মুঠোফোনে ডেকে নিয়ে ঠাকুরগাঁও সদর উপজেলায় নবম শ্রেণির এক ছাত্রীকে (১৫) দলবদ্ধ ধর্ষণের অভিযোগ পাওয়া গেছে। ধর্ষণের শিকার ওই ছাত্রীকে ঠাকুরগাঁও আধুনিক সদর হাসপাতালে চিকিৎসা দেওয়া হচ্ছে। গত সোমবার রাতে এ ঘটনা ঘটে।পুলিশ ও ধর্ষণের শিকার ওই ছাত্রীর পরিবার সূত্রে জানা গেছে, সোমবার রাতে মুঠোফোনে কল করে ওই ছাত্রীকে বাড়ি থেকে ডেকে নেন সুজন ও আশরাফুল নামের দুই যুবক। পরে তাঁরা মেয়েটিকে একটি মোটরসাইকেলে তুলে ওই এলাকার একটি মুরগির খামারে নিয়ে চার থেকে পাঁচজন মিলে ধর্ষণ করেন। বিজ্ঞাপন
মুঠোফোনে ডেকে নিয়ে ঠাকুরগাঁও সদর উপজেলায় নবম শ্রেণির এক ছাত্রীকে (১৫) দলবদ্ধ ধর্ষণের অভিযোগ পাওয়া গেছে। ধর্ষণের শিকার ওই ছাত্রীকে ঠাকুরগাঁও আধুনিক সদর হাসপাতালে চিকিৎসা দেওয়া হচ্ছে। গত সোমবার রাতে এ ঘটনা ঘটে।পুলিশ ও ধর্ষণের শিকার ওই ছাত্রীর পরিবার সূত্রে জানা গেছে, সোমবার রাতে মুঠোফোনে কল করে ওই ছাত্রীকে বাড়ি থেকে ডেকে নেন সুজন ও আশরাফুল নামের দুই যুবক। পরে তাঁরা মেয়েটিকে একটি মোটরসাইকেলে তুলে ওই এলাকার একটি মুরগির খামারে নিয়ে চার থেকে পাঁচজন মিলে ধর্ষণ করেন।
একপর্যায়ে মেয়েটি অচেতন হয়ে পড়লে যুবকেরা মেয়েটিকে তার বাড়ির সামনে ফেলে পালিয়ে যান। পরে পরিবারের লোকজন দেখতে পেয়ে মেয়েটিকে উদ্ধার করে বাড়িতে নিয়ে আসেন। পরে চিকিৎসার জন্য মেয়েটিকে ঠাকুরগাঁও সদর হাসপাতালে ভর্তি করেন।ধর্ষণের শিকার ওই ছাত্রী জানান, সুজনের সঙ্গে তার পরিচয় ছিল। ওই পরিচয়ের সূত্র ধরে সুজনের ডাকে মেয়েটি বাড়ি থেকে বের হয়ে আসে। পরে মোটরসাইকেলে উঠিয়ে সুজন ও আশরাফুল তাকে একটি মুরগির খামারে নিয়ে যান। এরপর সেখানে আরও কয়েকজন তাঁদের সঙ্গে যোগ দেন।
মেয়েটির বাবা জানান, প্রাথমিক চিকিৎসা দেওয়ার পর গতকাল মঙ্গলবার মেয়েটিকে রুহিয়া থানায় নিয়ে যাওয়া হয়। তবে পুলিশ মেয়েটিকে দ্রুত চিকিৎসা না দিয়ে বিভিন্ন জায়গায় ঘুরতে থাকে। পরে অনেক চাপাচাপিতে তাকে ঠাকুরগাঁও সদর হাসপাতালে চিকিৎসার জন্য নিয়ে যায় পুলিশ। এখন সেখানেই মেয়েটির চিকিৎসা চলছে।
এ বিষয়ে জানতে চাইলে রুহিয়া থানার ভারপ্রাপ্ত কর্মকর্তা চিত্ত রঞ্জন রায় বলেন, ‘মেয়েটির কাছ থেকে তথ্য সংগ্রহ করা হয়েছে। সেই তথ্যের সুত্র ধরে আমরা আসামিদের চিহ্নিত করার কাজ শুরু করেছি। মেয়েটির ডাক্তারি পরীক্ষার জন্য হাসপাতাল কর্তৃপক্ষকে বলা হযেছে। অভিযোগ পেলে আইনানুগ ব্যবস্থা নেওয়া হবে।’