দ্বিতীয় বিয়ে সিদ্ধান্ত কীভাবে নেবেন? বিয়ে, ডিভোর্স ও দ্বিতীয় বিয়ে: কীভাবে সিদ্ধান্ত নেবেন?
আমাদের সমাজের আসলে খুব নগ্ন একটা ছবি যেটা আমরা হয়তো জানি কিন্তু অনেক ক্ষেত্রে এই কথাগুলো যখন পাবলিক প্লাটফর্মে খুব সরাসরি বলা হয় এটা আমরা মানতে নারাজ হয়ে যাই এটার বিপক্ষে আপনি অনেক যুক্তি দিতে পারেন কিন্তু সাফারিংস এর ভিতরে দিয়ে যে যায় এই সত্যটার মুখোমুখি যে হয় তার জন্য এটা আসলে 100 ভাগ সত্যি কোন যুক্তি কোন তর্ক তখন আসলে
কাজে দেয় না এবং যেটা আমরা অনেক বেশি ফেস করছি ডিভোর্সের পরে দ্বিতীয় বিয়ে এবং এই দ্বিতীয় বিয়েতে অদ্ভুতভাবে ছেলেরা কতটুকু সাফার করেন ছেলেরা ওরকম সাফার করেন না ওনারা প্রিভিলেজ বাবলেই থাকেন মেয়েরা কতটুকু সাফার করেন আল্টিমেট সাফারিংসটা মেয়েদেরই হয় এবং সাফারিংস টা কি হয় অনেক ক্ষেত্রেই অনেকের দ্বিতীয় বিয়েই হয় না অনেক ক্ষেত্রে অনেকেই পছন্দমত পাত্র পান না অনেক ক্ষেত্রে অনেকেই দ্বিতীয় বিয়েটা করেন এবং দ্বিতীয় বিয়েতে দেখা যায় মেয়েরা অনেক বাজেভাবেই আসলে আবার কষ্টের সম্মুখীন হন অনেক বেশি মানে অত্যাচার সহ্য করতে থাকেন কিন্তু ওই
যে দ্বিতীয়বার ডিভোর্স নিবেন এই সাহসটা ওনাদের ভেতরে হয় না অনেক ক্ষেত্রেই এরকম হয় যে দ্বিতীয় বিয়ে করতে গিয়েও তাদের অনেক বেশি দেখা যাচ্ছে যে এমন সব প্রপোজাল তারা পান যে প্রপোজাল গুলো আসলে উনারা মেনেই নিতে পারেন না যে আমি আসলে কিভাবে এরকম প্রপোজাল মেনে নেব যেটা কিনা আসলে আমার সাথে কোন অংশেই যায় না মন মানসিকতা সামাজিক দিক থেকে আর্থিক দিক থেকে কোন দিক থেকেই আসলে এটা মেলানোই যায় না বয়সের দিক থেকেও না কাজেই এই জিনিসগুলো আমরা অনেক সময় মেয়েরা মানতে চাই না আমরা তর্ক করি হ্যাঁ অনেকেরই কিন্তু খুব ভালো দ্বিতীয় বিয়ে হয় ইনফ্যাক্ট আমরা এটা
নিজেরাই মানে দেখছি এটা আমাদের সামনেই হচ্ছে বাট স্টিল যে সাফারিংসটা এই সাফারিংস গুলো কিন্তু সত্যি কেন এই বিষয়টা নিয়ে কথা বলছি কারণ অনেক ক্ষেত্রেই আমি এই জিনিসটা খুব দেখি যে মেয়েরা খুব ইম্পালসিভলি ডিভোর্সের ডিসিশনের দিকে বর্তমানে ঝুঁকে যাচ্ছেন হয়তো কিছু একটা মন মতো হচ্ছে না হুট করে ওনারা খুব ইম্পালসিভলি বলছে যে আমি ডিভোর্স নিয়ে নিব বা এটা সম্ভব না কিন্তু ডিভোর্সের পরবর্তী জীবনটায় উনার সাফারিংসটা কেমন হবে উনি কি আদৌ একা থাকতে পারবেন কিনা কারণ একাকিত্বের জীবনের যে অভিজ্ঞতাটা এটা কিন্তু উনার জন্য পুরোপুরি নেই উনি জানেন না কিন্তু উনি যতটুকু জানেন
দ্বিতীয় বিয়ে সিদ্ধান্ত কীভাবে নেবেন
