ডিম হলো সুষম খাদ্য কেননা মানুষের দেহের সঠিক বৃদ্ধির জন্য প্রয়োজনীয় ছয়টি উপাদানের সবকটি ডিমের মধ্যে বিদ্যমান।শিশু থেকে বৃদ্ধ, সব বয়সের জন্য ডিম একটি অত্যন্ত উপাদেয় খাদ্য।নিচে নিয়মিত ডিম খাওয়ার কয়েকটি উপকারিতা দেওয়া হলো:
১.* ডিম-এ থাকে ভিটামিন এ, যা দৃষ্টিশক্তি বাড়াতে সহায়তা করে।
২.ওজন কমাতে সাহায্য করে।
৩.ভিটামিন বি-১২ আমাদের গ্রহণকৃত খাবারকে শক্তিতে রূপান্তরিত করতে সাহায্য করে।
৪.ভিটামিন ডি পেশীকে শক্তিশালী রাখতে সাহায্য করে।
৫.ভিটামিন ই দেহে অ্যান্টি-অক্সিডেন্ট হিসেবে কাজ করে।
৬.ভিটামিন ডি হাড় এবং দাঁত সুস্থ ও মজবুত করে।
৭.ফসফরাস হাড় ও দাঁত মজবুত রাখে।
৮.ডিম থেকে যেই সেলেনিয়াম পাওয়া যায় তা ভিটামিন ই-এর সঙ্গে অ্যান্টি-অক্সিডেন্ট হিসেবে কাজ করে, যা শরীরের বিভিন্ন টিস্যুর ক্ষয় রোধ করে এবং রোগ প্রতিরোধক্ষমতা বাড়াতে সাহায্য করে।
৯.একটি ডিমে রয়েছে ৬.৫ গ্রাম প্রোটিন বা ৭০-৮৫ ক্যালরি। যা রোজকার প্রোটিন এর চাহিদার অনেকটা পূরণ করে।
১০.ভিটামিন এ রাতকানা রোগ প্রতিরোধ করতে সহায়তা করে।
১১. সালফার চুল ও নখের স্বাস্থ্য ভালো রাখে।
১২.ডিমে রয়েছে আয়রন, জিংক, ফসফরাস;যা শরীরের রোগ প্রতিরোধ ক্ষমতা বাড়িয়ে দেয়।
১৩.ফলেট এর অভাবজনিত রক্তস্বল্পতা প্রতিরোধে সহায়তা করে।
১৪.এটি হৃদরোগ প্রতিরোধ করতে সহায়তা করে এবং হার্ট সুস্থ রাখে।