কাদের মির্জার বিরুদ্ধে ঝাড়ুমিছিল থেকে সংঘর্ষ, পুলিশসহ আহত ১২

আহত পুলিশ সদস্যরা হলেন কোম্পানীগঞ্জ থানার ভারপ্রাপ্ত কর্মকর্তা (ওসি) সাজ্জাদ রোমন, উপপরিদর্শক (এসআই) মো. আবদুল আউয়াল ও মো. আবদুল মোমেন, কনস্টেবল মো. আলমগীর হোসেন, মো. তানভীর আহাম্মেদ, উথোয়াই চিং রোয়াজা ও বিধান দেবনাথ। তাঁদের কোম্পানীগঞ্জ উপজেলা স্বাস্থ্য কমপ্লেক্সে চিকিৎসা দেওয়া হয়েছে।পুলিশ ও স্থানীয় সূত্রে জানা গেছে, গতকাল দুপুরে বসুরহাট পৌরসভার চরকাঁকড়া এলাকায় একটি কুলখানি অনুষ্ঠানে কোম্পানীগঞ্জ উপজেলা বিএনপির জ্যেষ্ঠ যুগ্ম আহ্বায়ক ও সাবেক চেয়ারম্যান আনছার উল্যাহকে লাঞ্ছিত করার অভিযোগ ওঠে কাদের মির্জার বিরুদ্ধে। এ ঘটনার প্রতিবাদে সিরাজিস সালেকিনের অনুসারীরা গতকাল সন্ধ্যায় বামনি বাজারে ঝাড়ুমিছিল বের করেন।সিরাজিস সালেকিনের অনুসারীদের ঝাড়ুমিছিলের সময় বামনি বাজারে কাদের মির্জার ছেলে মির্জা মাশরুর কাদের ওরফে তাশিক মির্জার নেতৃত্বে তাঁর অনুসারীরা কাদের মির্জার মনোনীত প্রার্থী ইকবাল বাহার চৌধুরীর পক্ষে প্রচারণা চালাতে যান। এ সময় দুই পক্ষের মধ্যে সংঘর্ষ শুরু হয়।এ ঘটনায় গতকাল রাতেই ১৬ জনের নাম উল্লেখ করে এবং অজ্ঞাত আরও ১০০ থেকে ১৫০ জনকে আসামি করে পুলিশ বাদী হয়ে কোম্পানীগঞ্জ থানায় একটি মামলা করেছে। তবে আজ বৃহস্পতিবার দুপুর সাড়ে ১২টা পর্যন্ত পুলিশ কাউকে গ্রেপ্তার করতে পারেনি।


খবর পেয়ে রাত আটটার দিকে কোম্পানীগঞ্জ থানার ওসি সাজ্জাদ রোমেন অতিরিক্ত পুলিশ নিয়ে ঘটনাস্থলে গিয়ে পরিস্থিতি নিয়ন্ত্রণের চেষ্টা করে। এ সময় আওয়ামী লীগের দুই পক্ষের লোকজন ইটপাটকেল নিক্ষেপের মধ্যে পড়ে ৭ পুলিশ সদস্যসহ দুই পক্ষের কমপক্ষে ১২ জন আহত হন।পরে রাত নয়টার দিকে জেলা শহর থেকে অতিরিক্ত পুলিশ, ডিবি ও নির্বাহী ম্যাজিস্ট্রেট ঘটনাস্থলে গিয়ে পরিস্থিতি নিয়ন্ত্রণে আনেন। তবে এ ঘটনার জের ধরে আওয়ামী লীগের দুই পক্ষের সমর্থকদের মধ্যে উত্তেজনা বিরাজ করছে। পরিস্থিতি শান্ত রাখতে বামনি বাজারে পুলিশ মোতায়েন রাখা হয়েছে।ওসি সাজ্জাদ রোমেল বলেন, ঝাড়ুমিছিলকে কেন্দ্র করে দুই পক্ষের মুখোমুখি অবস্থানের খবর পেয়ে অতিরিক্ত পুলিশ নিয়ে তিনি বামনি বাজারে যান। এ সময় পরিস্থিতি নিয়ন্ত্রণ করতে গিয়ে তিনিসহ সাত পুলিশ সদস্য আহত হয়েছে। মামলার আসামিদের গ্রেপ্তারে পুলিশের একাধিক টিম মাঠে কাজ করছে। তবে আজ দুপুর পর্যন্ত অভিযুক্ত কাউকে গ্রেপ্তার করা যায়নি।

