৫০ বছরের সব প্রশ্নের উত্তর দিলেন, বীর মুক্তিযোদ্ধা মেজর ডালিম (বীর উত্তম)
(00:03) আসসালামু আলাইকুম ওয়ালাইকুম আসসালাম আপনাদেরকে গতকালকে যেমনটি ঘোষণা দিয়েছিলাম সে ঘোষণায় আমি কারো নাম বলিনি আজকে কে লাইভে আসবে তারপরও আপনারা ফেসবুক ইউটিউব যত জায়গায় আমি পোস্ট করেছি সব জায়গায় মনে করেছেন যে মেজর ডালিম নামে আমরা যাকে চিনি লেফট হ্যান্ড কর্নেল ডালিম বীর উত্তম তিনি আমাদের সাথে উপস্থিত আছেন আমি এই আপনারা সারাদেশের মানুষ যে অধীর আগ্রহ নিয়ে অপেক্ষা করছেন আমি আপনাদের এই আগ্রহের সেই সময়টা আর বাড়াতে দিতে চাই না আমাদের এই জাতির সূর্য সন্তান যিনি আপনারা 2024 সালের স্বাধীনতা দেখেছেন 1975 সালের যে স্বাধীনতা সেই স্বাধীনতা এনে
(00:54) দিয়েছিলেন আপনারা যে মানুষটিকে দেখছেন সেই মানুষটি জনাব মেজর ডালিম আমি আপনাকে মেজর ডালিম বলেই চিনি কারণ আপনার জীবনের সবচাইতে সবচেয়ে যে পুণ্যের কাজটি করেছিলেন সেটা মেজর ডালিম হিসেবেই করেছিলেন যে কারণে আপনাকে আমরা মেজর ডালিম হিসেবেই ডাকতে স্বাচ্ছন্দ বোধ করি আপনি জাতিকে এড্রেস করতে পারেন ধন্যবাদ আজ অনেক বছর পর দেশবাসীকে আমার তরফ থেকে বিশেষ করে নতুন প্রজন্মের ছাত্র-জনতা যারা শ্রেষ্ঠবাদ বিরোধী আন্দোলনে আংশিক বিজয় অর্জন করেছেন তাদেরকে আমি অভিনন্দন জানাই সাথে লাল তলা
(02:01) নাম জানাচ্ছি তবে বিপ্লব একটা সমাজে যেকোনো রাষ্ট্রে একটি চলমান প্রক্রিয়া সেই অর্থে তাদের বিজয় কিন্তু এখনো পুরোপুরিভাবে অর্জিত হয়নি তার জন্য আরো সংগ্রামের প্রয়োজন পুরোপুরিভাবে অর্জন করার পর তাদের এমন একটা অবস্থানে থাকতে হবে যেখান থেকে তারা নীতি নির্ধারণ করতে পারবে তাদের যে ইচ্ছা চাহিদা প্রত্যাশা যার সাথে জনগণের প্রত্যাশা চাহিদা মিল রয়েছে সেটা বাস্তবায়ন করার দায়িত্বটাও কিন্তু তাদের নিজেকেই করতে হবে তাদের দায়িত্ব অন্য কোন মানুষ এসে করে দেবে না
(03:09) সে যত বড় স্কলারই হোক যতটা যতগুলি মেডেলের অধিকারী হোক আমার দীর্ঘ জীবনে অভিজ্ঞতা বলে যে বিপ্লবের বিপ্লবী যে লক্ষ্য লক্ষ্য থাকে সেই লক্ষ্য একমাত্র বিপ্লবীরেই সাধন করতে পারে অর্জন করতে পারে সেজন্য তোমাদেরকে এখনই ঘুমিয়ে পড়ার সময় ঘুমিয়ে পড়লে চলবে না সজাগ থাকতে হবে আগামী দিনে যত কঠিন সংগ্রামী হোক সেই সংগ্রামে আল্লাহর উপর ভরসা করে তোমাদের যুদ্ধে ময়দানে পাথরের মত এর মত লৌহু কঠিন প্রত্যয় নিয়ে দাঁড়াতে হবে যে আমরা এই সংগ্রামী জিতবই বিপ্লবকে সফল করব এবং জনগণ এবং তোমাদের যে আশা
(04:14) আকাঙ্ক্ষা একটা সুখী সমৃদ্ধ বাংলাদেশ গড়ে তোলা এই ভারতীয় সম্প্রসারণবাদী হিন্দুত্ববাদী ভারত যার কবজায় আমরা পায়ে চলে গিয়েছি সেই অবস্থান থেকে সেই 71 এর মত আরেকটি স্বাধীনতা আমাদের অর্জন করতে হবে তা না হলে তোমাদের বিপ্লব ব্যর্থতা পর্যবেক্ষিত আমি এর বেশি কিছু আর বলতে চাই না স্যার সরাসরি মানুষের মানুষ এই 50 বছর যে প্রশ্নটা আপনাকে করার জন্য অপেক্ষায় আছে আমি মনে করি 75 কেন হয়েছিল স্যার ইলিয়াস 75 এ তোমার কি বয়স ছিল আমি জানিনা তবে আমার জন্ম হয় নাই স্যার হ্যাঁ তবে 75 এ যে মুজিব মুজিব 70 এর ইলেকশনের সময় 72 এর আগে মানে 71 এর
(05:21) মুক্তি সংগ্রাম শুরু হওয়ার আগে ছিল তার চরিত্র ছিল এক ভিন্ন প্রকৃতি তিনি জাতীয়তাবাদের সংগ্রামে অবদান রেখেছেন কিন্তু স্বাধীনতা যখন পাকিস্তান আর্মি 25 26 রাতে মানে বাঙালিদের উপর নিরীহ বাঙালিদের উপর শেখ সন্ত্রাস বা অ্যাট্রোসিটি বলো জেনোসাইড বলো চালালো এবং যাতে লক্ষ লক্ষ হাজার হাজার শিশু নারী পুরুষ প্রাণ হারালো ছাত্র জনতা কোন কারণ ছাড়া তারপর তখন সেই অবস্থায় আমাদের দেশের তথাকথিত বড় বড় জাতীয় নেতারা বিভিন্ন দলের তাদেরকে কিন্তু কাউকে খুঁজে পাওয়া
(06:25) গেল না তারা তখন তাদের নিজেদের জীবন বাঁচিয়ে যার যার মত জায়গায় চলে গেলেন মুজিব স্বয়ং পাকিস্তান আর্মির কাছে ধরা দিলেন এবং তাদের সাথে একটা বন্দোবস্ত করে তার পরিবারের ভরণপোষণের দায়িত্ব আর্মির হাতে তুলে দিয়ে তিনি পাকিস্তানে পাড়ি জমা ডাক্তার কামাল হোসেন যিনি ছিল মেজর ভায়ার মিডিয়া বিটুইন মুজিব এন্ড আর্মি জানতা তখন সেই দিশাহারা মানুষ বুঝতে পারছিল না বাংলাদেশে যে তারা কি করবে তারা কোথায় যাবে কিভাবে নিজের প্রাণ বাঁচাবে সেই সময় চিটাগাং থেকে ভেসে আসলো মেজোজিয়া সাজেন্দার আমি তখন পাকিস্তানে চাকরির দল সেই থাকে লোক দেশের লোক একটা আলোর রশ্মি দেখলো যে হ্যাঁ
(07:37) আমাদেরকে যুদ্ধের আমাদেরকে এইভাবে মরণের হাত থেকে বাঁচার জন্য আমাদেরকে যুদ্ধ করতে হবে সিম্পল আর সমস্ত দেশের সর্বপরিসরে লোক বিদ্রোহ সেই মুক্তিযুদ্ধ সংগ্রামে ডাকে সাড়া দিয়ে মুক্তিযুদ্ধ আমরা ওখানে বসে থাকুম না যারা পেরেছি যাদের সাহস ছিল যাদের দেশপ্রেম ছিল যারা পাকিস্তানের আর্মি জানতাদের নির্যাতন নিষ্পেষণ বৈষম্যমূলক আচরণ এর বিরুদ্ধে জানা ছিল তারা তারাও সেই সংগ্রামে যোগ দেন অনেকেই এসে পালিয়ে এসে জীবনের ঝুঁকি নিয়ে আমি ছিলাম তাদের মধ্যে সর্বপ্রথম গ্রুপ লিডার যে আরো দুজন আমার সাথীকে নিয়ে আমি এসে যুদ্ধে যোগ
(08:45) দেই কোন বিবেকবান বাঙালি তখন যারা পাকিস্তানে চাকরি করতেন তাদের প্রতি নিশ্চুপ বসে থাকা সম্ভব ছিল না তবে এটাও ঠিক অনেকেই ঠিক বুঝতে পারছিল না যে কি হচ্ছেটা কি কোন খবর নাই চিঠিপত্রের আদানপ্রদান নাই কোন রকম সংযোগ নাই বিদেশী মিডিয়া ভয়েস অফ আমেরিকা তারপরে বিবিসি রেডিও অস্ট্রেলিয়া রেডিও ইন্ডিয়া এই সমস্ত ওখান থেকে যা কিছু জানা যাচ্ছিল ওটা সম্পূর্ণভাবে বিশ্বাসযোগ্য ছিল না তারা তাদের মত করেছিল বলতে থাকে এবং আমরা শুনতে থাকি তাই অনেকেই ঝুঁকি নিতে রাজি ছিলেন না আরেকটা সমস্যা ছিল অনেকেই পরিবার সহকারে থাকতেন পশ্চিম আছে এখন বউ বাচ্চা
(09:45) নিয়ে তো আর পালিয়ে যাওয়া সম্ভব না সবার পক্ষে কিন্তু আমরা ছিলাম আমি ছিলাম তখন ব্যাচেলার আমার সাথে যে দুইজন সাহসী সহযোদ্ধা চলে আসে আমার ডাকে তারা ছিলেন কর্নে নূর চৌধুরী তখন অবশ্য লেফটেনেন্ট নূর চৌধুরী আর লেফটেনেন্ট মতিউর রহমান পরে দুজনই কর্নেল এবং রাষ্ট্রী একজন মানে নূর রাষ্ট্রী আমরা চলে আসি এসে মুক্তিযুদ্ধে জয়েন করে আমরা তিনি ছিলাম স্পেশালাইজ স্পেশালাইজ অফারের মধ্যে বুঝা যায় যে যাদের কমান্ডো ট্রেনিং থাকে স্পেশালাইজ ওয়ার্কফেয়ারের উপরে জ্ঞান থাকে এবং
(10:47) যারা যাদের ইন্টেলিজেন্স অপারেশন কিভাবে বিশ্বজারা চলে সে সম্পর্কে জ্ঞান জ্ঞানে তারা অভিজ্ঞ থাকে সঞ্চয় করেন বিভিন্ন কোর্সের মাধ্যমে আমরা ছিলাম তিনজনই সেই ধরনের অফিসার তাই আমরা জীবনের ঝুঁকি নিয়ে আল্লাহর নাম নিয়ে বেরিয়ে পড়ি এবং অতি সহজেই দিল্লি পর্যন্ত পৌঁছে যায় এবং সেখান থেকে সেখানে আমাদেরকে রিসিভ করা হয় সাউথ ব্লকে মানে প্রাইম মিনিস্টারের অফিসে শ্রীমতী ইন্দিরা গান্ধী র প্রধান ফাউন্ডিং ফাদার জেনারেল রুমান সিং ডিপি ধর মুখ্য সচিব প্রাইম মিনিস্টার এন্ড ইনচার্জ অফ বাংলাদেশ
(11:49) অ্যাফেয়ার এনারা আমাদেরকে রিসিভ করে তারপর অনেক আলাপ আলোচনা কিছুদিন ট্রেনিং ব্রিফিং পরে আমাদেরকে মুজিবনগর সরকারের কাছে হ্যান্ড ওভার করে দেওয়া হয় এবং আমাদেরকে দিল্লি থেকে নিয়ে আসার জন্য জেনারেল উসমানী কমান্ড চিফ মুফতি জনাব তাজউদ্দিন প্রাইম মিনিস্টার অফ প্রভিশনাল গভমেন্ট সাত দফা চুক্তি করার পর আর ফরেন মিনিস্টার খন্দকার মুস্তাক আহমেদ যিনি আমার বাবার ক্লাসমেট তারা আসেন দিল্লিতে এসে আমার তাদেরকে ফরমালি আমাদেরকে হ্যান্ডওভার করে দেওয়া হয় তারপরে আমাদের তিনজনের মধ্যে দুজনকে আমাকে এবং মতিকে অ্যাপয়েন্ট করা হয় এজ গ্যারিলা
(12:51) অ্যাডভাইজার টু দি সেক্টর কমান্ডার মানে 11 টা সেক্টরের মুক্তিযোদ্ধাদের রিক্রুট করা তাদের ট্রেন করা তাদেরকে ইন্ডাক্ট করা অপারেশন করানো সব দায়িত্ব পরে আমাদের দুজনের উপর আমরা এই 11টা সেক্টরকে ভাগ করে নেই আর নূর বিং জুনিয়র উসমানী সাহেব উনাকে তার পার্সোনাল চিফ পার্সোনাল স্টাফ অফিসার হিসেবে মুজিবনগর সরকারের যে হেডকোয়ার্টার ছিল মুক্তিবাহিনী সেখানে তার সাথে রাখলো এবং শেষ পর্যায়ে কিছুদিনের জন্য নূর অনেকটা দৃঢ়তার সাথেই ওসমানীর সাথে আলাপ করে ফাস্ট বেঙ্গলে চলে যায় এবং
(13:55) মুক্তিযুদ্ধে সক্রিয়ভাবে অংশগ্রহণ করে সেও আঘাত প্রাপ্ত মানে সেও যুদ্ধে ইনজুর্ড হয় একটা একটা অপারেশনে এবং তাকে বীর বিক্রম খেতাব দেওয়া হয় আর আমি যুদ্ধের সময় তিন চার বার আহত হয়েছি তার একটা নিদর্শন আমার দেখো হাতের অবস্থা এখানে নিতে গেলে সবকিছু অর্ধেক বোধহয় আর ক্রিয়েটেড রিয়েটেড যেটাকে প্লাস্টিক যদি বলা হয় বাট দেন আই কন্টিনিউড তারপর সেনাবাহিনী গঠন করা বাংলাদেশ মিলিটারি একাডেমী স্থাপন করা পিটি স্কুল মানে ফিজিক্যাল ট্রেনিং স্কুল স্থাপন করা সিলেটে ওয়েপেনস এন্ড প্র্যাকটিস শেখার স্কুল স্থাপন করার সব দায়িত্ব আমরা
(15:03) পালন করি এরা এর সাথে সাথে চলে রিক্রুটমেন্ট ফর আর্মি যে পাঁচটা ব্রিগেডের প্রাইস দিয়েছিল বুঝি এই ব্রিগেড পাঁচটা এবং বিমান বাহিনী আসেন নো বাহিনীর জন্য রিক্রুটমেন্টের ইনচার্জ ছিলেন ডেপুটি জিয়াউর রহমান যদিও তিনি সিনিয়র ছিলেন তাকে তো বানায়নি চিফ তাকে তো এজ এ কর্নেল বের করে দিতে চেয়েছিল কিন্তু পারেনি আমাদের দুজনই পারেনি যাই হোক উনার স্টাফ অফিসার হিসেবে দায়িত্ব পরে আমার উপর কারণ আমি একাই আমার অন্যান্য সহযোগিতা কমান্ডারদের লিস্ট ওরা পাঠিয়ে যেত আমি প্রায় 25000 যার প্রাক্তন মুক্তিযোদ্ধা যারা আমাদের আন্ডারে চাকরি করেছে মানে যুদ্ধ করেছে
(16:07) তাদেরকে আমি আর্মিতে এয়ারফোর্সে মানে ডিফেন্স ফোর্সে নেভি ইনক্লুডেড নিয়োগ রিক্রুট করি তারপর চাকরি করতে থাকি চাকরি চলতে থাকে এই হচ্ছে আমাদের শারীরিক সংগ্রহমের ছোট্ট চিনস্তি বলো এরপর কি আর কি জানতে চাও দুঃখিত না এরপরের যেই আমার মূল প্রশ্নটা ছিল যে কোন পরিস্থিতিতে 75 এর 15ই আগস্ট হলো হুম খুবই স্পর্শকাতর প্রশ্ন ইলিয়াস নিজের বাদ্য নিজে বাজানো অনেক
(17:11) সময় ঠিক হয় না কিন্তু তুমি যখন প্রশ্ন করেই বসলে স্যার এই আমার youtube চ্যানেলে আমি আজকে প্রায় পাঁচ বছর হলো ভিডিও লাইভ করি প্যাকেজ দেই সো ফার আই রিমেম্বার আমার সবচেয়ে বেশি একসাথে ভিউয়ার্স ছিল সম্ভবত 20 বা 25000 আমি মাত্র খেয়াল করলাম এই মুহূর্তে 1 লাখ 70000 মানুষ এট এ টাইমে ওয়াচিং আওয়ার ভিডিও এটা তো তোমার ক্রেডিট গোস টু ইউ নো ক্রেডিট গোস টু ইউ ম্যান জাস্ট মানে ওয়েল জাস্ট হয় আল্লাহর ইচ্ছা আমি একজন আমি আমি এজন্যই বললাম যে আপনার নিজের ঢোল আপনি যেটা মানে বাজানোর কথা বলছেন আপনি তো বাজান নাই 50 বছর চুপ ছিলেন যেই স্বাধীনতা আপনারা এনে দিয়ে গিয়েছেন
