গিনীকে সুখ নির্ভর কিসে করে সেটাই জানে না আর সে খুজতে আসছে সঙ্গিনীকে সুখ। আয়রে গর্দভ। সঙ্গিনীকে সুখ যে সেক্স এর সময় এর উপর নির্বর করে সেটাই ফোকাসে রাখ। সঙ্গিনীকে সুখ দিতে চাইলে ২০-৩০ মিনিট সেক্স করতে হবে। সঙ্গিনীকে সুখ যদি দিতে চাও তাহলে ২০-৩০ মিনিট করতে পারবা তো?
বিবাহিত ছেলেরা জানে না সেক্স
বিবাহিত ছেলেরা জানে না সেক্স এর কি গোপন রহস্য। বিবাহিতরা দৈনিক করে তারপরও জানে না কোথায় যে মিসিং করতেছে। অনেকে মেডিসিন হাবিজাবি খেয়ে দীর্ঘক্ষন চেষ্টা করে । কিন্ত সেগুলো খুব বেশী একটা কাজে দেয় না। তাছাড়া মেডিসিন খেয়ে করলে পরে আর ন্যাচারাল ভাবে বেশীক্ষ করতে পারে না। মেডিসিন একটা অভ্যাসে পরিনিত হয়। বিবাহিত ছেলেরা জানে না সেক্স এর সেই মহুর্তক্ষনে কি করতে হয়। কিভাবে দীর্ভক্ষন করতে হয়। কি করলে দীর্ঘক্ষন করতে পারবে। সেটিই তাদের লক্ষ। তবে বিবাহিত ছেলেরা জানে না সেক্স করলে দুজনেরই সুখ পেতে হবে। শুধু ছেলেরা সুখ পাবে মেয়েরা পাবে না এমনটা না। সুখ দুজনকে পেতে হবে। সেভাবে করতে হভে। সুখ দুজনে পাওয়অ বলতে ২০-৩০ মিনিট করা। তাহলে সুখ পেতে পারেন আপনি।
বীর্যপাত এর পরে কী করবেন
বীর্যপাত এর পরে কী করবেন অনেকেই জানতে চান। অনেক পুরুষ লক্ষ্য করেছেন যে হস্তমৈথুন বা সহবাসের পরে বীর্যপাত পরে প্রস্রাব করা কঠিন, প্রস্রাব করতে চান না, বা লিঙ্গে জ্বলন্ত সংবেদন অনুভব করে। তাদের মনে প্রশ্ন ওঠে বীর্যপাত এর পরে কী করবেন , এটাই কি স্বাভাবিক? চিকিত্সকরা বলেছেন যে বীর্যপাত (বীর্য) পরে প্রস্রাব করতে অসুবিধা বোধ করা খুব স্বাভাবিক। আসলে যৌন উত্তেজনার সময় পুরুষদেহে প্রোস্টেট গ্রন্থি ফুলে যায়। এই প্রোস্টেটটি অণ্ডকোষ এবং মলদ্বারের মধ্যে অবস্থিত। এই গ্রন্থির কাজটি বীর্যকে সঠিক দিকে পরিচালিত করা। বীর্যপাত (বীর্য) হওয়ার আগে এই অংশের সংকোচন এবং প্রসারণ প্রস্টেট ফুলে যায়।
এই ফোলাভাবের ফলে, প্রস্রাব বাধা ছাড়াই মূত্রাশয়ের বাইরে যেতে পারে না। এজন্য প্রস্রাব করতে অসুবিধা হয়। অনেক পুরুষ লক্ষ করেছেন যে সহবাসের শেষে হস্তমৈথুন বা বীর্যপাত (বীর্য) পরে প্রস্রাব করা, প্রস্রাব করতে না চাওয়া বা লিঙ্গটিতে বিরক্তি বোধ করা সমস্যা হয়। তাদের মনে প্রশ্ন জাগে, এটাই কি স্বাভাবিক? চিকিত্সকরা বলছেন, বীর্যপাত (বীর্য) পরে প্রস্রাব করাতে সমস্যা হওয়া খুব স্বাভাবিক is আসলে যৌন উত্তেজনার সময় পুরুষদেহে প্রোস্টেট গ্রন্থি ফুলে যায়। এই প্রোস্টেটটি অণ্ডকোষ এবং মলদ্বারের মধ্যে অবস্থিত। এই গ্রন্থির কাজটি বীর্যকে সঠিক দিকে পরিচালিত করা। বীর্যপাত (বীর্য) হওয়ার আগে এই অংশের সংকোচন এবং প্রসারণ প্রস্টেট ফুলে যায়।
কি কি জীনিস সেক্স কমিয়ে দেয়?