নোয়াখালীর কোম্পানীগঞ্জে বিএনপি নেতাকে লাঞ্ছিত করার ঘটনার জেরে বসুরহাট পৌরসভার মেয়র আবদুল কাদের মির্জার বিরুদ্ধে ঝাড়ুমিছিল বের করেন রামপুর ইউনিয়ন পরিষদ (ইউপি) নির্বাচনের চেয়ারম্যান প্রার্থী ও কাদের মির্জার ভাগনে সিরাজিস সালেকিন। এ মিছিলকে ঘিরে আওয়ামী লীগের দুই পক্ষের মধ্যে সংঘর্ষ হয়েছে।
গতকাল বুধবার রাতে উপজেলার রামপুর ইউনিয়নের বামনি বাজারে এ ঘটনা ঘটেছে। এ সময় পরিস্থিতি নিয়ন্ত্রণ করতে গিয়ে সাত পুলিশ সদস্যসহ দুই পক্ষের কমপক্ষে ১২ জন আহত হয়েছেন। এ ঘটনায় গতকাল রাতেই ১৬ জনের নাম উল্লেখ করে এবং অজ্ঞাত আরও ১০০ থেকে ১৫০ জনকে আসামি করে পুলিশ বাদী হয়ে কোম্পানীগঞ্জ থানায় একটি মামলা করেছে। তবে আজ বৃহস্পতিবার দুপুর সাড়ে ১২টা পর্যন্ত পুলিশ কাউকে গ্রেপ্তার করতে পারেনি।

আহত পুলিশ সদস্যরা হলেন কোম্পানীগঞ্জ থানার ভারপ্রাপ্ত কর্মকর্তা (ওসি) সাজ্জাদ রোমন, উপপরিদর্শক (এসআই) মো. আবদুল আউয়াল ও মো. আবদুল মোমেন, কনস্টেবল মো. আলমগীর হোসেন, মো. তানভীর আহাম্মেদ, উথোয়াই চিং রোয়াজা ও বিধান দেবনাথ। তাঁদের কোম্পানীগঞ্জ উপজেলা স্বাস্থ্য কমপ্লেক্সে চিকিৎসা দেওয়া হয়েছে।পুলিশ ও স্থানীয় সূত্রে জানা গেছে, গতকাল দুপুরে বসুরহাট পৌরসভার চরকাঁকড়া এলাকায় একটি কুলখানি অনুষ্ঠানে কোম্পানীগঞ্জ উপজেলা বিএনপির জ্যেষ্ঠ যুগ্ম আহ্বায়ক ও সাবেক চেয়ারম্যান আনছার উল্যাহকে লাঞ্ছিত করার অভিযোগ ওঠে কাদের মির্জার বিরুদ্ধে। এ ঘটনার প্রতিবাদে সিরাজিস সালেকিনের অনুসারীরা গতকাল সন্ধ্যায় বামনি বাজারে ঝাড়ুমিছিল বের করেন।


সিরাজিস সালেকিনের অনুসারীদের ঝাড়ুমিছিলের সময় বামনি বাজারে কাদের মির্জার ছেলে মির্জা মাশরুর কাদের ওরফে তাশিক মির্জার নেতৃত্বে তাঁর অনুসারীরা কাদের মির্জার মনোনীত প্রার্থী ইকবাল বাহার চৌধুরীর পক্ষে প্রচারণা চালাতে যান। এ সময় দুই পক্ষের মধ্যে সংঘর্ষ শুরু হয়।এ ঘটনায় গতকাল রাতেই ১৬ জনের নাম উল্লেখ করে এবং অজ্ঞাত আরও ১০০ থেকে ১৫০ জনকে আসামি করে পুলিশ বাদী হয়ে কোম্পানীগঞ্জ থানায় একটি মামলা করেছে। তবে আজ বৃহস্পতিবার দুপুর সাড়ে ১২টা পর্যন্ত পুলিশ কাউকে গ্রেপ্তার করতে পারেনি।খবর পেয়ে রাত আটটার দিকে কোম্পানীগঞ্জ থানার ওসি সাজ্জাদ রোমেন অতিরিক্ত পুলিশ নিয়ে ঘটনাস্থলে গিয়ে পরিস্থিতি নিয়ন্ত্রণের চেষ্টা করে। এ সময় আওয়ামী লীগের দুই পক্ষের লোকজন ইটপাটকেল নিক্ষেপের মধ্যে পড়ে ৭ পুলিশ সদস্যসহ দুই পক্ষের কমপক্ষে ১২ জন আহত হন।


পরে রাত নয়টার দিকে জেলা শহর থেকে অতিরিক্ত পুলিশ, ডিবি ও নির্বাহী ম্যাজিস্ট্রেট ঘটনাস্থলে গিয়ে পরিস্থিতি নিয়ন্ত্রণে আনেন। তবে এ ঘটনার জের ধরে আওয়ামী লীগের দুই পক্ষের সমর্থকদের মধ্যে উত্তেজনা বিরাজ করছে। পরিস্থিতি শান্ত রাখতে বামনি বাজারে পুলিশ মোতায়েন রাখা হয়েছে।ওসি সাজ্জাদ রোমেল বলেন, ঝাড়ুমিছিলকে কেন্দ্র করে দুই পক্ষের মুখোমুখি অবস্থানের খবর পেয়ে অতিরিক্ত পুলিশ নিয়ে তিনি বামনি বাজারে যান। এ সময় পরিস্থিতি নিয়ন্ত্রণ করতে গিয়ে তিনিসহ সাত পুলিশ সদস্য আহত হয়েছে। মামলার আসামিদের গ্রেপ্তারে পুলিশের একাধিক টিম মাঠে কাজ করছে। তবে আজ দুপুর পর্যন্ত অভিযুক্ত কাউকে গ্রেপ্তার করা যায়নি।

Leave a Comment