(18:13) সেই স্বাধীনতা না আসলে তো আজকের শেখ হাসিনা যে অবস্থায় দেশকে নিয়ে গিয়েছিল সেই 75 এর পরে আর হয়তো দুই এক বছর লাগতো শেখ মুজিবের সেখানে নিয়ে যেতে তো আমাদেরকে এই যে উদ্ধার করে দিয়ে গিয়েছেন এই কৃতজ্ঞতা বোধটা বাঙালি জাতির নেই যে কারণে আজকে মেজর শরিফুল হক ডালিম বাংলাদেশের মাটিতে নেই অথচ আপনাদেরকে সর্বোচ্চ সম্মাননা দিয়ে আমাদের দেশে রাখা দরকার ছিল সেই সম্মানটুকু আমরা দেখাতে পারি নাই বলেই মাঝেমধ্যেই আবার 2024 আসে তো আপনি ওইটা নিয়ে আমার মনে হয় দেরি তো অবশ্যই হয়েছে কিন্তু আমাদের জানা উচিত এই জাতি প্রতিটা মানুষ জানতে চায় কি
(18:55) হয়েছিল 75 এর 15ই আগস্ট প্রথম কথা প্রথম কথাটা হচ্ছে যে 15ই আগস্ট কিন্তু কোন বিচ্ছিন্ন ঘটনা না এটা সূত্রপাত হয় মুক্তিযুদ্ধ চলাকালীন অবস্থায় আমরা বুঝতে পেরেছিলাম যে বাংলাদেশের মুক্তিযুদ্ধটা একচুয়ালি কাদের ইন্টারেস্ট হচ্ছে এটাকে আমাদের হচ্ছে যে আমরা আমাদের দেশ যুদ্ধ করে স্বাধীন করব নাকি এটার পেছনে অন্য কোন উদ্দেশ্য কাজ করছে যখন সাত দফাতে চুক্তি করে নজরুল ইসলাম আর তাজউদ্দিনকে পারমিশন দেওয়া হলো টু স্টাবলিশ প্রভিশনাল গভমেন্ট ইন ক্যালকাটা এই সাতটা ক্লজ পড়ে সাইন করার পর দস্তক করার পরে নজরুল ইসলাম সাহেব ফিট
(20:00) হয়ে পড়ে ফিট হয়ে পড়ে গিয়েছিলেন যে এটা এত একদম একটা দাসখর যে আমরা ক্রমান্বয়ে ভারতের একটা করদ রাজ্য তারপর একটা অঙ্গরাজ্য হিসেবে অঙ্গরাজ্যে পরিণত করবো পরিণত হবে বাংলাদেশ খুব বাংলাদেশ আর ওই জয়েন্ট ডিক্লারেশন বিটুইন ওসমানী এন্ড জেনারেল মানে সহ জয়েন্ট কমান্ড স্টাবলিশ করার পর কথা ছিল যে জেনারেল উসমানী অন বিহাফ অফ বাংলাদেশ গভমেন্ট উইল ইনভাইট জেনারেল মানিক শাহ টু কাম এন্ড বি প্রেজেন্ট এজন অক্সিলারি ফোর্স কমান্ডার সহায়ক শক্তি হিসেবে সহায়ক শক্তির কমান্ডিং চিফ হিসেবে ইন সানডে সেরেমনি বাট ইন্সট্রুমেন্ট উইল বি সাইন
(21:04) বাই দি মুফতি ফৌজ কমান্ডেন্ট চিফ হুজ জেনারেল উসমান কর্নেল উসমান কিন্তু সেটা হতে দেয়া হলো না 16ই ডিসেম্বরে যে সারেন্ডার মৃত্যু হলো রেস করছে সেখানে পরিষ্কার বাংলাদেশের জনগণ দেখতে পেল যে পাকিস্তান আর্মি সারেন্ডার করছে ভারতীয় [মিউজিক] সেনাবাহিনীর এবং সেখানে সাইন করছেন আরোরা ভারতীয় বাহিনীর পক্ষে আর ওদিকে নিয়াজি পাকিস্তান আর্মির পক্ষে সেখানে মুক্তিযোদ্ধা কোথায় আমরা পড়ে থাকলাম ধারুদার হিসেবে ইন্ডিয়ান আর্মির রাস্তা পরিষ্কার করে কাজে বনে বাধারে আমাদেরকে কোন শহরগঞ্জে ঢোকার পারমিশন দিল
(22:07) না মুজিব সরকার মানে তাজুদ্দিনের সরকার আওয়ামী লীগ সরকার সেই অবস্থায় কি প্রমাণিত এটা এই ঘটনায় কি প্রমাণিত হলো ইন্ডিয়া প্রমাণ করল বিশ্বে সারা বিশ্বে যে বাংলাদেশ জনগণ নিজেরা যুদ্ধ করে দেশ স্বাধীন করেনি বাংলাদেশ নামক একটি রাষ্ট্র প্রিমিচিউরলি জন্ম দেওয়া হয়েছে এজ এন আউটকাম অফ ইন্দো পাকিস্তান ওয়ার যেখানে ইন্ডিয়া জিতেছে এইটা হলো ইতিহাসের শুরু তারপর মুজিবকে যখন ছাড়া হলো সে তো কিছুই জানতো না যে দেশ স্বাধীন হইছে কই কোন মুক্তি ফৌজদ কিছু ছিল হাজার হাজার লোক দেশিত হয়েছে প্রাণ হারেছে
(23:13) কিছুই জানতো সে তাকে যখন ছেড়ে দেওয়া হলো তখন ইন্দিরা গান্ধী তাকে পাকিস্তানে ফোন করে ফোন করে বলল যে ফোন ফোন করলো ফোন করে বলল যে আমি দেশে ফিরে যাচ্ছি তখন ইন্দিরা গান্ধী যাওয়ার আগে যাওয়ার আগে আপনার সাথে দেখা করে আমি আপনাকে কৃতজ্ঞতা জানতে চাই তো তখন ইন্দিরা গান্ধী বলল কৃতজ্ঞতা তো জানাবেন আপনি ফোন না করলে আমি আপনাকে ফোন করতাম আপনাকে ঢাকায় আপনি যাবেন না আপনি নয় দিল্লি হয়ে যেতাম মুজিব সেটাই করলেন তিনি চলে গেলেন নয়া দিল্লি লন্ডন হয়ে সেখানে কি হলো যেই সাত দফা চুক্তিতে সাইন করার পর প্রবাসী সরকার গঠন করেছিল তাজউদ্দিন আর নজরুল
(24:14) ইসলাম সেই আওয়ামী লীগ বাংলাদেশে ক্ষমতা গ্রহণ করল সারেন্ডারের পর ওই সাত দফা ভিত্তিতে এবং সেই সাত দফাতে মুজিব সাক্ষ্য দেওয়ার পর ফিরে গিয়ে তিনি ক্ষমতা নিজে হাতে নিয়ে নিলেন তাজউদ্দিন বলল তাজউদ্দিন তুমি প্রাইম মিনিস্টার থাকবা না আমি হমু প্রাইম মিনিস্টার তারপর কি হলো কোন নির্বাচন নাই কিছু নাই ওই 70 এর নির্বাচন এর সুবাদে তারা ইন্ডিয়ার চার স্তম্ভের তম্ব ডুপ্লিকেট বাংলাদেশে ইম্পোর্ট করে তার উপরে একটা সংগঠন বানানো হুবুহ অ্যাক্ট শুধু তাই না রবীন্দ্রনাথ ঠাকুর যাকে নিয়ে আমরা নাচানাচি করি এবং অনেকের
(25:21) মানে ভাসে যায় আপ্লুত হয়ে যায় আবেগে এই রবীন্দ্রনাথ ঠাকুর একজন ইন্ডিয়ান নাগরিক এবং ইন্ডিয়ার জাতীয় সংগীতের সংগীতের রচয়তা আমাদের দেশে তার চেয়েও প্রতিভা প্রতিভাবান কবি কবি কাজী নজরুল উপস্থিত থাকা সত্ত্বেও আমরা সেই ভারতীয় নাগরিকের একটা গানকে আমাদের জাতির উপরে চাপিয়ে দেওয়া হলো জাতীয় সংগীত পৃথিবীর ইতিহাসে এমন কোন নজির আর দ্বিতীয়তা আছে বলে আমি মনে করি না কেন কোন বাংলাদেশে যদি নজরুল ইসলামকে আমরা জাতীয় কবি আখ্যা দিয়ে থাকি তাহলে নজরুল ইসলামের গান হলো না বা অন্য কারো গান হতে পারতো জাতীয় সংগীত ভালো ভালো কবি সাহিত্যিক
(26:23) ছিলেন আমাদের দেশে কিন্তু পৃথিবীর ইতিহাসে কোথায় নাই যে বিদেশী এক নাগরিককে যে নাকি তার দেশের জাতীয় সংগীত রচনা করেছে এবং আমাদের শুদ্ধ স্বাধীন বাংলাদেশে এসেও আমাদের জাতীয় সংগীত রচনা করতে হবে এটা কি ধরনের কথা হ্যাভ নাথিং ইন ইউর হ্যান্ড তারপর মুজিবকে দিয়ে রক্ষীবাণী সৃষ্টি করানো করল ইন্ডিয়া তারা বাংলাদেশের সামরিক বাহিনীকে দুর্বল করে একটা নামের মাত্র সামরিক বাহিনী হাতে লনঠন করে ঠনঠন এই ধরনের একটা সেনাবাহিনী রাখবে আর কারণ একটা সেনাবাহিনী তো রাখতেই হবে কারণ যেকোনো জাতির মেরুদণ্ড হচ্ছে সেনাবাহিনী ওই হাতে লন্ঠন করে ঠনটন
(27:21) আর আসলে তার চেয়ে অনেক শক্তিশালী একটা বাহিনী গঠন করলো ইন্ডিয়া স্যার ওই যে সাত সাত দফাটা আমরা তো ইতিহাস পড়ে আমরা তো আসলে সাক্ষী না আমরা পড়ে মানুষকে জানানোর চেষ্টা করেছি আপনার স্মরণ আছে সাত দফাটার কথা কি কি ছিল এই দফায় যদি কয়েকটা গুরুত্বপূর্ণ জায়গা যদি মনে রাখেন দেখো আমিনা ভাই আমি তো একচুয়ালি সাত দফা একদম টোটো এগুলো আমার বইতে লেখা আছে যারা এটা কেন জিজ্ঞেস করলাম স্যার কারণ হচ্ছে মানে আপনি তো করতে পারবেন না স্যার সেনাবাহিনী তো সাত দফা মানলে করতে পারবেন না স্যার আমি আমার পক্ষে হয়তো এখন রিকালেক্ট করা অফেন ডিফিকাল্ট কারণ আমার
(28:04) মতে অনেক কিছু খেলা করে জি স্যার দুই একটা জিনিস বলছি যেমন ধরো মুজিবের মুজিব এবং তার সরকারকে প্রটেকশন দেওয়ার জন্য ইন্ডিয়ান আর্মি অবস্থান করবে বাংলাদেশের কোন শক্তিশালী সামরিক বাহিনী গঠিত হবে না বাংলাদেশের কোন স্বাধীন বৈদেশিক বৈদেশিক নীতি থাকবে না বাংলাদেশের শাসন ব্যবস্থা আমলাতন্ত্র শিক্ষাব্যবস্থা স্বাস্থ্য ব্যবস্থা শিল্প ব্যবস্থা কৃষি ব্যবস্থা সবকিছুই চলবে ভারতীয় বিশেষজ্ঞদের ইচ্ছামত তারা মুজিব বিরোধী কোন মানুষকে বাঁচিয়ে
(29:11) রাখা হবে না তার জন্য যত লোক মারা দরকার মারা হবে যত লোককে লুলা ল্যাংড়া করা হবে করা হবে চক্ষু তুলে নেওয়া হবে মেয়েদের ইজ্জত লুন্ঠন করা হবে কোন সমস্যা নাই এইভাবে প্রতিপক্ষের উপর ঝাঁপিয়ে পড়ায় 40000 এরও বেশি লোক মারা গেছে সেটা সবাই জানে প্রত্যক্ষ থেকে আসছে তারপর তোমার আমরা একটা করদ রাজ্যে পরিণত হয়ে গেলাম কিন্তু সমস্যা দেখা দিল যে বাংলাদেশের মাটিতে যদি ইন্ডিয়ান সোলজাররা অবস্থান নেয় তাহলে বিদেশ থেকে কোন রকম কোন সেই বাংলাদেশকে সিকিউরিটি দিতে রাজি না কারণ পাকিস্তান ইতিমধ্যে সিকিউরিটি কাউন্সিল থেকে একটা আইন পাশ করে নিল যে
(30:09) বাংলাদেশে কে নিয়ন্ত্রণ করছে ভারত তাদের সেনাবাহিনীর মাধ্যমে মুজিব সরকারের মাধ্যমে অতএব এটা একটা ডিসপিউটের টেরিটরি এটা একটা স্বাধীন দেশ নয় তাই আপনারা স্বাধীন কিভাবে রিকগনাইজ করবেন সরকারকে এরপর এই বাদ এই অবস্থায় ইন্দিরা গান্ধী পড়লো মূর্তি তো ওয়াজ মুনিব সরকার তখন ইন্ডিয়ান সরকার ডিসাইড করলো যে ঠিক আছে আমাদের সোলজার আমরা নিয়ে ফেরত নিয়ে আসবো তার পরিবর্তে আমরা জাতীয় রক্ষীবাণী বানবো তাই করা হলো তো যে কাজটা ইন্ডিয়ান আর্মি করছিল সেটা পরে জাতীয় রক্ষিবাণী করলো আর কি কি ধরনের অত্যাচার অবিচার কি ধরনের মানে হত্যাযোগ্য ঘুম
(31:10) খুন এবং অনাচার অবিচার মুজিব সরকার করছিল সেটা ক্ষতি আনতো তুমি আমার ভালো জানতে অনেকে এই বিষয়ে লিখেছেন তারা যারা তারা নিতে গেছেন আমিও কিছুটা লিখতেছি সেখানেই শেষ হলো না তারপর দেখা গেল যে সেই সুতিকার সুতিকাগার থেকে মুজিব কায়েম করলেন একদলীয় এক ন্যায়কত্ব শহীদ শাসন বাক্স এবং নিজেকে তিনি আজীবন রাষ্ট্রপতি হিসেবে দিবেন সিদ্ধান্ত না হলে এই বাকশালের মেম্বার সবাই সেই বাকশাল করার পর মুজিবের শক্তি বেড়ে
(32:12) গেল তার নিষ্ঠুরতায় এমন অস্নে পর্যায়ে চলে গেল ইলিয়াস লুটপাট মার ধোর চোরাচালান তার নকল টাকা ছাপানো ভারত থেকে এই সমস্ত মানে একটা আমাদের মনে হয় অস্তিত্বই এমন অবস্থায় গিয়ে থাকলো যে মানুষ যে মানুষ একদিন মুজিবের জন্য দোয়া করছে করেছিল যে আল্লাহ আমাদের এই মুজিব আমাদের চোখের মধ্যে আমাদের বাঁচাবে দেশকে স্বাধীন করবে বাঙালিদের ন্যাজ্য অধিকার আদায় করবে সেই মুজিবের জন্য লোকজন আল্লাহর কাছে দোয়া চাচ্ছিল যে আল্লাহ আমাদের দাও নমরুদের হাত থেকে কিন্তু আজ আমরা শেষ মরে যাচ্ছি সব কোথাও কোন কেউ নেই প্রতিবাদ করা এটা তো আমরা যারা সেনাবাহিনীর তখন
(33:15) ছিলাম যারা দেশপ্রেণী যুদ্ধা তারা ঠিক মেনে নিতে পারেনি কিভাবে তারা মেনে নিতে পারেনি পাকিস্তানের জান তাদের অবিচার এবং দুরাচার এরই পরিপ্রেক্ষিতে তাদের নেতৃত্বে চমকি হয় একটা সেনাবি অনেকে বলে মুজিবকে মারা হলো কেন মুজিব তো মারা যায় নাই মুজিব নিহত হয়েছে একটা সেনা অভ্যুত ঘটাকালে সেনা অভ্যুতান তো আর খালি আছে মার্বেল খালে না ওখানে দুই পক্ষ থেকে গোলাগুলি হয় এবং হতাহত হয় দুই পক্ষে যেমন মুজিবের পক্ষের কিছু লোক মারা গেল সেভাবে বিপ্লবীদের সেনা বোর্ধনকারী বিপ্লবীদের তরফ থেকে কিছু লোক প্রাণ হারায় এটাই বাস্তবতা
