এটি শুরু করেছিলেন তামিম ইকবাল। সাইফ হাসান, নাজমুল হোসেন শান্ত ও মুশফিকুর রহিম একের পর এক পথ অবলম্বন করেছিলেন। তারা সবাই অর্ধ শতাব্দীতে জ্বলে উঠেছে। কাজী নুরুল হাসান সোহানও সেই তালিকায় যোগ দিতে পারেন। কিন্তু টিম ম্যানেজমেন্ট তাকে ৪৮ রানে তুলে নিয়েছিল।
কাতুনায়াকে সিএমসিজি গ্রাউন্ডে প্রস্তুতি ম্যাচের প্রথম দিন ব্যাট হাতে তামিমের লাল দলের ব্যাটসম্যানরা জ্বলে উঠল। তারা সোহানের চারটি অর্ধশতক এবং ৪৮ রানের সাহায্যে একটি উইকেটে ৩১৪ রান করেছিলেন। দিন শেষে মুমিনুল হকের সবুজ দলের একমাত্র প্রাপ্তি ছিল তাইজুল ইসলামের উইকেট। দিনের একমাত্র উইকেট পেল গুড হোম। মিরাজ ২৪ রানে অপরাজিত ছিলেন।
প্রস্তুতি ম্যাচে অনুশীলনটি মূল বিষয়। তামিম, সাইফ, শান্ত ও মুশফিকুর দুর্দান্ত অভিনয় করেছেন। তামিম বল দিয়ে রান করেছিলেন। ৬৫ বলে তামিমের ব্যাট থেকে ৬৩ রান আসে। বাউন্ডারি থেকে বেশিরভাগ রান নিয়েছিলেন তিনি। দুটি ছক্কা শটও ছিল। সাইফ সতর্কতার সাথে ব্যাটিং করেছেন। ধীর গতিতে চলে। ডানহাতি ব্যাটসম্যান ৯৪ বলে ৫২ রান করে ড্রেসিংরুমে গিয়েছিলেন।
তিন ও চারে নেমে আসা শান্ত ও মুশফিকুর কম সময়ে দ্রুত রান করেছিলেন। শান্ত ৫৩ এবং মুশফিকুর সর্বোচ্চ ৪৮ রান। দু’জনের ইনিংসে ছিলেন বাউন্ডারি ফয়েয়ার্স। বোলারদের পক্ষে উইকেটে কিছু ছিল কিনা তা বলা মুশকিল। তবে স্কোরবোর্ড বলছে যে কোনও অবিচ্ছিন্ন বোলিং ছিল না।
লাল দলের উইকেটরক্ষক-ব্যাটসম্যান সোহানও দ্রুত 48 রান করেছিলেন। তারপরে মিরাজ ও তাইজুল ব্যাটিং করলেন। তাইজুল অবশ্য বেশিদূর যেতে পারলেন না। ভাগ্যবান হোম তাকে উইকেটের পিছনে ২ রান করে হাতের তালুতে পরিণত করে।
নাeম হাসান এই দিনে সবচেয়ে বেশি হাত ঘুরিয়েছিলেন। স্পিনার চোট কাটিয়ে ১৬ ওভার করেছেন ১৬ শুভগতম হোম ১১.২, মুকিদুল ১৩, শহিদুল ১০, শরিফুল ১১ ও ইবাদত ১০ ওভার বোল্ড করেছেন।