সন্তান কি খুব জেদি আপনার ? আর তাকে বোঝাতে গিয়ে কি আপনার মেজাজও খিটখিটে হয়ে পড়ছে? ধৈর্য্য হারাবেন না তবে । আর বুদ্ধি দিয়ে তাকে বোঝাতে থাকেন । ভবিষ্যতে কিন্তু ও সেভাবেই নিজের সমস্যার সমাধান করতে শিখবে মনে রাখবেন আপনি যত ঠাণ্ডা মাথায় পরিণতভাবে ওর সমস্যার সমাধান করবেন। আর জেনে নিন কিভাবে সামাল দেবেন পরিস্থিতি—তবে সন্তান যখন রেগে যায়, ঝামেলা করে তখন নিজের রাগ নিয়ন্ত্রণ করা কঠিন।
আর উল্টো বকাবকি করলে হিতে বিপরীত ফল হবে। আরও জেদি হয়ে উঠবে এতে আপনার সন্তান । উল্টো রাগ দেখাবেন না তাই কখনও ।
আর যখন আমরা রেগে থাকি তখন কোনও কিছুই মাথায় ঢোকে না, বুঝতে চাই না। আর আপনার সন্তানের ক্ষেত্রেও কিন্তু তাই। আর যুক্তি দিয়ে বোঝান তাহলে রাগ কমে গেলে ।আর এতে সন্তান মনে করবে আপনি ওর সমস্যা গুরুত্ব দিয়ে ভাবছেন।
বাবা-মায়ের সঙ্গে শেয়ার করতে পারে না অনেক সময় সন্তানরা নিজেদের একা ভাবে, ওদের খারাপ লাগা, দুঃখ, ভয় কাজ করে । আর যার বহিঃপ্রকাশ হয় রাগের মাধ্যমে। তবে বোঝান যে ও একা নয়। আর আপনারা একই টিম। আর কোনও কিছুই ওকে একা সামলাতে হবে না। আপনারা ওর সঙ্গে রয়েছেন এমনটা বুঝাবেন ।
তার আসল কারণ খুঁজে বের করার চেষ্টা করুণ সব সময় সন্তানকে বকে বা ঘুষ দিয়ে রাগ কমানোর চেষ্টা না করে কেন বার বার এ রকম করছে সে বিষয় জানতে চেষ্টা করবেন ।আর যদি দেখেন পরিস্থিতি হাতের বাইরে চলে যাচ্ছেন তাহলে দেরি না করে পেশাদার মনোবিদের কাছে নিয়ে যান সন্তানকে।