স্বাস্থ্য ও পরিবার কল্যাণ মন্ত্রণালয় জানিয়েছে, ৩০ মে ফাইজার ভ্যাকসিনের এক লক্ষ ৬২০টি ডোজ দেশে আসবে।
বৃহস্পতিবার (২৭ মে) রাতে মন্ত্রণালয়ের জনসংযোগ কর্মকর্তা মাইদুল ইসলাম প্রধান এ তথ্য জানিয়েছেন।
মন্ত্রণালয় জানিয়েছে যে জাতিসংঘের ভ্যাকসিন কোভাকস থেকে করোনার ভ্যাকসিনের প্রথম চালানটি সেদিন রাত ১১ টা ২০ মিনিটে কাতার এয়ারলাইন্সের একটি ফ্লাইটে আসবে।
বৃহস্পতিবার ওষুধ প্রশাসন অধিদফতর দেশে ফাইজার ভ্যাকসিন আনার অনুমোদন দেয়। জরুরী ব্যবহারের জন্য ফাইজার ভ্যাকসিনগুলি অনুমোদন করে।
ফাইজার ভ্যাকসিনটি ১২ বছর বা তার বেশি বয়সীদের জন্য প্রযোজ্য। ভ্যাকসিনটি দুটি মাত্রায় দেওয়া হয়। প্রথম ডোজ পরে ৩ থেকে ৪সপ্তাহ পরে দ্বিতীয় ডোজ নেওয়া উচিত।
ফাইজার ভ্যাকসিন ছাড়াও, কোরামিশিল্ড (অক্সফোর্ড / অ্যাস্ট্রোজেনিকা) ভারতের সেরাম ইনস্টিটিউট দ্বারা উত্পাদিত, রাশিয়ান জেনেরিক যৌথ স্টক সংস্থার স্পুতনিক-ভি এবং চীনের বেইজিং ইনস্টিটিউট অফ বায়োলজিকাল সিনোফারাম ভ্যাকসিন ড্রাগ বিভাগ দ্বারা অনুমোদিত হয়েছে। প্রশাসন।