ছেলেদের চুল পড়ার কারণ ও চিকিৎসা, আজকাল ছেলেদের চুল পড়া একটা সাধারণ বিষয় হয়ে দাড়িয়েছে। আসলে,চুল ছেলেমেয়ে উভয়রই পড়ে থাকে। তবে,ছেলেদের চুল পড়ার ধরণ মহিলাদের চুল পড়ার ধরণ থেকে কিছুটা আলাদা। মহিলাদের ক্ষেত্রে মাথার মাঝখান থেকে চুল পড়ে এবং পুরুষদের ক্ষেত্রে সামনে থেকে পড়ে।
ছেলেদের চুল পড়ার কারণ ও চিকিৎসা
ছেলেদের চুল পড়ার কারণ ও চিকিৎসা, ছেলেরা বাইরে যাওয়ার ফলে তারা দূষণের শিকার হয়। যে কারণে তাদের বেশি চুল পড়ে। কারণ ধুলো আসলে চুলের ফলিকল ব্লক করে। ছেলেদের চুল পড়ার কারণ ও চিকিৎসা, এতে আর কোনো পুষ্টি উপাদান প্রবেশ করতে পারে না। যেতে না পারলে খুশকি হবে। সেবোরিক ডার্মাটাইটিস হবে। তাদের কারণে চুল পড়ে।
চুল পড়া প্রধানত হরমোনজনিত এবং জেনেটিক কারণে হয়ে থাকে। এই দুটি কারণ ছাড়াও অজানা কারণেও টাক পড়ে। চিকিৎসা পরিভাষায় একে অ্যান্ড্রোজেনেটিক অ্যালোপেসিয়া বলে। অ্যান্ড্রো মানে হরমোন। আর জেনেটিক মানে বংশগত। তাই অনেক সময় চুল পড়া হরমোনের কারণে হয়। একজন টাক ব্যক্তির প্রায়ই টাক পড়ার পারিবারিক ইতিহাস থাকে। আবার ২০-৩০বছর বয়সে এন্ড্রোজেন হরমোন উচ্চ মাত্রায় প্রকাশ পায়। যার জন্য এই টাক পড়া শুরু হয়।
ছেলেদের চুল পড়াকে কখন রোগ হিসেবে ধরা হয় ?
ছেলেদের চুল পড়াকে কখন রোগ হিসেবে ধরা হয় ? চুল পড়া একটি ভয়ানক সমস্যা। চুল পড়া রোগের পর্যায় হল যখন চুল অতিরিক্ত পড়ে। প্রতিদিন ৫০ থেকে ১০০ চুল পড়ে। অর্থাৎ, আপনি যদি গণনা করেন, তাহলে দেখবেন একদিনে একশোর বেশি চুল পড়ে যাচ্ছে। তখনই এটি রোগের পর্যায়ে চলে যায়। তা ছাড়া ছেলেদের চুল পড়ার একটা বয়স রয়েছে। ছেলেদের চুল পড়ার কারণ ও চিকিৎসা, এই বয়স সাধারণত কুড়ির আগে বা পরে। এই সময়ে চুল পড়া বেশি হয়। টাক যাকে বলে, সেটাই আমরা সাধারণত এই সময়ে দেখতে পাই। যখন এটি ঘটে, তখন শতাধিক চুল পড়ে যায়। চুল পড়ার বিশেষ ক্ষেত্র রয়েছে। ছেলেদের চুল পড়াকে কখন রোগ হিসেবে ধরা হয় ? সামনে চুল বেশি পড়ে, এটি প্রথমে উভয় দিক থেকে শুরু হয় এবং মাথার উপরে পড়তে থাকে।