শিশু উত্পাদনশীলতা – টুথপেস্ট, সাবান, প্লাস্টিকের খেলনাগুলিতে পুরুষের উর্বরতা ক্ষতিগ্রস্থ করতে পারে। ডেনমার্কের বিশ্ববিদ্যালয় হাসপাতালের অধ্যাপক নিলস শেকারবার্গের দ্বারা পরিচালিত একটি গবেষণার ভিত্তিতে এই আবিষ্কারগুলি করা হয়েছে। সমীক্ষার ফলাফল ব্রিটিশ দৈনিক ইন্ডিপেন্ডেন্টে প্রকাশিত হয়েছিল। গবেষণায় দেখা গেছে যে প্রতিদিনের পণ্য যেমন টুথপেস্ট, সাবান এমনকি প্লাস্টিকের খেলনাগুলিতে এমন কিছু রাসায়নিক থাকে যা শুক্রাণুর শক্তি হ্রাস করে। পুরুষ শুক্রাণু এক ধরণের এনজাইম সঞ্চার করে যা কোনও মহিলার ডিম্বাশয়ে প্রবেশ করে। কিন্তু এই আচরণের কারণে অ্যানজাইম অকাল সিক্রেট হয় এবং সমস্ত শুক্রাণু ডিমের ভিতরে প্রবেশ করতে ব্যর্থ হয়।
সেক্স বাড়াতে কি কি করা উচিত
এছাড়াও কিছু খারাপ অভ্যাস বীর্যের ক্ষমতা হ্রাস করে। আরও জানুন – আপনার গরম জলে স্নান করা উচিত নয়। গরম তাপমাত্রায় শুক্রাণুর ক্ষমতা হ্রাস হওয়ার সম্ভাবনা রয়েছে। শরীর ক্লান্ত। আমি ঘুমাতে চাই. তবে আপনার ঘুম কম। যদি আপনি দিনে কমপক্ষে 7-8 ঘন্টা ঘুম না পান তবে এটি শুক্রাণুকে প্রভাবিত করে। টাইট জিন্স পরা শুক্রাণুর ক্ষমতাও হ্রাস করতে পারে। সুতরাং নৈমিত্তিক পরিধান সুপারিশ করা হয়। কার্বনেটেড পানীয়, অর্থাত্ ঠান্ডা পানীয় বা অতিরিক্ত বিয়ার আপনার শুক্রাণুর ক্ষমতা হ্রাস করতে পারে। কার্বনেটেড পানীয়গুলিতে অতিরিক্ত চিনিযুক্ত উপাদান এর কারণ।
ফলস্বরূপ, রক্তে ইনসুলিনের পরিমাণ বৃদ্ধি পায়। প্যান্টের পকেটে মোবাইল ফোন রাখাও ক্ষতিকারক। বিকিরণ শুক্রাণুর ক্ষমতা হ্রাস করতে পারে। অনেকে চুরির ভয়ে ফোন তাদের পোশাকের মধ্যে রাখেন না। বিজ্ঞানীরা বলেছেন, প্যান্টের পকেটে ফোন রাখা আরও ক্ষতিকারক। গাড়িতে যাওয়ার সময় অনেকে কোলে ল্যাপটপ নিয়ে কাজ করেন। যা মারাত্মক ক্ষতিকারক। এটি মহিলাদের গর্ভের শিশুর ক্ষতি করতে পারে। পুরুষদের মধ্যে শুক্রাণু ক্ষতিগ্রস্থ হতে পারে। তার ক্ষমতা হ্রাস হতে পারে।