চাঁদ দেখা উপর নির্ভর করে, মুসলমানদের বৃহত্তম ধর্মীয় উত্সব, ঈদুল ফিতর 13 বা 14 মে দেশে উদযাপিত হবে। এই ধর্মীয় উত্সব একটি বড় অংশ খোলা জায়গা বা ঈদগাহে জামাত মধ্যে প্রদর্শিত হয়। তবে করোনার কারণে গত বছরের ঈদুল ফিতরের জামাত উন্মুক্ত স্থানে বা ঈদগাহে স্থান পায়নি। এ বছরও সংক্রমণ ও মৃত্যুর পরিমাণ বাড়ার কারণে সরকার ঈদ জামাতকে উন্মুক্ত স্থানে বা ঈদগাহে যোগ দিতে নিষেধাজ্ঞা জারি করতে পারে।
মঙ্গলবার (২ 26 এপ্রিল) জামায়াত মসজিদে বা inদগাহে বা উন্মুক্ত স্থানে Eidদুল ফিতর হবে কি না তা সিদ্ধান্ত নিতে ধর্ম মন্ত্রক মঙ্গলবার (২ April এপ্রিল) বৈঠক করবে।
সভায় দেশের বিশিষ্ট আলেম ও উলামারা দেশের বিভিন্ন মসজিদে নামাজ আদায় না করা হলে জামাতের পদ্ধতি সম্পর্কে বিস্তারিত জানাতে হবে।
ধর্ম মন্ত্রক সূত্রে জানা গেছে, ধর্ম প্রতিমন্ত্রী ফরিদুল হক খান আগামী মঙ্গলবার ধর্ম মন্ত্রকের বৈঠকে সভাপতিত্ব করবেন। সভায় করোনার সংক্রমণ নিয়ে আলোচনা হওয়ার পরে ঈদ জামায়াত কর্মসূচির চূড়ান্ত সিদ্ধান্ত নেওয়া হবে।
এ বিষয়ে ধর্ম প্রতিমন্ত্রী ফরিদুল হক খান সাংবাদিকদের বলেন, “আমরা আগামী মঙ্গলবার এই বিষয়ে একটি সরকারী বৈঠক করব, যেখানে আমরা সিদ্ধান্ত নেব।”
এদিকে, ধর্ম মন্ত্রকের এক আধিকারিক জানিয়েছেন, গত বছরের মতো করোনার সংক্রমণ বাড়ার কারণেও মসজিদে ঈদের নামাজ পড়ার নির্দেশ আবার আসতে পারে। খোলা জায়গায় বা ঈদগাহে ঈদের জামাত নিষিদ্ধ হতে পারে।
গত বছরের মতো ঈদগাহে নিষেধাজ্ঞার ব্যবস্থা রয়েছে কিনা- এমন প্রশ্নের জবাবে ধর্ম প্রতিমন্ত্রী বলেন, আমরা চাই গত বছরের সিদ্ধান্ত একই থাকুক। তবে আমরা আলোচনার মাধ্যমে সবকিছু চূড়ান্ত করব। ‘