হলিউড অভিনেত্রী মারগো রবি। অস্ট্রেলিয়ায় বসে থাকা খুব একটা সাধারণ অভ্যাস ছিল না। লন্ডনে গিয়ে তিনি ট্রেনের মধ্যে পড়ে গেলেন। হলিউড অভিনেত্রী মারগো রবির অভ্যাসে যুক্ত হয়েছে ‘চা’।
শুধু অভ্যাস নয়, একেবারে নেশা! রবি বলল, ‘আমাকে সারাদিন এক কাপ চা চুমুক দিতে হবে। আমি যখন যুক্তরাজ্যে থাকতে শুরু করি তখন থেকেই এই অভ্যাসটি নিয়মিত ছিল। ‘
মারগো রবি এখন যুক্তরাষ্ট্রে। প্রতিদিনের খাবারের সহচর কী? রবি বললেন, ‘পরিজ সকালে থাকে। এবং আমি অনাক্রম্যতা বাড়ানোর জন্য কিছু খাবার খাই। লাঞ্চে সাধারণত মুরগির সালাদ থাকে। আর রাতে আলুতে টুনা মাছ থাকে। ‘
খাওয়াদাওয়ার রয়েছে প্রচুর তারকারা। মারগো রবি ব্যতিক্রম। তাকে বলা যেতে পারে ফুডি! তিনি গরুর মাংসের বার্গার এবং বিয়ারের একটি বড় অনুরাগী।
রবি তার খাবারটি যুক্তরাজ্যের একটি স্বাস্থ্য ম্যাগাজিনের সাথে ভাগ করেছেন। তিনি বলেছিলেন যে লন্ডনে থাকাকালীন একটি মেক্সিকান রেস্তোঁরা তাঁর অসম্ভব পছন্দ। শুধু তাই নয়, তিনি ম্যাগাজিনকে বলেছিলেন যে তিনি একজন খাদ্যবান।
রবি বলেছিলেন, ‘খাওয়াদাওয়া আমার কাছে বিশাল চুক্তি। বার্গার! আমার শীর্ষ পছন্দ ফরাসি ভাজা। যদি একটু বিয়ার থাকে তবে খারাপ হয় না। আমেরিকা যুক্তরাষ্ট্রের আমার সেরা খাবার আমেরিকান চেইন উমামি বার্গারের ডাবল ট্রাফল বার্গার। ‘
যদিও তিনি খাদ্যতালিকা, তবে অভিনয়ে তাঁর মনোনিবেশ রয়েছে। যখন কাজের কথা আসে, তখন সে নিজের খাবারটি একপাশে রেখে হালকা-ক্যামেরা-অ্যাকশনে ঝাঁপ দেয়।
হলিউডের অভিজ্ঞতা খুব একটা ছিল না। এরই মধ্যে মার্টিন স্কর্সেস এবং কোয়ান্টিন ট্যারান্টিনোর সাথে কাজ করেছেন। তারান্টিনোর সাথে তার কাজের অভিজ্ঞতা শেয়ার করে মারগো রবি বলেছিলেন, “তাঁর সাথে কাজ করার সুযোগ পেয়ে আমি আনন্দিত হয়েছিলাম।
তিনি সর্বকালের অন্যতম সেরা পরিচালক। আমি তাকে লিখেছিলাম যে আমি আপনার একটি ছবিতে থাকতে চাই। ‘
এবং সেই সুযোগটি এসেছিল ‘ওয়ানস আপন এ টাইম ইন হলিউড’ মুভিতে। এই ছবিতে রবির সহশিল্পী বাঘা বাঘা তারকা। আল পাচিনো, ব্র্যাড পিট, লিওনার্দো ডিক্যাপ্রিও, ডাকোটা ফ্যানিং – ছবিতে কে ছিলেন না!