আমাদের হৃৎস্পন্দন প্রতি মিনিটে সাধারণত ৭০-৮০ বার হয়।গড়ে ৭৫ ধরা চলে।এটিই স্বাভাবিক মান।এর চেয়ে বেড়ে গেলে যেমন সমস্যা,কমে গেলেও সমস্যা।দুক্ষেত্রেই শরীরে অসুবিধা দেখা দেয়।

স্বাভাবিক হৃৎস্পন্দন হার থেকে প্রাপ্তবয়স্ক মানুষে হৃৎস্পন্দন হার বেড়ে গেলে তাকে বলা হয় ট্যাকিকার্ডিয়া।এক্ষেত্রে প্রতি মিনিটে ১০০ বারের চেয়েও বেশিবার হৃৎস্পন্দন হয়।এর কিছু কারণ রয়েছে।
ট্যাকিকার্ডিয়ার ফিজিওলজিকাল কারণগুলো হলো-
*ব্যায়াম
*আবেগ
*আতঙ্ক
*উত্তেজনা
*গর্ভাবস্থা
*খাদ্য হজম
*সদ্যজাত শিশু
*হৃদপিণ্ডের সিমপ্যাথেটিক এক্টিভিটি বেড়ে যাওয়া
প্যাথোলজিকাল কারণ হলো-
*জ্বর
*হেমোরেজিক শক
*এনিমিয়া
*হার্ট ফেইলার
*হৃদপিণ্ডের বিষাক্ত অবস্থা
*মায়োকার্ডিয়ামের দুর্বলতা
*ফিয়োক্রোমোসাইটোমা
*ড্রাগস

হৃৎস্পন্দন প্রতি মিনিটে ৬০ এর চেয়ে কম হলে সেই অবস্থাকে বলা হয় ব্রাডিকার্ডিয়া।
এর ফিজিওলজিকাল কারণ হলো-
*ক্রীড়াবিদের ক্ষেত্রে হয়
*ঘুমন্ত অবস্থায় হয়
প্যাথোলজিকাল কারণ হলো-
*হার্ট ব্লক
*শক
*ক্যারোটিড সাইনাস সিনড্রোম

©দীপা সিকদার জ্যোতি

Share.

আমি দীপা সিকদার জ্যোতি।লেখাপড়ার পাশাপাশি রংপুর ডেইলীতে স্বাস্থ্য ও শিক্ষা বিভাগে কাজ করছি।সকলের আশীর্বাদ একান্ত কাম্য।

Leave A Reply

mostplay app

4rabet app

leonbet app

pin up casino

mostbet app

Exit mobile version