প্রেমে ব্যর্থ হলে করণীয় কি?প্রেমে ব্যর্থ কারণ, করণীয়, আত্মহত্যা, মেনে নেওয়া, ঘুরে দাড়াবেন নিজেকে নিয়ে যতটা পারেন ব্যস্ত থাকতে হবে। ভবিষ্যৎ এরকম যাতে আপনি অনেক বড় ভাল পর্যায় যান সেই চেষ্টা সর্বোচ্চ করবেন। আর যদি তার কথা একান্তই মনে পড়ে কষ্ট পান প্রেমে ব্যর্থ কারণ, করণীয়, আত্মহত্যা, মেনে নেওয়া, ঘুরে দাড়াবেন তাহলে ভাববেন আমি কেন কষ্ট পাব, পাবে তো সে কারণ সে আমার সত্যিকারের প্রেমে ব্যর্থ কারণ, করণীয়, আত্মহত্যা, মেনে নেওয়া, ঘুরে দাড়াবেন ভালবাসাটা বুঝলোনা।
মানুষ কখনো পারফেক্ট হয় না
প্রায়ই মানুষের মুখে একটা কথা শুনতে পাওয়া যায়, ‘মিস্টার অ্যান্ড দ্যা মিসেস পারফেক্ট’। যতই এই কথাগুলো শুনে আসুন না কেন তার বাস্তবে কোনো ভিত্তি নেই তবে মানুষ কখনো পারফেক্ট হয় না। তবুও এটাই বাস্তব যে, প্রেমের ভালো সময়ে প্রত্যেকটা জুটিই নিজেদের সবাই পারফেক্ট জুটি মনে করে। কিন্তু প্রেমে ব্যর্থ বুঝিয়ে দিয়ে যায়, একটা মানুষ কিংবা একটা জুটি কখনওই পুরোপুরি সঠিক হতে পারে না। কিন্ত এটা সত্য যে, বেশির ভাগ ক্ষেত্রেই প্রত্যেক প্রেমের সম্পর্কীত সঙ্গী দুজন একে অপরের গুণে কিংবা আবেগে এতটাই মুগ্ধ থাকে যে দোষগুলো তাদের চোখ এড়িয়ে যায় মানুষ কখনো পারফেক্ট হয় না। আর এটাই বাস্তব একটা সম্পর্কে থাকাকালীন প্রধান প্রথম ভুল। কিছু দিন পার হলেই সম্পর্কে থাকার পর যখন সঙ্গীর দোষগুলো চোখে পড়তে শুরু করে তখনই দেখা দেয় প্রেমে ব্যর্থ সমস্যা। তাই প্রত্যেকটা সম্পর্কের শুরুর দিক থেকেই সঙ্গীর ভাল গুণের সঙ্গে সঙ্গে খারাপ দিকটাও বিচার করা উচিত তাই মানুষ কখনো পারফেক্ট হয় না। শুধু ভাল গুণগুলো মেনে নেওয়ার পাশাপাশি খারাপ দোষগুলোকেও এড়িয়ে যাওয়া ঠিক না।
অপছন্দের মানুষকেই ভালো লেগে গেল
অপছন্দের মানুষকেই ভালো লেগে গেল সম্পর্কে সঙ্গী দুজনের মধ্যে পছ্ন্দ-অপছন্দের মিল হলেই যে সেই সম্পর্ক দীর্ঘস্থায়ী হবে তার কোনো বাস্তবতা নেই। সঙ্গীর সব চরিত্র অভ্যেসের সঙ্গে নিজের স্বভাবের সামঞ্জস্য আছে দেখলেই অপছন্দের মানুষকেই ভালো লেগে গেল তা স্থায়ী হবে ভেবে ভুল করেন অনেকেই। কোনো এক পরিস্থিতিতে যদি এক জন আবেগে উত্তেজিত হয়ে পরেন, সেই ক্ষেত্রে অপর জনের উচিত ঠান্ডা মাথায় তাদের সম্যসার সামাধান করা। এই কারণেই বেশীরভাগ ক্ষেত্রেই দুজন বিপরীতধর্মী মানুষই হয়ে ওঠেন সেরা যুগল। অপছন্দের মানুষকেই ভালো লেগে গেল আবার কখনও একই স্বভাবের দুজন মিলে জুটিই অনেক ভালো থাকেন, এটা পুরোটাই অপছন্দের মানুষকেই ভালো লেগে গেল পরিস্থিতি, নিজেদের বোঝাপড়া এবং বিশ্বাসের উপর নির্ভর করে।
নারী-পুরুষের সমতার সমাজ
