দিনাজপুর প্রতিনিধিঃ দিনাজপুরের হাজী মোহাম্মদ দানেশ বিজ্ঞান ও প্রযুক্তি বিশ্ববিদ্যালয় (হাবিপ্রবি) এর মৎস্য অনুষদের দুই শিক্ষার্থীকে আপত্তিজনক পরিস্থিতিতে আটক করা হয়েছে। বিষয়টি নিশ্চিত করেছেন বিশ্ববিদ্যালয় কর্তৃক নিযুক্ত সুরক্ষারক্ষী মোঃ ফারুক হোসেন।
অভিযুক্ত দুই শিক্ষার্থী হলেন মোঃ দেলোয়ার হোসেন (১৫ ব্যাচ) এবং মোছা: মারুফা আক্তার মেঘনা (১৬ ব্যাচ)। অভিযুক্ত মোঃ দেলোয়ার হোসেন ছাত্রলীগের হবিপ্রবি শাখার সক্রিয় কর্মী।
সুরক্ষা প্রহরী মোহাম্মদ ফারুক হোসেন গণমাধ্যমকে বলেন, “বুধবার (৩১ মার্চ) সন্ধ্যা 5 টার দিকে অভিযুক্ত মেয়ে (মেঘনা) মৎস্য প্রযুক্তি বিভাগের সহকারী অধ্যাপক মোহাম্মদ রেয়াজুল ইসলামের সাথে দেখা করতে ওয়াজেদ ভবনে প্রবেশ করতে চেয়েছিল। তবে সে যেহেতু সে সেখানে ছিল না, আমি তাকে toুকতে নিষেধ করেছিলাম। ” পরে, যখন মেঘনা ওয়াশরুমে যেতে চাইলে আমি তাকে উত্তর তলে উত্তর দিকে যেতে বলেছিলাম। এর কিছুক্ষণ পরেই অভিযুক্ত ছেলে (মো। দেলোয়ার হোসেন) এসে আবার দেখা করতে চেয়েছিলেন ফিশারি টেকনোলজি বিভাগের সহকারী অধ্যাপক মোঃ রেয়াজুল ইসলাম। আমি যদি ল্যাবটিতে যেতে চাই, তবে আমি তাকে ভিতরে letুকলাম some কিছুক্ষণ পরে অভিযুক্ত মেয়েটি ওয়াশরুম থেকে ফিরে না এসে ওয়াজেদ ভবনের ভিতরে আমি আনসার সদস্যকে পাঠিয়েছিলাম sent তিনি 137 ঘরে গিয়ে দেখেন যে অভিযুক্ত ছেলেটি সেখানে নেই। তাকে প্রবেশদ্বারে রেখে মেয়েটি যেদিকে মেয়েটি গিয়েছিল সেদিকে গেল। চলে আসো. পরে যখন আমি তাকে জিজ্ঞাসা করতে শুরু করি তখন সে আমার সাথে অভদ্র আচরণ করে। এ সময় অভিযুক্ত ছেলেটি একই ওয়াশরুম থেকে বের হয়ে ওয়াজেদ ভবনের নিচতলা থেকে দ্বিতীয় তলায় ছুটে যায়। তাকে থামতে বলা হলে তিনি উত্তর না শুনে দক্ষিণে চলে গেলেন। অভিযুক্ত মেয়ে ওয়াজেদ তাকে ধরতে ভবন থেকে নামার চেষ্টা করেছিল। এই সময় আমি বিশ্ববিদ্যালয়ের প্রক্টর ছিলাম। তিনি মোঃ খালেদ হোসেনকে ফোন করলে তিনি সহকারী প্রক্টর মোঃ শিহাবুল আউয়াল এবং বিশ্ববিদ্যালয়ের সুরক্ষা কর্মকর্তা মোঃ মাহমুদুল হাসানকে প্রেরণ করেন। কিছুক্ষণ পর তারা অভিযুক্ত শিক্ষার্থীদের সমস্ত তথ্য ওয়াজেদ ভবনের সামনে নিয়ে যায়।
বিশ্ববিদ্যালয়ের সুরক্ষা কর্মকর্তা মোঃ মাহমুদুল হাসান বলেছিলেন, “আমি ঘটনাস্থলে পৌঁছে দেখলাম উভয় আসামিকে চরম উত্তেজনার মধ্যে ফেলেছি। দেখলাম অভিযুক্ত ছেলেটি দৌড়ানোর জন্য হাঁপিয়ে বেড়াচ্ছে। এর কিছুক্ষণ পরে ছাত্রলীগের কয়েকজন কর্মী এসে অপহরণ করেছেন। অভিযুক্ত ছাত্র। “