কুড়িগ্রাম প্রতিনিধিঃ চোরাচালানকারীরা বিএসএফ সদস্যদের হয়রানি করার বিষয়ে কুড়িগ্রামের ফুলবাড়ী সীমান্তে পতাকা সভা অনুষ্ঠিত হয়েছে। মঙ্গলবার সকাল সাড়ে নয়টায় ফুলবাড়ী উপজেলার নওডাঙ্গা ইউনিয়নের বালাতারি সীমান্তে মো।
বাংলাদেশ বর্ডার গার্ড (বিজিবি) এবং ইন্ডিয়ান বর্ডার সিকিউরিটি ফোর্সের (বিএসএফ) মধ্যে আন্তর্জাতিক প্রধান স্তম্ভ 930 থেকে 9 এস থেকে 50 গজ পর্যন্ত ভারতীয় পক্ষের একটি পতাকা সভা অনুষ্ঠিত হয়েছিল।
লালমনিরহাট ১৫ ব্যাটালিয়নের অধিনায়ক লেঃ কর্নেল এস এম তৌহিদুল ইসলাম সহ members সদস্যের একটি দল নেতৃত্বে এই ঘন্টা ব্যাপী বৈঠকের নেতৃত্ব দেন।
অন্যদিকে, কোচবিহার জেলা ৩৮ তম ব্যাটালিয়ন কমান্ড্যান্ট শ্রী ইন্দ্রস কুমার যাদব ভারতীয়দের পক্ষে-সদস্যের দলটির নেতৃত্ব দিয়েছিলেন।
বৈঠক চলাকালীন, ৪ এপ্রিল বাংলাদেশি পাচারকারীরা ৪ এপ্রিল গভীর রাতে বালাতারি সীমান্তে আন্তর্জাতিক স্তম্ভ ৯৩০/১০-এসের কাছে ৮/৯ জন বাংলাদেশী চোরাকারবারী ভারতীয় ছিল।
নারায়ণগঞ্জ শিবিরে কর্তব্যরত এক বাসস সদস্য ইট-ব্যাটে ধাক্কা মেরে গুরুতর আহত হন। আহত জওয়ান হাসপাতালে চিকিৎসাধীন।
বিএসএফের অফিসিয়টিং কমান্ড্যান্ট শ্রী ইন্দ্রস কুমার যাদব বিজিবিকে বলেছিলেন যে উভয় দেশের চোরাকারবারীরাও এই ঘটনায় জড়িত
ভবিষ্যতে আবার এ জাতীয় ঘটনা যাতে না ঘটে সেজন্য তারা দু’জনই সীমান্তে টহল দেওয়ার পাশাপাশি সাবধানতার সাথে দায়িত্ব পালনে সম্মত হন।
পতাকা বৈঠক চলাকালীন ১ টি মোবাইল ফোন, ২ টি বাংলাদেশি সিম কার্ড এবং বিএসএফ উদ্ধারকৃত সন্দেহভাজন বাংলাদেশি পাচারকারীদের নাম বিজিবির কাছে হস্তান্তর করা হয়েছে।
একে অপরের সাথে সার্বিক সহযোগিতা ও যোগাযোগের মাধ্যমে শান্তিপূর্ণ বৈঠকের সময় সীমান্তবর্তী অঞ্চলে যে কোনও অপ্রীতিকর ঘটনা ঘটেনি।
দ্রুত সমাধানের মাধ্যমে বিজিবি এবং বিএসএফের মধ্যে বিদ্যমান বন্ধুত্বপূর্ণ সম্পর্ক বজায় রাখার দৃঢ় সংকল্প হয়েছিল।
লালমনিরহাট ১৫ বিজিবি ব্যাটালিয়নের অধিনায়ক লেঃ কর্নেল এস এম তৌহিদুল ইসলাম পতাকা বৈঠকের বিষয়টি নিশ্চিত করেছেন।