আমাদের এই প্রজন্ম নারী-পুরুষের সমতার সমাজ সমতায় বিশ্বাসী। অর্থাৎ নারী-পুরুষ একে অপরের কাছে নারী-পুরুষের সমতার সমাজ কোনো দিক থেকেই পিছিয়ে নেই এখন। আর নারী-পুরুষের সমতার সমাজ ধারণা ঢুকে পড়েছে ভালোবাসার সম্পর্কেও। যা সব ক্ষেত্রে বাস্তবে বাস্তবায়ন করা সম্ভব হয় না। আর নারী-পুরুষের সমতার সমাজ ধারণাই অনেক সময় প্রেমের সম্পর্কের মাঝে অশান্তির বীজ বপন করে। সঙ্গী দুজনকে তাদের সীমাবদ্ধতা সম্পর্কে জানতে হবে। প্রেমের দুজনের মধ্যে কারও পক্ষে কোন কাজটা করা সম্ভব, আর কোনটা নয় তা অবশ্যই জানা প্রয়োজন। সেই সঙ্গে সমাজ আর পরিবারের সঙ্গে সামঞ্জস্য রাখতে হবে নারী-পুরুষের সমতার সমাজ। আর সবার সঙ্গে সম্পর্ক নষ্ট করে মঙ্গলগ্রহে গেলেও আপনারা সুখে থাকতে পারবেন না। এটা বাস্তব প্রমাণিত সত্য কথা।
একটা ব্রেক আপ যা শিখিয়ে দিয়ে যায় জীবনের সব রূঢ় সত্য
একটা ব্রেক আপ যা শিখিয়ে দিয়ে যায় জীবনের সব রূঢ় সত্য একটা সম্পর্ক হঠাৎ করেই খারাপ হয়ে যায় না। ব্রেক আপ তার সূত্রপাত হয় অনেক দিন ধরেই। প্রতিনিয়ত হওয়া অশান্তি দেয় ব্রেক আপ তারই ইঙ্গিত। কিন্তু সম্পর্ক বাঁচিয়ে রাখার তাড়নায় ব্রেক আপ আমরা সেই সব ইঙ্গিতকে এড়িয়ে যাই একটা ব্রেক আপ যা শিখিয়ে দিয়ে যায় জীবনের সব রূঢ় সত্য। কিন্তু পরিস্থিতি সহ্যের বাইরে চলে গেলে ব্রেক আপ তা দুজনের পক্ষেই ক্ষতিকর। তাই ক্ষতিকর সম্পর্ক থেকে তিক্ততা বাড়ার ব্রেক আপ আগেই নির্দ্বিধায় সেই সম্পর্ক থেকে বেড়িয়ে যাওয়া ভালো। একটা ব্রেক আপ কিন্তু সেই কঠিন সত্যকেও মেনে নিতে শেখায় যা একটা ব্রেক আপ যা শিখিয়ে দিয়ে যায় জীবনের সব রূঢ় সত্য।
সম্পর্কে তৃতীয় ব্যক্তির প্রবেশ, কীভাবে সামলাবেন ঝড়ঝাপটা
সম্পর্কে তৃতীয় ব্যক্তির প্রবেশ, কীভাবে সামলাবেন ঝড়ঝাপটা সম্পর্কে থাকাকালীন যে তৃতীয় কোনো ব্যক্তিকে ভালো লাগতে পারে। অনেক সময় আমরা ধরেই নিই, সম্পর্কে তৃতীয় ব্যক্তির প্রবেশ, কীভাবে সামলাবেন ঝড়ঝাপটা সঙ্গীর সঙ্গে দারুণ সম্পর্ক বজায় রাখলে কোনো ফাঁক গলে তৃতীয় কেউ আসতে পারে না। এই ধারণা সব সময় ঠিক নয়। দুজনের মধ্যে কোনো অশান্তি বা সমস্যা ছাড়াও যেকোনো সময় তৃতীয় কেউ ঢুকে পড়তে পারেন সম্পর্কে। তেমন হলে সম্পর্কে তৃতীয় ব্যক্তির প্রবেশ, কীভাবে সামলাবেন ঝড়ঝাপটা সঙ্গীর সঙ্গে আলোচনা করুন। ঝগড়া-অশান্তিতে না গিয়ে তার সঙ্গে খোলাখুলি আলোচনায় বুঝে নেওয়ার চেষ্টা করুন সেই আকর্ষণের প্রকৃতি। প্রয়োজন মনে হলে সরে আসুন। তবে ভায়োলেন্ট কোনো ঘটনা ঘটাবেন না।
একটা প্রেমে ব্যর্থ হয়ে গিয়েছ সেজন্য আপনি মন খারাপ করবেন কিংবা আড়ালে গিয়ে একা একা কান্না করবেন এটা খুবই স্বাভাবিক। যার সাথে আপনি আপনার পছন্দ-অপছন্দ শেয়ার করেছিলেন, কয়েক মাস/বছর যার সাথে ঘুরে বেড়িয়েছেন এখন আর সেই মানুষটি আপনার পাশে নেই সেজন্য আপনার মন খারাপ হওয়াটা অস্বাভাবিক না মোটেই। একটি প্রেমে ব্যর্থ হয়ে যাবার পর পরই আপনার যা প্রেমে ব্যর্থ হলে করণীয়-
প্রেমে ব্যর্থ হলে সময় দিন নিজেকে
