রক্তের সঞ্চালনের ফলে আমাদের ধমনীর গায়ে যে ধাক্কা অনুভূত হয় সেটাই হলো পালস বা নাড়ীস্পন্দন।
পালস দুইধরনের হতে পারে।
১.স্বাভাবিক পালস
২.অস্বাভাবিক পালস
স্বাভাবিক পালসের পরিমাণ ৬০-৯০/মিনিট।গড়ে ৭২/মিনিট।স্বাভাবিক পালস আবার দুই ধরনের হয়ে থাকে,
১.আর্টারিয়াল বা ধমনীর পালস এবং
২.ভেনাস বা শিরার পালস।
ধমনীর পালসের মধ্যে রয়েছে-
*রেডিয়াল পালস
*ক্যারোটিড পালস
*ফিমোরাল পালস
*ব্রাকিয়াল পালস
*অক্সিলারি পালস
*পপলিটিয়াল পালস
*পোস্টেরিয়র টিবিয়াল পালস
*আর্টারিয়া ডর্সালিস পেডিস পালস
*ফেসিয়াল পালস
আর ভেনাস পালসের মধ্যে আছে জুগুলার ভেনাস পালস।
অস্বাভাবিক পালসের অন্তর্ভূক্ত হলো-
*এনাক্রোটিক পালস
*পালস অলটার্নান্স
*পালসাস বিসফেরিয়েন্স
*কলাপ্সিং পালস
*পালসাস প্যারাডক্সাস
*ডাইক্রোটিক পালস
*পালসাস ডেফিসিট
*সাইনাস এরিথমিয়া
পালস পরিমাপ করা খুব জরুরী একটি বিষয়।কারণ পালস পরীক্ষা করার মাধ্যমে আমরা-
*হৃদপিন্ডের অবস্থা জানতে পারি
*ধমনীর অবস্থা জানতে পারি
*রক্তচাপের পরিমাণ জানতে পারি
©দীপা সিকদার জ্যোতি