স্ত্রীকে খুশি রাখার কৌশল

সহবাসে মজা পেতে করণীয় কি,সঙ্গীর সামনে কিভাবে আরও নিজেকে আকর্ষণীয় করে তোলবেন,রিগুলার না সাপ্তাহিক করবেন? প্রতিদিন সহবাস করলে কি হয়,যেভাবে সহবাস করলে মেয়েরা বেশি আরাম পায়,মেয়েরা বেশি আরাম পায় না ছেলেরা,সহবাস করলে ছেলেরা বেশি আরাম পায়, সহবাস করলে ছেলেরা বেশি মজা পায়,যেভাবে সহবাস করলে মেয়েরা বেশি কষ্ট পায়?,লিঙ্গটি পিছন থেকে মহিলার যৌনাঙ্গে ঢুকানো ,মেয়েরা কখন যৌন মিলনের জন্য পাগল হয়ে ওঠে,মেয়েরা কখন যৌন মিলনের জন্য পাগল হয়ে ওঠে ,সহবাস কিভাবে করা যায়,কোন স্টাইলে সহবাস করলে মেয়েরা বেশি মজা পায়,পর্ণ দেখে করবেন?,সহবাস কিভাবে করতে হয়?, বিয়ের আগে সেক্স করলে কি হয়? ,প্রথমবার যৌনমিলনে কি রক্তপাত হয়?,কী কারণে সহবাসের পর রক্তপাত হয়।,প্রথম মিলনে রক্তপাত হয় কেন ? ,সহবাসের পর রক্তপাত এর কারণ ,প্রথম মিলনে রক্তপাত না হওয়ার কারণ,যৌন সহবাসে পূর্ণ তৃপ্তি পেতে কিছু টিপস্,যৌন সহবাসে পূর্ণ তৃপ্তি পেতে,যৌন সহবাসে পূর্ণ তৃপ্তি ,সহবাসে পূর্ণ তৃপ্তি পেতে কিছু টিপস্,সহবাসে পূর্ণ তৃপ্তি পেতে,পিরিয়ডের সময় সেক্স,জীবনে প্রথম বার সেক্স করার সময় কি করবেন,সহবাসে মজা,সহবাস মজা,স্ত্রীর সাথে সহবাসে মজা পাচ্ছেন না,স্ত্রীর সাথে সহবাসে মজা পাচ্ছেন,স্ত্রীর সাথে সহবাসে মজা,মজা পাচ্ছেন ,সহবাসে মজা পাচ্ছেন না,সহবাসে মজা পাচ্ছেন,সহবাসে স্ত্রীকে পূর্ণ তৃপ্তি দিতে চান,সহবাসে বাধ্য করেছে কাজিন,মেয়েদের সহবাসে মজা,আনন্দ না পাওয়ার কারন কি,বীর্যের পরিমান কম হলে কি সহবাসের মজা কমে,মেয়েদের উত্তেজনার চরম তৃপ্তির লক্ষণগুলো,স্বামীকে মজা ও সহবাসে বেশি সুখে রাখতে,সহবাসে'ই আসল মজা,সহবাসের পর যা করবেন,কোলে বসে সহবাসে মেয়েরা কতটুকু মজা পায়,গুদে কিভাবে লিঙ্গ ঢুকালে মেয়েরা খুব বেশী মজা পায়,সহবাসের সময় যেই কাজটি না করলে স্ত্রী খুশি হয় না,মোটা বা চিকন কেমন মেয়েদের সাথে সহবাস করলে বেশি মজা পওয়া যায়,প্রথম রাতে মধুর সহবাসের গোপন উপায়,কিভাবে ঢুকালে মেয়েরা খুব বেশী মজা পায়,সহবাস করলে কারা কিভাবে বেশি সুখ পায়,কিভাবে যৌন মিলন করলে মেয়েরা বেশি মজা পায় ,আনন্দময় সহবাস,সহবাস,কোলে বসে সহবাসে,মোটা বা চিকন কেমন মেয়েদের,যৌন মিলন করলে মেয়েরা বেশি মজা পায়

সাধারণত বিয়ের পর সম্পর্ককে সামনের দিকে এগিয়ে নিয়ে যাওয়াটাও একটা বড় চ্যালেঞ্জ। বিয়ের মাধ্যমেই নতুন একটি পরিবারের গোড়া পত্তন। এরপর দুজন মানুষ তাদের ভালোবাসায় সাজিয়ে তোলে স্বপ্নের সংসার। দুজন দুজনের প্রতি মাখোমাখো এতো ভালোবাসা থাকার পরও সংসারে ভাঙনের সুর।

আর ভালোবাসাময় দিনগুলো হারিয়ে যায় বিষাদের ঘন কালো মেঘের আড়ালে। এর অন্যতম কারনের মধ্যে রয়েছে সঙ্গীর আচরণ। আনন্দের বিয়ে কেন শেষ পরিণতি বিচ্ছেদে রুপ নেবে সেটাই বড় প্রশ্ন সকলের মনে। একটু সচেতন হলেই দেখা যায় সংসারটা সুখের হয়ে ওঠে। এছাড়াও সম্পর্কে নানা বাধা বিপত্তি আসতেই পারে। সব কিছু দূরে সরিয়ে কীভাবে ভালো থাকবেন দুজনে?