সময় দিন নিজেকে সময়টুকু সম্পূর্ণ নিজের জন্যই রাখুন। আপনার কেন খারাপ লাগছে সেগুলোর লম্বা না হোক ছোট একটা তালিকা তৈরী করুন এবং এই খারাপ লাগা থেকে আপনি নিজেকে কিভাবে মুক্তি পেতে চান সেটাও ছোট্ট করে টুকে রাখুন। সময় দিন নিজেকে সেটা এভাবে। কারণ আপনার ভাল লাগা কিংবা আপনার খারাপ লাগা সম্পুর্ণ আপনার নিজের কাছে। তাই সময় দিন নিজেকে ভাল ভাবে।
একটি নির্দিষ্ট সময়ক্ষণ ঠিক করুন, আর ওই তারিখের পর আর আপনি আপনার আগের প্রেমের সম্পর্ক নিয়ে চিন্তা করবেন না এই রকম কঠিন সিদ্ধান্ত নিন। হ্যাঁ, এটা হয়তো পুরোপুরি আপনাকে আপনার আগের সম্পর্ক পুরোপুরি আপনার মাথা থেকে ডিলিট করে দেবে না প্রেমে ব্যর্থ হলে সময় দিন নিজেকে তারপরও ডিলিট করার প্রস্তুতিতে আপনাকে হেল্প করবে অনেকটাই।
প্রেমে ব্যর্থ হলে নিজেকে হাল্কা হতে দিন
নিজেকে হাল্কা হতে দিন সেটা আপনার যদি বালিশে মুখ লুকিয়ে সারা দিন কান্না করতে ইচ্ছা করে তাহলে করুন না। কেউ তো আর আপনাকে আঁটকে রাখে নি। আবার কোন বন্ধুর সাথে যদি আপনার প্রেমে ব্যর্থ সময়কার কষ্টগুলো শেয়ার করতে চান তাও করতে পারেন। বন্ধুর কাঁধে মাথা রেখেও কান্না করতে পারেন অঝর ধারায় এভাবে নিজেকে হাল্কা হতে দিন। যেভাবে হোক আপনাকে নিজেকে হাল্কা হতে দিন। সেটা কান্না করে হোক কিংবা ভ্রমণ করে হোক নিজেকে হাল্কা হতে দিন।
প্রেমে ব্যর্থ হওয়ার কতদিন পর আর একটি প্রেমে পড়বেন?
প্রেমে ব্যর্থ হওয়ার কতদিন পর আর একটি প্রেমে পড়বেন বুঝতে হলে একটি রিলেশন ভেঙ্গে যাবার পর আপনার আগের প্রেমিক/প্রেমিকাকে জেলাস করার জন্য তড়িঘড়ি করে অন্য আরেকজনের সাথে রিলেশনে জড়িয়ে পরবেন না। একটু সময় নিন নিজেকে প্রস্তুত রাখার, নিজেকে একটু সময় দিন বেশী করে।
প্রেমে ব্যর্থ হলে কি শরীরে ব্যথা হয়?
প্রেমে ব্যর্থ হলে কি শরীরে ব্যথা হয় কথা কি সত্য? প্রেমে ব্যর্থ মানুষের মস্তিষ্কের এম.আর.আই-এর মাধ্যমে দেখা গেছে যে, মস্তিষ্কের বিশেষ কিছু অঞ্চলে অতিরিক্ত উত্তেজনার ফলে হৃৎপিণ্ডের গতি অতিরিক্ত পরিমাণে বৃদ্ধি পায়, ফলে মানুষ শারীরিকভাবে অনেক সমস্যা অনুভব করে।
বিশিষ্ট মনোবিজ্ঞান বলে, মস্তিষ্কের যে অংশ মানুষের আবেগজনিত কষ্ট নিয়ন্ত্রণ করে, ঠিক একই অংশ মানুষের শারীরিক ব্যথার ব্যাপারটা নিয়ন্ত্রণ করে থাকে। প্রেমে ব্যর্থ হলে ফলে আপনি যে দুঃখ-কষ্টের মধ্যে দিয়ে যান তা আসলে আপনার মস্তিষ্ক নিয়ন্ত্রণ করে থাকে, কিন্ত হৃদয় নয়। তাই প্রেমে ব্যর্থ হলে শরীরে সামান্য ব্যথা অনুভব হয়।
কেন রিলেশন ভেঙে গেল?
কেন রিলেশন ভেঙে গেল ভেবেছেন কি? কি কি কারণে আপনার রিলেশন ভেঙে গেল তা নোট কেন রিলেশন ভেঙে গেল করুন অথবা ফোনে সেইভ করে রাখুন। ‘কেন ওর সাথে কেন রিলেশন ভেঙে গেল করলাম?’ ‘কেন আমি তাকে পেলাম না?’ যখন এই রকম চিন্তাগুলি যখনই আপনার মাথায় আসবে তখনই আপনি ওই নোটটি পড়ুন। কেন রিলেশন ভেঙে গেল এটা হুট হাট সম্ভব তো নয়। তবে আজকালকে সম্পর্ক গুলো হয় হুট হাট আবার কেন রিলেশন ভেঙে গেল এটাও খুবই হুটহাট। তবে মনে রাখবেন, যে সম্পর্কগুলো খুব স্লোলি হয়, সেটা দীর্ঘস্থায়ী হয়।