এখন যে কষ্টটাতে আছি ওটার চেয়ে আমার একা থাকাটা ভালো কিন্তু ওই সময়ের অভিজ্ঞতা যেহেতু নেই অনেক সময় ওরকম আগে পিছে বিচার বিবেচনা না করেও অনেকে ইম্পালসিভলি ডিভোর্স দিয়ে দেয় এবং এই সময়গুলোতেও আমি অনেক দেখেছি যে কিছু ক্ষেত্রে এই ডিভোর্স গুলো আসলে না হলেই পারতো এবং যিনি ডিভোর্স দিচ্ছেন যে অপোজিট পার্টনারের দোষ আসলে অপোজিট পার্টনার না তার নিজেরই দোষ ছিল কিন্তু ইম্পালসিভলি উনি একটা ডিভোর্সের ডিসিশন উনি নিয়ে নিয়েছেন কারণ উনার কাছে মনে হচ্ছে সম্পর্কটা টিকবে না এবং মীরা যে সাফারিংস এর ভিতর দিয়ে যাচ্ছে এটা যদিও আমরা জানি কিন্তু তারপরেও
এটা আমরা অনেক ক্ষেত্রে আমি যেটা বললাম আমরা বিভিন্ন তর্কের খাতিরে এটা মানতে নারাজ আমরা যুক্তি দিচ্ছি কথার পিঠে কথা বলছি কিন্তু এগুলো সত্য এবং আমরা যদি আস্তে আস্তে করে এটাও দেখি যে অনেকেরই তো আসলে আলহামদুলিল্লাহ ভালো বিয়ে হচ্ছে ভালো জীবনসঙ্গী পাচ্ছেন তাহলে ওনারা কিভাবে পাচ্ছেন আমি এজন্যই প্রথমেই বলেছি যে সবার সাথে যে এটা এমন হচ্ছে এমন না কারো কারো সাথে আসলেই জিনিসটা হয়তো ভালো হচ্ছে যেটার সংখ্যা আসলে তুলনামূলক কম কিন্তু সাফারিংস এর সংখ্যাটা আসলে মেয়েদের জন্য অনেক বেশি এবং এই যে বিয়ে হচ্ছে না বা তারা প্রচন্ড রকম একটা
ট্রামার ভিতর দিয়ে যাওয়ার পরে ডিভোর্স নিল বা ইম্পালসিভলি ডিভোর্স নেয়ার পরে আবার যখন আবার নতুনভাবে জীবন সাজাতে চাইছেন তখন ওনারা এটা করতে পারছেন না এবং এই সময়টাতে এই গ্যাপটাতে যেটা হচ্ছে একাকিত্বের যে যন্ত্রণাটা এটা উনারা নিতে পারেন না এবং এখান থেকে অনেক ভুল সিদ্ধান্তে অনেকেই জড়িয়ে পড়েন অনেকেই পরকীয়াতে জড়িয়ে পড়েন কারণ আল্টিমেটলি উনি বিয়েও করতে পারছেন না কিন্তু যাকে উনার পছন্দ হচ্ছে সেও হয়তো বিবাহিত এবং যেই সম্পর্কে যেই জিনিসটাতে কষ্ট পেয়ে হয়তো সে ডিভোর্স দিল আল্টিমেটলি ওরকম একটা কাজেই সে জুড়িয়ে পড়ছে যে
মূল্যবোধের সাথে সে আসলে একসময় একমত ছিল না আল্টিমেটলি সে ওই কাজটাই করছে এবং এই মূল্যবোধের অবক্ষয় সে মেনে নিতে পারছে না না সে নিজের অবস্থান মেনে নিতে পারছে না সে আসলে সিচুয়েশনটা থেকে বের হতে পারছে এবং অনেক ক্ষেত্রে এরকমও দেখা যায় যে শুধুমাত্র যে পরকীয়াতে জড়িয়ে যাচ্ছে এমন না বিভিন্ন রকমের চ্যাটিং গ্রুপ থাকে সেটা ইমো হতে পারে ভাইবার হতে পারে whatsapp হতে পারে বা ফেসবুক গ্রুপ হতে পারে যেখানে আসলে আমি খুব সরাসরি বলছি ফোন সেক্স বা সেক্সিং এই জিনিসগুলো হয়ে থাকে ওখানেও অনেক ক্ষেত্রে বাধ্য হয়ে অনেক ছেলেমেয়েই দেখা যায় জড়িয়ে পড়ছেন কারণ
