তবে জানেন কি ইলিশ সুস্বাদুর সাথে সাথে ইলিশের অনেক উপকারিতাও রয়েছে,চলুন এক ঝলকে জেনে নেওয়া যাক হার্ট ভালো রাখে হার্টের সুস্থতা বজায় রাখতে চাইলে
অবশ্যই ইলিশ খান।কারণ এতে আছে প্রচুর ওমেগা থ্রি ফ্যাটি অ্যাসিড। যা রক্তে কোলেস্টেরলের মাত্রা কমাতে সাহায্য করে। সামুদ্রিক মাছ হিসেবে ইলিশে সম্পৃক্ত চর্বি কম থাকে। ফলে সুস্থ থাকে হার্ট। ৩.দৃষ্টি শক্তি বাড়ায় ইলিশে থাকা ভিটামিন এ যা চোখের দৃষ্টিশক্তি বাড়াতে সাহায্য
করে। এবং ওমেগা থ্রি ফ্যাটি অ্যাসিড চোখের সুস্থতা বজায় রাখতে সাহায্য করে। ২.ত্বক ভালো রাখে ইলিশে থাকা ওমেগা থ্রি ফ্যাট ত্বক ভালো রাখতে সাহায্য করে। এতে থাকা প্রোটিন কোলাজেনের অন্যতম উপাদান। এই কোলাজেন ত্বক নমনীয় রাখতে সাহায্য করে, পড়তে দেয় না
বয়সের ছাপ। ১.রক্ত সঞ্চালন বাড়ায় রক্ত সঞ্চালন বাড়াতে ইলিশ বেশ উপকারী। এতে আছে ইপিএ ও ডিএইচএ নামক ওমেগা থ্রি ফ্যাটি অ্যাসিড। তাই ইলিশ মাছ খেলে আমাদের রক্তসঞ্চালন ভালো হয়।
কিডনি ও লিভার সুস্থ রাখবে এই শাক
কম বেশি প্রায় সকলেরই নিশ্চই জানা আছে যেকোনো শাক খাওয়াই স্বাস্থ্যের পক্ষে বেশ উপকারী।ত্বক, চুল, কিডনি, হার্ট ভালো রাখতে প্রায় প্রত্যেকেই শাক খেয়ে থাকেন।আমরা তো প্রায় সব রকম শাকই চিনি।তবে বথুয়া শাক চেনেন কি?
এই শাকটি গ্রামাঞ্চলে সব থেকে বেশি দেখতে পাওয়া যায়।এই শাকটি কোনোরকম যত্ন ছাড়াই বেড়ে ওঠে।স্বাস্থ্যের পক্ষেও ভীষণ উপকারী বথুয়া শাক। বথুয়া শাকে রয়েছে প্রচুর পরিমানে ভিটামিন সি, ম্যাগনেশিয়াম, পটাসিয়াম, ক্যালসিয়াম, আয়রন, জিঙ্কের মতো আরো গুরুত্বপূর্ণ উপাদান । যা কিডনি ও লিভার ভালো রাখতে সাহায্য করে।সেই সঙ্গে এর অনেক স্বাস্থ্য উপকারিতাও আছে। আসুন তাহলে নিচের লেখা গুলি
একবার পরেই নেওয়া যাক- বথুয়া শাকের উপকারিতা : ১-ত্বকে স্বেতির মতন সমস্যা দেখা দিলে এই শাক খেতে পারেন নিয়মিত। ২-কিডনিতে পাথর হলে প্রতিদিন সকালে খালি পেটে আপনি যদি বথুয়া শাকের রস করে খান তাহলে বেশ উপকার পাবেন। ৩-আপনার বা আপনার পরিবারের কারোর যদি কখনো মুখে ঘাঁ হয়ে থাকে তাহলে বথুয়া শাক খেতে পারেন। এতে বেশ উপকার পাওয়া যাবে। এই সমস্যায়
আপনি যেমন করে বথুয়া শাক খেতে ভালোবাসেন সেইভাবে রান্না করে খেতে পারেন। ৪-কখনো যদি ত্বকের কোনো অংশে আগুনে পুড়ে যায়, তাহলে প্রথমেই বথুয়া শাকের পাতা বেটে তার রস সেই পুড়ে যাওয়া স্থানে লাগিয়ে দিলে জেলা ভাব কমে যাবে ও দ্রুত ভালো হয়ে যাবে।