সম্পর্ক ভেঙে যাওয়ার ভয়
প্রায় সব সম্পর্ক ভেঙে যাওয়ার ভয় থাকে। তাই সন্দেহ থেকে দুরে থাকার চেষ্টা করবেন। সম্পর্ক ভেঙে যাওয়ার ভয় এর কারণ বের করবেন। সম্পর্ক ভেঙে যাওয়ার ভয় করতে করতে এর সমাধান আপনাকেই বের করতে হবে। সম্পর্ক করেন আপনি তাই সম্পর্ক কিভাবে আরও দীর্ঘস্থায়ী রাখতে পারবেন এটা সম্পুর্ণ আপনার নিজের দ্বায়িত্ব। তাই সম্পর্ক ভেঙে যাওয়ার ভয় থাকা স্বাভাবিক।
নিজের ইমোশনের দুর্বল জায়গাগুলো খুঁজে বের করুন
নিজের ইমোশনের দুর্বল জায়গাগুলো খুঁজে বের করুন এই সময়টিতে অপরাধবোধ, অনুতাপ আপনার কনফিডেন্স অনেকাংশেই কমিয়ে দিবে। নিজের ইমোশনের দুর্বল জায়গাগুলো খুঁজে বের করে লিপিবদ্ধ করুন। এই দুর্বল জায়গাগুলো কিভাবে শক্তিশালী করা যায় তা চিন্তা করে বের করুন। নিজের ইমোশনের দুর্বল জায়গাগুলো খুঁজে বের করুন প্রয়োজনে বন্ধু, অভিভাবকের সহায়তা নিন। তাছাড়া নিজের সমস্যা নিজে সমাধান করতে হবে। নিজের সমস্য অন্য কেউ তো সমাধান করে দেওয়ার কথাও না কিংবা উচিৎও না। একটা ফানি কথা বলি, নিজের বাল কিংবা গোফ নিজে না পরিষ্কার করলে যেমন অন্য কেউ পরিষ্কার করতে পারে না ঠিক তেমনি নিজের ইমোশনের দুর্বল জায়গাগুলো নিজে খুঁজে বের করা ছাড়া অন্য কেউ নিজের ইমোশনের দুর্বল জায়গাগুলো খুঁজে বের করতে পারবে না।
মস্তিষ্কে অধিক উত্তেজনার ফলে কী শরীরে ব্যথা হওয়া?
মস্তিষ্কে অধিক উত্তেজনার ফলে কী শরীরে ব্যথা হওয়া কথা শুনা যায়। বিভিন্ন মানুষের মস্তিষ্কের এম.আর.আই রিপোর্ট এর মাধ্যমে দেখা গেছে যে, মস্তিষ্কের বিশেষ কিছু অঞ্চলে অধিক অতিরিক্ত উত্তেজনার ফলে হৃৎপিণ্ডের গতি অধিক পরিমাণে বৃদ্ধি পায়, ফলে মানুষ শারীরিক অনেক সমস্যা অনুভব করে । এই বিষয়ে মনোবিজ্ঞান বলে, মস্তিষ্কের যে অংশ আবেগজনিত দুঃখ কষ্ট নিয়ন্ত্রণ করে, মস্তিষ্কে অধিক উত্তেজনার ফলে কী শরীরে ব্যথা হওয়া ঠিক একই অংশ শারীরিক ব্যথার ব্যাপারটা নিয়ন্ত্রণ করে থাকে। প্রেমে ব্যর্থ হুয়ার ফলে আপনি যে দুঃখ-কষ্টের মধ্যে দিয়ে যান তা আসলে আপনার মস্তিষ্ক নিয়ন্ত্রণ করে থাকে, মানুষের হৃদয় নয় তাই মস্তিষ্কে অধিক উত্তেজনার ফলে কী শরীরে ব্যথা হওয়া।
প্রেমে ব্যর্থ হলে শ্বাসাঘাত হরমোনগুলো জেগে ওঠে?
প্রেমে ব্যর্থ হলে শ্বাসাঘাত হরমোনগুলো জেগে ওঠে মস্তিষ্কের অতিরিক্ত উত্তেজনার ফলে আমাদের শরীর চাপসৃষ্টিকারী হরমোন অর্থাৎ শ্বাসাঘাত হরমোন নির্গত করা শুরু করে। প্রেমে ব্যর্থ হলে শ্বাসাঘাত হরমোনগুলো জেগে ওঠে করটিসল এবং অ্যাড্রেনালিন নামক হরমোন নির্গত হওয়ার ফলে বমিভাব এবং শ্বাসকষ্ট দেখা দেয়। তাই প্রেমে ব্যর্থ হলে শ্বাসাঘাত হরমোনগুলো জেগে ওঠে ফলে বমিভাব এবং শ্বাসকষ্ট দেখা দেয়।
প্রেমে ব্যর্থ হলে মস্তিষ্কের বিভিন্ন অংশের মধ্যে সংঘর্ষ হয়?, প্রেমে ব্যর্থতায় মস্তিষ্কে প্রভাব
