আজ আমরা মানবদেহের এমন একটি রোগ সম্পর্কে জানব যে রোগটি প্লাজমা লিপোপ্রোটিন বা লিপিডের ঘনত্ব অস্বাভাবিক হওয়ার ফলে হয়ে থাকে।রোগটির নাম হলো ডিসলিপিডেমিয়া।রোগটির আরেকটি নাম হলো ডিসলিপোপ্রোটিনেমিয়া।
ডিসলিপিডেমিয়া রোগটির শ্রেণীবিভাগ রয়েছে।যেমন-
★প্রাইমারি হাইপারলিপিডেমিয়া
★প্রাইমারি হাইপোলিপিডেমিয়া
★সেকেন্ডারি হাইপারলিপিডেমিয়া
★সেকেন্ডারি হাইপোলিপিডেমিয়া
সেকেন্ডারি হাইপারলিপিডেমিয়া হওয়ার কারণগুলো হলো-
*নিউট্রিশোনাল ফ্যাক্টর; যেমন- কোলেস্টেরল,অতিরিক্ত শর্করা গ্রহণ ইত্যাদি।
*যকৃতের রোগ; যেমন- হেপাটাইটিস,জন্ডিস ইত্যাদি।
*স্থূলত্ব,মদ্যপান,ডায়াবেটিস মেলাইটাস।
*বৃক্কের রোগ
*এন্ডোক্রাইন হরমোনঘটিত রোগ; যেমন-ক্যুশিং সিনড্রোম
*ড্রাগ গ্রহণ; যেমন- স্টেরয়েড
ডিসলিপিডেমিয়া এর কিছু গুরুত্ব রয়েছে।যেমন-
এটি কিছু রোগ হতে সাহায্য করে।রোগগুলো হলোঃ
*করোনারি আর্টারি ডিজিজ
*সেরেব্রোভাস্কুলার ডিজিজ
*পেরিফেরাল ভাস্কুলার ডিজিজ
*ফ্যাটি লিভার ডিজিজ
*অগ্ন্যাশয়ের রোগ
এই রোগের ক্ষেত্রে কিছু ল্যাবরেটরি ইনভেসটিগেশন হলো-
1.Lipid profile test
2.Test for diabetes mellitus
3.Renal function test & liver function test
4.Thyroid function test
5.Adreno cortical function tests.
©দীপা সিকদার জ্যোতি