ছেলেদের চুল পড়া রোগ ২০ বছর এর কয়েক বছর আগেও হতে পারে,পরেও হতে পারে। যখন এই জিনিসটি শুরু হয়, তখন টাক হয়ে যাওয়ার সময়। শুধু ২০ বছর পর নয়, ৩০ বছর পরেও। ত্রিশের পরে,অনেকের চুল পড়ে যেতে শুরু করে এবং ধীরে ধীরে টাক হতে শুরু করে। ছেলেদের চুল পড়াকে কখন রোগ হিসেবে ধরা হয় ? কিন্তু ২০ বছরে যা হয়,তা অতিরিক্ত মাত্রায় হয়ে থাকে। ৩০ থেকে ৩৫ বছর বয়সে টাক দেখা যায়। ছেলেদের চুল পড়ার কারণ ও চিকিৎসা, আমরা সাধারণত প্রতিদিন ১০০টি চুল হারাই। কিন্তু এর চেয়ে বেশি পড়লে সমস্যা হয়ে দাঁড়ায়। যখন নারী ও পুরুষ উভয়ের চুল অস্বাভাবিকভাবে পড়ে তখন একে চুল পড়া রোগ বলে।
অল্প বয়সে চুল পড়ার কারণ
অল্প বয়সে চুল পড়ার কারণ, ছেলেদের বয়স বাড়ার সাথে সাথে চুল পড়া একটি সাধারণ সমস্যা। কিন্তু আপনার বয়স ৩০ বছরের কম হলে চুল পড়া আপনার জন্য হতাশার কারণ হতে পারে। চুল পুরুষদের সৌন্দর্যের একটি প্রধান অংশ এবং তাই চুল পড়া রোধ করা এবং চুলের সঠিক যত্ন নেওয়া খুবই গুরুত্বপূর্ণ। নিম্নে ছেলেদের চুল পড়ার কারণ সমূহ আলোচনা করা হলো-
১. মানসিক চাপ: আপনি যদি দুশ্চিন্তায় ভুগে থাকেন বা মানসিক সমস্যায় ভুগে থাকেন তবে চুল স্বাভাবিকের চেয়ে বেশি পড়তে পারে। ছেলেদের চুল পড়ার কারণ, তবে এই চুল পড়া সাময়িক এবং চুল আবার গজায়। ছেলেদের চুল পড়ার কারণ ও চিকিৎসা, কিন্তু দীর্ঘদিন ধরে মানসিক দুশ্চিন্তায় থাকলে বা দুশ্চিন্তা কাটিয়ে উঠতে না পারলে অনেক চুল পড়তে পারে। দিনে ১০০টি পর্যন্ত চুল পড়া স্বাভাবিক।
২. হরমোনজনিত কারণ: অ্যান্ড্রোজেনিক হরমোন যেমন টেস্টোস্টেরন, অ্যান্ড্রোস্টেনডিওন, ডিএইচটি হরমোন সাধারণত পুরুষদের মধ্যে বেশি এবং মহিলাদের মধ্যে কম থাকে।অল্প বয়সে চুল পড়ার কারণ, এই হরমোনগুলি চুলের ফলিকলগুলিতে কাজ করে এবং চুল পড়া ত্বরান্বিত করে। যে কারণে পুরুষদের চুল বেশি পড়ে। কিন্তু সবার যে পড়বে তা নয়, যাদের এই হরমোনের প্রভাব বেশি তাদের চুল বেশি পড়বে। ছেলেদের চুল পড়ার কারণ ও চিকিৎসা, পুরুষ প্যাটার্ন টাক সাধারণত ২০ বছর বয়স থেকে শুরু হতে পারে। একে বলে পুরুষ প্যাটার্ন চুল পড়া বা পুরুষ প্যাটার্ন টাক পড়া। অর্থাৎ কপাল থেকে পিছনের দিকে চুল পড়ে যেতে থাকে।
৩. খুশকি: খুশকি চুল পড়ার সরাসরি কারণগুলির মধ্যে একটি। আপনার অ্যালার্জি বা চর্মরোগ থাকলে এটি বেশি হয়।
৪. জেনেটিক কারণ: যদি আপনার পরিবারে এই সমস্যা থাকে তবে আপনি উত্তরাধিকারের মাধ্যমে এই সমস্যা পেতে পারেন। ছেলেদের চুল পড়ার কারণ, এর পেছনের জেনেটিক কারণগুলো বুঝতে হবে।