প্রেমে ব্যর্থ হলে মস্তিষ্কের বিভিন্ন অংশের মধ্যে সংঘর্ষ হয় তা প্রেমে ব্যর্থতায় মস্তিষ্কে প্রভাব গ্রেটার গুড ম্যাগাজিনে প্রকাশিত হয়েছে ইতিমধ্যে এবং একজন মনোবিজ্ঞান বিশেষজ্ঞ, স্নায়ুবিশেষজ্ঞ ও একজন নৃবিজ্ঞানী দ্বারা পরিচালিত এক গবেষণায় দেখা গেছে, প্রেমে ব্যর্থ হলে মস্তিষ্কের বিভিন্ন অংশ অত্যন্ত অতি মাত্রায় উত্তেজিত হয়ে পড়ে প্রেমে ব্যর্থতায় মস্তিষ্কে প্রভাব এবং পরস্পর পরস্পর সংঘর্ষে লিপ্ত হয়ে যায় যাকে আমরা প্রেমে ব্যর্থ হলে মস্তিষ্কের বিভিন্ন অংশের মধ্যে সংঘর্ষ হয়। মস্তিষ্কের আবেগতাড়িত অনুভূতি নিয়ন্ত্রণকারী অংশ, অতীত অভিজ্ঞতা থেকে কিছু শেখা নিয়ন্ত্রণকারী অংশ; এমন নানা অংশ উত্তেজিত হওয়ার ফলে প্রেমে ব্যর্থতায় মস্তিষ্কে প্রভাব আমরা নানারকম সমস্যার সম্মুখীন হই। নানান দুশ্চিন্তা এবং হতাশা আমাদের ঘিরে ফেলে প্রেমে ব্যর্থতায় মস্তিষ্কে প্রভাব।
ভালোবাসা কি শুধুই পিটুইটারির খেলা
ভালোবাসা কি শুধুই পিটুইটারির খেলা এটি দুঃখজনক হলেও সত্যি যে, প্রেমে ব্যর্থতা আমাদের মস্তিষ্কে নানান ভালোবাসা কি শুধুই পিটুইটারির খেলা অনুভূতি তৈরি করে। আমাদের মস্তিষ্ক নতুন প্রেমে পড়া মানুষের মস্তিষ্কের ভালোবাসা কি শুধুই পিটুইটারির খেলা মতো রূপধারণ করে। মস্তিষ্ক থেকে প্রচুর পরিমাণে ডোপামিন হরমোন নির্গত হওয়ার ফলে ভালোবাসা কি শুধুই পিটুইটারির খেলা এমনটি হয়ে থাকে। ডোপামিন হরমোন মস্তিষ্কে ভালোলাগার ভালোবাসা কি শুধুই পিটুইটারির খেলা অনুভূতি তৈরি করে থাকে। এই ডোপামিন হরমোন ভালোলাগার অনুভূতিগুলোকে তীব্রতর করে তোলে ভালোবাসা কি শুধুই পিটুইটারির খেলা যেমনটি নতুন প্রেমে পড়া কোনো মানুষ অনুভব করে থাকে। একারণে একজন প্রেমে ব্যর্থ আর একজন নতুন প্রেমে পড়া ভালোবাসা কি শুধুই পিটুইটারির খেলা মানুষের মস্তিষ্ক একইরকম দেখায়।
মস্তিষ্ক তত বেশি আঘাত পায়, সম্পর্ক যত দীর্ঘ সময়ের হয়
মস্তিষ্ক তত বেশি আঘাত পায়, সম্পর্ক যত দীর্ঘ সময়ের হয় তা মস্তিষ্কবিশেষজ্ঞগণ নিশ্চিত করেছেন যে, আমাদের আবেগগুলো সময় পার হওয়ার সঙ্গে সঙ্গে আরো তীব্রতর হতে থাকে। আপনি আপনার প্রেমিকার সঙ্গে সময় কাটানোর মাধ্যমে যে স্মৃতিগুলো তৈরি করেছেন তা প্রেমে ব্যর্থ হলে আপনার মস্তিষ্ক সঞ্চয় করে রাখে; কাটানো সময় এবং তৈরি করা স্মৃতির পরিমাণ যত বেশি হয়, প্রেমে ব্যর্থ হলে পরে ততটাই কষ্ট হয় এবং মস্তিষ্ক তত বেশি আঘাতপ্রাপ্ত হয়ে থাকে। আবেগগুলো গভীর হয়ে যাওয়ার ফলে প্রেমে ব্যর্থ হলে আমাদের মস্তিষ্কে একটি দীর্ঘমেয়াদি প্রভাব তৈরি হয়। শুধুমাত্র তীব্র মানসিক শক্তি এবং ধৈর্যের মাধ্যমেই এই কষ্ট থেকে প্রেমে ব্যর্থ হলে উত্তোরণ সম্ভব। মনক যতটা সম্ভব শক্ত করে নিজের ইচ্ছাশক্তির মাধ্যমেই প্রেমে ব্যর্থ হলে একমাত্র প্রেমে ব্যর্থতার প্রভাব থেকে রক্ষা পাওয়া সম্ভব।
প্রেমে ব্যর্থ হলে ঘুরে দাড়াবেন যেভাবে?
