কিভাবে নতুন বউয়ের সাথে সহবাস করবো? কিছুই বুঝতেছি না? শুরু করবো কিভাবে? কোথাই কি করবো? বিয়ে করেছেন নতুন। বউ আছে ঘরে। আর আপনি চিন্তায় মগ্ন আছেন, কোথায় থেকে শুরু করবো। প্রথমে কি করবো যদি ওনি রাজি না থাকে। যদি আবার উল্টা কিছু করে। আর কত কি চিন্তা মাথায় ঘুরপাক খাচ্ছে। চলুনন জেনে নেই কোথায় কিভাবে শুরু করতে পারেন আপনার প্রথম সহবাস নতুন মানুষের সাথে।
প্রথমবারের সহবাসের আগে অবশ্যই আপনারা একে অপরের সাথে আগে পরিচিত হয়ে নিবেন। তার থেকেও বড় কথা আপনাকে ওনার চোখে চোখে চোখ রাখুন।তারপর নাম জিজ্ঞাস করুন । ফেসবুক চালায় কিনা। চালালে ফেসবুক আইডি নাম কি।।কখন খেয়েছে, আপনাকে আগে কখনো দেখেছে কিনা। কখন কি করেছে, কবে থেকে বিয়ের আয়োজনে ব্যস্ত এগুলো জিজ্ঞাস করার মানে হল আপনি ওনার কাছে ফ্রি হতে যাচ্ছেন।
কিভাবে নতুন বউয়ের সাথে সহবাস করবো? কিছুই বুঝতেছি না? শুরু করবো কিভাবে? কোথাই কি করবো?
তারপর চোখ বন্ধ করে দু হাত দিয়ে জড়িয়ে ধরতে পারেন। আবার চোখ খোলা থাকলে সরম লাগতে পারে। আর একটা কাজ করতে পারেন সেটা হল ওনাকে চোখ বন্ধ করতে বলতে পারেন। তারপর আপনি জড়িয়ে ধরে কপালে কিস দিবেন। তারপড় জড়িয়ে কিছুক্ষন সুয়ে থাকতে পারেন। তারপর আস্তে আস্তে লিপ কিসিং শুরু করতে পারেন।
এখন ওনার কাছে জেনে নিবেন ওনি এখন সহবাস কিংবা সেক্সের জন্য রাজি কিনা। রাজি থাকলে আপনারা একে অপরের সাথে বিভিন্য ভাবে আদর ও ভালোবাসা করবেন। অবশ্যই স্ত্রীর স্পর্শকতা স্থান গুলোতে আদর করবেন। এর পর ওনি যদি মিলনের জন্য প্রস্থত হয় তখন আসতে আসতে মিলনের জন্য চেষ্টা করবেন তবে তারা হুড়া কিংবা কোন অস্থিরতা সৃষ্টি কখনোই করবেন না।
স্ত্রীর সাথে সহবাস করার নিয়ম
স্ত্রীর সাথে সহবাস করার নিয়ম অনেক ভাবে করা যায়। তবে যেটি পপুলার নিয়ম সেটা হল নিচে শুয়ে থাকবে স্ত্রী উপরে থাকবে স্বামী। এটাকে স্ত্রীর সাথে সহবাস করার ইসলামিক নিয়ম ও বলে থাকে অনেকেই। আবার অনেকেই স্ত্রীর সাথে সহবাস করার এই নিয়ম কে প্রাচীন সহবাসের নিয়ম বলে থাকে।
মাসিকের কতদিন পর করা যায়?
মাসিক শেষ হতে যতদিন লাগে ততদিন পর করা যায়। আপনাকে অবশ্যই মনে রাখতে হবে সবার মাসিক সব নিয়ম মাফিক হয় এমন না। ৯৯% মেয়েদের মাসিক অনিয়মিত হয় মানে কোন মাসে ২৫ দিন পর কোন মাসে ২৮ দিন পর আবার কোন মাসে ৩০ দিন পরও হয়। তবে ২০-৩৫ দিনকে স্বাভাবিক মাসিক হিসাবে ধরা হয়।
তাছাড়া প্রথমবারের শারিরিক মিলনের ক্ষেত্রে বিবাহিত যুগলের জন্ম নিরোধক ব্যবহার দুজনের জন্য সমানভাবে মঙ্গলজনক হবে। হয়তো কনডম কিংবা খাবার বড়ি ব্যবহার না করার ফলে আপনাদের “যৌন বাহিত ছোঁয়াচে রোগ” কিংবা “গর্ভধারন” ভয়ে মিলনের আসল আনন্দটাই মাটি হয়ে যেতে পারে।
প্রথমদিন যৌন বাহিত ছোঁয়াচে রোগ থেকে রক্ষা পাবার জন্য কনডম ব্যবহারই সবচেয়ে ভাল হয় যদিও এটি ১০০% আত্মরক্ষা মুলক নয়। তাছাড়া আপনার স্ত্রী হয়তো মা হবার জন্য মানসিক ভাবে প্রস্তুত নয়। তাই বিয়ের পর পরষ্পরের শাররীক সমস্যার ইতিহাস জেনে এবং সন্তান নেয়ায় দুই জনের মতামতের ভিত্তিতে পরবর্তী নিয়ন্ত্রনের পদক্ষেপ নেয়া যেতে পারে। যদি ওনি বাচ্চা নিতে চায় বা বিবাহের ১ বছর পর বাচ্চা নিতে চায় তাহলে তার কথা মত জন্মনিয়ন্ত্রণ পদ্ধতি অবলম্বন করবেন। সর্বদাই নিজের স্ত্রীকে আদর ও ভালোবাসবেন। নিজের স্ত্রীকে কষ্ট দিয়ে বা জোর পূর্বক মিলন করা থেকে বিরত থাকুন।
বাসর রাতে কি ব্যবহার করবো?
বাসর রাতে আপনি আগেই কনডম কিনে রাখবেন সেই কনডম দিয়ে সহবাস করবেন এটাই বেস্ট হবে আপনার জন্য। আপনিও জাননে না আপনার সঙ্গি পরিস্কার পরিছন্য আছে কি না। তাই বাসর রাতে কি ব্যবহার করবো জানতে চাইলে সহজভাবে বলতে হয় কনডম ব্যবহার করুন।