মেয়েদের সন্তান না হওয়ার কারণ অনেকগুলো থাকতে পারে, এটা সমস্যার উৎস বিশিষ্ট হতে পারে মেয়ের দিক থেকে বা পুরুষের দিক থেকে। কিছু সাধারণত দেখা যায় সন্তান না হওয়ার কিছু প্রধান কারণগুলো হলো:
মেয়ের উম্মেদগুলোর অভাব: কিছু মেয়েরা আন্তর্জাতিক প্রতারণার ফলে শারীরিক সমস্যা বা মানসিক দুর্বলতার কারণে সন্তান ধারণ করতে অসমর্থ হতে পারে। সহজেই গর্ভধারণ ও জন্ম দেয়ার জন্য প্রয়োজনীয় শরীরের অবস্থা পাওয়া যায় না।
গর্ভাবস্থার সমস্যা: কিছু মেয়েদের গর্ভাবস্থা সময়ের দৌরে বিভিন্ন সমস্যার সম্মুখীন হতে পারে। উদাহরণস্বরূপ গর্ভপাত, মেইসোস্টেটিক প্রতিবন্ধী, ইমপ্ল্যান্টেশন স্যাক এইচডি ইত্যাদি হতে পারে যা সন্তান ধারণে বিধবা হওয়ার কারণ হতে পারে।
মেয়েদের সন্তান না হওয়ার আটিকেল বিভিন্ন ফাক্টরের সমন্বয়ে দেখা যায়। নিচে কিছু সাধারণ আটিকেল উল্লেখ করা হলো:
১. মেয়ের বয়স: একজন মহিলার শরীরে উচ্চতম সীমার জন্য উপযুক্ত সন্তান প্রদানের সম্ভাবনা হতে পারে একটি সীমিত সময়কালিক জন্য। যদি মেয়ে সন্তান ধারণের বয়সের মধ্যে থাকেন, তবে সন্তান না হওয়ার আটিকেল বৃদ্ধির একটি সম্ভাবনা হতে পারে।
২. কৌশল সমস্যা: মেয়েদের কিছু ক্ষেত্রে গর্ভধারণের সমস্যা থাকতে পারে, যেমন বন্ধ্যাত্ব, অনিবার্য গর্ভপাত বা জন্ম নিষিদ্ধকরণ ইত্যাদি। এই ধরণের সমস্যার কারণে সন্তান না হওয়ার আটিকেল দেখা যেতে পারে।
৩. শরীরিক সমস্যা: মেয়েদের কিছু শারীরিক সমস্যার কারণেও সন্তান না হওয়ার আটিকেল দেখা যেতে পারে। যেমন গর্ভকে নিয়ন্ত্রণ করার জন্য ।
মেয়েদের সন্তান না হওয়ার ব্লক পোস্ট হল প্রাকৃতিক গর্ভধারণ প্রক্রিয়ার একটি সমস্যামূলক বিঘ্ন বা বাধা। নিচে কিছু সাধারণ কারণগুলো উল্লেখ করা হলো:
১. আন্তর্জাতিক প্রতারণা: কিছু মেয়ের শারীরিক ও মানসিক অবস্থার কারণে গর্ভধারণ করা বা সন্তান ধারণ করা সম্ভব না হয়ে থাকতে পারে। যেমন স্ত্রীকে হয়রানি, উন্মাদ, শারীরিক প্রতারণা ইত্যাদি এই ধরণের প্রতারণার জন্য সন্তান না হওয়ার ব্লক পোস্ট হতে পারে।
২. অনিয়মিত মাসিক চক্র: মেয়েদের যদি মাসিক চক্র নিয়মিত না হয় বা অনিয়মিত মাসিক চক্র থাকে, তবে সন্তান ধারণ করা কঠিন হতে পারে। অনিয়মিত মাসিক চক্র হলো একটি ব্যাধি যা গর্ভধারণ ও সন্তান ধারণের বিধান অসহায়ক করে তুলে ধরতে পারে।
৩. শারীরিক সমস্যা: কিছু মেয়ের শারীরিক সমস্যা থাককত পারে ।
অতিরিক্ত কারণগুলো মেয়েদের সন্তান না হওয়ার কারণ নিচে দেওয়া হলো :
১. গর্ভাবস্থার সমস্যা: কিছু মেয়েদের গর্ভাবস্থার সময়ে সমস্যা হয়ে থাকতে পারে, যেমন বন্ধ্যাত্ব, গর্ভপাত, ইমপ্ল্যান্টেশন স্যাক এইচডি (IUI) বা ইনভিট্রো ফার্টিলাইজেশন (IVF) সহ মেডিকেল প্রক্রিয়ার সমস্যা ইত্যাদি। এই কারণগুলোর জন্য সন্তান না হওয়ার ব্লক পোস্ট হতে পারে।
