কুড়িগ্রামের ভূরুঙ্গামারীতে চতুর্থ শ্রেণীর ছাত্রী ধর্ষণের অভিযোগে একজনকে আটক করেছে পুলিশ। শনিবার সকালে অভিযক্তের নিজ বাড়ি থেকে তাকে আটক করা হয়।
ভুক্তভোগীর পরিবার জানায়, বৃহস্পতিবার সকালে উপজেলার আন্ধারীঝাড় ইউনিয়নের আন্ধরীঝাড় কিন্ডার গার্টেন এর মেধাবী ছাত্রী ধাউরার কুঠি গ্রামের জনৈক আশাদুজ্জামান তারার কন্যা খাতা-কলম কেনার জন্য কাজী মার্কেটের সামনে সুপ্রভ কম্পিউটার এন্ড ভ্যারাইটিজ ষ্টোরে যায়।
এ সময় ঐ দোকানের মালিক আন্ধারীঝাড় উচ্চ বিদ্যালয়ের ধর্ম শিক্ষিকা মরজিনা বেগম পাখির স্বামী মৌলভী মোঃ কেরামত আলী (৪০) দুই কন্যা সন্তানের জনক কসমেটিকস্ সামগ্রী দেওয়ার প্রলোভন দেখিয়ে ভেতরে নিয়ে গিয়ে ধর্ষণ করে বলে জানা গেছে।
এ ঘটনায় শনিবার সকাল ৯টায় পুলিশ কেরামত আলীকে আটক করে থানায় নিয়ে আসে। শিশুটিকে ডাক্তারি পরীক্ষার জন্য কুড়িগ্রাম সদর হাসপাতালে প্রেরণ করা হয়েছে।
এ ব্যাপারে ভূরুঙ্গামারী থানার ভারপ্রাপ্ত কর্মকর্তা মোঃ আলমগীর হোসেন জানান, আমরা জিজ্ঞাসাবাদের জন্য একজনকে আটক করেছি। ডাক্তারি পরীক্ষার জন্য কুড়িগ্রাম হাসপাতালে মেয়েটিকে প্রেরণ করা হয়েছে, রিপোর্ট প্রমাণিত হলে মামলা নেওয়া হবে।