নির্বাহী ম্যাজিস্ট্রেট মাহমুদ হাসান মৃধা ভোক্তা অধিকার আইন ২০০৯ এর ৪৪ ধারায় ভ্রাম্যমাণ আদালত পরিচালনা করেন।
গোপন তথ্যের ভিত্তিতে রংপুর মহানগর গোয়েন্দা বিভাগের পুলিশ কমিশনার (ডিবি) উত্তম প্রসাদ পাঠকের নেতৃত্বে মাহির এন্টারপ্রাইজ নামে একটি সংস্থায় পরিচালিত অভিযানে বিপুল পরিমাণ অননুমোদিত বিদেশী মেডিকেল পণ্য জব্দ করা হয়েছিল।
ঘটনার পরে জানা গেছে, কোম্পানির দায়িত্বে থাকা মোঃ শাহীন (৫০), পিতা-মৃত এএইচ হাকিম, সাং-মারুপাড়া, থানা-ঘোড়াঘাট, জেলা দিনাজপুর বিভিন্ন অবৈধ ও নিম্নমানের বিদেশী মাধ্যমে গ্রাহকদের প্ররোচিত করছেন।
লাভজনক অফার এবং প্রতারণার অধীনে পণ্য। অবৈধভাবে আরও বেশি মুনাফা অর্জন করছে। গোপন সূত্রটি জেনে আজ পুলিশ কমিশনার (ডিবি) উত্তম প্রসাদ পাঠকের নেতৃত্বে সহকারী পুলিশ কমিশনার (ডিবি) মোঃ ফারুক আহমেদ, পরিদর্শক (এন) এবিএম ফিরোজ ওয়াহিদ, এসআই (এন) মোঃ বাবুল ইসলাম, কোতোয়ালি থানার অন্তর্গত ২০ নং ওয়ার্ডে মুলাতল পাকার মাঠ মাহির এন্টারপ্রাইজের সাথে এসআই (এন) মোঃ গোলাম মোর্শেদ, এসআই (এন) আইএইচ লাকু সরকার এবং অন্যান্য অফিসার ফোর্সেস একটি ভ্রাম্যমাণ আদালতের মাধ্যমে একটি অভিযান চালিয়ে বিপুল পরিমাণ অগ্রহণযোগ্যকে আটক করেছে বিদেশী মেডিকেল পণ্য। ১২ টি টুথপেস্ট, জন অন্ধ বাহবাটমু খড়পাশাবা ২, চরংরারব রহব বাহাবত্মু ০২, নারদহং অপন্ধরহরং নাস -২০৫ মডেল ০২ এবং বিভিন্ন স্টিকারের এক মিলিয়ন টাকার মালামাল জব্দ করে ধ্বংস করা হয়েছে।
সংস্থার দায়িত্বে থাকা ব্যক্তি মোঃ শাহীন (৫০), পিতা-মৃত এএইচ হাকিম, সাং-মারুপাড়া, থানা-ঘোড়াঘাট, জেলা দিনাজপুর ছিলেন প্রদত্ত ১,০০,০০০/- এক লক্ষ টাকা জরিমানা দিয়ে তিন মাসের কারাদণ্ডের আদেশ দিয়েছেন তিনি।