(34:18) কিন্তু তারা বিজয়ী হয়ে গেল বিপ্লবীরা বিজয়ী হলো তারা ক্ষমতা তাদের নিজে হাতে নিয়ে নিল সতুফুর্তভাবে ইলিয়াস ঘোষণাটা অবশ্য আমি দিয়েছিলাম সতস্ফুর্তভাবে মুজিবের সেই মৃত্যুর খবর জানার পর আর বাক্সের পতনের খবর জানার পর লাখো লাখো লোক মানে দেশের রাস্তা ঘাটগঞ্জ শহর বন্দর নগর গ্রাম সবাই আনন্দ মিছিল বের করল আমরা তো এ সমস্ত লোকজনকে দেখে নিয়ে আসিনি সতস্তফূর্তভাবে লোকজন আর যে সমস্ত রাজনৈতিক নেতা বা দলগুলো আন্ডারগ্রাউন্ড ছিল তারাও জনসমর্থন নিয়ে রাস্তায় চলে
(35:26) আসে এইভাবেই জনস্বীকৃতি পেয়েছিল পুন্ডিয়া রাষ্ট্রের 32 সামরিক অভ্যত এবং পরবর্তীতে শরীফের প্রতি ক্রিয়াশীল কুচক কুচকের কুদাতার বিরুদ্ধে ঘটা সেভেন নভেম্বরের জনতার বিপ্লব এগুলো সব একই সূত্রে বা গাধা তো আমি বলব যে আমাদের ফাস্ট রিপাবলিক ফ্রান্স রেভুলেশনের পরিপ্রেক্ষিতে বলছি ফাস্ট রিপাবলিক ছিল 71 মুক্তিযুদ্ধ তারই ধারাবাহিক বাহিকতায় হয়েছে 75 আগস্ট বিপ্লব তারই ধারাবাহিকায় থার্ড রিপাবলিক হয়েছে 1924 সালের ছাত্র জনতার গণবিত্ত এখন যেহেতু আমি বলেছি যে সম্পূর্ণ বিজয় আমাদের এখনো অর্জিত
(36:31) হয়নি চলমান বিপ্লবের গতিধারায় সংগঠিত হবে চতুর্থ রিপাবলিক মানে চতুর্থ বিপ্লব আমি এবং আমার সাথী ভাইয়েরা যারাই এখনো বেঁচে আছেন যে অবস্থাতেই আছেন আমরা যদি আমাদের বর্তমান প্রজন্মের বিপ্লবীদের ছাত্র আমরা তাদের বিপ্লবী কর্মকাণ্ড কান্ডে কোনরকম অবদান রাখতে পারি আমাদের নিজস্ব অভিজ্ঞতা যোগাযোগ থেকে তাহলে আমরা সেটা করতে প্রস্তুত পিছ হবো না ইনশাআল্লাহ এবং আমরা তাদেরকে শ্রদ্ধা সালাম এবং বিপ্লবী সালাম সাথে মন থেকে দোয়া করছি যে তাদের
(37:42) বিপ্লব যাতে ব্যর্থ না হয় তারা যাতে বিজয় সংগঠিত করে বিজয় বিজয় অর্জন করে তারা যাতে একটা সুখী সমৃদ্ধ শক্তিশালী বাংলাদেশ গড়ে তুলে তাকে দুটি ঘাটি হিসেবে স্থাপিত করতে পারে এই আমার আচ্ছা আমার চাওয়া কিছুই নাই স্যার কিন্তু একটা কোশ্চেন ধরেন আপনি যে বিপ্লবের কথা বললেন ধরেন 24 এর বিপ্লবের যারা নেতৃত্ব দিয়েছে তারাও আমার এখানে কথা বলেছেন আপনার লাইভে এই মুহূর্তে সাড়ে চার লাখ মানুষ দেখছে এবং আমি কমেন্ট গুলো পড়ছিলাম আমি বুঝার চেষ্টা করছি ছিলাম যে আসলে কি আমার মনে হয় এ পর্যন্ত কয়েক লাখ কমেন্টের মধ্যে বোধহয় 10 টা কমেন্ট পড়েছে আপনার আপনাকে
(38:39) গালি দিয়েছে বা আমাকে গালি দিয়েছে এত জনপ্রিয় একজন মানুষ আপনি দেশ থেকে চলে যেতে হলো কেন স্যার শেখ কাহিনীতে শেখ কাহিনীতে এই মুহূর্তে যাওয়া ঠিক হবে কি মাফ করে দিয়েছি জিয়াউর রহমান আমাদেরই একজন ছিলেন আচ্ছা খুবই ফ্র্যাঙ্ক উইথ উনি কোরআন শপথ নিয়ে আমাদের সাথে কাজ করতে রাজি কিন্তু পরবর্তী পর্যায়ে তিনি তার নিয়ত থেকে সরে আসেন তার জন্য তো আমরা আমরা দায়ী নয় উনি দায়ী এবং যদি ভালো করে থাকেন সেটা প্রাপ্য তিনি হয়তো পেয়েছেন যদি খারাপ করে থাকেন সেটা আমাদের সাথে না চলতে না চলায় যদি তার কিছু খারাপ হয়ে থাকে তার জন্য আমরা
(39:39) দায়ী তবে হ্যাঁ একটা সময়ে উনি যখন আমি যখন চিনেছিলাম তিনি আমার আমার বাবা কিন্তু জিয়াউর রহমানের ক্যাবিনেটের সিনিয়র মিনিস্টার পদে নিযুক্ত কারণ আমার বাবা মনে করতেন যে আমরা আর জিয়াউর রহমান সব এক কিন্তু উনি ভেতরে খবর জানতেন না জিয়াউর রহমান যখন দেখলো যে তার তিনি সেনা পরিষদের প্রায় 4000 লোককে মেরে ফেলেছেন তার ক্ষমতাকে কুকৃত করার জন্য আমরা উনার তার তারপরে যখন তিনি দেখলেন যে তার অবস্থা খুব খারাপ ভেতরের খবরটা স্বাধীন জনগণ দেখে না স্বাধীন জনগণ দেখতে জিয়াউর রহমান ব্রেভবন গঞ্জি কাঁধে কোদাল বসে আছেন এই
(40:47) সমস্ত কিন্তু ভেতরে যে কি হচ্ছিল আসল ক্ষমতা কেন্দ্রে সে সম্পর্কে সাধারণ জনগণ জানারও কোন চুপ ছিল না তারা জানতেন না সেখানে তার অবস্থা ছিল নরমালের কারণ ওইখানে তিনি ডিভাইড এন্ড রুল নীতি প্রয়োগ করেছিলেন যেটা খুবই মারাত্মক একটা হুমকি ছিল তার জন্য তিনি হয়তো বুঝতে পারেন নাই তিনি যখন রাত্রি সফরে আসেন আমার বাবাকে ডেপুটি হেড অফ দা ডেলিগেশন করে নিয়ে আসলেন এবং আমাকে বললেন যে লেট আস ফরগেট এন্ড ফরগিভ তোমরা আমাদের পাশে তারা আমরা বললাম স্যার এটা আপনার পক্ষে আপনার বললেন আমি কৃতার্থ কিন্তু আমার মনে হয় আমাদের পক্ষে সেটা সম্ভব কারণ এর জন্য সম্ভব না
(41:36) আপনি আমাদের সহকর্মীদের রক্তে যে রক্তক্ষরণ ঘটিয়েছেন সেই রক্ত মারিয়ে আপনার পাশে যদি গিয়ে দাঁড়াই প্রথম গুলিটা আমাকেই খেতে হবে মন আশায় কি হবে তার আমি আপনাকে বাঁচাবো বা আমরাই বা আপনাকে বাঁচাবো সে রাস্তা তো আপনি বন্ধ করে দিয়েছেন তার এইটা কত সালে স্যার এটা যে জিয়া রহমান কোন সালে গিয়েছিল মানে মনে হয় 81 6 76 না 77 সামথিং লাইক দ্যাট ওই যে উনার একটাই রাষ্ট্রীয় সভা ছিল চীনে এটা তুমি দেখে নিতে পারো আমার বইতে লেখা আছে সব আচ্ছা আচ্ছা 77 যে আমাদের আমার কি ডায়লগ হয়েছে ওয়ান টু ওয়ান যেটা বলে আর কেউ উপস্থিত ছিল না পাশের ঘরে অবশ্য বেগম সাহেবা ছিলেন আচ্ছা
(42:30) স্যার আরেকটা জিনিস পরিষ্কার হয়ে স্যার আপনি কি একটা বলছিলেন যে কোরআন শপথ করা হয়েছিল মানে কি কি হয়েছে আমি বলি শোনো এই যে সেনা পরিষদ আমরা যখন ভারতে যুদ্ধ করছিলাম যখন আমরা বুঝতে পারলাম ভারতের গেম প্ল্যানটা তাদের একটা সুদূর প্রসারী চক্রান্তমূলক একটা পরিকল্পনা রয়েছে বাংলাদেশকে প্রথমে ক্লায়েন্টের তারপরে অঙ্গ করা সিকিমের মত আর সেখানে লেন্দু ছিলেন আমাদের মুজিবুর রহমানকে বানানো হলো তাজউদ্দিন পরে মুজিবুর রহমানকে বানানো হলো সেই লেন্দু এটা যখন আমরা বুঝতে পারলাম তখন সমমান কমান্ডার যারা পলিটিক্যালি কনসিস ছিল ছাত্রজীবনে ধরো পরবর্তী জীবনে
(43:26) তখন আমরা বললাম যে আরে আমাদের তো আসল যে যুদ্ধ সেটা তো হবে স্বাধীনতার পর ভারতের আগ্রাসায়ী মনোভাব নিয়ে যখন বাংলাদেশকে গিলে খেতে যাবে সেটার বিরুদ্ধে আমাদেরকে লড়তে হবে তার জন্য আমাদের প্রস্তুত থাকতে হবে প্রস্তুতি এখনই গ্রহণ করতে হবে তখন আমরা ওই মুক্তিযুদ্ধের আড়ালে আমরা সেনাপরিষদের বীজ ভবন করি তো তোমার মনে থাকার কথা যদিও জিয়াউর রহমান ডিক্লারেশন অফ ইন্ডিপেন্ডেন্স দিয়েছিল প্রথমে তিনি নিজেই নিজেকেই অস্থির সরকারের প্রধান হিসেবে দাবি করেছিলেন মানে ভাষণে বলেছিলেন পরে ইন্ডিয়ার চাপে উনি থেকে বদলে যে মুজিবুর রহমানের ইন্সট্রাকশনে আমি এই
(44:21) ঘোষণা দিলাম এরপরেও কিন্তু তার প্রতি ইন্ডিয়ান সরকার বা আওয়ামী লীগ সরকার কখনোই আস্থা রাখতে পারে নাই তারা তাকে সেক্টা কমান্ডারের অবস্থান থেকে সরিয়ে এনে হেডকোয়ার্টার দাম করে এক সেফ হাউজে মানে আমাদের কিছু সেফ হাউস ছিল যেখানে আমরা সাত নাম্বার আমাদের সাথীরা কল্যাণী মানে এই প্রভাব অফ ক্যালকাটা এটার বাড়িতে উনাকে গাইনা নিষ্কুর করে রাখা হইতো তখন কেউ যে মানে আশেপাশে যায় না কারণ উনি ভারতের চক্ষুসুর উনি আওয়ামী লীগের চক্ষুসুর তো কে যাবে উনার সাথে দায়িত্ব তখন কিন্তু আমি কারণ আমি জিয়াউর রহমানকে অনেক আগে থেকে পাকিস্তান একসাথে
(45:24) কাজও করেছি যাই হোক আমি গিয়ে উনার সাথে যোগাযোগ করি এবং তাকে বুঝায় যে স্যার আপনি ধৈর্য ধরুন আমরা আপনাকে সহজে হারাতে হারাবো না তখন আস্তে আস্তে আমরা তাকে বলি যে আমি এরকম আসল উদ্দেশ্য যে ভারতের সেটাকে বাঞ্চাল করার জন্য এখন থেকে আমরা প্রস্তুতি নিচ্ছি আপনি কি আমাদের সাথে থাকবেন কি থাকবেন না সেটা আমাদের আমি আমাদের তরফ থেকে আমাকে প্রার্থনা হয়েছে জানার জন্য কারণ আমি আপনার কাছে সবচেয়ে ক্লোজ ছিলাম পাকিস্তান সবাই জানে আচ্ছা উনি বললেন কি তোমাদের কর্মসূচি তখন আমি তাকে আমাদের কর্মসূচি দিলাম যেটা 25 বছরের একটা কর্মসূচি ছিল
(46:24) তিনি যদি এই কর্মসূচিটা পড়ে এই কর্মসূচিটা আমরা তৈরি করেছিলাম বিভিন্ন সেক্টরের মুক্তিযোদ্ধা এবং অন্যান্য সাধারণ জনগণের আশা পরিপ্রেক্ষিতে সে কর্মসূচিটা করার পর উনি এটাকে মেনে নেন তো আমি বললাম যে স্যার আমাদের সমস্যাটা হচ্ছে আমরা সবাই প্রায় সমবয়সী আমাদের একজন সিনিয়র অফার দরকার যাকে আমরা ট্রাস্ট করতে পারি তাকে আমরা কেন্দ্র করে এগিয়ে যেতে চাই এই সেনা পরিষদের কর্মসূচি বাস্তবায়নের জন্য স্বাধীনতার পর স্বাধীনতা তো করবই তারপর এই কর্মসূচি আমরা বাস্তবায়ন করব অন্যান্য সম্ভাবনা দেশের সঙ্গে নিয়ে তখন উনি এটা খুব কেয়ারফুলি আমাদের
(47:26) কর্মসূচি পড়লেন তারপরে আমি একদিন গেলাম উনি বলে যে আমি করলাম আমি সম্পূর্ণভাবে একমত স্বাধীন বাংলাদেশকে একটা সখী সমৃদ্ধ আত্মনিরশীল এবং আমাদের সংস্কৃতির ভিত্তিতে নতুন বাংলাদেশ গঠন করার জন্য এর চেয়ে ভালো কোন রকম কর্মসূচি হতে পারে না আমরা ধাপে দাবি এটাকে কার্যকারী তখন আমি বললাম তাহলে কি আপনি আমাদের সাথে কাজ করতে রাজি আছেন আমরা আপনাকেই আগে রেখে আমরা কাজ করতে চাই কারণ ইউ আর সিনিয়র এবং আপনি একজন সৎ ব্যক্তি উনি সৎ ছিলেন ব্যক্তিগতভাবে আর তবে আপনার সমস্যা হচ্ছে আপনি বাংলা জানেনও না বাংলা বলতে পারেন না লিখতে পারেন না আপনি সারাজীবন পাকিস্তানে
(48:24) বড় বড় হয়েছেন ওখান থেকে আর দ্যাটস নট এ প্রবলেম আমরা রয়েছি আপনার গ্রাউন্ড ওয়ার্ক করার জন্য আপনি যদি রাজি থাকেন তাহলে আমরা একসাথে কাজ করতে আপনাকে সামনে রেখে আমরা কাজ করতে রাজি এগিয়ে যাব চেনা পরিষ্কার এগিয়ে যাব তখন বললেন যে আমি রাজি তখন বললাম যে স্যার আমাদের সাংগঠনিক বিধান অনুযায়ী আপনাকে একটা কোরআন শব্দ দিতে হবে যে কোরআন ধরে আপনি বলবেন যে আমি এই কর্মসূচি ভিত্তিক কর্মকাণ্ড সেনা পরিষদের কর্মকাণ্ড পরিচালনা করার জন্য শীর্ষ নেতা হিসেবে যোগ দিতে রাজি আছেন উনি অজু করে আসলেন কোরআন শরীফ রাখা হলো তার উপর হাত রাখলেন আমিও ওর হাতের উপর
(49:21) হাত রাখলাম তারপরে শপথ তিনি নিলেন তবে একটা শর্ত থাকতো উনার তরফ থেকে যে যতদিন পর্যন্ত রাষ্ট্রীয় ক্ষমতায় আমরা না যেতে পারবো ততদিন পর্যন্ত সেনা পরিষদের সাথে আমার যেস কোন সম্পর্ক আছে সেটা প্রশাসিত করা যাবে না আমরা বললাম আমরা সবাই পরামর্শের [মিউজিক] মাধ্যমে বলল শুধু তুমি আর নূর এই দুজনের পারমিশন থাকবে আমার সাথে যেকোনো সময় যেকোনো অবস্থায় যোগাযোগ করার আমি বললাম আমাদের খুব বেশি যোগাযোগ করার দরকার হবে না তবে প্রয়োজন মতো নিটন বেসিসে আমরা দুজনেই আপনার সাথে যোগাযোগ করবো তাও তার বাসায় অফিসে না এই হলো কথা বললাম সেই শপথ তো আপনি