প্রেমে ব্যর্থ হয়েছেন আজ৷ দেব দাসের মতো উদাস মনে ঘুরছেন আজ৷ কিংবা মজনুর মতো লাইলির বাড়ির আশেপাশের কুকুরেরও প্রেমে পড়ে গেছেন৷ কিছুই আর ভালো লাগছে না৷ প্রেমে ব্যর্থ হয়ে মানসিকভাবে বিপর্যস্ত হয়ে পড়েছেন ৷ প্রেমে ব্যর্থ হয়ে দুনিয়ার প্রতি বিতৃষ্ণা জন্মেছে৷ প্রেমে ব্যর্থ হয়ে আসুন, সুসংবাদ গ্রহণ করুন৷
প্রথমে আপনাকে বুঝতে হবে প্রেমে ব্যর্থ হয়ে অবৈধ প্রেমে যে ব্যর্থতা আসে, সেটা মূলত প্রেমে ব্যর্থ হয়ে ব্যর্থতা নয়৷ অবৈধ কাজে সাকসেস না হওয়া ব্যর্থতা নয়, বরং ব্যর্থতার আকারে আপনি যা অনুভব করছেন, সেটাই সফলতা৷ সেই সফলতার ফলাফল উপভোগ করতে হলে আপনাকে আরও কিছুদিন অপেক্ষা করতে হবে ৷ প্রেমে ব্যর্থ হয়ে আপনার জন্যে বৈধ প্রেমের সাজানো-গোছানো পরিবেশ অপেক্ষা করছে আরতো মাত্র কটা দিন৷
সেদিন আপনার আনন্দে শুধু আপনিই না বরং সবাই আনন্দিত হবে৷ সবাই আপনার নিজের আনন্দের সারথি হবে৷ মা-বাবার অমূল্য দুআ হবে আপনার জীবনের পরম পাওয়া৷ ভাই-বোন, আত্মীয়স্বজন হবে আপনার আনন্দের সহযোগি ৷ আল্লাহর দয়া, নুসরাত ও বরকত হবে আপনার জীবনের কাঙ্ক্ষিত অর্জন ৷ তাহলে আপনি অবৈধ প্রেমে ব্যর্থ হওয়াকে ব্যর্থতা ভাবছেন কেন? বরং সেই ব্যর্থতাই তো আপনাকে আপনার জীবনের পরম কাঙ্ক্ষিত সফলতার দিকে নিয়ে যাবে ৷
আপনি মনে করেছেন এই প্রেমে সফল হলে কত সুন্দর একটি সুখের সংসার হতো আপনার জীবনে। জীবনে আরও অনেক সুখি হতেন আপনি৷ কিন্তু বাস্তবতা এই ধারণার সম্পূর্ণ উল্টো ৷
ইসলাম ধর্মের কুরআন আপনাকে সান্ত্বনা দিচ্ছে৷ ইরশাদ হচ্ছে-
তোমরা যা অপছন্দ কর এমনও হতেই পারে যে, তা তোমাদের পক্ষে কল্যাণকর, আবার এমনো হতে পারে যে, তোমরা যা পছন্দ কর তা তোমাদের জন্য অকল্যাণকর। আল্লাহ যা জানেন, তোমরা তা জান না। (সুরা বাকারা: ২১৬)
হয়ত তোমরা এমন এক জিনিসকে অপছন্দ করছ, যাতে আল্লাহ তোমাদের অনেক কল্যাণ রেখেছেন। (সুরা নিসা: ১৯)
ছেলে প্রেমে ব্যর্থ হলে ঘুরে দাড়াবেন যেভাবে?
প্রিয় ভাইয়া, ছেলে প্রেমে ব্যর্থ হলে ঘুরে দাড়াবেন যেবাবে ! হয়ত আল্লাহ আপনার জন্যে একজন সতি-সাধ্বি, পূত-পবিত্র রমনি প্রস্তুত করে রেখেছেন বলেই আপনাকে অবৈধ প্রেমে জড়ানো থেকে বিরত রেখেছেন, নিষ্কলুষ রেখেছেন । ছেলে প্রেমে ব্যর্থ হলে ঘুরে দাড়াবেন যেবাবে কিংবা জড়িয়ে পড়লেও চূড়ান্ত ক্ষতিগ্রস্ততা রক্ষা করেছেন৷ আলহামদুলিল্লাহ বলুন ছেলে প্রেমে ব্যর্থ হলে ঘুরে দাড়াবেন যেবাবে । আল্লাহর কৃতজ্ঞতা আদায় করুন৷
মেয়ে প্রেমে ব্যর্থ হলে ঘুরে দাড়াবেন যেভাবে?
বোন, মেয়ে প্রেমে ব্যর্থ হলে ঘুরে দাড়াবেন যেবাবে! আপনার নিজের রূপ-সৌন্দর্য আল্লাহর অশেষ নিয়ামত৷ মূল্যবান আমানত৷ আপনি সেই নিয়ামতের চরম অকৃতজ্ঞতা হবে; যখন আপনি তাঁরই দেয়া সৌন্দর্য তাঁকে দেখিয়ে দেখিয়ে অবৈধ জায়গায় ব্যবহার করবেন মেয়ে প্রেমে ব্যর্থ হলে ঘুরে দাড়াবেন যেবাবে ৷ নিষিদ্ধ ক্ষেত্রে মেয়ে প্রেমে ব্যর্থ হলে ঘুরে দাড়াবেন যেবাবে সোপর্দ করবেন । আপনার সেই আমানতের চরম খেয়ানত হবে, যখন আপনি আপনার বৈধ স্বামি ছাড়া অন্য পরপুরুষের কাছে আপনার মূল্যবান সতীত্ব বিলিয়ে দেবেন। আপনার মূল্য যখন আপনি বুঝবেন না, তখন আপনার নিজের নিয়ামত আর আমানতের মূল্যায়ন যখন আপনি করবেন না, তখন সেই আমানতে পরপুরুষ খেয়ানত তো করবেই অবশ্যই ৷ আপনিই তো তাকে সেই সুযোগ করে দিয়েছেন খেয়ানত করার৷ মেয়ে প্রেমে ব্যর্থ হলে ঘুরে দাড়াবেন এভাবেই।
