তথ্যমন্ত্রী ও আওয়ামী লীগের যুগ্ম সাধারণ সম্পাদক তথ্যমন্ত্রী ও আওয়ামী লীগের যুগ্ম সাধারণ সম্পাদক হাছান মাহমুদ বিএনপি মহাসচিবের বক্তব্যকে গণমাধ্যমের ওপর হামলা বলে অভিহিত করেছেন।
তথ্যমন্ত্রী বলেন, মির্জা ফখরুল সাহেবের বক্তব্য গণমাধ্যমের ওপর হামলা। আমি মনে করি এই হামলা সমর্থনযোগ্য নয়। ফখরুল সাহেব চরম হতাশা থেকে এসব কথা বলেন। আজ বাংলাদেশে ঈদযাত্রা যেভাবে শিথিল হয়েছে, মানুষ যেভাবে স্বাচ্ছন্দ্যে ঈদ উদযাপন করেছে, তা বৈশ্বিক মন্দা পরিস্থিতিতে সত্যিই একটি উদাহরণ। গরমের কারণে সামান্য অস্বস্তিতে বিএনপি নেতাদের মন খারাপ হয়েছিল কিনা জানি না।
রোববার বিকেলে দেওয়ানজী বন্দরনগরী চট্টগ্রামের পুকুর লেনে নিজ বাসভবনে ঈদের শুভেচ্ছা বিনিময় করেন। এ সময় ঈদের দিন মির্জা ফখরুল ইসলাম আলমগীরের দেওয়া বক্তব্য সম্পর্কে সাংবাদিকরা জানতে চাইলে মন্ত্রী এসব কথা বলেন।
শনিবার ঈদুল ফিতরের নামাজ শেষে ঢাকার শেরেবাংলা নগরে দলের প্রতিষ্ঠাতা জিয়াউর রহমানের কবর জিয়ারত করেন সাধারণ সম্পাদকসহ বিএনপির নেতারা। এ সময় মির্জা ফখরুল ইসলাম আলমগীর অভিযোগ করেন, সরকার গণমাধ্যমকে ব্যবহার করে মিথ্যা তথ্য ছড়াচ্ছে। তিনি বলেন, এই সরকার জনগণকে বিভ্রান্ত করে, বিশেষ করে মিডিয়ার সহায়তায় বোঝাতে চায় দেশ অনেক ভালো, অর্থনীতি ভালো, মিথ্যা প্রচারণার মাধ্যমে।
সম্প্রচারমন্ত্রী হাছান মাহমুদ বলেন, “নেত্রী শেখ হাসিনার নেতৃত্বে বাংলাদেশে গণমাধ্যমের গাণিতিক প্রবৃদ্ধি হয়েছে। ২০০৯ সালে যখন আমরা সরকার গঠন করি, তখন বাংলাদেশে দৈনিক পত্রিকা ছিল ৪৫০টি, এখন ১,২৬০টির বেশি। ১৯৯৬ সালে দেশ পরিচালনার দায়িত্ব, বেসরকারি টেলিভিশন চ্যানেলের যাত্রাও শেখ হাসিনার হাতেই।২০০৯ সালে ১০টি টেলিভিশন চ্যানেল ছিল, এখন লাইসেন্সপ্রাপ্ত ৪৭টি, যার মধ্যে ৩৬টি সম্প্রচার চলছে।অনেকের লাইসেন্স হবে। খুব শীঘ্রই সম্প্রচারিত হবে।এত বেশি টেলিভিশন চ্যানেলের মাধ্যমে সাংবাদিকতা থেকে পাশ করা আমাদের সন্তানদের কর্মসংস্থানের একটি বড় ক্ষেত্র তৈরি হয়েছে।