(50:24) রাখলেন না আপনি মনে করলেন যে আমাদের বিদেশে আইসা এই চিরায় আপনার আন্ডারেই সরকারের আন্ডারে থাকবো আমরা বিভিন্ন দূতাবাসে আপনি আপনার যাদেরকে আপনি বিশ্বাস করেন তাদের নিয়ে আপনি রাষ্ট্র চালাবেন চালাচ্ছেন চালান আমরা তো কোন রকম বিরোধিতা তো করি নাই আপনার করবো আজ আপনি আমার বাবার সামনে বলছেন যে তোমরা লেট আস ফরগেট এন্ড ফরগিভ এন্ড স্টার্ট এফেক্ট রাজনীতিতে বা দাবা রাজনীতি হলো দাবাখেলা দাবাখালায় একটা চাল দিয়ে চাল আবার পিছনে নেওয়া যায় না চালের আগে আপনাকে চিন্তা করতে হয় এটা একবার চাল দেওয়ার পর আর সেটাকে ফেরত নেওয়া যায় না
(51:14) আপনি হাউ ক্যান উই স্টার্ট প্লে এটা সম্ভব নয় এভাবে আমাদের মিডিয়া আপনাদের ওই 25 বছরের পরিকল্পনাতেই কি শেখ মুজিবকে ক্ষমতাচুত করার পরিকল্পনা ছিল এটা অবশ্যই শেখ মুজিব কি শেখ মুজিব ওয়াজ দি ওয়াজ এ মেইন মেজর প্লেয়ার টু ইমপ্লিমেন্ট দি ইন্ডিয়ান ডিজাইন ওভার রাইট কিভাবে তুমি দেশে মানে জাতীয় জাতীয়তাবাদী ভিত্তিতে নিজের সংস্কৃতি নিজেদের ঐতিহ্য ভিত্তিতে নিজেদের ধর্মীয় চেতনার ভিত্তিতে তুমি বাংলাদেশ বানাইবা কিভাবে এটা প্রশ্নটা তো আমার মনে হয় তোমার করাই উচিত ছিল না এটা এটা করার উচিত ছিল না কেন এটা করলাম আপনার মুখ থেকে শোনানোর জন্য এটা শুনলে হয়তো অনেকেই মনে
(52:15) করতে পারে যেমন আওয়ামী লীগ হয়তো এটা নিয়ে কথা বলবে যে জিয়াউর রহমানও তাহলে তাকে ক্ষমতাচুত আমি কিন্তু এখানে হত্যা করার কথা বলে আমি বলেছি ক্ষমতাচ্চুত ক্ষমতাচুত করার কথা ক্যাজুয়াল এ কনফ্লিক্ট ইটস এ ক্রস রাইট তো এখন এই জায়গাতে শেখ মুজিবকে ই করার পরে আমি আমি ব্যক্তিগতভাবে শেখ জিয়াউর রহমানের প্রতি আমার সম্মান একটুও কমে নাই কারণ ওইটা ছিল মেইন কালপিট এই শেখ মুজিব সো তাকে তো সরাইতেই হবে এনি হাউ আপনাকে সেটা আমি তোমাকে একটা কথা বলবো জি স্যার জাতি আমি একজন মুসলমান হিসাবে বা একজন মানুষ হিসাবে কেউ কোন মানে মানুষ বা একজন মুসলমান হিসেবে আমি কাউকে জাতির পিতা
(53:05) জাতির মাতা জাতির বোন জাতির ভাতিজা এগুলি আমি মানি না এগুলি এগুলি এগুলি সঠিক বয়ান নয় স্যার আপনি তো সেক্টর কমান্ডার ছিলেন মানে মানে বীর উত্তম ছিলেন একজন প্রশ্নটা আমি শেষ করি নাই আমরা এই যে সভ্য সমাজ তথাকথিত যেখান থেকে আমরা গণতন্ত্রের স্তবক নেই যেখান থেকে আমরা মানব মানব অধিকারের সবক নেই যেখান থেকে আমরা শিখি হোয়াট ইজ ব্যক্তি স্বাধীনতা বলা স্বাধীনতা এ সমস্ত যারা যেখান থেকে আমরা সবক নেই সে সমস্ত দেশে কি জাতির পিতা জাতির পিতা জাতির বাতা এই সমস্ত আছে বলো কোন দেশে আছে ইউএসএ ইউএসএতে কয়েকজনকে তারা মানে ইউএস এর ফাউন্ডার মনে করে
(54:00) ফান্ডিং ফান্ড ফাউন্ডিং ফাদারও কেউ বলে না রাইট দেখো নেলসন ম্যান্ডেস ওয়াজ এ ফ্রেন্ড অফ মাইন উনি তো কোনদিন এক্সেপ্ট করেন নাই যে তো তাকে বলা হোক জাতির পিতা কেনিয়াটা জমু কেনিয়াটা উনাকে তো জাতির পিতা বলা হয় না লুবু প্যাট্রিক লুবুম্মা অফ জাম্বিয়া উনাকে তো জাতির পিতা বলা হয় না স্যার পিতা যদি বলা হয় যেমন ভারতে এই কালচার আছে কিন্তু ভারত যদি ভারতের কালচারকে মানবো কেন না যদি মানা হয় সেক্ষেত্রে স্যার মোহাম্মদ আলী জিন্না বাংলাদেশের জাতির পিতা হবে কারণ সেই দ্বিজাতিত্বের ভিত্তিতে দুই রাষ্ট্র গঠন করে দিয়ে গেছে মোহাম্মদ আলী জিন্না
(54:46) কোনদিনই 22 স্যার যদি হয় যদি তারা করে করতেই চায় তো তাহলে সে হবে সে জি স্যার আই এম ভেরি স্ট্রেট আই কারণ আমার দাদা দাদা নানারা সব ছিলেন এয়ার ফ্রম দি আলীগ তারাই প্রতিষ্ঠা করছে মুসলিম লীগ নয় সাহেবের নেতৃত্বে আই কাম ফ্রম পলিটিক্যাল ফ্যামিলি মাই ফাদার ওয়াজ জিএস অফ ঢাকার ইউনিভার্সিটি ঠিক আছে নাও হি বিকেম দি লিডার অফ দি ইউথ এন্ড স্টুডেন্ট ফ্রন্ট অফ মুসলিম লীগ উনারাই ইয়া বিলেট থেকে বিলের থেকে নিয়ে আসছিল জিন্নাকে টু প্রোভাইড লিডারশিপ তাদের এক পয়েন্ট এজেন্ডা মুসলমানদের যেমন স্বাধীন রেস্ট নো আদার এবং প্রথম গুলি খায় এই পাকিস্তান
(55:40) আন্দোলনের মুভমেন্টে কার মাইকেল কলেজের একটা ছাত্র যেই প্রসেশনের নেতৃত্ব দিচ্ছিলেন আমার বাবা বুঝলা অতএব আমার মনে হয় আমি জিন্দাকে যতটুক জানি তিনি নিজেও কোনদিন জাতির পিতা হিসেবে স্যার নিতে রাজি হও রাইট জি স্যার স্যার আমাদের অনেকগুলো খুব গুরুত্বপূর্ণ কোশ্চেন আছে যে কোশ্চেন গুলো মানুষ অনেক এই 50 বছর অপেক্ষা করছিল আমরা দ্রুত কোশ্চেনে যাই পরের কোশ্চেনটা স্যার মানে ইয়েস নো স্যার দুই মানে দুই ইয়েতে জবা আমার দর্শকরা তোমার দর্শকরা আপনার দর্শক স্যার তোমার দর্শক আমি আমার দর্শক বলবো না যে তোমার দর্শকরা আই এম প্রিভিলেজ তুমি আমাকে আমার সাথে কথা বলছো
(56:27) এবং তোমার মাধ্যমে তার আমাকে দেখছেন আমি বলব যে আমি দর্শকদের সোজা কথা বলতে চাই যে আমি ব্যক্তিগতভাবে জাতির পিতা জাতির পিতা জাতির ভগ্নি জাতির জামাই এই সমস্ত কিছু বিশ্বাস করি আমরাও করি না স্যার বাংলাদেশের মানুষ কেউই করে না এটা যারা যাদের বোধগম্য থাকা উচিত জাতির পিতা যদি বলতেই হয় তাহলে বিশ্ব মানবতার পিতা হচ্ছে আদম আলাইহিস সালাম এটা কেউ অস্বীকার করতে পারে তা আমার কথা হচ্ছে তোমরা অন্য উন্নত দেশগুলি থেকে তোমরা গণতন্ত্র শিখা আসো তারপরে মানব অধিকার স্বীকার আসো এগুলি কি নতুন করে শিখার কিছু আছে আমাদের কোরআনের মধ্যে এ সমস্ত নাই তারপরে বিভিন্ন
(57:19) ধর্মগ্রন্থ থেকে এগুলি নেই তারপরে ওই সমস্ত দেশে কেন জাতির পিতা থাকে না ওইখানে কেন জাতির মাথা থাকে না আমাদের এখানে কেন থাকতে হবে ইন্ডিয়াতে কে জাতির পিতা হু ইজ জাতির পিতা অফ ইন্ডিয়া বলো তুমি আমাকে দেয়ার ইজ নো জাতির পিতা হু ইজ জাতির পিতা কোন সভ্য দেশে জাতির পিতা বলে কোন জিনিস নাই এটা হলো আমার শেষ কথা এটা তো স্যার মুজিববাদ প্রতিষ্ঠিত করতে হবে যাই হোক স্যার আমি এক কথা একটা গ্রুপের একটা একটা সেগমেন্ট অফ দি পপুলেশনের চিন্তা ভাবনা স্যার না স্যার শেখ মুজিব এটা আলাদা একটা রিলিজিয়ন আওয়ামী লীগ হচ্ছে একটা ধর্ম ওদের ধর্মের এই প্রফেট হচ্ছে গিয়ে
(58:06) শেখ মুজিব এটা শুধু শুধু মানুষ না ওরা ওরা ওরা আরেক জিনিস এটাকে আপনি ঠিক করতে পারবেন ওরা তো মানুষ না হলে অমানুষ হোক বা অন্য গ্রহ থেকে ওরাদের আগমন হোক আমি বলব তাদের মেন্টর যে ভারত হুম যেখানে এখন উনারা গিয়া আরাম আসে থাকতেছেন বাংলাদেশ থেকে পলাইয়া কোনদিন শুনি নাই কোন প্রাইভেট মিনিস্টার পলায়ে যায় আচ্ছা নিবে উনারা পলায়ে গেছেন এখন ওই দেশটাতে কোন জাতির পিতা আছে কি বলো নাই তো আমরা কেন জাতির পিতা নেব কেন নেব কি যুক্তিটা কি বাংলাদেশের স্বাধীনতার ব্যাপারে বা স্বাধীনতা পর্যন্ত বাংলাদেশকে পৌঁছানোর রাজনীতিতে কি শুধু মুজিবের অবদান
(58:59) ছিল এখানে ভাষা নাম দিতে হবে না ফজলুল হকের নাম নিতে হবে না ফারুদ্দিনের নাম নিতে হবে না বলো তুমি এখন পরিষ্কারভাবে কেন তাহলে মুজিব কিভাবে জাতির পিতা হবে একমাত্র মুজিবই কি বাংলাদেশের ঠিকাদার না আমি সেটা মনে করি না মুজিব তো কোনদিন সাজাতে চাই নেই বাংলাদেশের জন্য নেভার ওয়ান্টেড বাংলাদেশ শুড বি ইন্ডিপেন্ডেন্ট আগরতলা ষড়যন্ত্র মামলা টামলা এই সমস্ত আবল-তাবল কথা বলে কিচ্ছা বলে আসুক কিচ্ছা তো আগরতলা মানে স্বাধীনতার কথা সেনাবাহিনীর এক তরুণ অফিসার প্রথম চিন্তা করেছিল তিনি ছিলেন ফ্লাইট কমান্ডার ফ্লাইট লিফট সরি কমান্ডার হোসেন বা পাকিস্তান নেভির চোখ ওই সব
(1:00:04) হইছে জি স্যার অনেক অনেক গুরুত্বপূর্ণ কথা আছে যেগুলো মানুষ শুনতে চায় সেখানে যাই আমি কথা হচ্ছে যে শোনো যার যা প্রাপ্য তাকে সেটাই দিতে হবে সেই মর্যাদা দিতে হবে না হলে এটা না আমি আপনার কাছ থেকে আমি ধারণা করছিলাম যে আপনি হয়তো শেখ মুজিব সম্পর্কে অনেক বাজেভাবে কথা বলবেন কিন্তু আমি আপনার রেস্পেক্ট এবং শালীনতা দেখে খুবই অভিভূত যে আপনি যথেষ্ট সম্মান নিয়ে আওয়ামী লীগের শেখা উচিত যে মেজর ডালিম সম্পর্কে তারা যা শুনেছে এতদিন সে মেজর ডালিম একবারও শেখ মুজিব সম্পর্কে বাজে কোন ভাষা বলে নাই বা তাকে নিয়ে কটাক্ষ করে কোন কথা বলে নাই যাই হোক তো আমরাও স্যার এটাই এটাই
(1:00:47) বলে আসছি যে আমরা কাউকে অসম্মান করতে চাই না আরেকটা কথা শুনতে চাই এই কথাটা যখন তুমি বললেই তাহলে আমার বইতে পরিষ্কার লেখা আছে পরিবারের সাথে আমার কি সম্পর্ক ছিল জি সেটা ব্যক্তিগতভাবে বা পারিবারিকভাবে আমরা কিন্তু তার সাথে ভিত্তিক করি নাই আমাদের যখন চাকরি থেকে বের করে দিলেন নীতি অন্যায়ের মাধ্যমে ওই যে বিচার করলেন গাজীগণের ঘটনাকে কেন্দ্র করেন আমরা মেনে নিলাম উনি নিজে ডাক দিলেন আমাকে নূরকে স্যার এটা এটা আমার এই কোশ্চেন একটা এই কোশ্চেনটা তাহলে করে ফেলি আপনার ওয়াইফকে আপনার ওয়াইফকে অপহরণ করেছিল এই শেখ মুজিবের তারপর গোলাম
(1:01:26) মোস্তফার ছেলে এরা কামালের বন্ধু-বান্ধবের এটা না নিজে নিজে ছিল আচ্ছা তো আপনার আপনার স্যার আপনি এটার বিচার চেয়েছিলেন শেখ মুজিবের কাছে আমার বউ জি কন্টিনিউ করেন স্যার এবার হ্যাঁ যে আপনি বিচার আপনি প্রাইম মিনিস্টার কারণ ঘটনাটা কি ছিল স্যার ঘটনাটা কি ছিল স্যার একটু শুরু থেকে বলেন এটা একটা মানে মজার ঘটনা আচ্ছা তুমি শুনতে চাও তুমি তো আমার বইতে লেখা আছে যদিও সবাই শুনতে চায় স্যার সবাই আমি এক সবাই শুনতে চায় ঘটনাটা হচ্ছে আমার এক খালাতো বোন তার নাম তাবিনা তার বিয়ে ঠিক করেছিলাম আমি আর নিম্মি কর্নেলার সাথে যে আমাদের চেয়ে জুনিয়র
(1:02:16) চাচি তার সাথে বিয়ে বিয়ে হবে অনুষ্ঠান হবে লেডিস ক্লাবে তো দুপক্ষেই আমাদের পরিচিত অতএব আমরা হলাম রায় মিডিয়া ঠিক আছে তখন আমরা কি করলাম সমস্ত অ্যারেঞ্জমেন্ট আমাদের উপরে দায়িত্ব আসলো তো কাকে রাখি আর কাকে বাদ দেই এত মানুষের সাথে পরিচিতি তো আমরা যাই হোক বেশ ভালোই প্রায় দুই তিন হাজার লোকের মত লোক ইনভাইট করা হলো দুই তরফকে চলছে বিয়ার আসো তখন আমার একমাত্র শালা যার নাম বাপ্পি ও ম্যাগিল ইউনিভার্সিটিতে পড়তো ওখান থেকে ছুটিতে আসছে দেশে হিজ অলসো প্রেজেন্ট ইন দিস সেরিমনি আমি আর নিমিত দুই পক্ষের মানে হোস্ট বলতে পারো সবাই দেখাশোনা করছি
(1:03:23) বাপ্পি বসে আছে ছেলেদের যেখানে বসার জায়গা সেখানে তখন চুলের একটা ফ্যাশন ছিল জাস্ট কাম ফ্রম কানাডা তো লম্বা বিউটিফুল হেয়ার এন্ড হ্যান্ডসাম আমার মত এত খারাপ চেহারার লোক ছিলেন না ছিল না অনুষ্ঠানের শেষ হওয়ার আগে বলবো স্যার জি বলেন আচ্ছা তারপর তোমার ও বসেছিল অন্যান্য গেস্টদের সাথে তার পিছনের রোতে গাজী গোলাম ওয়াইফ অলসো ইনভাইটেড ফাংশন ফ্রম আদার সাইড নট ফ্রম আওয়ার সাইড মানে ছেলেপক্ষের তো গাড়ির মুস্তফার ছেলেরা আর তার সাঙ্গবঙ্গ পিছনের সিটে পিছনের রোতে সিটে বস তাদের মধ্যে একটা ছেলে বাপ্পি চুল টান দিল পিছন