আপনাকে মনে রাখতে হবে যে, বিয়ের আগে প্রেম আর ভালোবাসার যে প্রকাশ ঘটানো হয়, সেটা নিছক শয়তানের ছলনা কিংবা কৃত্রিম ভালোবাসা। এই সাময়িক ছলনা আর কৃত্রিম ভালোবাসায় কত মা/বোন যে ঠক খেয়েছে, প্রতারিত হয়েছে, সর্বস্ব খুইয়েছে তার কোনো পরিসংখ্যান নেই। প্রকৃত প্রেম আর ভালোবাসা স্বামি-স্ত্রীর মধ্যেই হয়ে থাকে৷ আল্লাহ তাআলা স্বামি-স্ত্রীর মধ্যেই অকৃত্রিম প্রেম-ভালোবাসা সৃষ্টি করে দিয়েছেন৷ সে কথা আল্লাহ নিজেই বলে দিয়েছেন।
তিনি তোমাদের মধ্যে পারস্পরিক সম্প্রীতি ও দয়া সৃষ্টি করেছেন। (সুরা রুম: ২১)
তাই প্রেমে ব্যর্থ হলে ঘুরে দাড়াবেন যেবাবে পরপুরুষের সঙ্গে প্রেমের নামে যা হয়েছে, সবই ধোকা সবথেকে বড় ধোকা! ধোকা! অবৈধ প্রেমে ব্যর্থ হয়েছেন তো, মানে সত্যিই ধোকা থেকে বেঁচে গেছেন। তাছাড়া পরবর্তিতে এই ছেলের সঙ্গেই যে আপনার বিয়ে হয়ে যাবে, তার কোনো নিশ্চয়তা আছে নাকি? বরং না হওয়ার হারই তো অনেক বেশি৷ তাইলে অমূল্য সম্পদ,আপনার মূল্যবান ইজ্জত নিয়ে কার পিছনে ঘুরছেন? একটু কি ভেবেছেন?
প্রেমে ব্যর্থ হলে তোমরা নিজেদের ক্ষতি করো না
তোমরা নিজেদের ক্ষতি করো না কারল অনেককেই দেখছি প্রেমিক/প্রেমিকার সাথে ঝগড়া হলে বা মতের অমিল হলে ব্লেড দিয়ে চুল, দাড়ি কাঁটা বাদ দিয়ে হাত-পা কাঁটা শুরু করে দেয়। আর বর্তমান তো তোমরা নিজেদের ক্ষতি করো না করতে যতই বলা হয় ততই এটা বেশী হয়। মানুষ এমনভাবে তোমরা নিজেদের ক্ষতি করো না করতে বলে মানুষ নিজের ক্ষতিই বেশীই করে। এটা কখনোই ভাবা যায় না। তবে এটা সত্য যে ইট মারলে পাটকেল খেতে হয়। তাই অন্যের ক্ষতি িকরবেন না, তোমরা নিজেদের ক্ষতি করো না।
প্রেমে ব্যর্থ হলে নিজেকে দোষারোপ নয়
প্রেমে ব্যর্থ হলে নিজেকে দোষারোপ নয় একটা সম্পর্ক গড়ে না ওঠার বা না টেকার হাজারটা কারণ থাকতেই পারে। শুধু শুধু নিজেকে এটার জন্য দোষারোপ করবেন না। আর যদি ধরে নিই যে, আপনার নিজের দোষেই সম্পর্ক টেকেনি, তাতেই বা কী আসে যায়? প্রেমে ব্যর্থ হলে নিজেকে দোষারোপ নয়। আপনার প্রাক্তনের অবস্থানটাও সহানুভূতির চোখে দেখার চেষ্টা করুন। সবসময় মনে রাখবেন, একটা সম্পর্ক দানা বাঁধেনি ঠিকই, কিন্তু আপনার জীবনটাও শেষ হয়ে যায়নি এখনো । বরং কিছুটা সময় আত্মসমীক্ষা করে দেখতে পারেন, কেন প্রেমটা হল না বা প্রেম ভেঙে গেল। ভবিষ্যতে একই ধরনের প্রেমে ব্যর্থ হলে নিজেকে দোষারোপ নয় পরিস্থিতি এড়িয়ে চলুন। প্রেমে ব্যর্থ হলে নিজেকে দোষারোপ নয়। সর্বদা মনে রাখতে হবে, এক হাতে তালি বাজে না। কখনোই কোন প্রেম ব্যর্থ শুধু এক জনের কারণে হয় না, দুজনই সমান ভাবে দ্বায়ী। তাই প্রেমে ব্যর্থ হলে নিজেকে দোষারোপ নয়।
প্রেমে ব্যর্থ হলে ধৈর্যই একমাত্র পথ
