আমাদের হৃদপিন্ডের বাম নিলয় থেকে প্রতি মিনিটে যে পরিমাণ রক্ত বেরিয়ে যায় তাকে কার্ডিয়াক আউটপুট বলে।এর সাধারণ পরিমাণ ৫-৬ লিটার/মিনিট।
এই পরিমাণের চেয়ে বৃদ্ধি বা হ্রাস আমাদের শরীরের জন্য ক্ষতিকর।তাই এই কার্ডিয়াক আউটপুট মাপার প্রযোজন পড়ে।আজকে আমরা কার্ডিয়াক আউটপুট মাপার পদ্ধতি সম্পর্কে জানব।

কার্ডিয়াক আউটপুট মাপার দুই ধরনের পদ্ধতি আছে।
১.পরীক্ষণীয় প্রাণীর ক্ষেত্রে
২.মানুষের ক্ষেত্রে

পরীক্ষণীয় প্রাণীর ক্ষেত্রে যে পদ্ধতি প্রয়োগ করা হয় তাকে বলে ইলেক্ট্রোম্যাগনেটিক ফ্লো মিটার।প্রাণীর উর্ধ্বগামী ধমনী বরাবর এটি স্থাপন করে তার কার্ডিয়াক আউটপুট মাপা হয়।এতে করে সঠিক মান পাওয়া যায়।নয়তো মানে ভুল হতে পারে।

মানুষের ক্ষেত্রে যে পদ্ধতিগুলো প্রয়োগ করা হয় সেগুলো হলো-
১.ডিরেক্ট ফিক মেথড
২.ইন্ডিকেটর ডাইলুশন মেথড
৩.ইকোকার্ডিওগ্রাফির সাথে ডপলার কম্বাইনড
৪.ব্যালিস্টোকার্ডিওগ্রাফিক মেথড
৫.পালস প্রেশার মেথড

এই পদ্ধতিগুলোর সাহায্যে কার্ডিয়াক আউটপুট মাপা হয়।সাধারণ মানের চেয়ে কম বা বেশি মান পাওয়া গেলে আমাদের অবশ্যই সঠিক চিকিৎসা পদ্ধতি গ্রহণ করা উচিত।

©দীপা সিকদার জ্যোতি

Share.

আমি দীপা সিকদার জ্যোতি।লেখাপড়ার পাশাপাশি রংপুর ডেইলীতে স্বাস্থ্য ও শিক্ষা বিভাগে কাজ করছি।সকলের আশীর্বাদ একান্ত কাম্য।

Leave A Reply

mostplay app

4rabet app

leonbet app

pin up casino

mostbet app

Exit mobile version