৫. মাদকাআসক্তি: অ্যালকোহলের আসক্তি, মাদক, এগুলো আপনার মূল্যবান চুল কেড়ে নিতে পারে অল্প সময়ের মধ্যে। এগুলোর অনেক কুপ্রভাব সম্পর্কে আমরা সবাই জানি। এতে স্বাস্থ্য ঝুঁকিও অনেক।
৬. স্বাস্থ্য সমস্যা: প্রয়োজনীয় ভিটামিন এবং খনিজগুলির অভাবও চুল পড়ার কারণ হতে পারে। অনেক সময় দুরারোগ্য রোগে আক্রান্ত হয়েও অনেকের চুল পড়ে যায়।
ছেলেদের অতিরিক্ত চুল পড়া রোধ করার উপায়
ছেলেদের অতিরিক্ত চুল পড়া রোধ করার উপায়, সব পুরুষই চায় চকচকে ও সুন্দর চুল। কিন্তু অকালে চুল পড়া সেই প্রত্যাশিত স্বপ্নের পথে বড় বাধা হয়ে দাঁড়ায়। চুল পড়ার এই ঝলমলে সমস্যা থেকে মুক্তি পেতে হলে আপনাকে বেশ কিছু বিষয় জানতে হবে। তারপর সেই অনুযায়ী কাজ করলে চুল পড়া বা অকালে টাক পড়া এড়াতে পারবেন। ছেলেদের চুল পড়ার কারণ ও চিকিৎসা, যেহেতু পুরুষরা তাদের বেশিরভাগ সময় বাইরে কাটায়,তাই তাদের চুল বেশি ক্ষতিগ্রস্ত হয়। এছাড়াও,পুরুষরা তাদের চুলের অর্ধেক যত্ন নেন না যতটা নারীরা নেন।
সর্বোপরি,অনেক পুরুষই অল্প বয়সে চুল পড়ার সমস্যায় ভোগেন। ছেলেদের অতিরিক্ত চুল পড়া রোধ করার উপায় ,কারো কারো চুল পড়ে টাক হয়ে যায়। আর মাথার চুল কমে গেলে আত্মবিশ্বাসও কমে যায়। তাহলে উপায়? চুল পড়ার সমস্যা নিয়ে খুব বেশি চিন্তার কিছু নেই। জীবনধারা পরিবর্তন এবং ঘরোয়া প্রতিকারও অনেক ক্ষেত্রে চুল পড়া বন্ধ করতে পারে। তবে জেনেটিক কারণে অনেকের চুল পড়ে,সেক্ষেত্রে চিকিৎসকের পরামর্শ নেওয়া জরুরি।
তবে চুল পড়ার পরিমাণ বেড়ে গেলে ১০টি ঘরোয়া উপায়ে ছেলেদের অতিরিক্ত চুল পড়া রোধ করতে পারেন। আসুন জেনে নেই চুল পড়া বন্ধ করার ১০টি কার্যকরী উপায়-
* মাথার ত্বক যেন খুব বেশি তৈলাক্ত না হয় সেদিকে খেয়াল রাখুন। অনেকের মাথার ত্বক ঘামে। ঘামের কারণে মাথার ত্বকে বেশি ময়লা জমে। ফলে পুরুষদের চুল পড়া বেড়ে যায়। ছেলেদের চুল পড়ার কারণ ও চিকিৎসা, এর জন্য অ্যালোভেরা এবং নিম শ্যাম্পু ব্যবহার করুন। তাহলে মাথা ঠান্ডা থাকবে এবং চুল কম ঘামবে।
* চুল পড়ার সমস্যা সমাধানে চুলের গোড়ায় ভিটামিন ই ব্যবহার করুন। ভিটামিন ই মাথার ত্বকে রক্ত সঞ্চালন বাড়ায়। ফলস্বরূপ, চুলের ফলিকলগুলি উৎপাদনশীল থাকে। ভিটামিন ই স্বাস্থ্যকর চুলের রঙও বজায় রাখে।