প্রেমে ব্যর্থ হলে ধৈর্যই একমাত্র পথ। প্রেম ভেঙে গেলে অথবা ভালোবাসার প্রতিদান না পেলে অনেকেই অস্থির হয়ে উলটোপালটা কাজ করে বসেন। কোনও পরিস্থিতিতেই আমাদের ধৈর্য হারাবেন না। সব কিছুই তো জীবনে পাওয়া যায় না, এটাও মাথায় রাখবেন। তাই প্রেমে ব্যর্থ হলে ধৈর্যই একমাত্র পথ। আর হ্যাঁ, একটা সম্পর্ক টিকল না বলেই বন্ধুবান্ধবদের চাপে আরও তড়িঘড়ি আর একটা সম্পর্কে পা বাড়াবেন না। আপনার জন্য সঠিক মানুষটির জন্য অপেক্ষা করতে শিখুন। বরং প্রেমে ব্যর্থ হলে ধৈর্যই একমাত্র পথ যার তুলনা নাই।
প্রেমে ব্যর্থ হলে নিজেকে নতুন করে চিনুন
প্রেমে ব্যর্থ হলে নিজেকে নতুন করে চিনুন । প্রেমের পথে ব্যর্থ বলেই কি কেউ হাহাকার করে বাকি জীবনটা কাটাবেন? প্রেম, ভালোবাসা, রোমান্টিক সম্পর্কের বাইরেও জীবনে অনেক কিছু করার আছে, সে সব অভিজ্ঞতাও সমানভাবে জরুরি। জীবনটাকে উপভোগ করুন, নতুন কোর্স করুন, প্রেমে ব্যর্থ হলে নিজেকে নতুন করে চিনুন নতুন জায়গায় বেড়াতে যান, কেরিয়ার তৈরি করুন। খুব শিগগিরই হতাশা কাটিয়ে জীবনের নতুন মানে খুঁজে পাবেন প্রেমে ব্যর্থ হলে নিজেকে নতুন করে চিনুন আপনি।
প্রেমে ব্যর্থ হলে ঝগড়াঝাঁটি নয়
প্রেমে ব্যর্থ হলে ঝগড়াঝাঁটি নয়, কোনও মতেই আপনার ভালোবাসার মানুষটির সঙ্গে কথা কাটাকাটি, তর্কাতর্কিতে যাবেন না। ঝগড়াঝাঁটি, সম্পর্ক কেন দানা বাঁধল না বলে কৈফিয়ত চাওয়া, এ সব কোনও কিছুই আপনাকে কোথাও পৌঁছতে সাহায্য করবে না, প্রেমে ব্যর্থ হলে ঝগড়াঝাঁটি নয় বরং তিক্ততাই বাড়বে শুধু। বরং তাঁর সঙ্গে সমস্ত যোগাযোগ চিরদিনের জন্য বন্ধ করে দিন এবং নিজেকে বলুন আর শপথ করুন, যদি উনি কোনওদিন ফিরে আসতে চায় আপনি তাঁকে সেটুকু সুযোগও দেবেন না। মনে জোর আনুন, প্রেমে ব্যর্থ হলে ঝগড়াঝাঁটি নয় বরং নিজেকে অনেক বেশি সাহসী মনে হবে।
প্রেমে ব্যর্থ হলে মেনে নিতে শিখুন
প্রেমে ব্যর্থ হলে মেনে নিতে শিখুন কোনও কিছু চেয়েও না পেলে অপমানিত, আহত বোধ করা এটা খুব স্বাভাবিক। কিন্তু সব পরিস্থিতি মেনে নিয়ে নিজের পথে এগিয়ে যেতে পারার চেয়ে আর বড়ো কোন গুণ আর নেই। তাই প্রেমে ব্যর্থ হলে মেনে নিতে শিখুন আর আপনি যেমন জোর করে কারও ভালোবাসা আদায় করে নিতে পারবেন না, অন্য কেউও আপনার কাছ থেকে জোর করে ভালোবাসা আদায় কোনদিনও করতে পারবে না। এই কথাটা মনে রাখুন, আর প্রেমে ব্যর্থ হলে মেনে নিতে শিখুন মাথা উঁচু রাখুন। খুব শিগগিরই জীবনে ফের হাসি ফিরে পাবেন প্রেমে ব্যর্থ হলে মেনে নিতে শিখুন আপনি।
প্রেমে ব্যর্থ হয়ে আত্মহত্যা
প্রেমে ব্যর্থ হয়ে আত্মহত্যা করা একেবাড়ে নিকৃষ্ট মানুষের থেকেও নিকৃষ্ট। জীবনে অনুপ্রেরণা নিতে হলে পতিতালয়ে যেসব শিশু জন্ম নেয় তাদের কাছে যেতে হবে। কারণ তাদের তো বাবা নাই। মা নাই। তারা কেমনে বাচে? প্রেমে ব্যর্থ হয়ে আত্মহত্যা করবেন কোন দুঃখে? আপনার বাবা মা নাই? যদি আত্মহত্যা করতেই হয়, তাহলে পতিতালয়ের সেসব বাচ্চাই আগে আত্মহত্যা করে মরতো। তাই নয় কি? তাহলে সামান্য প্রেমে ব্যর্থ হয়ে আত্মহত্যা করবেন কোন দুঃখে? মেয়ের অভাব? দুনিয়াতে চরম একটা সত্যি কতা কি জানেন? তা হল দুনিয়ার প্রত্যেকটা মেয়েই বলে যে, তার মতো দ্বিতীয় কেউ এতো সুখ দিতে পারবে না? আসলে এটা কেবল আপনার প্রেমিকা বলছে এমনটা নয়? আসলে এটা কেবল আপনার প্রেমিক বলছে এমনটা নয়? এটা সবাই বলে। তাই প্রেমে ব্যর্থ হয়ে আত্মহত্যা না করে নিজে হন্য হয়ে ভাল চাকরি খুজুন। চাকরি করুন, তারপর একজনকে বিয়ে করুন রুপ দেখে নয়।