ওই যে আফটার ডিভোর্স তারা ওই সম্পর্কটায় আর স্থির নতুন কোন সম্পর্কে তারা যেতে পারছেন না বিয়ে তো করতে পারছেন না কিন্তু একাকিত্ব বোধটা বা ওই নিঃসঙ্গতাটা তাদেরকে কষ্ট দিচ্ছে তারা হয়তো আউট অফ কিউরিসিটি যাচ্ছে যেখানে কি হচ্ছে আচ্ছা জাস্ট একটু একটা দুটো কথা বলব কিন্তু কখন আসলে এরকম একটা অন্ধকার পথে জড়িয়ে যাচ্ছে ওনারা নিজেও বুঝতে পারছেন না এবং ওখান থেকে কেউ অনেকেই খুব বাজেভাবে সাফার করছেন এটা গেল আমাদের একটা অভিজ্ঞতা আরেকটা অভিজ্ঞতা আমি যদি আপনাদের সাথে একটু শেয়ার করি অনেক ক্ষেত্রেই এই জিনিসটা যেটা আমরা দেখি যে
পছন্দের পাত্র বা পাত্রী এটা বাছাই করতে গিয়ে বিশেষ করে এটাও আমি মেয়েদের জন্যই বলব হয়তো মনে হতে পারে একতরফা মেয়েদের জন্য কেন বলছি আমি যেটা বললাম সমাজের কিছু তিক্তচিত্র আপনাদের সামনে তুলে ধরবো যুক্তি তর্ক দিতেই পারেন যে বিষয়টা নিয়ে বলছিলাম পছন্দের পাত্র বাছাই করতে গিয়ে অনেক সময় বাবা-মাদের কিছু ডিমান্ড থাকে যে ছেলেকে বিসিএস ক্যাডার হতে হবে বা ছেলের উচ্চতা এরকম হতে হবে ছেলের পরিবার এরকম হতে হবে কাজেই আমরা কিছু ডিমান্ড সেট করে দেই ওনাকে এরকম এরকম এরকমই জিনিসগুলো হতে হবে এবং যখন কোনটাই মেলে না আমরা আস্তে আস্তে করে অপেক্ষা করতে থাকি আমরা
কন্টিনিউয়াসলি রিজেক্ট করতে থাকি না এটা হচ্ছে না ওইটা হচ্ছে না এটা হচ্ছে না ওইটা হচ্ছে না এটা যে শুধুমাত্র বাবা-মা করেন এমন না অনেক সময় মেয়ে নিজেও করেন এবং এটা এক পর্যায়ে এরকম করতে করতে যেটা দেখা যায় একটা পর্যায়ে বয়স হয়ে যায় আমি খুব সরাসরি এখানে একটা কথা বলব যখন আমরা পাত্রপক্ষের সাথে কথা বলছি বা যখন আসলে আমরা ছেলেদের সাথে কথা বলি ওদের খুব কথা একটা সহজ থাকে যে দেখেন আমি আসলে খুব হাই অ্যাচিভার এখন একটা রোলে আছি আমি আর্ন করছি বা আমার ফ্যামিলিও ভালো সো এখন এই যে এসে আমি ওরকমই একজনকে চাইবো যার সাথে আমার মন মিলবে যাকে আমার পছন্দ হবে এবং আমি
কখনোই সমবয়সী কাউকে পছন্দ করতে চাইছি না বা যেই মেয়েদের একটু বয়স হয়ে গিয়েছে 30 35 এর ঊর্ধে উঠে গিয়েছে উনাদের আসলে বাপ বাচ্চা কনসিভ করার ক্ষেত্রেও প্রবলেম হতে পারে বা এরকম এজেড পার্সন আমি বিয়ে করতে চাইছি না আমি একটু কম বয়সে মেয়ে বিয়ে করতে চাইছি সো অনেক ক্ষেত্রেই এগেইন মেয়েরা এখানেও সাফার করেন যখন আসলে বিয়ের বয়সটা বেড়ে যায় কন্টিনিউয়াস হয়তো ছেলে রিজেক্ট করে গিয়েছে রিজেক্ট করে গিয়েছে একটা সময় কিন্তু ধীরে ধীরে যখন বয়সটা বেড়ে গিয়েছে তখন একটা পর্যায়ে গিয়ে আর পাত্র খুঁজে পাওয়া যাচ্ছে না এবং আস্তে আস্তে করে যেগুলো