(1:04:28) দিক তো বাড়ির পিছনে ভদ্র মানুষ বিদেশে থাকে বিদেশে বড় হইছে পিছে বলল কিছু বলে নাই সামনে আবার ওরা চুল টান দিল দ্বিতীয়বার টান দেওয়ার পরে বাপ্পি পিছনে তাকিয়ে দেখলো যে একটা ছেলে হাত সরিয়ে দিয়েছে আমি বলল যে তুমি চুল টান টান টান দিয়েছো বলল যে হ্যাঁ বলে কেন কয় আমরা দেখছিলাম যে এত সুন্দর চুল এটা কি পরচুলা না আসল আচ্ছা চিন্তা করে সে তখন ইউনিভার্সিটিতে পড়ে আর এই পুচকি ছেলে তখন মনে হয় স্কুলেও পড়বে না বা স্কুলে সিক্স সেভেন ক্লাস হবে তখন বাপি বলে বেয়াদব ছেলে তুমি আর এখানে বসবে না তুমি অন্য কোথাও গিয়ে ওরা বেরিয়ে চলে গেল আমি কিন্তু
(1:05:26) কিছুই জানিনা মানে আমি আর এত ব্যস্ত পক্ষকে দেখাশোনা খাওয়া-দাওয়া চলছে এর মধ্যে হোয়াট এন্ড দেখলাম দুটা মাইক্রোবাস রেড ক্রসের আর একটা গাড়ি ফোক গাড়ি সমুদ্র গাড়ি আগে পিছনের দিন মাইক্রোবার মাইন্ড ইউ তখন কিন্তু আমার নিজের পার্সোনাল সিকিউরিটি গার্ড উইথ ওয়ারলেস মজুদ লেডিস ক্লাবে আমি আমি কুমিল্লা থেকে তখন কুমিল্লা থেকে আসছি বিয়ে তো আমাদের গার্ড নিয়ে চলাফেরা এটা তো আর্মির নিয়মটা তুমি জানো আসলো থামলো দুইটা মাইক্রোবাস থেকে প্রায় আটজন ট্রেন গ্যাস ধারী সাদা পেশাব করা লোক নামলো আর ফক্স গাড়ি থেকে নামলো গোলাম মোস্তফা স্বয়ং তার স্ত্রী
(1:06:27) কিন্তু মেয়ে মহলে উনি গাড়ি থেকে নেমেই চিৎকার করতে শুরু করলেন মেজর ডালিম কোথায় মেজর ডালিম কোথায় মেজর ডালিম কোথায় বহুত বারবার বাড়ছে আর সহ্য করা যায় না আমি অবাক হয়ে গেলাম এরকম চিৎকার করছি তখন একজন একটা ছেলে এসে একজন হিজ ট্র্যাক প্লাটের একটা ছেলে আমার নামটা মনে নাই আইসা বলল যে ভাই আপনাকে খোঁজ করতে এই চিৎকার করতে গাজী গোলাম তার সাথে আট আট দশ জন ট্রেনগার্ড ধারী লোক আছে মাইন্ড তখন কিন্তু আর্মি ওয়াজ ডেপ্লয়েড ইন দি হোল কান্ট্রি টু রিকভার ইল্লিগাল আর্ম আর আমাদের ঢাকার হেডকোয়ার্টার ছিল রেস করতে আমরাও সেই সেই অপারেশনে যুক্ত ছিলাম যাই হোক আমি বাইরে
(1:07:24) আসলাম আসে সামনে সামনে বারান্দাতে আমরা নিজে দাঁড়িয়ে আপনি আসুন আপনার বেগম সাহেব তো আছেন ভিতরে আপনারা আসুন গর্ব ঢুকে আপনি দোয়া করেন হারামজাদা বারবার আসছে আর্মির আজকে আমি উচিত স্বীকার দেব আমি দেখলাম আমার চারিদিকে থাকা থাকা ঠেকাইলো প্রায় চার পাঁচ জন মানুষ আর চার পাঁচ জন খারাপ দাঁড়িয়ে আমরা এটা কি আমি একজন ট্রেইন মানুষ আমার স্কটের স্কট আছে ওখানে প্রায় চার পাঁচ জন ওয়ারলেস আছে আই ক্যান কল এনিওয়ান এনি টাইম এমপি ইউনিট যে ইউনিট দরকার হয় এই কি অবস্থা একটা বিয়েবাড়ির মধ্যে এরকম একটা হলুদ কান্ড আপনি দেখেন কিছুই কি ব্যাপার কি আপনি এত উত্তেজিত আমি তো
(1:08:26) জানিনা যে এর মধ্যে কি ঘটনা ওকে উঠ এ উঠা মাইক্রোবা আমাকে ঠেলতে ঠেলতে নিয়ে যাচ্ছে মাইক্রোবা আপনি ব্যাপার কি গাড়িতে এটা একটা বিয়ে বাড়ি একটা মেয়ের বিয়ে হচ্ছে আর আপনি আমাকে বলছেন উঠ কি আমার কাপড় টাপড় ধরে চারজন মিলা আমাকে উঠালো খবর চলে গেল ভিতর অন্যর মহলে নিম্মি আর আমার শাশুড়ি আমার খালার শাশুড়ি মানে কন্যার মা উনি বেরিয়ে আসলেন উনারা আসলেন যে কি ব্যাপার দেখে যে এরকম আমাকে ঠেলাঠেলি করে উঠানো হচ্ছে মাইক্রোবাসে আমি মাইক্রোবাসে উঠলাম উঠে দেখি চুল্লু আর আলম নামে দুইজন মুক্তিযোদ্ধা ক্র্যাক প্লাটুনের সদস্য তারা ছিল আমার ছোট ভাই স্বপনের সাথে স্বপন
(1:09:27) বিরুদ্ধ ওদেরকেও মারতে মারতে মানে রক্ত বের করে ফেলেছে মুখ দিয়ে রক্ত ঝরছে আহত অবস্থায় তারাও মাইক্রো তখন আমার খালা শালা মা গাজীকে বলল গাজী সাব আপনি কি করছেন আমার মেয়ের বিয়ে হচ্ছে এট দেয়ার দি তারা বরপক্ষেরও কন্যার পক্ষেরও কি হয়েছে কি ওরা তো ব্যস্ত বলে আমি ওদেরকে উচিত শিক্ষা দিচ্ছি ওকে আমি উচিত শিক্ষা দেবো তখন আমার স্ত্রী বলল যে আপনি তাকে একা নিয়ে যেতে পারবেন না আপনি আমাকেও সঙ্গে নিয়ে ঠিক আছে চল বলে ওরেও ধাক্কা দিয়ে উঠায়ে দিল মাইক্রোকে তখন আমার খালা বললেন কাজী সাহেব আপনি কিন্তু বাড়াবাড়ি করছেন ঠিক আছে যেখানে
(1:10:22) আপনি নিয়ে যেতে চান আমিও যাব থাকবো কাজী কি স্যার তখন ঢাকা আওয়ামী লীগের সভাপতি নাকি তখন সে আওয়ামী লীগের সভাপতি নয় হি ওয়াজ অলসো দি চেয়ারম্যান অফ দি রেড ক্রস রেড ক্রস বুঝতে পারলা শেখ মুজিবের সবচেয়ে প্রিয় লোক সে তখন সে ঢাকার মধ্যে মানে ঢাকা শহরে সে হইলো মুজিবের সবচেয়ে বড় লাঠের সর্দার অশিক্ষিত মূর্খ মানুষ সাধারণত রেড ক্রসের চেয়ারম্যান হয় না কিন্তু ওকে বানানো হয় যাতে করে লুটের এই যে রিলিফের মার চুরি চামারি করতে সুবিধা হয় যাই হোক সেটা অন্য ব্যাপার তারপরে আমাদেরকে নিয়ে উনি গাড়ি ঘুরে চললেন প্রথম ফার্ম গেট ফার্ম গেট দিয়ে ভিতরে ঢোকার পরে আমি
(1:11:21) দেখলাম যে আরে সম্ভব না কোথায় চাচ্ছে লক্ষী ক্যাম্পে নাকি তখন আমি চিন্তা করছি কি করি এর মধ্যে আমার খালা আর মিম্মি নিজেদের শাড়ি ছিড়ে চুল্লু আর আলমকে ব্যান্ডেজ করে দিয়েছে মানে যেখানে যেখানে ক্ষত তার থেকে রক্ত ছিল আমি হঠাৎ বললাম গাড়ির থামা ড্রাইভার ইন দি মিন টাইম স্বপন বাপ্পি ওরা কিছু গেস্টকে বোধহয় না বাড়িতে পৌঁছে যাওয়ার জন্য নিয়ে গেছিল গাড়ি করে বা গাড়ি আসছিল না কিছু ওরা উপস্থিত ছিল না তো আমি বললাম গাড়ি থামা ড্রাইভার গাড়ি থামা দিল আমি তখন আমার আমার গাড়িতে প্রায় চারজন তিনজন ধারী লোক তাদের একজনকে বললাম যে তুমি গিয়ে ওই সামনে যে
(1:12:16) গাড়ি গোলাম মোস্তফা বসে আছেন কাজী গোলাম মোস্তফা সাহেবকে বলেন নাইমা সামহাউ দ্যাট ম্যান গট ডাউন এন্ড ওয়েন্ট টু গাজী গাজী তখন স্টপ হয়ে গেছে যে পিছনে গাড়ি স্টপ হয়ে গেছে আইসা বলছে উনাকে বোধহয় বলছে যে আপনাকে উনি ডাকছে ডাকছেন নিজে দাঁড়িয়ে গাজী ওস্তাদ দরজা খুলে আমাকে মাইক্রো আসছে তখন আমি গাজী গোলাম বললাম যে গাজী সাহেব আপনি তো আমারে নিয়ে চলতেছেন কোথায় নিয়ে যাচ্ছেন জানিনা কিন্তু একটা কথা মনে করে রাখেন আপনাকে মনে করা যাচ্ছে আপনার ভালো যে আপনি যে আমাদেরকে এই মাইক্রোসে রেড ক্রসের মাইক্রোসের মধ্যে ঢুকায় নিয়ে আসছেন এটা কিন্তু হাজার হাজার মানুষ ছয় সয়
(1:13:15) মানুষের দেখতে উপস্থিত ছিল অতএব আপনি কিন্তু আমাদের সাথে যাই করেন আপনি কিন্তু পারবেন এইটা শোনার পর গাজী গেল একটু ঘাবড়ায় যে তাইতো আমি যে উঠায় নিয়ে আসছি এটা তো সবাই দেখছে তখন আমি বললাম যে আপনি যাই করেন আমি উনি যখন একটু হতভব দেখাচ্ছে আমি বললাম যে গাজী সাহেব আমি আপনাকে একটা পরামর্শ আপনি যাই করেন আপনি শেখ সাহেবের কাছ থেকে আগে পারমিশনটা নিয়ে এছাড়া আপনি বাঁচতে পারবেন না এর মধ্যে আমার ছোট ভাই স্বপন বীর বিক্রম ফেরত আসছে লেডিস ক্লাবে বাপ্পি ফেরত আসছে ওরা শুনলো যে এই ঘটনা ঘটছে ওখান থেকে সোজা শপথ চলে গেল এমপি ইউনিটে ঢাকা ক্যান্টনমেন্টে
(1:14:14) ওখানে গিয়ে বলল যে এরকম অবস্থা বিয়ে বাড়ি থেকে কিডন্যাপ করে এই বিয়েতে কিন্তু জিয়া রহমান উপস্থিত ছিল শফিলও উপস্থিত ছিল খালেদ মশ মানে সবাই উপস্থিত ছিল আচ্ছা ও উনারা তখন চলে গেছেন সেদিন কি একটা কি ছবি দেখানোর কথা ছিল সত্যজিৎ রায়ের কি যে মহানগর নাকি একটা ছবি তো ওটা দেখার জন্য সবাই চলে গেছে আগে তাড়াতাড়ি খাওয়া-দাওয়া করে তখন এই খবরটা পাওয়ার পরে দি সিও অফ দি এমপি ইউনিট এই খবরটা ব্রিগেড মেজ ইউনিট মেজ সবখানে এটা সে জানায় দিল ইয়াং অফিসাররা লুঙ্গি গেঞ্জি পায়জামা যে যাহা পড়া ছিল সবাই ঢাকা শহরে বের হয়ে আছে তারা খুঁজতে
(1:15:14) লাগলো যে আমাদের অফিসার তার ওয়াইফ কোথায় আর একদল সোলজার এমপির পাঠানো হলো যারা ওই অবৈধ অস্ত্র কালেকশন ডিপ্লয় ছিল গাজীর বাড়িতে গাজীর বাড়িতে যাদের পাইছে সবাইরে বন্ধু কইরা নিয়ে আসছে রেস্ট করছে ময়দানে আমি কিন্তু এগুলো কিছুই জানি না গাজী তখন আমার কথা শোনার পর ও বোধহয় কিছু চিন্তা করলো চিন্তা করার পরে দেখলাম যে উনি লক্ষ্মীদের দিকে না গিয়ে 32 নম্বরের দিকে যাচ্ছেন কলাবাগানে আমি বললাম যে আলহামদুলিল্লাহ হুম তখন 32 নম্বরে গার্ড রেজিমেন্ট ছিল ফাস্ট ফিল্ড রেজিমেন্ট যেটা আমার হাতে গড়া তারা গার্ড দিচ্ছিল প্রাইম মিনিস্টারের
(1:16:13) বাড়ি আমার জানা আছে তো গাজী চলল আমরা পিছে পিছে চললাম আবার কাফেলা কাফেলাকে গাজী 32 নম্বরের গেটের ভিতরে ঢুকতে না দিয়ে বাইরে খাড়া করায় স্টপ করা পর গাজী তার গাড়ি নিয়ে ভিতরে চলে আমরা ওখানে থাকলাম ইতিমধ্যে যখন এরকম সারা আর্মি ডিপ্লয়মেন্ট যারা ডিপ্লয়েড ছিল তারা যখন গাড়ির পরিবেশ ধরে নিয়ে আসছে আর সবখানে বেরিকেড দিয়ে ত্যাগ করা হচ্ছে প্রত্যেকটা গাড়ি যে আমাদের মিসিং অফিসার তারা এর স্ত্রী কোথায় আছে কিনা যাতে ঢাকার বাইরে না যেতে পারে এই হলুদ চলছে আমাদের তখন রেসকোর্সের কমান্ডার ছিলেন মেজর মোমেন সিও ফাস্ট লান্সার তো উনি মেজর মোমেন ছিলেন অপারেশন
(1:17:24) ইনচার্জ পরে লেফটেন্ট কার্ড আচ্ছা যাই হোক তখন আমরা বললাম যে গাড়ির ভিতরে গেল কি বলবে ঠিক সেই সময় দেখলাম একটা সাদা টয়োটা গাড়ি আসলো ড্রাইভিং সিটে বসা স্বপন পাশে বসা আমার বোনের জামাই লিটু আবুল খায়েল লিটু যে নাকি বেঙ্গল গ্রুপের মালিক বিরাট ধনী ব্যবসায়ী ওই সালমান রহমান তো মনের সাথে সবাই একটা যাই হোক ওরা দুজন আর এসপি মাহবুব সঙ্গে এসপি মাহবুব ছিল মুজিবের খুবই বিশ্বস্ত একজন কিলার মানে তাকে দিয়ে সমস্ত মানুষের মারা হতো আর কি ঢাকা জেলা ঢাকা জেলার এসপি এসপি এসপি এসপি মাহবুব হি ওয়াজ গিভেন ডিউরিং দি ওয়ার্ড হি
(1:18:30) ওয়াজ গিভেন র্যাংক অফ ক্যাপ্টেন মাহবুব ওয়াজ এ গুড ফ্রেন্ড অফ মাইন্ড এন্ড এনিওয়ে ওদের গাড়ি যখন আসলো আর গাড়ি থেকে পরে আমি এই গল্প গল্প মাহবুবের কাছ থেকে শুনছি যে স্বপন এই ক্যান্টনমেন্টের জানানোর পর সে চলে গেল মাহবুবের বাস মাহবুবের কিন্তু সেই বিয়েতে আসার কথা তো সে ওয়ারলেসে জানাইছে যে আমার আমি মানিকগঞ্জ মানিকগঞ্জ থেকে ফিরছি খুব সহসাই আমি বিয়ের বাড়িতে আসছি আমার দেরি হবে তো স্বপন চলে গেছে তার বাসায় সে থাকতো মিন্ট রোডে মিন্ট রোডে মানে ক্লাস ওয়ান গ্যাজেটেড অফিসারদের জন্য একটা ইনক্লেভ আছে তুমি হয়তো জানো যে কিছু জানিনা তখন