এসময় তথ্যমন্ত্রী বলেন, ‘দুঃখজনক হলেও সত্য, জননেত্রী শেখ হাসিনার হাত ধরে গণমাধ্যমে ছড়িয়ে পড়লেও আমরা দেখতে পাচ্ছি দেশের উন্নয়ন অগ্রগতি আজ গণমাধ্যমে সঠিকভাবে প্রতিফলিত হচ্ছে না। . অনেক ক্ষেত্রেই খুব গুরুত্ব দিয়ে খারাপ খবর প্রকাশ করা হয়। কিছু লোক মনে করে “ভাল খবর কোন খবর নয়, খারাপ খবরই খবর”, আমি মনে করি এটি উপযুক্ত নয়।’
তথ্যমন্ত্রী হিসেবে সাত বছর দলের প্রচার সম্পাদকের দায়িত্ব পালনকালে হাছান মাহমুদ সাংবাদিকদের সঙ্গে তার পরিবারের কথা উল্লেখ করে বলেন, সারা বিশ্বে বিএনপির ‘পেইড এজেন্ট’ রয়েছে। তারা সোশ্যাল মিডিয়া ব্যবহার করে সারা বিশ্ব থেকে ভুল তথ্য ছড়াচ্ছে। এ কাজের জন্য তাদের বিভিন্ন লোকের কাছে টাকা পাঠানোর অডিও ফাঁস হয়েছে সামাজিক যোগাযোগ মাধ্যমে। এগুলো যখন কাজ করছে না, তখন গণমাধ্যমের ওপর হামলা করেছে বিএনপি। তবে গণমাধ্যম চাইলেও তা পরিবেশন করা হচ্ছে না বলে অনেক ক্ষেত্রে সরকারের বিরুদ্ধে খারাপ খবর পাওয়া যাচ্ছে না।
বিএনপির বর্তমান অবস্থা সম্পর্কে আওয়ামী লীগের যুগ্ম সাধারণ সম্পাদক হাছান মাহমুদ বলেন, বিএনপি দেখতে পাচ্ছে বিদেশিদের দ্বারে দ্বারে ধর্না দিয়ে কোনো লাভ নেই। যারা বিএনপির ওপর ভরসা করেছেন তারাও দেখতে পাচ্ছেন বিএনপির ওপর আস্থা নেই।মাহমুদ বিএনপি মহাসচিবের বক্তব্যকে গণমাধ্যমের ওপর হামলা বলে অভিহিত করেছেন।
তথ্যমন্ত্রী বলেন, মির্জা ফখরুল সাহেবের বক্তব্য গণমাধ্যমের ওপর হামলা। আমি মনে করি এই হামলা সমর্থনযোগ্য নয়। ফখরুল সাহেব চরম হতাশা থেকে এসব কথা বলেন। আজ বাংলাদেশে ঈদযাত্রা যেভাবে শিথিল হয়েছে, মানুষ যেভাবে স্বাচ্ছন্দ্যে ঈদ উদযাপন করেছে, তা বৈশ্বিক মন্দা পরিস্থিতিতে সত্যিই একটি উদাহরণ। গরমের কারণে সামান্য অস্বস্তিতে বিএনপি নেতাদের মন খারাপ হয়েছিল কিনা জানি না।
রোববার বিকেলে দেওয়ানজী বন্দরনগরী চট্টগ্রামের পুকুর লেনে নিজ বাসভবনে ঈদের শুভেচ্ছা বিনিময় করেন। এ সময় ঈদের দিন মির্জা ফখরুল ইসলাম আলমগীরের দেওয়া বক্তব্য সম্পর্কে সাংবাদিকরা জানতে চাইলে মন্ত্রী এসব কথা বলেন।
শনিবার ঈদুল ফিতরের নামাজ শেষে ঢাকার শেরেবাংলা নগরে দলের প্রতিষ্ঠাতা জিয়াউর রহমানের কবর জিয়ারত করেন সাধারণ সম্পাদকসহ বিএনপির নেতারা। এ সময় মির্জা ফখরুল ইসলাম আলমগীর অভিযোগ করেন, সরকার গণমাধ্যমকে ব্যবহার করে মিথ্যা তথ্য ছড়াচ্ছে। তিনি বলেন, এই সরকার জনগণকে বিভ্রান্ত করে, বিশেষ করে মিডিয়ার সহায়তায় বোঝাতে চায় দেশ অনেক ভালো, অর্থনীতি ভালো, মিথ্যা প্রচারণার মাধ্যমে।