একটা সময়ের জন্য পাত্র রিজেক্ট করা হয়েছে যে না এটা না এটা না এটা না ওই জিনিসগুলো ছাড় দেয়া শুরু হয়ে যেতে থাকে আচ্ছা না এটা হলেও হবে ওটা হলেও হবে এবং একটা পর্যায়ে গিয়ে এরকম অভিজ্ঞতারও আমাদের হয়ে যায় অভিজ্ঞতাও যে আল্টিমেটলি যা হোক কিছু একটা হলেই হবে আমি জাস্ট বিয়ে করতে চাই বাবা-মারও একটা কথাই থাকে যে যাই হোক আমি জাস্ট আমার মেয়ে তার বিয়ে দিতে চাই এগেইন আমি বলছি না তাহলে কি মেয়েদের বিয়ে হচ্ছে না 30 35 এ গিয়ে বা 36 37 এ 40 এর ঘরে গিয়ে অবশ্যই হচ্ছে এবং আলহামদুলিল্লাহ অনেক সুন্দর ভালো জীবনসঙ্গীও পাচ্ছেন কিন্তু সংখ্যার
আধিক্যটা যেটা সাফার করছে ওই চিত্রগুলো আমি শুধু তুলে ধরছি যে আমরা যখন আসলেই বিয়ের জন্য পাত্র বাছাই করতে যাচ্ছি তখন ডেফিনেটলি আমাদের একটা ব্যাপার মাথায় রাখা উচিত আমিও পরিপূর্ণভাবে সবদিক থেকে ভুল ত্রুটি মুক্ত না এবং আমার লাইফে যিনি আসবেন উনিও পরিপূর্ণভাবে ভুল ত্রুটির ঊর্ধে থাকবেন না কিছু জিনিস আমাকে এডজাস্ট করতে হবে আমি হয়তো একটা দুইটা জিনিস আমার প্রায়রিটি লিস্টে থাকবে যেটা সবার উপরে এবং আমি হয়তো ওই জিনিসটা ছাড় দিতে পারবো না এবং এখানে আমি যে জিনিসটা একটু বলতে চাই যে দেখেন অনেক ক্ষেত্রে আমি এটা দেখেছি যে কিছু কিছু মেয়েদের বা ছেলেদেরও
এটা থাকে যে চেহারাটা আমরা প্রচন্ড পছন্দ করি যে একটু সুন্দর চেহারা হতে হবে কিন্তু যখন মানুষের সামনে যাই তখন ওই যে মানুষ কি বলবে এই ভয়ে আমরা বলি না চেহারা বাদ দেই পড়াশোনা বা মন মানসিকতা এটা ভালো হলেও হবে কিন্তু এরকম মন মানসিকতা ভালো পড়াশোনা দেখে বিয়ে করার পরেও আমরা সারাজীবনই আফসোস নিয়ে ঘুরতে থাকি চেহারাটা সুন্দর হলো না চেহারাটা সুন্দর হলো না কিন্তু লোক লজ্জার ভয়ে আমরা এটা বলতে পারি না এবং তখন আবার আমরা যেটা করি বিয়ের পরে এরকম সুন্দর চেহারার কাউকে যদি দেখি হয় তার সাথে পরকীয়াতে জড়িয়ে যাই অথবা আবার ছেলেরা দ্বিতীয় বিয়ে করার
চেষ্টা করেন এবং আল্টিমেটলি এজন্য আপনি যদি বিয়ের সময় কোন প্রায়োরিটি আপনার থাকে আপনি লোক লজ্জার ভয় না করে আপনি যদি আপনার মানে ওই সময় কম্প্যাটিবিলিটির কথাও যদি চিন্তা আপনার মাথায় না আসে চেহারাটাই যদি আপনার প্রায়রিটি হয় ঠিক আছে আপনি চেহারাটা ফোকাস করেন কিন্তু বাকি দিকগুলোতে আপনাকে ছাড় দিতে হবে যে উনি হয়তো আপনার বাচ্চার ভালো মা বাবা নাও হতে পারেন পড়াশোনার দিক থেকে উনি ভালো নাও হতে পারেন ক্যারিয়ারের দিক থেকে উনি ভালো নাও হতে পারেন আবার আপনার কাছে যদি এটা মনে হয় যে না আমি একজন ভালো ক্যারিয়ারিস্ট পার্সন চাচ্ছি উনি হয়তো