(1:19:21) বাংলা ছিল এখন বোধহয় মাল্টিপ্লেট ওই ইন্টারকনের সাথে তো সেখানে মাহবুব থাকতো তো ফ্ল্যাটে লিটু আর স্বপন গিয়ে উপস্থিত হইছে ঠিক সেই মুহূর্তে মাহবুব ওয়াজ গেটিং রেডি টু কাম টু ম্যারেজ মানিকগঞ্জ থেকে ফিরে আসছে উপরে উইঠা দেখা যায় মাহবুব কাপড় টোপড় পড়তেছে চুল আছে তখন লিট আর স্বপনকে দেখে বলল যে কি ব্যাপার তোমরা এখানে কেন আমি তো আসছি আমি তো বলছি তোমাদের জানা হইছে আমার অবস্থা জানা হইছে জানা হয় নাই যে আমি দেরি হবে মানিকগঞ্জে হ্যাঁ কিন্তু মাহবুব ভাই এক ঘটনা ঘটছে বলে কি ঘটনা কয় যে নিম্মি আর ডালিমকে উঠায়ে নিয়ে গেছে গাজে গরম বিয়ে
(1:20:12) বাড়ি থেকে কোথায় নিয়ে গেছে কি হয়েছে জানিনা তবে তার পরিবারের সবাইরে এখন অ্যারেস্ট করা হয়েছে তারা সব ওই তার উদ্যানে আছে মানে রেস্ট করছে আর্মি সারা ঢাকা শহরে ছড়ায় পড়ছে তারা প্রত্যেকটা গাড়ি চেক করতেছে যে লুকিং ফর দি মিসিং অফিসার এন্ড এবডাক্টেড অফিসার এন্ড হিজ ওয়াইফ মাহমুকে তাই নাকি এটা তো সাংঘাতিকতা গাজী তো গাজী তোকে বিশ্বাস করা যায় না বলে সে রেড টেলিফোন করতে মানে হাত দিতে গেছে রেড টেলিফোন বেজে উঠছে কে শেখ মুজিবুর ফোন মাবুদ তো উঠাইছে কে বলছে বলছেন আমি মাবুব বলছি বলে যে আমি প্রাইম মিনিস্টার মুজিবুর রহমান বলে
(1:21:05) জি বলে তুই ইমিডিয়েটলি আমার বাসায় আয় এর মধ্যে চিফ অফ স্টাফ ডেপুটি চিফ স্টাফ সিজিএস খালিদ মোশারফেলকে ডাকানো হয়েছে এরাও আসছেন নুরুজ্জামান আসছেন সবাই জিয়াউর রহমান অলসো ডেপুটি আচ্ছা মাহবুব তখন বললেন চলো তখন লিটদের গাড়িতে বসেই ও চলে আসলো তো ওই গাড়িটা যখন গেল গাড়ির নাম্বার দেখে আমি বুঝলাম যে উই আর সেফ আমাদের মারবে না কারণ এরা যখন আইসা উপস্থিত হইছে তার মানে কন্ট্রোল আর সারা দেশে কি হচ্ছে এগুলো তো জানিনা মানে সারা ঢাকা শহরে তখন গেটের সামনে থামলো ওটা থেকে মাহবুব নামলো স্বপনার লিচু গাড়ি নিয়ে দূরে গিয়ে সামনে ব্রিজের কাছে থামলো গাছের
(1:22:10) ছায়ার নিচে আমরা যে মাইক্রোবাসটা আসছি ওটা কিন্তু ওরা জানে না বাবু চলে গেল ভিতরে ইন দিনটা আমি চিন্তা করছি যে আমি কি করবো কি করার কি আমার ফার্স্ট ফিল্ডের রেজিমেন্টের লোকেরা মুজিবের গার্ড হিসেবে তখন নিয়ে যেত আমি যদি একটা আওয়াজ দেই তখন তো তারা সমস্ত ব্যারেল ঘুরায়ে দিবে কিন্তু এর মধ্যে একটা ক্রস ফায়ারের সিচুয়েশনে কে মরবে কে বাঁচবে এটাও তো একটা সমস্যা এটা বোধহয় ঠিক হবে না যেহেতু মাহবুব ভিতরে গেছে লেটস সি হোয়াট হ্যাপেন কিছুক্ষণের মধ্যেই মাহবুব আমি দেখলাম যে মাহবুব না শেখ কামাল রেহানা তারপরে শেখ জামাল বেগম মুজিব নিচে
(1:23:06) গেটের বাইরে আইসা আমাদেরকে খালাম্মা টালাম্মা চলার অসুবিধা মানে রক্তাক্ত চুল্লু ওদের দেখে তো ওরা ঘাবড়ায় গেছে তবে নিম্মির অবস্থা তো ভেতর নিয়ে আমাদের ভিতর নিয়ে গেছে তখন ভিতরে যাওয়ার পরে দেখলাম সিটিং রুমে প্রথমে আমাকে রাখলেন মুজিবুর রহমান আর আমারকে তোরা সব ওখানে দাঁড়ায় রইলো মিসেস মুজিব দাঁড়িয়ে রইলেন আমরা ভিতরে গেলাম গিয়ে দেখে সব মজলিস বসে আছে তখন এর মধ্যে গাজী স্যার বাসা থেকে ফোন আসছে প্রাইম মিনিস্টারের কাছে যে বাড়ি সবাই ধরে আর্মি যতদিন যতক্ষণ পর্যন্ত আমাদের অফিসার লেডি ওয়াইফকে না পাওয়া যাবে আমরা কাউকে ছাড়বো না আর ওই গার্মেন্ট 17 দিন যে
(1:24:10) গার্মেন্ট গেছিল রেস্টের মাইক্রোবাসে এ খবর শুইনা গাজীরও মুখ শুকায়ে গেছে মুজিবুর রহমানেরও মুখ শুকায়ে গেছে যার জন্য এই সবাইকে উনি ডাইকা নিয়ে আসছে জিয়াউর রহমান শফিউল্লাহ খালিদ মোশারফ আচ্ছা তো মরলি বুদ্ধি আর কি আমরা ঢুকতেই নিম্মিকে জড়ায়ে ধরলেন মুজিবুর রহমান না তুই কাঁদিস না তুই কাঁদিস না আমি এটার বিচার করব এই হারামজাদা গাজী তুই করছস কি এটা কি করলি তুই যা ওর পাও ধইরা মাফ চা আমার বউয়ের পাও ধইরা মাফ চা গা একটু অগ্রসর হওয়ার পর আমার আমার বউ বলল নিজের চপ্পল খুইলা বলল যে খবরদার তুমি আমার ক্ষমা পাওয়ার যোগ্য নয় আমি তোমাকে ক্ষমা করতে পারবো না তুমি
(1:25:10) পিছিয়ে দাও মুজিব আর বাকিরা তো সব চুপ করে বসে আছে আমি চুপ করে দাঁড়িয়ে তখন বলতেছে মা আবার মুজিব আমার বউকে জড়ে দিয়ে বলল মা আমি উপযুক্ত বিচার করব তুই আমার ভরসা রাখ তখন আমার বউ বলছিল নিমি বলছিল যে চাচা যাদের রক্তের উপরে আপনি আজ দেশের প্রধানমন্ত্রী তাদেরই আজকে রক্ত ঝরাইতে হয় স্বাধীন দেশে গাজীর মত একটা কম্বল চোরের হাতে এর বিচার আপনি কি করবেন আমি বিচার দিলাম আল্লাহর কাছে আল্লাহ তার বিচার করবে আমি আপনার কাছে কোন বিচার চাই না তখন আবার মুজিব বেগম মুজিবকে বলল ওদেরকে উপরে নিয়ে
(1:26:15) যাদেরকে উপরে নিয়ে বললেন না কি হয় জানিনা এরপর আমরা বলি যে একটা কাম কর শফিল্লা তুমি ওই আর্মি কন্ট্রোলে ফোন করে মোমিনরে বলো গাজীর পরিবারে ছেড়ে দাও ফোন রেড ফোন ফোন করলো মেজর মোমেনকে মেজর বললেন স্যার আই এম সরি উই আর ডিপ্লয়েড টু রিকভার দিস এন্ড ইল্লিগাল আর্মস অপারেশন আমরা নিয়োজিত আমি কিভাবে একজন 17 জন অস্ত্রধারীকে ছেড়ে দিতে পারি কাজী হ্যাজ টু প্রডিউস দি মিসিং অফিসার হিজ ওয়াইফ এন্ড এই 17 জন অস্ত্রধারীকে আমাদের কাছে সপর্ত করতে হবে তারপরে আমি ডিসাইড আমি ডিসাইড করবো আমি গাজীর ফ্যামিলিকে ছাড়বো কি ছাড়বো না অবস্থায় গেল আরবি মুজিব কাবাকাপি শুরু
(1:27:15) ওইদিন গাজীগুলো বুক শুকায়ে শেষ আর দেখো প্রাইম মিনিস্টার প্রাইম মিনিস্টার ডিজাইয়ার নট ডিজায়ার উনাকে বলেন উনি লিখিত তো অর্ডার দিলেও আমি সেটা মানবো না আই গট মাই ম্যান্ডেট মাই চিফ অফ এখানে কোন ভাই বোনদের ব্যাপার না এটা হলো লিগাল ম্যাটার লিগাল ব্যাপার তখন শফিউল্লাহ তবু দেখো মোমিন তুমি যদি একটুখানি তখন স্যার প্লিজ ডোন্ট আই গট মাই মোরাল এথিক আই এম প্রমিস বাউন্ড টাচিং কোরআন আই গট কমিশন আমি যে এটা আপনার এই কোন রকম আকুতি মেমোরি আমি শুনবো না দ্যাট ইজ বিয়ন্ড মাই ডিগনিটি বইলা উনি ফোন রেখে দিল তখন মুজিব সবই শুনলেন যে স্যার এরকম ব্যাপার এটা তো
(1:28:20) লিগাল কমপ্লিকেশন দেখা দিচ্ছে তখন বলে যে আরেকবার তুই ফোন কর তো মুজিবুর রহমান শফিউল্লাহ বলল শফিউল্লাহ আবার ফোন করো আমরা দাঁড়ায় আছি আমি দাঁড়ায় আছি নিমের উপরে ফোন করার পরে শফিউল্লাহ বলল যে লুক মোমেন্ট আই রিকোয়েস্ট ইউ ওয়াল থেকে প্লিজ তখন মুজিবুর রহমানকে দে আমারে দে উনি ফোন নিয়ে বললেন মেজর মোমেনকে যেমন আমি মুজিব বলছি হি সেড স্যার আই হ্যাভ নো টাইম আই এম রানিং এ বিগ অপারেশন এন্ড আই এম কমান্ডার আই এম সেন্ডিং ওয়ান অফ মাই অফিসার টু ইউর রেসিডেন্ট হিল এক্সপ্লেইন হোয়াট এভার টু সে মুখ শুকা গেল যারা বসা জিয়াউর রহমান আর
(1:29:26) খালেদ জামান এদের সব করে বসে কি করা যাবে উইথ ইন ফাইভ মিনিট ক্যাপ্টেন শহীদ এলাইভ হি ওয়াজ ফ্রম ক্যাভেলি এন্ড হি ওয়াজ এ ফ্রেন্ড অফ মাই ডিউরিং দি স্টুডেন্ট ডেজ আমরা একসাথেই কন্টেম্পারি ইউনিভার্সিটিতে ছিলাম আর কি ও হইলো তোমার কি বলে এটা লালবাগের ছেলে আমরা ছিলাম যাই হোক ও আমার আমরা দোস্ত মানে বন্ধু তো ক্যাপ্টেন হি ওয়াজ এ রিপেটেড অফ এনিওয়ে তো শহীদ আসছে আসার পরে মুজিবুর রহমানের এবং হাজারের সামনে শহীদ বলেছে স্যার আই হ্যাভ বিন অর্ডার টু কাম এন্ড কনভে মেসেজ লাউড এন্ড ক্রিয়েট
(1:30:28) [মিউজিক] ইট ইজ এ লিগাল ম্যাটার গাজী হ্যাজ ভায়োলেটেড দি প্রাইম মিনিস্টার অর্ডার অন হুইচ আর্মি হ্যাজ বিন ডিপ্লয়েড ওভার দি হোল কান্ট্রি এন্ড হিড এবডাক্টেড অ্যান অফিসার ইন ইউনিফর্ম এন্ড হিজ ওয়াইফ হোয়াইল হিজ হিমসেলফ ইজ এঙ্গেজ ইন দিস অপারেশন এলং উইথ 17 গার্মেন্ট রেড ইন দি রেড ক্রস মাইক্রোবার নাউ যেহেতু আমরা ডিপ্লয় আসছি টু রিকভার দি ইল্লিগাল আর্ম কমান্ডার সেড নো ওয়ে গাজী এন্ড দিস 17 পিপল হ্যাজ টু সারেন্ডার টু হিম এন্ড দেন লিগাল প্রসিডিং একর্ডিং টু ল দেশে ইমারজেন্সি চলছে আমাদেরকে প্রাইম মিনিস্টার খুব ঝুঁকিপূর্ণ দায়িত্ব
(1:31:33) দিয়েছেন আমরা আমাদের যথার সাথে চেষ্টা করে যাচ্ছি তখন বলে স্যার আমার আর কিছু বলার নাই আপনার যদি কিছু বলার থাকে আমাকে বলা হয়েছে শুনে আমাদের কমান্ডারকে জানান না ঠিক আছে তুমি যাও বাবা তো শহীদ চলে গেল এরপর শেখ মুজিব আমাকে বলল তুই মাফ কইরা দে আমি স্যার আমি তো বললাম স্যার শেখ মুজিবকে কাউকে বোধহয় আপনি মানে অফিসিয়াল কোন এগুলি মানতো না আমাকে তুই করে বলতো কারণ আমার একটা পারফেক্ট সম্পর্কে ছিল তো না উনি তো মাহবুবকেও তুই করে বলতো গোলাম মোস্তফাকেও তুই করে বলতো শফিউল্লাহকেও তুই জানি আমাকে উনি তুই করে বলতেন আমি তোকে যেকোনো সময় গিয়ে ডাক্তার যাইতাম খাবার
(1:32:26) খাইতাম বইসা কই মাছ পছন্দ করতেন ওই উনার চৌবাচ্চে সবসময় বড় বড় কই মাছ থাকতো আরে খাইতাম তলবি কই মাছ কোন অসুবিধা নাই আমার তো গতিবিধি ছিল খুবই খোলা মানে আমি যেকোনো সময় যাইতে পারতাম যেকোনো সময় ডাকলেই চলে যেতাম উনি প্রায় ডাকতেন আমাকে আর্মির খবর খবর জি স্যার তো এখন উনি বললেন ঠিক আছে ধরেন যা আমি বিচার করবো আমি স্যার ভেরি গুড তো এই আমার গাড়ি বাইর কইরা ওরে বাসায় পৌঁছে দিয়ে ওরে নিবে এদেরকে বাসায় পৌঁছে মানে মার্সিডিes আমি বললাম স্যার নর্থ নিজের বাইরে স্বপন আছে আরো দুই চার দিনের মধ্যে আইসা পড়ছে গাড়ির কোন অভাব নাই আমি আমরা চলে যাব
(1:33:18) আপনার গাড়ি দেওয়ার দরকার নাই বলে না শোনো এক রাত এই গাজী বললাম আলহামদু তুই যাবি এদেশেতে বিয়ার বাকি কাজ যে সম্পন্ন হয় নাই সেটা সম্পূর্ণ করে সম্পাদন করার জন্য নিমি বলল খবরদার তুমি আর লেডিস ক্লাবে ঢুকার তোমার কোন অধিকার নাই তুমি সেটা লস করছো তুমি যাবা না ইউ উইল নট গো তখন চুপ তোমরা চলে যাই আমরা চলে আসবো আসার পরে কন্যা সম্প্রদানে যে বাকি কতগুলি থাকে না রকম রকম ওই সমস্ত সম্প্রদান করা হইলো এরপরে দুইদিন পরে আমি কুমিল্লায় ফিরে চলে আসবো হঠাৎ শেখ মুজিবুর রহমান সাহেব ডাকলেন চিফ অফ ডাকার পরে কি কথা হইলো জানিনা উনি ফেরত এসে বললেন যে ডালিম ইউ ক্যান গো ব্যাক টু
(1:34:24) কুমিল্লা নাউ ইউ তোমার তোমার একটা তোমার এই তোমার নিমের ঘটনাকে নিয়ে এর মধ্যে তো অনেক গোলমাল হইছে এটা আমার বইটা আছে যে কি অবস্থা আর্মির মধ্যে উত্তেজনা না অল দিস থিংস এগুলো আমি রিসেন্টে যাচ্ছি না উনি বললেন যে একটা কোট ইনকারি করতে হবে তাজব ব্যাপার দোষ করলো গাজী কোট অফ ইনকারি হচ্ছে আমার তো আমি বললাম যে ঠিক আছে স্যার কোট ইনকারি তো করতেন তো আমি আর বন্ধ হলো এরপরে আর আমার কুমিল্লায় যাওয়া হয়নি উনি কি করলেন হঠাৎ একদিন না এরপরে আমি সরি কুমিল্লা থেকে ফেরত চলে গেলাম কোটা শেষে কুমিল্লা থাকা অবস্থায় হঠাৎ একদিন ঢাকা থেকে ফোন আসলো যে 13 জন অফিসারকে