* গবেষণায় দেখা গেছে গ্রিন টি ব্যবহার চুল পড়ার সমস্যা কমায়। এজন্য এক কাপ পানিতে দুটি গ্রিন টি ব্যাগ মিশিয়ে নিন। তারপর ঠাণ্ডা করে মূল থেকে গোড়া পর্যন্ত ব্যবহার করুন। এক ঘণ্টা পর ধুয়ে ফেলুন। ৭/১০ দিন একটানা ব্যবহারে চুল পড়ার সমস্যা দূর হবে।
* চুল নিয়মিত পরিষ্কার রাখা জরুরি। এটি চুলের গোড়ায় জমে থাকা ময়লা সহজেই দূর করে। ফলে চুল পড়া বন্ধ হয়। মনে রাখবেন, অপরিষ্কার চুল খুশকি এবং মাথার ত্বকে সংক্রমণের ঝুঁকি বাড়ায়।
* অনেক সময় খাবারের পরিবর্তন বা শরীরে প্রোটিনের অভাবে চুল পড়ে। তাই খাবারে চর্বি, মাংস, মাছ, সয়া সহ প্রোটিন রাখুন। এগুলি চুলের স্বাস্থ্যের উন্নতি করে এবং চুল পড়া বন্ধ করে।
* ভেজা চুল কখনই আঁচড়াবেন না। অনেক পুরুষ হয়তো এর সাথে একমত নাও হতে পারেন। ভিজে গেলে চুলের গোড়া নরম হয়। ফলে চিরুনি দিয়ে চুল আঁচড়াতে গিয়ে চুল পড়ার সম্ভাবনা বেড়ে যায়।
* চুল পড়া বন্ধ করতে রসুন, পেঁয়াজ বা আদার রস ব্যবহার করতে পারেন। ছেলেদের চুল পড়ার কারণ ও চিকিৎসা, এসব উপাদানের রস রাতে মাথার ত্বকে লাগান। সারারাত রেখে সকালে চুল ধুয়ে ফেলুন। এক সপ্তাহ নিয়মিত এই পদ্ধতি অনুসরণ করলে তাৎক্ষণিক ফল পাবেন।
* শরীরে পানিশূন্যতা থাকলেও চুল পড়ার পরিমাণ বেড়ে যায়। তাই চুল পড়ার সমস্যা বাড়লে বুঝবেন আপনার শরীর পানিশূন্য হতে পারে। তাই প্রতিদিন অন্তত ৪-৫ লিটার পানি পান করুন।
* প্রতিদিন ব্যায়াম করুন। দিনে অন্তত ৪০ মিনিট হাঁটুন। আপনি সাঁতার বা সাইকেলও চালাতে পারেন। এটি হরমোনের ভারসাম্য বজায় রাখবে এবং চাপের মাত্রা কমিয়ে দেবে। ফলে চুল পড়ার সমস্যাও কমে যাবে।
* ধূমপান ও মদ্যপানের কারণেও চুল পড়তে পারে। ধূমপান মাথার ত্বকে রক্ত চলাচল কমিয়ে দেয়। ফলে চুলের বৃদ্ধি বাধাগ্রস্ত হয়। তাই ধূমপান পরিহার করুন।
টানা দুই সপ্তাহ এই নিয়মগুলো মেনে চললে আপনার চুল পড়ার সমস্যা কিছুটা হলেও সমাধান হবে। তারপরও যদি না কমে তাহলে চিকিৎসকের পরামর্শ নিন।
ছেলেদের অতিরিক্ত চুল পড়া রোধে চিকিৎসা পদ্ধতি