চেহারার দিক থেকে ভালো নাও হতে পারেন সো কিছু কমতি উনি থাকবেই আপনার আপনার জীবনে যেমন আপনার জীবনেও কমতি আছে এটা মেনেই আপনাকে আসলে একটা সম্পর্কে আগাতে হবে কাজেই এই জিনিসটা খুব ইম্পর্টেন্ট যে আমরা যেন পাত্র বা পাত্রী বাছাই করতে গিয়ে অতিরিক্ত যাচাই বাছাই না করি ছেলেদের ক্ষেত্রে যেটা হয় ছেলেদের ক্ষেত্রে এই জিনিসটা আমরা দেখি যে অতিরিক্ত যাচাই বাছাই করতে গিয়ে ওনারা আসলে অনেক ক্ষেত্রে ভুল পাত্রেই বাছাই করে থাকেন এবং তখন আবার ওনাদের সাফারিংসটা অন্যরকম লেভেলে চলে যায় এবং আরেকটা যে অভিজ্ঞতা আমাদের অনেক বেশি হয়ে থাকে অনেক সময়
দেখা যায় যে পালকিতে আমরা যখন ম্যাচ করতে যাই যে বিভিন্ন সম্পর্কগুলো ওখানেও বেশিরভাগ ক্ষেত্রে দুইজন হয়তো ছেলে বা মেয়ে রাজি হচ্ছেন কিন্তু ফ্যামিলি মেম্বাররা কিছুতেই মেলাতে পারছেন না এবং পরস্পর পরস্পরের প্রচুর রকমের ক্ষুদ ধরছেন দেয়া নেয়ার সম্পর্কটা একটা ঝামেলা তৈরি হয়ে যাচ্ছে দেনমোহর কত হবে কে কত ভরি স্বর্ণ দিবে বা ওই পরিবারের অমুকের ফ্যামিলি ব্যাকগ্রাউন্ড এরকম বা ওই পরিবারের ফ্যামিলি ব্যাকগ্রাউন্ড এরকম এবং বিয়ের কেনাকাটা ওটাতে গিয়েও দেখা যায় ঝামেলা হয়ে সম্পর্ক পুরাপুরি ভেঙে যায় সিম্পল শাড়িটা এরকম কেন হলো এই জিনিসটা
এরকম করে কেন দেয়া হলো এই জিনিসগুলো অনেক কিছুই হয়তো আমরা ওভারলুক করে যেতে পারি দেনমোহর এই জিনিসটা আমরা হয়তো একটা আন্ডারস্ট্যান্ডিং এ নিতে পারি কারণ আল্টিমেটলি মেয়েদের সিকিউরিটির জন্য দেনমোহরটা নেয়া হচ্ছে হয়তো ডিভোর্সের সময় এটা দেয়া হবে অনেক ক্ষেত্রেই যেটা ছেলের সামর্থ্যের ঊর্ধে চলে যায় ওরকম ঊর্ধে দেনমোহর নিয়ে আসলে কি লাভ জোর করে একটা তিক্ত সম্পর্কে একটা মানুষকে আপনি কতদিন ধরে রাখতে পারবেন কতদিন বেঁধে রাখবেন এখানে কি আসলে স্বামী-স্ত্রী তখন খুশি থাকে জোর করে আপনি না হয় বেঁধে রাখলেন কিন্তু তার মনটাকে তো আর বেঁধে
রাখতে পারবেন না হ্যাঁ সে আপনাকে একটা সাইনবোর্ড দিয়ে রাখবে যে আপনি আমার স্ত্রী আপনি আমার স্বামী কিন্তু আল্টিমেটলি তার মন যদি না মানে সে অবশ্যই পরনারী পরপুরুষে আসক্ত হয়ে যাবে বা আস্তে আস্তে সে ডিসার্ভ ডেস্ট্রাক্টিভ অ্যাক্টিভিটিতে চলে যাবে কাজেই এরকম বিভিন্ন রকমের নেগেটিভ যে অভিজ্ঞতাগুলো আমাদের হয় আমরা হয়তো যুক্তিতর্কের খাতিরে অনেক সময় বলি যে না এরকম হয় না এরকম হয় না বাট আমাদেরকে তো এটা মাথায় রাখতে হবে এটা জানতে হবে যে নেগেটিভ সাইডগুলো আসলেই সত্যি এবং এই জিনিসগুলো অহরহ হচ্ছে কাজেই যুক্তিতর্কের খাতিরে না
গিয়ে বাস্তব জিনিসগুলো মাথায় রেখে আমাদেরকে সেন্সিবল ম্যাচিওর ডিসিশন নিতে হবে এবং আমাদেরকে এই জিনিসগুলো মাথায় রাখতে হবে যে সবসময় যে আমরা খুব নেগেটিভ ওয়েতে চিন্তা করব এমন না আমরা নেগেটিভ গুলোর জন্য সতর্ক থাকবো কিন্তু আমরা আশা নিয়ে বাঁচবো এবং ইতিবাচক জিনিসগুলো মাথায় রেখে সুন্দরভাবে জীবনটাকে সামনে এগিয়ে নেয়ার চেষ্টা করব