চলুন জেনে নেয়া যাক স্ত্রীকে খুশি রাখার কৌশল:

১. স্ত্রীর ভুল ধরবেন না বেশি। রান্নায় কেন তেল বেশি হয়েছে, বা কেন মোটা হয়ে যাচ্ছ এসব বলে খোঁটা দেবেন না। এছাড়াও তার ভুল সবসময় ধরবেন না। এমনকী যদি কোনও অনুষ্ঠানে তিনি অজান্তে কোনও ভুল করেন তাহলেও তাকে সবার সামনে অপমান করবেন না।

২. আপনার বিয়ের ব্যাপারে গুরুত্ব দিন। নতুন সম্পর্ককে প্রাধান্য দিন। আর তাই সব কিছুর উর্ধ্বে স্বামী-স্ত্রী সম্পর্ককে গুরুত্ব দিন। স্ত্রীকে বাদ দিয়ে বাকিদের সঙ্গে সব সময় পরিকল্পনা করবেন না। মতামত দিন তার ইচ্ছেকেও।

৩. স্ত্রীর প্রশংসা করুন। অনেকেই আছেন সঙ্গীর দোষ খুঁজতে ব্যস্ত হয়ে যান। ভালো দিকটা চোখেই পড়ে না। আপনার স্ত্রী কিন্তু আপনাকে নিয়ে যথেষ্ঠ গর্বিত। আর তাই আপনিও আপনার স্ত্রীকে নিয়ে গর্ববোধ করুন। কখনও তাকে ছোট করবেন না। কারণ তিনি কিন্তু আপনাকে বিয়ে করে সুখী। আপনার সঙ্গে সংসার করতেই নিজের বাড়ি ছেড়ে এসেছেন।

৪. গুরুত্ব দিন স্ত্রীর মতামতকে। স্ত্রী যা বলছেন সবসময় তা হেসে উড়িয়ে না দিয়ে মন দিয়ে শুনুন। কারণ তিনি কখনও আপনাকে খারাপ উপদেশ দেবেন না। বরং আপনার কীসে ভালো হবে সেটাই তিনি মন দিয়ে দেখেন। আপনি তার কথায় সায় দিলে আপনার স্ত্রীরও তা ভালো লাগবে।

৫. স্ত্রীর সঙ্গে আপনিও শিখুন। বিয়ে করে আসার পর থেকেই একটি মেয়ে কিন্তু জীবন থেকে প্রতিনিয়ত শিখতে থাকে। একটি ছেলেও শেখে। আর এই শেখায় ভুল ত্রুটি থাকতেই পারে। আর তাই সব সময় স্ত্রীকে চ্যালেঞ্জের মুখে ফেলে দেবেন না। বরং তাকেও শিখে নেয়ার সুযোগ দিন।

৬. স্ত্রী কিন্তু আপনার সঙ্গেই খুশি থাকতে চান। আপনার স্ত্রী কিন্তু আপনার সঙ্গেই খুশি থাকতে চান। আর তাই তিনি যদি কোথাও যেতে চান বা কোথাও নিয়ে যাওয়ার অনুরোধ রাখেন অবশ্যই তা পালন করার চেষ্টা করুন। তিনি সম্পূর্ণ তৈরি হয়ে শুনলেন আপনি সেখানে যেতে চান না। এতে কিন্তু তার খারাপ লাগে।

৭. আপনার যথার্থ সম্মান বজায় আছে কিনা, সেদিকে কিন্তু তিনি সবসময়ই নজর রাখেন। তাই এটা আপনাকেও খেয়াল রাখতে হবে যে সবাই যেন আপনার স্ত্রীকে সম্মান করেন।

৮. ভাববাচ্যে কথা নয় স্ত্রীর সঙ্গে। কোনও সমস্যা হলে কিংবা কোনও কারণে রাগ হলে তা খুলে বলুন। ঘুরিয়ে কথা শোনাবেন না। কিংবা অপমান করবেন না। এমনকী তৃতীয় কোনো ব্যক্তিকে দিয়েও কথা বলানোর চেষ্টা করবেন না। বরং নিজে সমস্যার সমাধান করুন। এতে সম্পর্ক ভালো থাকবে।

৯. স্ত্রীকে স্পেশ্যাল ট্রিট দিতে পারেন বিশেষ দিনে। আবার দিনটিকে বিশেষ করতে স্ত্রীকে ঘুরতে নিতে পারেন কিংবা ডিনারে নিয়ে যেতে পারেন। স্ত্রীকে বুঝিয়ে দিন তিনি আপনার কাছে কতটা স্পেশ্যাল। পছন্দের মিষ্টি, চকোলেট, ফুল এসব উপহার দিতেই পারেন।

১০. সম্পর্কে সৎ থাকুন। যেকোনো সম্পর্কের ভিত্তি হল বিশ্বাস। আর তাই অকারণে মিথ্যে না বলাই ভালো। একটা মিথ্যে ঢাকতে গিয়ে হাজারটা কথা বলতে হয়। আর সেখান থেকে সত্যি কথা বেরিয়ে আসে। যে কারণে স্ত্রীকে লুকিয়ে কোনো কাজ করবেন না। ধরা পড়ার সম্ভাবনা প্রবল।

Leave a Reply

Your email address will not be published. Required fields are marked *