২. ক্ষুদ্র নালিকার বন্ধন: মেয়ের রচনাময়ী নালিকার ক্ষুদ্র বন্ধন অস্বাভাবিক উত্পাদন করতে পারে যা সন্তান ধারণের জন্য বাধা সৃষ্টি করতে পারে। এই ক্ষুদ্র নালিকার বন্ধন অপসারণের জন্য কিছুটা চিরস্থায়ী চিরবিবরণী (Laparoscopic Surgery) প্রয়োজন হতে পারে।
৩. পুরুষের সমস্যা: মেয়েদের পাশাপাশি পুরুষের সমস্যা ও অকার্যকরতা ওলন্দাজতগতভাবে গর্ভধার
অন্যান্য কারণগুলো হতে পারে:
১. হরমোনাল অস্তিত্বের সমস্যা: মেয়েদের শরীরের হরমোনাল স্তর অনুকূল না হলে সন্তান ধারণ করা সম্ভব না হতে পারে। হরমোনাল অস্তিত্বের সমস্যা যেমন পিসিওএস (Polycystic Ovary Syndrome), সিলেকশন অফ আভাষন (Anovulation) ইত্যাদি সন্তান না হওয়ার কারণ হতে পারে।
২.আত্মিক ও মানসিক চাপ: মেয়েদের উচ্চমান চাপ, মানসিক চাপ, পরিবারের চাপ, চিন্তা-চিন্তা, অস্থিরতা ইত্যাদি কারণে সন্তান না হওয়ার ব্লক পোস্ট হতে পারে। মনোবিজ্ঞানিক তথ্য বলে দেয়, মানসিক চাপ এবং আত্মিক স্থিতি সন্তান ধারণের ক্ষেত্রে প্রভাব ফেলতে পারে।
৩. কীটাণু বা ইনফেকশন: মেয়েদের যদি গর্ভনিম্ন অংশে কীটাণু বা ইনফেকশন থাকে, তবে সন্তান না হওয়ার ব্লক পোস্ট হতে পারে। ইনফেকশনের জন্য জন্মকেন্দ্রে উপযুক্ত সাফল্যমান চিক ।
৪.আল্কোহল ও ড্রাগ ব্যবহার: মেয়েদের যদি আল্কোহল বা ড্রাগ ব্যবহার করা হয়, তবে এটি তাদের বীজগতিক স্বাস্থ্যের জন্য ক্ষতিকর হতে পারে এবং সন্তান ধারণের ব্যাপারে প্রভাব ফেলতে পারে।
৫.পুরুষের বীজ অপরিষ্কার: কিছু সময়ে পুরুষের বীজ অপরিষ্কার হওয়া সন্তান না হওয়ার কারণ হতে পারে। যেমন মাতৃত্ব ব্যবস্থা করার জন্য পরীক্ষামূলক কারক দ্বারা গঠিত হতে পারে যা সন্তান ধারণ করার ক্ষমতা হ্রাস করতে পারে।
৬.আন্দ্রোজেনিটাল সিনড্রোম (AIS): এটি একটি জেনেটিক ব্যাক্তিগত ব্যাধি যা মেয়েদের জন্মে থাকে এবং তাদের মধ্যে পুরুষ লিঙ্গ বীজ অসমর্থ করে এবং সন্তান ধারণ করতে অক্ষম করে।
এই সব কারণগুলো একত্রে বা একাধিক কারণের সমন্বয়ে মেয়েদের সন্তান :
৭. জীবাণু ও রোগসংক্রান্তি: কিছু সময়ে মেয়েদের জীবাণুগত অসুখ বা রোগসংক্রান্তির কারণে গর্ভধারণ অসম্ভব হতে পারে। যেমন চলেরা, সিফিলিস, যৌন ট্রান্সমিশন রোগ ইত্যাদি।
৮. সাধারণ শারীরিক অবস্থা: কিছু সময়ে শারীরিক সমস্যা অথবা শারীরিক ক্ষমতার সমস্যা থাকলে সন্তান ধারণ করা বা গর্ভধারণ করা কঠিন হতে পারে। যেমন শরীরের ওজন অতিরিক্ত হলে, থাইরয়েড সমস্যা, মানসিক ও শারীরিক থকথকানি ইত্যাদি।
মনে রাখবেন, এই কারণগুলো একজন ব্যক্তি বা কেউ সমস্যার মুখোমুখি হতে পারে বা একই সমস্যা না হয়ে অন্য শারীরিক জটিলতা থাকতে পারে ।