সম্প্রচারমন্ত্রী হাছান মাহমুদ বলেন, “নেত্রী শেখ হাসিনার নেতৃত্বে বাংলাদেশে গণমাধ্যমের গাণিতিক প্রবৃদ্ধি হয়েছে। ২০০৯ সালে যখন আমরা সরকার গঠন করি, তখন বাংলাদেশে দৈনিক পত্রিকা ছিল ৪৫০টি, এখন ১,২৬০টির বেশি। ১৯৯৬ সালে দেশ পরিচালনার দায়িত্ব, বেসরকারি টেলিভিশন চ্যানেলের যাত্রাও শেখ হাসিনার হাতেই। ২০০৯ সালে ১০টি টেলিভিশন চ্যানেল ছিল, এখন লাইসেন্সপ্রাপ্ত ৪৭টি, যার মধ্যে ৩৬টি সম্প্রচার চলছে।অনেকের লাইসেন্স হবে। খুব শীঘ্রই সম্প্রচারিত হবে।এত বেশি টেলিভিশন চ্যানেলের মাধ্যমে সাংবাদিকতা থেকে পাশ করা আমাদের সন্তানদের কর্মসংস্থানের একটি বড় ক্ষেত্র তৈরি হয়েছে।
এসময় তথ্যমন্ত্রী বলেন, ‘দুঃখজনক হলেও সত্য, জননেত্রী শেখ হাসিনার হাত ধরে গণমাধ্যমে ছড়িয়ে পড়লেও আমরা দেখতে পাচ্ছি দেশের উন্নয়ন অগ্রগতি আজ গণমাধ্যমে সঠিকভাবে প্রতিফলিত হচ্ছে না।’অনেক ক্ষেত্রেই খুব গুরুত্ব দিয়ে খারাপ খবর প্রকাশ করা হয়। কিছু লোক মনে করে “ভাল খবর কোন খবর নয়, খারাপ খবরই খবর”, আমি মনে করি এটি উপযুক্ত নয়।’
তথ্যমন্ত্রী হিসেবে সাত বছর দলের প্রচার সম্পাদকের দায়িত্ব পালনকালে হাছান মাহমুদ সাংবাদিকদের সঙ্গে তার পরিবারের কথা উল্লেখ করে বলেন, সারা বিশ্বে বিএনপির ‘পেইড এজেন্ট’ রয়েছে। তারা সোশ্যাল মিডিয়া ব্যবহার করে সারা বিশ্ব থেকে ভুল তথ্য ছড়াচ্ছে। এ কাজের জন্য তাদের বিভিন্ন লোকের কাছে টাকা পাঠানোর অডিও ফাঁস হয়েছে সামাজিক যোগাযোগ মাধ্যমে। এগুলো যখন কাজ করছে না, তখন গণমাধ্যমের ওপর হামলা করেছে বিএনপি। তবে গণমাধ্যম চাইলেও তা পরিবেশন করা হচ্ছে না বলে অনেক ক্ষেত্রে সরকারের বিরুদ্ধে খারাপ খবর পাওয়া যাচ্ছে না।
বিএনপির বর্তমান অবস্থা সম্পর্কে আওয়ামী লীগের যুগ্ম সাধারণ সম্পাদক হাছান মাহমুদ বলেন, বিএনপি দেখতে পাচ্ছে বিদেশিদের দ্বারে দ্বারে ধর্না দিয়ে কোনো লাভ নেই। যারা বিএনপির ওপর ভরসা করেছেন তারাও দেখতে পাচ্ছেন বিএনপির ওপর আস্থা নেই।