স্তন ক্যান্সার হলো স্তনের কোষপুঞ্জে অসম্মতি উদ্ভব হওয়া রোগটি। স্তন ক্যান্সারের উৎপাদন বিভিন্ন কারণে হতে পারে। এই রোগের কারণের ব্যাপারে এখনো সম্পূর্ণ স্বচ্ছতাচিত্র নেই, কিন্তু কিছু মানের অনুসারে স্তন ক্যান্সারের উপস্থিতি বৃদ্ধি করতে পারে:
জেনেটিক কারণগুলি: কিছু মনে হয় যে কিছু ব্যক্তিদের জেনেটিক বা কুটিলক কারণে স্তন ক্যান্সারে ভূমিকা রাখতে পারে। যদি একজন ব্যক্তির পরিবারে স্তন ক্যান্সারে আক্রান্ত হওয়া থাকে, তবে এই ঝুঁকি অন্য ব্যক্তিদের কাছেও বাড়ে যেতে পারে।
বয়সের উত্থান: স্তন ক্যান্সারের ঝুঁকি সাধারণত বয়সের সাথে বেড়ে চলে। যাত্রা শুরু করে হয় মধ্যবয়স্থা থেকে।
অকাঠামো: অতিরিক্ত ওজন বা বেশি মাত্রায় মদ্যপান, পুরুষদের মতামতে অতিরিক্ত সান্ধ্যক
অতিরিক্ত সান্ধ্যক্ষেপ এবং মহিলাদের স্তন যন্ত্রণা সৃষ্টি করতে পারে যা স্তন ক্যান্সারের ঝুঁকি বৃদ্ধি করতে পারে। পরিবারে স্তন ক্যান্সার রোগের রোগীর থাকলে অন্য সদস্যদের মধ্যে স্তন ক্যান্সারে আক্রান্ত হওয়ার ঝুঁকি বাড়ে যায়।
এছাড়াও, নিম্নলিখিত কারণগুলো স্তন ক্যান্সারের উদ্ভবে ভূমিকা রাখতে পারে:
হরমোনাল পরিবর্তন: কিছু হরমোনাল পরিবর্তন, যেমন পুবার শুরু, গর্ভধারণ এবং মেণপ্যাজের শেষ অবস্থা, স্তন ক্যান্সারের উদ্ভবে সংশ্লিষ্ট হতে পারে।
পূর্ববর্তী স্তন ক্যান্সার: যদি কেউ পূর্বে স্তন ক্যান্সারে আক্রান্ত হয়ে থাকেন, তবে সে পুনরায় আরো স্তন ক্যান্সারে আক্রান্ত হওয়ার ঝুঁকিতে থাকেন।
শরীরের হরমোনাল বা জীবাণু পরিবর্তন: কিছু হরমোন বা জীবাণু পরিবর্তনের ফলে স্তনে ক
অন্যান্য কারণগুলো সন্দর্ভে স্তন ক্যান্সারের জন্য ঝুঁকি বাড়াতে পারে:
পুরুষ হরমোনের উপস্থিতি: অনেক ক্ষেত্রে, উচ্চ মাত্রায় পুরুষ হরমোন (এস্ট্রোজেন ও প্রোগেস্টেরোন) স্তন ক্যান্সারের জন্য ঝুঁকি তৈরি করতে পারে।
অবসাদি ও বেশি ওজন: ওজনের বেশি হওয়া এবং অবসাদিতে থাকা স্তন ক্যান্সারের ঝুঁকিতে কাঠামো রাখতে পারে।
জীবাণুগত ইনফেকশন: কিছু জীবাণুগত ইনফেকশন, যেমন স্যোনোমাস ইনফেকশন, স্তন ক্যান্সারের উদ্ভবের ঝুঁকি বাড়াতে পারে।
সুস্থ খাদ্য প্রণালীর ভঙ্গ: অনুকারে খাদ্য প্রণালী, প্রাকৃতিক খাবারের অভাব, প্রস্তুত খাদ্য ও রান্নাঘরের খাবার স্তন ক্যান্সারের জন্য ঝুঁকি বাড়াতে পারে।