(1:35:23) আরবি থেকে বাদ দেওয়া হয়েছে ইনিশিয়ালি 65 জন অফিসারকে এনলিস্ট করা হয়েছে আর প্রথম যে সাতজন অফিসার লিস্ট বাইর হইছে পিও নাইন প্রেসিডেন্সিয়াল অর্ডার নাইন একটা ছিল কোন কারণ দর্শনের বেঁচে রেখে আপনি যে প্রাইম মিনিস্টার ওয়াজ এনটাইটেল টু টাক এনি ওয়ান ফ্রম দি সার্ভিস এবং সংসদ সদস্যদেরকেও হ্যাঁ তো পি ওয়ান ওইটাকে বলা হইতো প্রেসিডেনশিয়াল অর্ডার নাম্বার ওয়ান নাম্বার নাইন পিও নাইন তো ওই প্রিয় আইনের আমি আর আমার নাম প্রথম তারপরে নূর বাকি পাঁচজন তো নূর আমি এই ঘটনা যখন ঘটে খবরটা আমি ঢাকা থেকে পাই রাত্রে বেলা সেদিন আমার বাড়িতে একটা
(1:36:19) পার্টি ছিল কুমিল্লা আমি আমার স্কুল স্কুলে আমি কুমিল্লা জেলা স্কুলে পড়াশোনা করছি স্কুলের টিচারদের কলেজ থেকে পরীক্ষা দিছিলাম ওই কলেজের সমস্ত প্রিন্সিপাল থেকে সমস্ত প্রফেসরদের আমি বাড়িতে একটা দাও তো পার্টি চলছিল তখন হঠাৎ নূর আমাকে ফোন করে ঢাকা থেকে জানাইলো হি ওয়াজ দেন এডিসি টু জিয়া রহমান যে স্যার আমাদেরকে তো চ্যাক করার হইছে পিও নাইনের আন্ডারে খবরটা সার্টিফিকেট কমেন্ট নারীদের কাছে তো আমাকে খুব ভালোবাসতেন যুদ্ধের সময় আমরা একসাথে ছিলাম কয়েকটা অপারেশনও করছি আমি উনার থেকে হি ওয়াজ এ ফাইন ম্যান উনি আগের ষড়যন্ত্র কেসের মধ্যে একজন আসামি ছিলেন
(1:37:15) যাই হোক টু কাট শট উনি এই ব্যাপারে এই ব্যাপারটাকে মেনে নিতে পারেন এরপরের দিন উনি আমাকে নিয়ে বললেন যে আমি যাচ্ছি ঢাকায় ঢাকায় যে আসো আসলাম আসা সন্ধ্যার সময় গেলাম শেখ মুজিবের বাড়িতে হি অলসো এড এন ইজি টু শেখ মুজিব দিয়া শেখ মুজিবকে একটা রেজিগনেশন লেটার দিয়ে বলল স্যার দিস ইজ এ রেজিগনেশন আই এম সার্ভিং আই এম সাবমিটিং এটার অফিশিয়াল কপি উইল কাম ডিউ প্রসেস টু ডিউ প্রসেস এটা কি তুই তুই কেন আই এম নো মোর ইন্টারেস্টেড যেই আর্মিতে আমাদের আমরা কোন কিছুর লোভে আমরা আর্মিতে চাকরি করি না পয়সার লোভে না কূর্বগতির লোভে আমরা শুধু আমাদের দেশের
(1:38:18) খেদমত করার স্বার্থে আর নিজেদের আত্মসম্মান বজায় রাখার জন্য আমরা ইউনিফর্ম ধারণ করি এবং যেখানে আমাদের ইউনিফর্মের কোন মূল্য নাই আমি সেই আর্মির চাকরি যদি আপনি আমার অনেক কাছের লোক আপনাকে তবে আপনার প্রতি আমাদের শ্রদ্ধা থাকবে এদের যদি আপনি চাকরি থেকে বাদ দেন আমি সে জায়গায় চাকরি করতে না ইউ বিকাম ভেরি ইমোশনাল তোরা খালি তোদের দিক দিয়ে দেখস আমার দিকটা কেউ দেখে না তখন উনি বললেন যে স্যার আপনার দিক দেখায় আপনি যথেষ্ট আরো অনেক লোক আছে বাট দিস ইজ মাই ফাইনাল তো আমরা বেরিয়ে আসছিলাম সালাম জানায় তখন মুজিব আমাকে বলল যে দালিম তুই একটু থাম হোজা তুই একটু বাইরে যা হো বাইরে
(1:39:20) গেলেন আমার বলল যে তুই আর নূর আমার সাথে রাখস বাসায় যত তাড়া তুই সম্ভব তো গেলাম মুজিবের আমরা প্রথম যাইতে চাই না কেন যাব ওখানে সেজন্য যাই হোক আবার রিমাইন্ডার আসলো মুজিবের তরফ থেকে তখন তো আর মানা করা যায় না গেলাম যাওয়ার পর দ্যাট ওয়াজ দি লাস্ট মিটিং বিটুইন আস এন্ড বিটুইন মি এন্ড শেখ পরিবার যথাযথ তিন তলায় ওই রুমে যেখানে গোপন মিটিং মিটিং হতো ওখানে গেলাম রেহানা চাটা দিয়ে গেল আমি নূর আর সে তো আমরা চাটা খাইলাম সে বলে যে দেখো বাবা তোরা শুধু তোদের সাইডটা দেখাস আমার সাইডটা দেখা আমার তো পার্টি নিয়ে চলতে হয় আমি তো একজন রাজনীতি পার্টি বাদ দিয়ে তো
(1:40:23) আমি চলতে পারি না আমি আমরা তো কোন রাজনীতি তো ইনভল্ভ পার্টি কেন চালিত হয় কিভাবে চলবে সেটা এই সমস্ত ব্যাপারে আমাদের কোন জ্ঞানই নাই আপনার জ্ঞান আছে আপনার জ্ঞান আপনার কাছে রাখেন আমাদের কেন এই সমস্ত ভুল বলতেছে বলে না না তুই তোরা তো আমার এই ডিসিশনে পার্টি চাপা আমাকে আমি সিদ্ধান্ত নিতে হইছে বলে হ্যাঁ স্যার আপনি ভালোই সিদ্ধান্ত নিচ্ছেন কষ্টের জন্য অফিসারকে থেকে বাইর করে দিলে কি অসুবিধা হবে আর্মিতে তো হাজার হাজার অফিসার আছে উনি বলল যে না না শোন তোরা কি তোদের জন্য আমি কি করতে পারি তোরা যদি বিদেশে চাকরি করতে চাস আমি তোদেরকে
(1:41:05) বিভিন্ন মিশনে পাঠাইতে পারি যেখানে যাদের ইচ্ছা তোরা যদি ব্যবসা করতে চাস তাহলে শেখ নাসের পার্টনার হয়ে ব্যবসা কর মানে তার ছোট ভাইয়ের সাথে পার্টনার হইয়া ব্যবসা কর আমরা বললাম যে আমি বললাম চাচা আপনে আমরা শ্রদ্ধা করি এখনো শ্রদ্ধা করি আপনি ভালো মনে করছেন আপনি আমাদের চাকরি চুপ করতো আল্লাহ আল্লাহ খায় আল্লাহ খাওয়া পড়ার জন্য আপনার ভাইয়ের সাথে মিলে ব্যবসা করতে হবে না আমাদের আমরা ঐরকম পরিবার থেকে আসি নাই দুইজনেই এটা আল্লাহ চালায়ে নিবে মালিক আল্লাহ রিজিকাল মালিক আল্লাহ আর দ্বিতীয় কথা বিদেশে চাকরি নেওয়া সেটাও সম্ভব না আপনার সরকারের
(1:41:52) আন্ডারে আমরা আর চাকরি করতে পারবো না কোন ব্যাপার যদি পারেন ইউনিফর্ম ফিরে দেন তাহলে আবার আমরা চাকরি তাহলে দরকার কিছু কিন্তু যার আগে একটা কথা বলে দিচ্ছি এই যে আপনার পার্টি পার্টি করতেছেন না যারা আপনার কানে মধু ঢালে সবসময় যে বাংলাদেশ মানেই মুজিবুর রহমান বাংলাদেশের জনগণ মুজিবকে ভালোবাসে মুজিব তাদেরকে ভালোবাসেন আবার একই সাথে আপনি দেখেন যে টিকা গণভমনের দেওয়ালে যে বুঝি বলে কম্বল তোরা গাদি এতগুলি কম্বল আইলো আমার কম্বলটা কই এটাও করে বাইরে পাঠাই হারামজাদা এদের নিয়ে আপনারা রাজনীতি করতেছেন করেন আবার টিকা দেখা যায় মুজিবের মাথায়
(1:42:52) গোবর বুদ্ধি বলে কিছু নাই আপনি আবার তুফাইল জিগান এই কথা জানলো কিভাবে জনগণ তখন আবার কয় এগুলি এই যে চাটার দল আপনাদের গিজার রাখছে আপনি জানেন না আপনি আজকে 71 এর আগে যে মুজিব আপনি ছিলেন সেই মুজিব আজকে আপনি না আপনাকে জনগণ কতটা যে ঘৃণা করে আপনি যে জনগণ থেকে কত দূরে চলে গেছেন আমরা মাঠে ময়দানে কাজ করি আমরা জানি দিন একদিন আসবে আগে হোক পরে হোক দিন একদিন আসবে যেদিন যখন গুলির বৃষ্টি শুরু হবে সেই গুলি সব আপনে নিজেই ধারণ করতে হবে আপনার চারিপাশে একজন লোকও খুঁজে যাবে আসি সালাম আমরা দাঁড়া লাস্ট রিফার্স স্যার
(1:43:59) আপনার আপনার অ্যাসিস্ট্যান্ট যারা আছে তারা আমাকে একটু হারি আপ করতে বলছেন আমি এক কথায় একটা কোশ্চেনের উত্তর নেই যে শেখ মুজিব বেশি খারাপ মানুষ ছিল না শেখ হাসিনা বেশি খারাপ ছিল স্যার দেখো একচুয়ালি শেখ হাসিনা তো তখন খুবই ছোট তার সাথে তেমন একটা ইন্টারেকশন ছিল না বিয়া হয়ে গেছে কিন্তু আমি দেখতাম যে প্রত্যেকদিন রাত্রেই মাইর খেতে খেতে আইতো মুজিব আবার বেগম মুজিব খাওয়াই পাঠায় দিছে আচ্ছা তখন সে ছাত্র রাজনীতির মধ্যে কিছু চরিচিত ছিল তেমন তেমন বিশেষ কিছু না ওর চেয়েও বড় বড় নেতা ছিল মহিলা আওয়ামী লীগের অতএব আমি ব্যাপারে তেমন একটা বলতে
(1:44:45) পারবো না তবে স্বৈরাচার হিসেবে বলতে পারবো আমি এটাই বলছি এখনকার হাসিনার কথা বলছি স্যার এখনকার হাসিনা ফার মোর এবং দেন দেন হার ফাদার এটা বলতে আমার কোন মুজিব বীজ বন্ধন করেছিল করেছিল এক না ফেরেশন আর সেইটাকে 16 বছরে পাকাপোক্ত করতে ভারতের সাহায্যে হাসিনা এবং সে তার চেয়েও বেশি বাংলাদেশের ক্ষতি করছে বাংলাদেশের লোককে মারছে গুম করছে আয়না ঘর সেই ঘর ফাল এই সমস্ত অতএব তার কীর্তিকলাপ মুজিবের তুলনায় হাজার গুণ বেশি স্যার মেজর জলিলকে আপনারা মেজর জলিলকে গ্রেপতার করেছিলেন কেন আপনারা স্যার কে মেজর জলিলকে কেন গ্রেপতার করতে হলো সে আমাদের একজন একজন
(1:45:50) মানে মেম্বার ছিলেন উনাকে বন্দি করছিলের মূল কারণ ছিল ওই ভারত যে 16000 কোটি টাকার জিনিসপত্র চুরি করে লুট করে নিয়ে গেছিল বাংলাদেশ থেকে যেটা পারমিশন দিয়েছিল মুজিব সরকার মানে তাদের সরকার সরকার তার বিরুদ্ধে হিয়া দি ম্যান হু স্পোক আউট যে আমি একটা জিনিস বনগা দিয়া কোন ট্রেন যাইতে দেবো না সেজন্য তাকে অ্যারেস্ট করেছিল পরে বসে মুক্তিযোদ্ধাদের আমাদের চাপে ছেড়ে দিতে হবে জহির রায়হানের বিষয়টা কি ছিল স্যার দেখো আমি আমরা তো আর্মিতে চাকরি করতাম তো বাইরে কি হচ্ছে তবে কিছু জানতাম স্বপন মনে এরা ছিল সব ক্র্যাক সবাই চেনা আমি তোমাকে
(1:46:54) বলব যুদ্ধের সময় শেষ পর্যায়ে একবার ডিপ্রুধর কলকাতাতে ভিজিট করছে ভিজিট করার সময় পর এজ এ ফরেন মিনিস্টার খন্দকার মুস্তাক তার অনারে একটা চা চক্রের বন্দোবস্ত করে 19 নম্বর থিয়েটারে মানে মুজিব সরকারের সেইখানে আমি উপস্থিত ছিলাম আরো অনেকে উপস্থিত ছিল মাহবুব ছিল তৌফিক চৌধুরী কাদের খান কামার আমার সিদ্দিকী আরো অনেকেই যে সচিব যারা থাকে বড় বড় সেখানে আমরা জটলা পাঠাইয়া তখন কথাবার্তা বলছিলাম যে 90 স্বাধীন বাংলাদেশকে কিভাবে গড়ে তোলা যাবে বিভিন্ন যখন বিভিন্ন রকম কথা বিভিন্ন আঙ্গিক অঙ্গনে কি করতে হবে না হবে এসব আলাদা হচ্ছিল ওভার
(1:47:48) কাপ আর দীপি ধর ঘুরে ঘুইরা প্রত্যেক গ্রুপের কাছে গিয়ে শুনছিলেন যে কি কথাবার্তা হচ্ছে একসময় আমরা যখন কথাবার্তা লিপ্ত ডিপি ধরা আমাদের কাছে আসলেন আচ্ছা তখন আমরা ডিসকাস করছি যে বাংলাদেশে ইকোনমি কিরকম হবে ইকোনমি পলিসি কি হবে কৃষি ক্ষেত্রে কি হবে চিকিৎসা ক্ষেত্রে কি হবে এসব ব্যুরোক্রেসি কিভাবে রিবিল করা হবে তখন জিপি ধর আমাদেরকে আমরা নোটিসও করিনি যে সে এসে দাঁড়িয়েছে সে আমাদের যেটা জাস্ট গো ব্যাক টু ইন্ডিপেন্ডেন্ট বাংলাদেশকে অফ এই কথার সাথে যদি তুমি একটু রিলেট করার চেষ্টা করো তাহলে জহির রহমান যেহেতু উনি একটা মুভি বানাচ্ছিলেন অপকৃতি মানে তোকল
(1:48:54) মুক্তিযুদ্ধের উপরে মানে আওয়ামী লীগের অপকৃতি এবং কিভাবে কে দেশ বেঁচে দেওয়ার খেলা চলছে এই ব্যাপারে উনি একটা ভিডিও বানাচ্ছিলেন অতএব তার তাকে ডাইকা নিয়ে গিয়ে মারা ওই মিরপুরে এটার সাথে একটা সাদৃশ্য তো খুঁজে পাওয়াই যায় যদিও এটা প্রমাণিত নয় স্যার যুদ্ধে 30 লক্ষ মানুষ মারা নারী সম্ভ্রম হারিয়েছিল পাকিস্তানি মিলিটারিরা 30 লক্ষ নয় শোনো এই 30 লক্ষ কথাটা জন্ম নিল কেমনে সেটার ইতিহাস বোধহয় আবার বলবেন যে লেখাতে আমি তোমাকে আবার স্মরণ করার জন্য তোমার শ্রোতাদের বলছি মুজিব যখন ইংল্যান্ড মানে লন্ডন হয়ে ইন্ডিয়া হয়ে বাংলাদেশে আসবে লন্ডনে উনি
(1:49:49) কয়েক ঘন্টা যাত্রাবির করেছিলেন এগুলি সব অর্গানাইজ করেছিল পাকিস্তান সরকার তখন তার সাথে দেখা করতে যায় সিরাজ ভাই বিবিসির বাংলা বিভাগের হেড আর বাংলাদেশের মিশনের ইনচার্জ রেজাইল করে ফরেন মিনিস্ট্রি অফিসার যার সাথে আমিও চাকরি করছি কিছুদিন উনার সাথে আমার জানাশোনা আছে এই দুজন মুজিবুর রহমানের সাথে কাছে যায় ক্লারিস হোটেলে নিয়ে তারা সবাই বিরোধী মানে যত ঘন্টা রেস্ট তখন মুজিব তাদেরকে জিজ্ঞেস করা এটা আমাকে সিরাজ ভাই নিজে বলে সিরাজ ভাইয়ের সাথে আমার একটা ঘনিষ্ঠ ছিল আগে থেকে যখন আমি ছাত্রজীবন ছিলাম তখন উনি বাংলা বিভাগের ইনচার্জ
