বন্ধুত্ব ছাড়া যে ভালোবাসা হয় না তা অনেকে মনে করে। এমন টা মনে করে যে বন্ধুকেই সব মনে কথা খুলে বলা যায়। তাই জীবন সঙ্গী হিসাবে বেছে নেই প্রিয় বন্ধুকে। অনেক সময় এমন সিদ্ধান্ত কিন্তু বিভন্ন সমস্যার হয়ে দাঁড়ায় কিন্তু গবেষণা বলেছেন। দাম্পতোর গেরোয়া বন্ধু ও বন্ধুতা ও কিন্তু জানালা দিয়ে পালায়।
যদি প্রিয় বন্ধুকে বিয়ে করো তাহলে যে সমস্যা গুলো হবে তা উল্লেখ করা হলো :
১. যদি তোমার প্রেম হয়ে যায় প্রিয় বন্ধুকে সাথে তো তাড়াতাড়ি বিয়ের পিড়িতে বসে পরে কাপল। একে অপরে হাত ধরে কেটে যাবে বাকি জীবন টা এমন চিন্তা করলে তো তৈরি হবে অনেক সমস্যা। যদি তারা প্রেম সাগরে ডুব দিলে ব্যক্তিগত লক্ষ্য গৌণ হয়ে যায় দুজন্য। ভালো চাকরি ও উন্নতির সুযোগ থাকলে পরস্পর থেকে দূরে থাকতে হবে বলে সিন্ধাত নেওয়স বেশ কঠিন হয়ে পরে।
২. গভীর ভাবে মেলামেশাকে বন্ধুত্বের প্রেম ভাবে ভুল করে বসে অনেকে। একে অপরের কেয়ার করা, পরস্পরে পছন্দ অপছন্দ খেয়াল রাখাটা কে ভালোবাসা বলে ধরে নেওয়া।দাম্পত্য জীবনে বন্ধুত্ব স্বামী স্ত্রী মধ্য থাকা টা এক কথা আর বন্ধু বান্ধবীকে স্বামী স্ত্রীকে হিসাবে ভালোবাসা অন্য জিনিস। সেই অাবেগ ঘনিষ্ঠতা যদি না থাকলে তো বন্ধুত্ব ও তিক্ত হয়ে যাবে।
৩. দাম্পত্য জীবনে একটা অন্যতম গুরুত্বপূর্ণ অংশ হলো যৌনতা। ভালোবাসা গভীরতা বাড়ে যৌন জীবনে সুখের হলে। অটুট থাকে বিয়ে সম্পক। যে ভালো বন্ধু সে যে খুব ভালো যৌন সঙ্গী হবে তেমন কিন্তু একে বারে না হতে পারে। বন্ধুত্বের ভালোবাসা টান আর যৌনতার আকাঙ্খা সম্পূর্ণ আলাদা। আর এখানে সম্পর্কে শেষ হয়।
৪.দুই প্রিয় বন্ধুর মধ্য যদি ঝগড়া শুরু হয়,কোন কারনে তো বিতর্ক কী মোড় নেয় তা বোঝ কঠিন। তবে এই ঝগড়া যে কেউ হার,মানতে চায় না, তাই বলাই বাহুল্য । কে বা,কাকে থামাবে আর কেই বা,কাকে সান্তনা দেবে । এককালে আপনার পাশে,ছিলো আর,আজ তো আপনার পাশে শত্রুপক্ষে তিনি নিজে দাঁড়িয়েছে। দাম্পত্য জীবনে সেই বন্ধু আপনার অচেনা হয়ে গেলো আজ । তাই বেস্টফ্রেন্ডকে বিয়ে করা আগে হাজার বার সব বিয়ষ ভেবে নেওয়া শ্রেয় নয় কি।
Reporter : Farjana akter