এছাড়াও, এতে অন্যান্য পরিবেশায় উপস্থিত প্রতিষেধকরাজী কণা, বিকিরণ এবং শরীরে স্তন ক্যান্সার হতে পারে ।
অতিরিক্ত কারণগুলো সন্দর্ভে স্তন ক্যান্সারের ঝুঁকি বাড়াতে পারে:
শরীরের ক্যান্সারে সহজে ছড়ানো: যখন ক্যান্সার আক্রান্ত শরীরে অন্যান্য অংশে সহজে ছড়ানো হয়, তখন স্তনের ক্যান্সারের ঝুঁকি বাড়তে পারে।
হার্মোনাল পদার্থ ব্যবহার: কিছু হার্মোনাল পদার্থ ব্যবহার করলে, যেমন বারতন নিয়ন্ত্রক পিল (পিল নির্ভর জনিত নিয়ন্ত্রণকারী), হরমোন প্রতিস্থাপক থেরাপি (হরমোন থেরাপি), স্তন ক্যান্সারের ঝুঁকি বাড়তে পারে।
অবৈধ মেডিকেশন ব্যবহার: কিছু অবৈধ বা অযথা মেডিকেশন ব্যবহার করলে স্তন ক্যান্সারের ঝুঁকি বাড়তে পারে।
স্তন যন্ত্রণা: কিছু কর্মসংস্থান ও কারিগরি পদে অংশগ্রহণ করলে স্তনের যন্ত্রণা বা গুদামী কাজের পরিবেশে থাকা স্তন ক্যান্সারের ঝুঁকি বাড়তে পারে।
এগুলো মাত্র
নির্দিষ্ট কেমিক্যাল পদার্থের প্রভাব: কিছু কেমিক্যাল পদার্থ যেমন বিশেষ ধরনের পরিষ্কারক, প্লাস্টিকের উপযোগ বা শোধন উপকরণ ব্যবহার করলে স্তন ক্যান্সারের ঝুঁকি বাড়তে পারে।
পরিবেশের কম্পিউটারিজড বা বৈদ্যুতিন উপস্থিতি: একটি পরিবেশে কম্পিউটারিজড বা বৈদ্যুতিন উপস্থিতির ঝুঁকি স্তন ক্যান্সারের জন্য প্রভাবশালী হতে পারে।
রোগগ্রস্ত স্তন পরিষ্কার: স্তনের অপুষ্টি, সবলিত পরিষ্কার পরিচ্ছন্নতা স্তন ক্যান্সারের ঝুঁকি বাড়াতে পারে।
অল্প জনসংখ্যা গোষ্ঠী: কিছু গবেষণামূলক তথ্য প্রদর্শন করে যে, অল্প জনসংখ্যা গোষ্ঠীর সদস্যদের মধ্যে স্তন ক্যান্সারের ঝুঁকি বাড়তে পারে।
এই সমস্ত কারণগুলো স্ত স্তন ক্যান্সারের ঝুঁকি বাড়তে পারে।
ধর্মীয় বা ঐতিহাসিক অবস্থান: কিছু ধর্মীয় বা ঐতিহাসিক অবস্থানে থাকা স্তন ক্যান্সারের ঝুঁকি বাড়াতে পারে, কেননা অনুসরণ করা ধর্মীয় অনুশাসন বা ঐতিহাসিক অভ্যাসগুলির মাধ্যমে স্তনের যত্ন বা স্বাস্থ্যসম্পর্কিত সেবার মান হতে পারে।
পরিবেশের দুষ্ট পরিণতি: অতিরিক্ত পরিবেশের দুষ্ট পরিণতি, যেমন জল, জলাবদ্ধতা বা জলাবদ্ধতার কম্পিউটারিজড বা পরিষ্কার প্রণালীর অভাব, স্তন ক্যান্সারের ঝুঁকি বাড়াতে পারে।
স্তন ক্যান্সারের উদ্ভবে এই সমস্ত কারণগুলো সংযোজিত হতে পারে এবং ব্যক্তির স্বাস্থ্যসম্পর্কিত চিকিৎসা, আহার ও জীবনযাপনের প্রভাবে পরিবর্তিত হতে পারে। স্বাস্থ্যসম্পর্কিত সতর্কতা এবং প্রতিরোধমূলক ব্যবস্থ গ্রহন করতে হবে।