(1:50:46) ডেভিড ফ্রস্ট আসছে মুজিবের ইন্টারভিউ নেওয়ার জন্য তো মুজিব তখন সিয়াজ ভাই আর এই রেজায়েল করিম সাহেবকে আলাদা ডেকে নিয়ে জিজ্ঞেস করতেছে যে সত্যি কি বাংলাদেশ স্বাধীন হইছে নাকি আমারে কোথাও নিয়ে মাইরা ফেলা করা হয়েছে তখন সিরাজ ভাই উনাকে বললেন স্যার মুজিব ভাই বাংলাদেশ স্বাধীন হইছে আপনি যাইতেছেন এজ এ প্রাইম মিনিস্টার অফ বাংলাদেশ কিন্তু আপনি ইন্ডিয়া হয়ে যাচ্ছেন কেন সেটা আমরা বলতে পারবো না এটা আপনার সিদ্ধান্ত তখন যে ক্ষয়ক্ষতির তুই ইন্টারভিউ নিব তোর ক্ষয়ক্ষতি কত কয় যে সবকিছু মিলে প্রায় তিন লক্ষর মতো তিন লক্ষ এবং তিন
(1:51:39) লক্ষরে তারপরে শেষ যে পরে আমাকে বলছেন যে আমি কোনদিন ভাবতে পারি নাই যে মুজিব ইংরেজিতে কথা বলবে আমার যে উনি বাংলাতে কথা বলবে তাজমা করে নেবে যখন ইন্টারভিউটা ছিল তখন ইউ থিংক ইজ লসেস অফ লাইফ ইন দিস ফ্রিডমেল মুজিব বলল থ্রি মিলিয়ন তিন লক্ষরে বানায় ফেলাইলো থ্রি মিলিয়ন ওইখান থেকে যে রেকর্ড বাজা শুরু হইলো থ্রি মিলিয়ন ওই থ্রি মিলিয়ন চলতেই আছে চলতেই আছে তখন আফটার ইন্টারভিউ সিরাজ ভাই তখন মুজিবরা তো আর কার্ড করতে পারে না টকিং একলা যেমন আমি তোমার সাথে কথা বলতেছি সেরকম আফটার ইন্টারভিউ ওভার মুজিব
(1:52:44) রিটায়ার ইনটু বেডরুম সিরাজ ভাই কেম এন্ড করিম কেম হ্যাংকার বাইর করে তার চোখ মুছতেছে পানি পড়তেছে তো চোখ মুছতেছে তো উনার মনে করলেন যে মুজিব এমন ইমোশনাল কথা বলছেন যার জন্য ডেভিড ফ্রস আর তার অশ্রু বিসর্জন শুরু হয়ে গেল এবং অশ্রু দ্বারা বন্ধ করতে পারছে না তখন তারা বলল ডেভিড হোয়াই ইউ আর সো ইমোশনাল ইউ হার্ডলি সিন টু মাচ ইমোশনাল এন্ড নেভার সাইজ রোলিং ডাউন রোলিং ডাউন ইউর ব্যাপার কি তখন ডেভিড ক্লজ বলল মুজিবের ইন্টারভিউতে আমি কান্না কানতাছি না ওয়ে হিয়া রজারিং মাই মাদার টাং আমি উইটের জন্য আমার চোখ দিয়ে পানি পড়লাম মানে
(1:53:48) ইংরেজি ভাষাটাকে তিনি এত বিক্ষুপভাবে বলছেন যার জন্য আমার চোখ দিয়ে পানি পড়তে বাধ্য হইলো এখানে আজকে মতো থাক আমার একটা কাজ আছে আমাকে একখানায় আবার যেতে হবে আমি তো বান্ডুলে ঘুরে বেঁচে স্যার স্যার দুই মিনিট সময় নেব 14ই ডিসেম্বরের বুদ্ধিজীবী হত্যাকাণ্ড দিবস নিয়ে স্যার একটু বলেন ভাই বুদ্ধিজীবী হত্যাকাণ্ড ওই তুমি যদি দ্বীপের কথা স্যার এটা কারা করেছে স্যার দিপুধারায়ের কথাটা যদি তুমি শুনে থাকো ভালোভাবে আর শ্রোতা যদি শুনে থাকে সেটা তো পরিষ্কার ইঙ্গিত থাকে যে তারাই সবকিছু করে দিবে আমাদের কারো দরকার নাই তাহলে এটা কার খাচ্ছে পাকিস্তানে ওদের
(1:54:34) মাইরা কি করবে ওরা কি পাকিস্তানে আইসা তাদের খেদমত করবে না তাদেরকে এদেরকে মারার পর একটা মেধাশূন্য বাংলাদেশকে তারা বলবে ইন্ডিয়ান মানে ইচ্ছামত এই হলো ব্যাপার আর সিরাজ ব্যাপার এই যে রকেট সাইজের দরকার না উনার রাইট স্যার এই যে 2 লক্ষ মা-বোনের ইজ্জত পাকিস্তানিরা নষ্ট করেছে এই যে বলা হয় আপনারা স্বাধীনতা যুদ্ধের পরে কি পরিমাণে নারীদেরকে পেয়েছিলেন যারা এসেছিল তাদের সম্ভ্রম নষ্ট করা হয়েছে আমি তো মাত্র দুইজন নারীকে চিনি আর কি বলি আমরা তো দেখি না আমরা তো সারা বাংলাদেশে আমি যদি হবে না কারণ তাদের ইচ্ছাতে আমি কেন ভুল করতে পারবো আমি
(1:55:25) তাদেরকে এক্সপোজ করলাম কিন্তু আমি দুইজন নারী এবং তাদের আমরা সাহায্য করছি যতটুক সম্ভব রাইট আর স্যার সবশেষ কোশ্চেন হচ্ছে সিরাজ শিকদারকে স্যার কেন মারা হলো এটা বলে আমি আপনাকে আজকের মত বিদায় দেবো স্যার দেখা যাক সিরাজ শিকদার জেনুইনলি প্যাট্রিটিকশন তার জন্য তাকে জীবন এবং তাকে ধরতে ইনফিল্ট্রেটেড এজেন্ট এই ছিল ইএ চৌধুরী এডিশনাল আইজি অফ স্পেশাল ব্র্যান্ড ইয়ে চৌধুরী তার শালারকে পেনিট্রেট করছিল ওর মাধ্যমে ধরে এই ইঙ্গিতটা আমাকে মাহবুব আগে দিচ্ছিল এবং আমি ইঙ্গিতটা পৌঁছে দিছিলাম এর কাছে বাট ওয়াজ আই থিংক টু লেট বাট এভার ইট ইজ
(1:56:24) হিট স্যার মাঝখানে একটু বোধহয় অসুস্থ যাচ্ছে আপনার শরীর এর আগে দুই তিন বছর আগেও আপনার মাসেল টাসেল একদম থ্রি সিক্স প্যাক ট্যাক ছিল শরীর কেমন স্যার আপনার আপনাকে জিজ্ঞেস করা হয় নাই আলহামদুলিল্লাহ দেখো তোমার সাথে কথা বলতেছি তুমি আমারে দেখতাছো সবাই দেখতেছে নিম্মি ভাবী কেমন আছে আমাদের সবার প্রিয় ভাবী না উনি বেঁচে নাই উনি আল্লাহ নিয়ে গেছে ও উনি নাই না আচ্ছা ও হ্যাঁ এবং উনি মারা গেলেন গত বছর প্রায় 1905 সালে হয়ে গেছে 2005 কারণ হুম শি ওয়াজ নট এলাউড টু টেক এনি ট্রিটমেন্ট শি ওয়াজ আন্ডার হাউসারেস্ট হুম 1996 মধ্যখানে খালেদা জিয়া ক্ষমতায় এসেও
(1:57:16) তার পাসপোর্টটা দেয় নাই দেন শি ওয়াজ হোয়েন শি ওয়াজ ফ্রি গট হি ফর লিগাল ব্যাটল ওয়াটার পাসপোর্ট কোন ইয়া কইরা না তো কইরা না যদি কামের সাথে ওয়ান্টেড টু ডু দ্যাট যে ম্যাডামের সাথে একবার দেখা অন্যদিন আমি ম্যাডামের সাথে দেখা করবো না যাই হোক লিগালি হিট ইট গট ইট ব্যাক শি গট ইট ব্যাক তখন ইট ওয়াজ এ ফোর্থ স্টেজ অফ ক্যান্সার তো যখন তোমার ফোর্থ স্টেজে ক্যান্সার চলে যায় তখন সেই যুগে কোন চিকিৎসা আমিও অনেক নিয়ে গেছি করতে পারি যাই হোক প্রিয় দর্শক মেজর আমাদের প্রিয় এই জাতির সূর্য সন্তান ডালিম আপনাকে অসংখ্য ধন্যবাদ আমরা 50 বছর পরে
(1:58:10) হলেও অন্তত আপনার কথা শুনতে পেরেছি এটা এটা আমাদের জন্য অনেক বড় পাওয়া আজকে আমার চ্যানেলে আমি সবশেষ দেখেছি 8 লাখ মানুষ একসাথে দেখছিলেন আমার মনে হয় এই রেকর্ড বাংলাদেশের ইতিহাসে আর কখনোই হবে কিনা জানিনা শুধু ভিডিও দেখা না বাংলাদেশের মানুষের কাছে আমার অনুরোধ থাকবে উনি মাঝে একটু কথা বলেছেন যে শেখ মুজিব উনার স্ত্রীর সাথে গাজী গোলাম মোস্তফা যিনি কিনা শেখ মুজিবের এই লুটপাটের সহযোগী ঢাকা জেলা আওয়ামী লীগের সভাপতি ছিলেন এবং রেড ক্রসের প্রেসিডেন্ট বানিয়েছিলেন একজন খুব সৎ বিচারপতিকে সরিয়ে দিয়ে তাকে বসিয়েছিলেন এই চেয়ারে তো
(1:58:48) এই শেখ মুজিবের মুখের কথা এবং কাজের মধ্যে কতটা তফাত সেটা উনার একটা বক্তব্যে শুনলেন উনার স্ত্রীকে তুলে নিয়ে গেলেন আবার উনাকেই চাকরিচূত করেছিলেন তো আমরা এই জিনিসগুলো ভুলে যাই শেখ হাসিনা গত 15 বছরে সেই বিডিআর হত্যাকাণ্ড থেকে শুরু করে আমি কালকে বিডিআর হত্যাকাণ্ডে সেই ফুটেজগুলো দেখছিলাম হেফাজতের হত্যাকাণ্ড বিভিন্ন মানুষকে ধরে নিয়ে যেয়ে হত্যা করা মানুষকে ক্যান্টনমেন্টের ভেতরে পাকিস্তান সেনাবাহিনীও তো বাংলাদেশের সেনাবাহিনীর যাদেরকে আটক করেছিল এইভাবে আয়নাঘরের মধ্যে রাখে নাই তো এগুলো আমরা ভুলে যাই বলেই আবার মাঝেমধ্যেই এ ধরনের স্বৈরাচার
(1:59:26) আমাদের ঘাড়ে চেপে বসে আমার মনে হয় আমাদের এই দাবিটা তুলে আনা উচিত যে আমরা মেজর ডালিম বীর উত্তম তাকে আমরা ফেরত চাই এবং বাংলাদেশ সরকারের কাছে আমার অনুরোধ থাকবে বিশেষ করে বিএনপির কাছে আমার অনুরোধ থাকবে যে মেজর ডালিমের কাছে আমি অনেকদিন ধরেই এই অভিযোগটা শুনছিলাম যে মেজর জিয়াউর রহমান সাহেব উনাদের প্রতি সুবিচার করেন নাই এবং আজকে বেগম খালেদা জিয়া আছেন তারেক রহমান আছেন আপনাদের কাছে অনুরোধ থাকবে ভারতের সাথে মিলেমিশে থাকতে চেয়ে তাদের অনুকম্পা পেয়ে ক্ষমতায় থাকবেন এই স্বপ্ন যতবার দেখবেন ততবারই 21শে আগস্টের মতো ততবারই 10 টা আগস্ট মামলায় যেভাবে
(2:00:09) আপনাদেরকে ফাসানো হয়েছে এভাবেই ফাঁসতেই থাকবেন সো আপনাদের একটা পক্ষ নিতে হবে বাংলাদেশের মানুষ এই ভারতকে কতটা ঘৃণা করে এবং পাকিস্তানকে কতটা পছন্দ করে সেটা আজকের এই মেজর ডালিমকে নিয়ে আমার যে অনুষ্ঠান সেটা প্রমাণ করে দিল এবং মেজর ডালিমরা সরাসরি তো তারা শেখ মুজিবের হত্যার সাথে সাথে জড়িত উনি সেই হত্যায় জড়িত ছিলেন কিনা না ছিলেন আমি সেই কোশ্চেন করিও নাই সেটা কোনদিন করবো না কিন্তু সেই পক্ষের পক্ষে উনি কাজ করেছেন এবং শেখ মুজিবের বিপক্ষে উনি ছিলেন এবং শেখ মুজিবের ক্ষমতাচুত করার পক্ষে উনি ছিলেন সেই আমি মেজর ডালিম বলছি সেই
(2:00:45) বক্তব্যের মধ্য দিয়ে আমরা প্রমাণ পেয়েছি কিন্তু আজকে এই শেখ মুজিব এই মেজর ডালিম যদি নাকি সেই কাজটা না করতো তাহলে বাংলাদেশ কোথায় যেত কি হতো সেটা আমার মনে হয় একটু চিন্তা করে তার প্রতি ন্যায়বিচার করা উচিত এবং সেই সম্মানটা যদি শেষ বয়সে জনাব মেজর ডালিমকে আমরা যতটা ইয়াং ম্যান হিসেবে দেখছি উনার বয়স 80 এর উপরে আপনার 85 তাই না স্যার না 75 75 যাই হোক 75 বছর বয়স তো 75 বছর বয়স অনেক অনেক বয়স উনি দেখতে অনেক ইয়াং যদিও খুবই নিজের শরীরের প্রতি উনি খুব যত্নবান এখনো জিম করেন নিয়মিত তো আমার মনে হয় যে এই মানুষটার এখনো বাংলাদেশকে দেয়ার অনেক
(2:01:32) কিছু আছে আর যাই হোক তারা কখনো বাংলাদেশের পক্ষে কাজ করবে না আমি তারেক রহমান এবং বেগম খালেদা জিয়া আপনাদের কাছে অনুরোধ থাকবে তার ব্যাপারে একটু সদয় হবেন এবং আমার বিশ্বাস যে তাকে যদি যথাযথ সম্মান দেয়া হয় তাহলে তিনি আবারো দেশে যেয়ে এই দেশের হাল ধরবেন বীর যোদ্ধা আপনাকে অসংখ্য ধন্যবাদ আপনার অনেক ব্যস্ততার মাঝে আমাদেরকে সময় দিয়ে দিয়েছেন যদি জাতির উদ্দেশ্যে আর কিছু বলার থাকে হ্যাঁ শেষ কথা প্রথমত আমি তোমাকে ধন্যবাদ জানাচ্ছি তোমার সাথে কথা বলার পর আমার প্রত্যয় আরো দৃঢ় হয়েছে তুমি ভবিষ্যতে আরো অনেক বড় কাজ দেশের জন্য করতে পারবে সাংবাদিক
(2:02:18) হিসেবে আর আমার দেশবাসীর প্রতি এবং বিশেষভাবে তরুণ প্রজন্মের প্রতি আমার শেষ বক্তব্য যে আমাদের অভিজ্ঞতা থেকে যদি তাদের বিপ্লবকে এগিয়ে নেওয়া নেওয়ার স্বার্থে তাদের লক্ষ্য অর্জনের লক্ষ্যে কোন কিছু অবদান আমরা রাখতে পারি তারা মনে করেন তাহলে আমরা পিছপা হবো না আমরা সারাজীবন দেশ আর দেশের মাটি এবং মানুষের জন্যই যা করা করেছি নিজেদের জন্য কিছুই করেছি স্যাক্রিফাইসের কথাটা না হয় বাদ দিলাম আমি কাউকে যারা ভুল করেছেন তারা সবাই শিক্ষা গ্রহণ করেছেন আশা করি এবং তারা যোগ্য প্রাপ্য পেয়েছেন অতএব আমি তাদের কথাও বলতে চাই না আমাদের কোন রকম
(2:03:15) তার প্রতি কোন প্রতিহিংসা মানে মনোভাব নেই যাই যার মত কাজ করেছেন আল্লাহ তার আল্লাহ তার বিচার করবেন এবং বিচার হয়ে গেছে কিছু বিচার বাতিল হয়ে গেছে তা আল্লাহর কথা