ছেলেদের অতিরিক্ত চুল পড়া রোধে চিকিৎসা পদ্ধতি, বর্তমানে ছেলেদের চুল পড়া রোধে অনেক উন্নত চিকিৎসা পদ্ধতি চালু হয়েছে। ছেলেদের চুল পড়ার কারণ ও চিকিৎসা, যার মাধ্যমে আপনারা আপনাদের চুল পড়া রোধ করা সহ নতুন চুল পড়া গজানোতে সাহায্য করে। নিম্নে ছেলেদের চুল পড়া রোধে কিছু পদ্ধতি উল্লেখ করা হলো-
লেজার থেরাপি
লেজার থেরাপি, এক সময় মনে করা হয়েছিল যে লেজার থেরাপি চুল পড়া রোধে বিশেষভাবে কার্যকর নয়, কিন্তু ২০১৬ সালের একটি গবেষণায় দেখা গেছে যে নিম্ন-স্তরের লেজার থেরাপি (LLLT) ছেলেদের চুল পড়া রোধে কার্যকর এবং নিরাপদ।
ওষুধের ব্যবহার
ওষুধের ব্যবহার,মিনোক্সিডিল লোশন দিনে ২বার ব্যবহার করা যেতে পারে, এছাড়া চুল পড়া থেকে মুক্তি পেতে ফিনাস্টারাইড ট্যাবলেট দিনে একবার খেতে পারেন। যাইহোক,এটি একটি দীর্ঘমেয়াদী চিকিত্সা পদ্ধতি এবং পুরো প্রক্রিয়াটি একজন ডাক্তারের তত্ত্বাবধানে নেওয়া উচিত।
পিআরপি থেরাপি
পিআরপি থেরাপি (প্লেটলেট সমৃদ্ধ প্লাজমা) থেরাপি। এই ক্ষেত্রে, আপনার শরীর থেকে কিছু রক্ত নেওয়া হয় এবং তা থেকে প্লেটলেট বের করা হয়। ছেলেদের চুল পড়ার কারণ ও চিকিৎসা, প্লাটিলেট, রক্তের একটি উপাদান, খুব সূক্ষ্ম সূঁচের মাধ্যমে চুলের ফলিকলে প্রবেশ করানো হয়। এটি চুল পড়া কমায় এবং নতুন চুল গজায়।
হেড স্কাল্প ম্যাসাজ
হেড স্কাল্প ম্যাসাজ, জাপানে একটি গবেষণায় দেখা গেছে যে যারা নিয়মিত ২৪ সপ্তাহ ধরে ৪ মিনিটের জন্য মাথার ত্বকে ম্যাসাজ করেন তাদের চুল পড়া কম এবং চুল ঘন হয়। তাই স্ক্যাল্প ম্যাসাজ শুধুমাত্র শিথিল করার জন্য নয়, চুল পড়া বন্ধ করতেও কার্যকর।
ভৃঙ্গরাজ তেল
ভৃঙ্গরাজ তেল, অনেকেই বলে যে এটি মিনোক্সিডিল লোশনের চেয়ে ভালো কাজ করে এবং চুল পড়া রোধ করতে আয়ুর্বেদিক শাস্ত্রেও ভৃঙ্গরাজ তেলের উল্লেখ আছে।
বায়োটিন
বায়োটিন হল একটি ভিটামিন যা প্রাথমিকভাবে বিভিন্ন বাদাম, ডিম, পেঁয়াজ, মিষ্টি আলু এবং ওটসে পাওয়া যায়। এই ভিটামিন চুলের স্বাস্থ্যের জন্য খুবই উপকারী।
পরিশেষে,যদি আপনার চুল পড়ার সমস্যা না কমে,তাহলে অবশ্যই একজন চর্মরোগ বিশেষজ্ঞের কাছে যান, এবং আলোচনার মাধ্যমে আপনার সমস্যার সমাধান করুন। ছেলেদের চুল পড়ার কারণ ও চিকিৎসা, তাছাড়া চুল যেহেতেু আমাদের শরীরের একটি গুরুত্বপূর্ণ অঙ্গ। এটার যত্ন নেওয়া আমাদের নিজেদের প্রয়োজন। তাই আমরা নিজেদের চুলের যত্ন নিব। কেননা এটা প্রত্যেক ছেলে মেয়েদের একটি সৌন্দের্যের অংশ।